নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) পিবিআই সদর দপ্তর থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ পুলিশের একটি প্রতিনিধি দল ১৫ জুলাই দুবাই গিয়ে ২০ জুলাই মহসিন মিয়াকে দেশে নিয়ে আসে। দেশে ফিরেই মহসিন আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
২০২৩ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি সকালে হারুনুর রশিদ খান শিবপুর উপজেলার নিজ বাসায় গুলিবিদ্ধ হন। ৯৪ দিন রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পর তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
হত্যাকাণ্ডের আগের দিন রাতে আসামি আরিফ সরকার একটি বিদেশি নম্বর থেকে হারুনুর রশিদকে ফোন করে জানান, তিনি বিদেশে আছেন এবং মহসিন মিয়া মসজিদের জন্য কিছু অনুদান নিয়ে তার বাসায় যাবেন। চেয়ারম্যান তাকে পাঠাতে বলেন। পরদিন সকালে মহসিন মিয়া আরও দুইজনকে সঙ্গে নিয়ে তার বাসায় যায়। হারুনুর রশিদ নাস্তা আনতে গিয়ে দাঁড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে তার সঙ্গীরা তাকে গুলি করে। এরপর তারা মোটরসাইকেলে করে পালিয়ে যায় এবং পরে প্রাইভেট কারে করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশ করে দুবাই পালিয়ে যায়।
এই ঘটনায় চেয়ারম্যানের ছেলে আমিনুর রশিদ খান ৬ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত ১০–১২ জনকে আসামি করে শিবপুর থানায় মামলা করেন। আসামিরা হলেন কামারগাঁও এলাকার আরিফ সরকার, ইরান মোল্লা ও হুমায়ুন, পূর্ব সৈয়দনগরের মহসিন মিয়া, মুনসেফেরচরের শাকিল এবং ভেলানগরের গাড়িচালক নূর মোহাম্মদ।
ঘটনার পরপরই নূর মোহাম্মদকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর ৭ মার্চ ফরহাদ হোসেন (৩৪) ও আরিফুল ইসলাম (২৮) নামে আরও দুজনকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করা হয়। পিবিআই তদন্তভার পাওয়ার পর জহিরুল ইসলাম নামে আরেক পলাতক আসামিকে বিদেশে পালানোর সময় গ্রেপ্তার করা হয়।
পিবিআই পরে ইন্টারপোলের মাধ্যমে আসামি আরিফ, মহসিন ও হুমায়ুনের অবস্থান শনাক্ত করে। রেড নোটিশ জারির পর ২১ মে দুবাই পুলিশ মহসিন মিয়াকে গ্রেপ্তার করে।
এ পর্যন্ত মামলাটিতে ১৭ জনকে আইনের আওতায় আনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পিবিআইয়ের অতিরিক্ত ডিআইজি এস এম মোস্তাইন হোসেন
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) পিবিআই সদর দপ্তর থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ পুলিশের একটি প্রতিনিধি দল ১৫ জুলাই দুবাই গিয়ে ২০ জুলাই মহসিন মিয়াকে দেশে নিয়ে আসে। দেশে ফিরেই মহসিন আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
২০২৩ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি সকালে হারুনুর রশিদ খান শিবপুর উপজেলার নিজ বাসায় গুলিবিদ্ধ হন। ৯৪ দিন রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পর তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
হত্যাকাণ্ডের আগের দিন রাতে আসামি আরিফ সরকার একটি বিদেশি নম্বর থেকে হারুনুর রশিদকে ফোন করে জানান, তিনি বিদেশে আছেন এবং মহসিন মিয়া মসজিদের জন্য কিছু অনুদান নিয়ে তার বাসায় যাবেন। চেয়ারম্যান তাকে পাঠাতে বলেন। পরদিন সকালে মহসিন মিয়া আরও দুইজনকে সঙ্গে নিয়ে তার বাসায় যায়। হারুনুর রশিদ নাস্তা আনতে গিয়ে দাঁড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে তার সঙ্গীরা তাকে গুলি করে। এরপর তারা মোটরসাইকেলে করে পালিয়ে যায় এবং পরে প্রাইভেট কারে করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশ করে দুবাই পালিয়ে যায়।
এই ঘটনায় চেয়ারম্যানের ছেলে আমিনুর রশিদ খান ৬ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত ১০–১২ জনকে আসামি করে শিবপুর থানায় মামলা করেন। আসামিরা হলেন কামারগাঁও এলাকার আরিফ সরকার, ইরান মোল্লা ও হুমায়ুন, পূর্ব সৈয়দনগরের মহসিন মিয়া, মুনসেফেরচরের শাকিল এবং ভেলানগরের গাড়িচালক নূর মোহাম্মদ।
ঘটনার পরপরই নূর মোহাম্মদকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর ৭ মার্চ ফরহাদ হোসেন (৩৪) ও আরিফুল ইসলাম (২৮) নামে আরও দুজনকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করা হয়। পিবিআই তদন্তভার পাওয়ার পর জহিরুল ইসলাম নামে আরেক পলাতক আসামিকে বিদেশে পালানোর সময় গ্রেপ্তার করা হয়।
পিবিআই পরে ইন্টারপোলের মাধ্যমে আসামি আরিফ, মহসিন ও হুমায়ুনের অবস্থান শনাক্ত করে। রেড নোটিশ জারির পর ২১ মে দুবাই পুলিশ মহসিন মিয়াকে গ্রেপ্তার করে।
এ পর্যন্ত মামলাটিতে ১৭ জনকে আইনের আওতায় আনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পিবিআইয়ের অতিরিক্ত ডিআইজি এস এম মোস্তাইন হোসেন
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১২ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৩ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২০ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
২০ দিন আগে