নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এদিন বিকেলে তাঁদের ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তাঁদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ তদন্ত পর্যন্ত কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বিমানবন্দর থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই বখতিয়ার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, শুক্রবার ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় আসামিদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় কারাগারে আটক আবেদন করা হলে আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, এই তিনজন মালয়েশিয়ায় জঙ্গি তৎপরতা চালিয়েছেন বলে মালয়েশিয়া সরকার অভিযোগ করেছে। তাঁদেরকে আটক করে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগ থাকলে তাঁদের বিরুদ্ধে দেশে প্রচলিত আইনে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তদন্তকালীন তাঁদের ৫৪ ধারায় আটক রাখার আবেদন করা হলো।
গত ২৭ জুন মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাতুক সেরি সাইফুদ্দিন নাসুতিওন ইসমাইল উগ্র জঙ্গি আন্দোলনের সঙ্গে সরাসরি জড়িত থাকার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তারের তথ্য দেন।
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পুলিশের পরিকল্পনা অনুযায়ী সেলাঙ্গর ও জোহর অঞ্চলে গত ২৪ এপ্রিল থেকে তিন ধাপে এই অভিযান চালানো হয়। গ্রেপ্তার ৩৬ বাংলাদেশির মধ্যে পাঁচজন সন্ত্রাসী সংগঠনের সদস্য হওয়ায় মালয়েশিয়ার দণ্ডবিধির ৬এ অনুচ্ছেদের আওতায় অভিযুক্ত করা হয়েছে। গ্রেপ্তার ওই পাঁচজনকে শাহ আলম ও জোহর বাহরুর দায়রা আদালতে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
মালয়েশিয়ার পুলিশ-প্রধান কুয়ালালামপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, আটক ব্যক্তিরা সবাই মালয়েশিয়ায় কারখানা, নির্মাণ ও সেবা খাতে কাজ করছিলেন। তাঁরা সিরিয়া ও বাংলাদেশে আইএসের কাছে অর্থ পাঠাতেন। তাঁরা অন্যান্য বাংলাদেশি শ্রমিককে নিশানা করে সদস্য সংগ্রহ করতেন এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও অনলাইন মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে উগ্র ও চরমপন্থী মতাদর্শ ছড়িয়ে দিতেন। তাঁদের মধ্যে পাঁচজনের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী সংগঠনের সদস্য হওয়ার অভিযোগে মামলা হয়েছে। ১৫ জনকে দেশে (বাংলাদেশে) ফেরত পাঠানো হবে। বাকি ১৬ জন এখনো পুলিশি হেফাজতে রয়েছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে।
মালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এদিন বিকেলে তাঁদের ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তাঁদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ তদন্ত পর্যন্ত কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বিমানবন্দর থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই বখতিয়ার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, শুক্রবার ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় আসামিদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় কারাগারে আটক আবেদন করা হলে আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, এই তিনজন মালয়েশিয়ায় জঙ্গি তৎপরতা চালিয়েছেন বলে মালয়েশিয়া সরকার অভিযোগ করেছে। তাঁদেরকে আটক করে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগ থাকলে তাঁদের বিরুদ্ধে দেশে প্রচলিত আইনে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তদন্তকালীন তাঁদের ৫৪ ধারায় আটক রাখার আবেদন করা হলো।
গত ২৭ জুন মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাতুক সেরি সাইফুদ্দিন নাসুতিওন ইসমাইল উগ্র জঙ্গি আন্দোলনের সঙ্গে সরাসরি জড়িত থাকার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তারের তথ্য দেন।
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পুলিশের পরিকল্পনা অনুযায়ী সেলাঙ্গর ও জোহর অঞ্চলে গত ২৪ এপ্রিল থেকে তিন ধাপে এই অভিযান চালানো হয়। গ্রেপ্তার ৩৬ বাংলাদেশির মধ্যে পাঁচজন সন্ত্রাসী সংগঠনের সদস্য হওয়ায় মালয়েশিয়ার দণ্ডবিধির ৬এ অনুচ্ছেদের আওতায় অভিযুক্ত করা হয়েছে। গ্রেপ্তার ওই পাঁচজনকে শাহ আলম ও জোহর বাহরুর দায়রা আদালতে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
মালয়েশিয়ার পুলিশ-প্রধান কুয়ালালামপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, আটক ব্যক্তিরা সবাই মালয়েশিয়ায় কারখানা, নির্মাণ ও সেবা খাতে কাজ করছিলেন। তাঁরা সিরিয়া ও বাংলাদেশে আইএসের কাছে অর্থ পাঠাতেন। তাঁরা অন্যান্য বাংলাদেশি শ্রমিককে নিশানা করে সদস্য সংগ্রহ করতেন এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও অনলাইন মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে উগ্র ও চরমপন্থী মতাদর্শ ছড়িয়ে দিতেন। তাঁদের মধ্যে পাঁচজনের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী সংগঠনের সদস্য হওয়ার অভিযোগে মামলা হয়েছে। ১৫ জনকে দেশে (বাংলাদেশে) ফেরত পাঠানো হবে। বাকি ১৬ জন এখনো পুলিশি হেফাজতে রয়েছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে।
মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
৫ ঘণ্টা আগেপ্রতারণা, জাল-জালিয়াতি ও হুমকির অভিযোগে ফুডপান্ডা বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সৈয়দা আমবারীন রেজাসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে পৃথক চারটি মামলা করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সানাউল্লাহর আদালতে এই মামলা হয়।
২ দিন আগেযৌতুকের জন্য কোনো নারীকে তাঁর স্বামী বা স্বামীর পরিবারের কেউ বা তাঁর পক্ষে কেউ নির্যাতন করলেই সব ক্ষেত্রে ভুক্তভোগী নারীরা আর সরাসরি মামলা করতে পারবে না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে নির্যাতিত নারীকে মামলার আগে সালিসের পথে যেতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকার সম্প্রতি আইনগত সহায়তা প্রদান আইন সংশোধন করে নতুন যে
২ দিন আগেরাজধানীর মগবাজারের আবাসিক হোটেলে সন্তানসহ দম্পতির মৃত্যুর কারণ হিসেবে প্রাথমিকভাবে খাবারে বিষক্রিয়া বলেই মনে করছে পুলিশ ও ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক। এজন্য মৃত সৌদি প্রবাসী মনির হোসেনের চাচাতো চাচা ও ঢাকার হাসনাবাদে মনিরের বাড়ির তত্ত্বাবধায়ক রফিকুল ইসলামকে সন্দেহ করছে পুলিশ।
৫ দিন আগে