আজকের পত্রিকা ডেস্ক
২০২৩ সালে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি আয়ে ৯ বিলিয়ন তথা ৯০০ কোটি ডলারের গরমিল আছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও)। সংস্থাটি জানিয়েছে, বাংলাদেশের রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো পোশাক রপ্তানির বিষয়ে যে তথ্য দিয়েছিল, প্রকৃত রপ্তানি তার চেয়ে ৯০০ কোটি ডলার কম। তবে এই গরমিল সত্ত্বেও তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বিশ্বে দ্বিতীয় শীর্ষ অবস্থান ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। ভিয়েতনাম বাংলাদেশের চেয়ে ৭০০ কোটি ডলার কম তৈরি পোশাক রপ্তানি করে তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর বরাবরের মতোই শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে চীন।
বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও) প্রকাশিত ‘ওয়ার্ল্ড ট্রেড স্ট্যাটিসটিকস-২০২৩’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। বৃহস্পতিবার এটি নিজেদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছে সংস্থাটি। প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৩ সালে বাংলাদেশ ৩৮ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানি করেছে, যা বিশ্বের মোট পোশাক রপ্তানির ৭ দশমিক ৪ শতাংশ। কিন্তু রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর হিসাব বলছে, গত বছর বাংলাদেশ ৪৭ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে। অর্থাৎ রপ্তানি আয়ে গরমিল ৯ বিলিয়ন ডলার।
ডব্লিউটিওর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২২ সালে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৪৫ বিলিয়ন বা সাড়ে ৪ হাজার কোটি ডলার। সেই হিসাবে গত বছর তৈরি পোশাক রপ্তানি কমেছে ৭০০ কোটি ডলার। অবশ্য বাংলাদেশ ব্যাংক ইপিবির রপ্তানি তথ্যের যে গরমিল প্রকাশ করেছে, তাতে ২০২২ সালে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি প্রকৃতপক্ষেই ৪৫ বিলিয়নের অনেক কম হয়েছে।
এদিকে চীনের রপ্তানি কমলেও বিশ্ববাজারে এখনো দেশটি শীর্ষ তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক। ২০২৩ সালে পোশাক রপ্তানিকারকের তালিকায় থাকা তৃতীয় শীর্ষ দেশ ভিয়েতনাম ৩১ বিলিয়ন মূল্যের পোশাক রপ্তানি করেছে।
সংস্থাটির হিসাব বলছে, ২০২৩ সালে বাংলাদেশ ভিয়েতনামের চেয়ে ৭ বিলিয়ন ডলার বেশি পোশাক রপ্তানি করেছে।
২০২৩ সালে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি আয়ে ৯ বিলিয়ন তথা ৯০০ কোটি ডলারের গরমিল আছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও)। সংস্থাটি জানিয়েছে, বাংলাদেশের রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো পোশাক রপ্তানির বিষয়ে যে তথ্য দিয়েছিল, প্রকৃত রপ্তানি তার চেয়ে ৯০০ কোটি ডলার কম। তবে এই গরমিল সত্ত্বেও তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বিশ্বে দ্বিতীয় শীর্ষ অবস্থান ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। ভিয়েতনাম বাংলাদেশের চেয়ে ৭০০ কোটি ডলার কম তৈরি পোশাক রপ্তানি করে তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর বরাবরের মতোই শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে চীন।
বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও) প্রকাশিত ‘ওয়ার্ল্ড ট্রেড স্ট্যাটিসটিকস-২০২৩’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। বৃহস্পতিবার এটি নিজেদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছে সংস্থাটি। প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৩ সালে বাংলাদেশ ৩৮ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানি করেছে, যা বিশ্বের মোট পোশাক রপ্তানির ৭ দশমিক ৪ শতাংশ। কিন্তু রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর হিসাব বলছে, গত বছর বাংলাদেশ ৪৭ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে। অর্থাৎ রপ্তানি আয়ে গরমিল ৯ বিলিয়ন ডলার।
ডব্লিউটিওর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২২ সালে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৪৫ বিলিয়ন বা সাড়ে ৪ হাজার কোটি ডলার। সেই হিসাবে গত বছর তৈরি পোশাক রপ্তানি কমেছে ৭০০ কোটি ডলার। অবশ্য বাংলাদেশ ব্যাংক ইপিবির রপ্তানি তথ্যের যে গরমিল প্রকাশ করেছে, তাতে ২০২২ সালে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি প্রকৃতপক্ষেই ৪৫ বিলিয়নের অনেক কম হয়েছে।
এদিকে চীনের রপ্তানি কমলেও বিশ্ববাজারে এখনো দেশটি শীর্ষ তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক। ২০২৩ সালে পোশাক রপ্তানিকারকের তালিকায় থাকা তৃতীয় শীর্ষ দেশ ভিয়েতনাম ৩১ বিলিয়ন মূল্যের পোশাক রপ্তানি করেছে।
সংস্থাটির হিসাব বলছে, ২০২৩ সালে বাংলাদেশ ভিয়েতনামের চেয়ে ৭ বিলিয়ন ডলার বেশি পোশাক রপ্তানি করেছে।
জীবনবিমা গ্রাহকদের দাবির টাকা বছরের পর বছর আটকে রাখছে বেশির ভাগ কোম্পানি। সব মিলিয়ে দাবির অঙ্ক ৪ হাজার ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকা ছাড়িয়েছে। আর এর প্রায় ৯১ শতাংশই আটকে আছে মাত্র সাতটি কোম্পানির হাতে। এই চিত্র স্পষ্ট করে দিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) সর্বশেষ প্রতিবেদন।
৪ ঘণ্টা আগেকৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান।
১৭ ঘণ্টা আগেসরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে মোট ৯ লাখ টন চাল আমদানির পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশের এই পরিকল্পনায় আশায় বুক বাঁধছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে ভারতীয় রপ্তানি...
১৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সুযোগ থেকে এখনো বঞ্চিত কোটি কোটি মানুষ। আধুনিক ব্যাংকিং ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের সুবিধা নিতে না পারার কারণে দেশের বিপুল জনগোষ্ঠী রয়েছে অর্থনৈতিক লেনদেনের আনুষ্ঠানিক ব্যবস্থার বাইরে।
১ দিন আগে