শাবিপ্রবি প্রতিনিধি
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সিলেট বিভাগের শহীদদের নাম স্থান পেয়েছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) প্রকাশিত ২০২৫ সালের ডায়েরিতে। এতে সিলেট বিভাগের তিন জেলার মোট ৩৩ শহীদের নাম প্রকাশ করা হয়। ডায়েরির ১১৮ থেকে ১২০ তম পাতায় শহীদদের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
শহীদদের নামের তালিকা প্রকাশের উদ্যোগকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা ইতিবাচক পরিবর্তন হিসেবে দেখছেন। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, এই উদ্যোগ ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে জুলাই বিপ্লব সম্পর্কে সচেতন করবে এবং দেশের গণতান্ত্রিক চেতনায় অনুপ্রাণিত করবে।
এ বিষয়ে অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী শরিফুজ্জামান আতিফ বলেন, ‘৫ আগস্ট ২০২৪ বাংলাদেশের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী দিন। এই বিপ্লবে শহীদ হওয়া সবার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই। শাবিপ্রবির ডায়েরিতে সিলেটের শহীদদের নাম সংরক্ষণের উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়। আশা করি, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও প্রশাসন বিপ্লবের চেতনা ধারণ করে এগিয়ে যাবে।’
ডায়েরিতে উল্লেখিত সিলেট বিভাগের শহীদদের তালিকার শুরুতেই রয়েছেন শাবিপ্রবি—দিনাজপুর জেলা থেকে পড়তে আসা শাবিপ্রবির শিক্ষার্থী শহীদ রুদ্র সেন, এ ছাড়া রয়েছেন সিলেট জেলার বিয়ানীবাজার উপজেলার নিদনপুর গ্রামের মো. তারেক আহমদ, নয়াগ্রামের ময়নুল ইসলাম, ফতেহপুর গ্রামের আবু তাহের মোহাম্মদ তুরাব, কাকুরা গ্রামের সোহেল আহমদ, গোলাপগঞ্জ উপজেলার নিশ্চিন্ত গ্রামের মো. নাজমুল ইসলাম, বারকোট গ্রামের মো. তাজ উদ্দিন, শিলঘাট গ্রামের সানি আহমদ, উত্তর কানিশাইল গ্রামের মো. পাবেল আহমদ কামরুল, দক্ষিণ রায়গড় গ্রামের জয় আহমদ, পশ্চিম দত্তরাইল গ্রামের মিনহাজ আহমদ, ঘোষগাঁও উত্তরের গৌছ উদ্দিন, জালালাবাদ থানার গৌরীপুরের মো. মোস্তাক আহমদ, ইনাতাবাদ গ্রামেরব ওয়াসিম।
হবিগঞ্জ জেলার
বানিয়াচং উপজেলার ভাঙারপাড় গ্রামের হোসাইন মিয়া, জাতুকর্ণপাড়ার মো. আশরাফুল আলম, পাড়াগাঁওয়ের মো. মোজাক্কির মিয়া, উত্তর পূর্ব বানিয়াচংয়ের শেখ নয়ন হোসেন, মো. আনাস মিয়া, দক্ষিণ পূর্ব বানিয়াচংয়ের মো. তোফাজ্জল হোসেন, মীর মহল্লা পূর্বের মো. সাদিকুর রহমান, চানপুর গ্রামের মো. আকিনুর রহমান, সাগরদীঘির পূর্ব পাড়ের সোহেল আখঞ্জী, নবীগঞ্জ উপজেলার রাজাবাদ গ্রামের আজমত আলী, মাধবপুর উপজেলার শিমুলঘরের শেখ মো. সফিকুল ইসলাম, লাখাই উপজেলার মুড়িয়াউক গ্রামের মামুন আহমেদ রাফসান, মো. নাহিদুল ইসলাম, কামালপুরের মোনায়েল আহমদ ইমরান, পশ্চিম রুহিতন্সী গ্রামের কারিমুল ইসলাম, হবিগঞ্জ উপজেলার অনন্তপুর আবাসিক এলাকার রিপন চন্দ্র শীল।
সুনামগঞ্জ জেলার
ধর্মপাশা উপজেলার জলুশাহ গ্রামের মো. আয়াতুল্লাহ, দুর্গাপুরের হৃদয় মিয়া, জামালগঞ্জ উপজেলার গোলামীপুর গ্রামের সোহাগ মিয়া।
ডায়েরিতে শহীদদের নাম অন্তর্ভুক্তি প্রসঙ্গে ডায়েরি প্রকাশনা কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মো. রিজাউল ইসলাম বলেন, ‘জুলাই বিপ্লবের শহীদদের নাম অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে কমিটিতে আলোচনা করা হয়। কমিটির কয়েকজন প্রস্তাব রাখেন সদ্য সমাপ্ত আন্দোলনের শহীদদের স্মরণীয় করে রাখার জন্য তাঁদের নাম ডায়েরিতে আনা যায় কি না। ডায়েরি প্রস্তুত কমিটির সবাই বিষয়টি ধারণ করি এবং আমরা সবার সমন্বিত প্রয়াসে ডায়েরিতে এই তালিকা যুক্ত করি।’
তিনি আরও বলেন, তালিকা তৈরির জন্য প্রাথমিকভাবে মাঠ পর্যায় থেকে তথ্য সংগ্রহ করে ক্রস চেক করি। পরবর্তীতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে পাওয়া তথ্যের সঙ্গে সংগ্রহ করা তথ্য মিলিয়ে জুলাই বিপ্লবের শহীদদের তালিকা তৈরি করা হয়।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সিলেট বিভাগের শহীদদের নাম স্থান পেয়েছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) প্রকাশিত ২০২৫ সালের ডায়েরিতে। এতে সিলেট বিভাগের তিন জেলার মোট ৩৩ শহীদের নাম প্রকাশ করা হয়। ডায়েরির ১১৮ থেকে ১২০ তম পাতায় শহীদদের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
শহীদদের নামের তালিকা প্রকাশের উদ্যোগকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা ইতিবাচক পরিবর্তন হিসেবে দেখছেন। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, এই উদ্যোগ ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে জুলাই বিপ্লব সম্পর্কে সচেতন করবে এবং দেশের গণতান্ত্রিক চেতনায় অনুপ্রাণিত করবে।
এ বিষয়ে অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী শরিফুজ্জামান আতিফ বলেন, ‘৫ আগস্ট ২০২৪ বাংলাদেশের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী দিন। এই বিপ্লবে শহীদ হওয়া সবার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই। শাবিপ্রবির ডায়েরিতে সিলেটের শহীদদের নাম সংরক্ষণের উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়। আশা করি, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও প্রশাসন বিপ্লবের চেতনা ধারণ করে এগিয়ে যাবে।’
ডায়েরিতে উল্লেখিত সিলেট বিভাগের শহীদদের তালিকার শুরুতেই রয়েছেন শাবিপ্রবি—দিনাজপুর জেলা থেকে পড়তে আসা শাবিপ্রবির শিক্ষার্থী শহীদ রুদ্র সেন, এ ছাড়া রয়েছেন সিলেট জেলার বিয়ানীবাজার উপজেলার নিদনপুর গ্রামের মো. তারেক আহমদ, নয়াগ্রামের ময়নুল ইসলাম, ফতেহপুর গ্রামের আবু তাহের মোহাম্মদ তুরাব, কাকুরা গ্রামের সোহেল আহমদ, গোলাপগঞ্জ উপজেলার নিশ্চিন্ত গ্রামের মো. নাজমুল ইসলাম, বারকোট গ্রামের মো. তাজ উদ্দিন, শিলঘাট গ্রামের সানি আহমদ, উত্তর কানিশাইল গ্রামের মো. পাবেল আহমদ কামরুল, দক্ষিণ রায়গড় গ্রামের জয় আহমদ, পশ্চিম দত্তরাইল গ্রামের মিনহাজ আহমদ, ঘোষগাঁও উত্তরের গৌছ উদ্দিন, জালালাবাদ থানার গৌরীপুরের মো. মোস্তাক আহমদ, ইনাতাবাদ গ্রামেরব ওয়াসিম।
হবিগঞ্জ জেলার
বানিয়াচং উপজেলার ভাঙারপাড় গ্রামের হোসাইন মিয়া, জাতুকর্ণপাড়ার মো. আশরাফুল আলম, পাড়াগাঁওয়ের মো. মোজাক্কির মিয়া, উত্তর পূর্ব বানিয়াচংয়ের শেখ নয়ন হোসেন, মো. আনাস মিয়া, দক্ষিণ পূর্ব বানিয়াচংয়ের মো. তোফাজ্জল হোসেন, মীর মহল্লা পূর্বের মো. সাদিকুর রহমান, চানপুর গ্রামের মো. আকিনুর রহমান, সাগরদীঘির পূর্ব পাড়ের সোহেল আখঞ্জী, নবীগঞ্জ উপজেলার রাজাবাদ গ্রামের আজমত আলী, মাধবপুর উপজেলার শিমুলঘরের শেখ মো. সফিকুল ইসলাম, লাখাই উপজেলার মুড়িয়াউক গ্রামের মামুন আহমেদ রাফসান, মো. নাহিদুল ইসলাম, কামালপুরের মোনায়েল আহমদ ইমরান, পশ্চিম রুহিতন্সী গ্রামের কারিমুল ইসলাম, হবিগঞ্জ উপজেলার অনন্তপুর আবাসিক এলাকার রিপন চন্দ্র শীল।
সুনামগঞ্জ জেলার
ধর্মপাশা উপজেলার জলুশাহ গ্রামের মো. আয়াতুল্লাহ, দুর্গাপুরের হৃদয় মিয়া, জামালগঞ্জ উপজেলার গোলামীপুর গ্রামের সোহাগ মিয়া।
ডায়েরিতে শহীদদের নাম অন্তর্ভুক্তি প্রসঙ্গে ডায়েরি প্রকাশনা কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মো. রিজাউল ইসলাম বলেন, ‘জুলাই বিপ্লবের শহীদদের নাম অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে কমিটিতে আলোচনা করা হয়। কমিটির কয়েকজন প্রস্তাব রাখেন সদ্য সমাপ্ত আন্দোলনের শহীদদের স্মরণীয় করে রাখার জন্য তাঁদের নাম ডায়েরিতে আনা যায় কি না। ডায়েরি প্রস্তুত কমিটির সবাই বিষয়টি ধারণ করি এবং আমরা সবার সমন্বিত প্রয়াসে ডায়েরিতে এই তালিকা যুক্ত করি।’
তিনি আরও বলেন, তালিকা তৈরির জন্য প্রাথমিকভাবে মাঠ পর্যায় থেকে তথ্য সংগ্রহ করে ক্রস চেক করি। পরবর্তীতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে পাওয়া তথ্যের সঙ্গে সংগ্রহ করা তথ্য মিলিয়ে জুলাই বিপ্লবের শহীদদের তালিকা তৈরি করা হয়।
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
৬ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
৬ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে