নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানিয়েছে, বিমানবাহিনীর ‘এফ-৭ বিজিআই’ মডেলের একটি ফাইটার জেট সোমবার দুপুর ১টা ৬ মিনিটে উড্ডয়ন করে। উড্ডয়নের মাত্র ১২ মিনিট পর এটি মাইলস্টোন স্কুলের ভেতরে বিধ্বস্ত হয়। লাশ হস্তান্তরের বিষয়টিও নিশ্চিত করেছে আইএসপিআর।
নিহত যাদের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে- ফাতেমা (৯), সামিউল (৯), রজনী ইসলাম (৩৭), মেহনাজ আফরিন (৯), শারিয়া আক্তার (১৩), নুসরাত জাহান আনিকা (১০), সাদ সালাউদ্দিন (৯) ও সায়মা আক্তার (৯)।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন আরও একজন সোমবার রাতে মারা গেছেন বলে জানিয়েছেন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান। সর্বশেষ মৃত শিক্ষার্থী এবি শামীম (১৪) আইসিইউতে ভর্তি ছিল। তার শরীরের ৯৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। তাকে নিয়ে বার্ন ইনস্টিটিউট ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মোট পাঁচজনের মৃত্যু হল।
এর আগে বিকেল ৫টা ২৫ পর্যন্ত বার্ন ইনস্টিটিউটে ও ঢামেকে ৩ জনসহ মোট ২০ জনের মৃত্যুর খবর দিয়েছিল আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)। এর পরে বার্ন ইনস্টিটিউটে আরও দুজনের মৃত্যু হয়।
এদিকে আহতদের মধ্যে অন্তত ২৫ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী সায়েদুর রহমান। সোমবার রাত সাড়ে আটটার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে সাংবাদিকদের তিনি জানান, বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি আছেন ৮৮ জন। তাঁদের মধ্যে ২৫ জনের অবস্থা গুরুতর।
তবে এর আগে আইএসপিআর মোট ১৭১ জনের হাসপাতালে ভর্তি থাকার তথ্য দিয়েছিল।
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানিয়েছে, বিমানবাহিনীর ‘এফ-৭ বিজিআই’ মডেলের একটি ফাইটার জেট সোমবার দুপুর ১টা ৬ মিনিটে উড্ডয়ন করে। উড্ডয়নের মাত্র ১২ মিনিট পর এটি মাইলস্টোন স্কুলের ভেতরে বিধ্বস্ত হয়। লাশ হস্তান্তরের বিষয়টিও নিশ্চিত করেছে আইএসপিআর।
নিহত যাদের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে- ফাতেমা (৯), সামিউল (৯), রজনী ইসলাম (৩৭), মেহনাজ আফরিন (৯), শারিয়া আক্তার (১৩), নুসরাত জাহান আনিকা (১০), সাদ সালাউদ্দিন (৯) ও সায়মা আক্তার (৯)।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন আরও একজন সোমবার রাতে মারা গেছেন বলে জানিয়েছেন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান। সর্বশেষ মৃত শিক্ষার্থী এবি শামীম (১৪) আইসিইউতে ভর্তি ছিল। তার শরীরের ৯৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। তাকে নিয়ে বার্ন ইনস্টিটিউট ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মোট পাঁচজনের মৃত্যু হল।
এর আগে বিকেল ৫টা ২৫ পর্যন্ত বার্ন ইনস্টিটিউটে ও ঢামেকে ৩ জনসহ মোট ২০ জনের মৃত্যুর খবর দিয়েছিল আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)। এর পরে বার্ন ইনস্টিটিউটে আরও দুজনের মৃত্যু হয়।
এদিকে আহতদের মধ্যে অন্তত ২৫ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী সায়েদুর রহমান। সোমবার রাত সাড়ে আটটার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে সাংবাদিকদের তিনি জানান, বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি আছেন ৮৮ জন। তাঁদের মধ্যে ২৫ জনের অবস্থা গুরুতর।
তবে এর আগে আইএসপিআর মোট ১৭১ জনের হাসপাতালে ভর্তি থাকার তথ্য দিয়েছিল।
নিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
৫ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
৫ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেঘাটে নেই চিরচেনা হাঁকডাক। চায়ের দোকানে উচ্চ স্বরে বাজছে না গান। পাওয়া যাচ্ছে না বরফ ভাঙার আওয়াজ। জেলে, শ্রমিক, ব্যাপারী, আড়তদার—সবাই ঝিমিয়ে আছেন। চোখেমুখে হতাশার চাপ। কারণ, শিকারের মৌসুমে ইলিশের আকাল চলছে। নদীতে যাওয়া জেলে নৌকাগুলো শূন্য হাতে ফিরে আসছে।
৫ ঘণ্টা আগে