‘জুলাই শহীদ দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত এক স্মরণানুষ্ঠানে বক্তারা অভিযোগ করেছেন, গত বছরের জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারপ্রক্রিয়া নিয়ে টালবাহানা চলছে। অপরাধীদের পুনর্বাসনের চেষ্টা করা হচ্ছে। একই সঙ্গে শহীদ পরিবারের সদস্যরা তাঁদের বিচার ও পুনর্বাসনের দাবি পুনরায় জোরালোভাবে তুলে ধরেছেন।
বুধবার সকালে সিঅ্যান্ডবি মোড়ে গিয়ে দেখা যায়, ম্যুরালের পাদদেশে জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। পেছনে দাঁড়িয়ে প্রতিকৃতি মুছে ফেলা ম্যুরাল। ম্যুরালের নিচের অংশে রয়েছে আঘাতের চিহ্ন। দুপাশে সীমানাপ্রাচীরের সঙ্গে থাকা টেরাকাটার কিছু অংশ তুলে ফেলা হয়েছে। ওপরের অংশে লেখা, ‘জালেমের ওপর
রমজান আলীর অভিযোগ—’’আমাদের বাসায় প্রধান উপদেষ্টা থেকে শুরু করে দেশের সব উচ্চপদস্থ ব্যক্তি এসেছেন, বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতিও আমাদের বাসায় আসেন। সবার কাছে আমরা চেয়েছিলাম শুধু আমার ভাই হত্যার বিচার। কিন্তু এক বছরে আমরা এই বিচারের কোন অগ্রগতি পাইনি।"
‘শহীদ সাংবাদিক তুরাব একজন সাহসী, মেধাবী ও পেশাদার সাংবাদিক ছিলেন। তিনি টার্গেট কিলিংয়ের শিকার। তাই শুধু শহীদ তুরাব নন, জুলাই আন্দোলনে যাঁরাই টার্গেট কিলিংয়ের শিকার হয়ে শহীদ হয়েছেন, সবার দ্রুত বিচার নিশ্চিত করা হবে।’ আজ রোববার সিলেটের বিয়ানীবাজার পৌর মিলনায়তনে শহীদ সাংবাদিক আবু তাহের