সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে বন্যার পানি কমতে শুরু করেছে। এক দিনের ব্যবধানে ৩০ সেন্টিমিটার কমে গিয়ে এখন ১৭ সেন্টিমিটার বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে তিস্তার পানি। বৃষ্টির বেগ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের গতি কমে যাওয়ায় বন্যা পরিস্থিতি এখন অনেকটা উন্নতির দিকে। তবে এখনো দুর্ভোগ কাটেনি তিস্তাপারের মানুষদের। দিন পার করছেন আতঙ্কে আর উৎকণ্ঠায়।
আজ রোববার বিকেল ৪টার দিকে সরেজমিনে হরিপুর ইউনিয়নের নকিয়ার পাড়া গ্রামে কথা হয় মোছা. নাজমা বেগমের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত রাত থেকে পানি কমতে শুরু করেছে। হাঁটুপানি ছিল ঘরের ভেতরে। এখন ঘরে আর পানি নাই। এভাবে নামতে থাকলে রাতারাতি আঙিনা থেকেও পানি সরে যাবে।’
তিনি আরও বলেন, যদি আবারও বন্যা চাপ দেয়, সে কারণে ঘরের ভেতরে তৈরি করা মাচা এখনো খোলা হয় নাই।’
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাফিজুল ইসলাম বিকেল ৪টার দিকে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বেলা ৩টার পরীক্ষায় তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ১৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গতকাল ছিল ৪৭ সেন্টিমিটার। ৩০ সেন্টিমিটার কমেছে।’
বেলকা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. ইব্রাহীম খলিলুল্লাহ পানি কমার বিষয়টি উল্লেখ করে বলেন, ‘পানি কমতে শুরু করলেও এখনো অনেক বাড়িতে আছে। সে কারণে রান্নাঘর ব্যবহার করতে পারছেন না তাঁরা। গবাদিপশু ও পরিবার-পরিজন নিয়ে কষ্টে আছেন ভুক্তভোগীরা।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ পানি কমতে শুরু হলে বাড়ির পার্শ্ববর্তী এলাকায় জমে থাকা পানিতে লতাপাতা ও পোকামাকড় পচে দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয়। পরে বাতাসের মাধ্যমে ডায়রিয়াসহ নানা রোগ ছড়ায়। সে কারণে আরও সতর্ক থাকার জন্য এলাকাবাসীকে সচেতন করছি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ নূর-এ-আলম বলেন, ‘বন্যা পরিস্থিতি সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হচ্ছে। পানি কমতে শুরু করেছে। আশা করছি বিপদ কেটে যাবে। তবে বন্যাপরবর্তী কাজগুলো সঠিকভাবে, সঠিক সময়ে করতে হবে।’
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে বন্যার পানি কমতে শুরু করেছে। এক দিনের ব্যবধানে ৩০ সেন্টিমিটার কমে গিয়ে এখন ১৭ সেন্টিমিটার বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে তিস্তার পানি। বৃষ্টির বেগ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের গতি কমে যাওয়ায় বন্যা পরিস্থিতি এখন অনেকটা উন্নতির দিকে। তবে এখনো দুর্ভোগ কাটেনি তিস্তাপারের মানুষদের। দিন পার করছেন আতঙ্কে আর উৎকণ্ঠায়।
আজ রোববার বিকেল ৪টার দিকে সরেজমিনে হরিপুর ইউনিয়নের নকিয়ার পাড়া গ্রামে কথা হয় মোছা. নাজমা বেগমের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত রাত থেকে পানি কমতে শুরু করেছে। হাঁটুপানি ছিল ঘরের ভেতরে। এখন ঘরে আর পানি নাই। এভাবে নামতে থাকলে রাতারাতি আঙিনা থেকেও পানি সরে যাবে।’
তিনি আরও বলেন, যদি আবারও বন্যা চাপ দেয়, সে কারণে ঘরের ভেতরে তৈরি করা মাচা এখনো খোলা হয় নাই।’
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাফিজুল ইসলাম বিকেল ৪টার দিকে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বেলা ৩টার পরীক্ষায় তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ১৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গতকাল ছিল ৪৭ সেন্টিমিটার। ৩০ সেন্টিমিটার কমেছে।’
বেলকা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. ইব্রাহীম খলিলুল্লাহ পানি কমার বিষয়টি উল্লেখ করে বলেন, ‘পানি কমতে শুরু করলেও এখনো অনেক বাড়িতে আছে। সে কারণে রান্নাঘর ব্যবহার করতে পারছেন না তাঁরা। গবাদিপশু ও পরিবার-পরিজন নিয়ে কষ্টে আছেন ভুক্তভোগীরা।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ পানি কমতে শুরু হলে বাড়ির পার্শ্ববর্তী এলাকায় জমে থাকা পানিতে লতাপাতা ও পোকামাকড় পচে দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয়। পরে বাতাসের মাধ্যমে ডায়রিয়াসহ নানা রোগ ছড়ায়। সে কারণে আরও সতর্ক থাকার জন্য এলাকাবাসীকে সচেতন করছি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ নূর-এ-আলম বলেন, ‘বন্যা পরিস্থিতি সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হচ্ছে। পানি কমতে শুরু করেছে। আশা করছি বিপদ কেটে যাবে। তবে বন্যাপরবর্তী কাজগুলো সঠিকভাবে, সঠিক সময়ে করতে হবে।’
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
১৪ মিনিট আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
১ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
১ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে