কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে পরকীয়ার অভিযোগে মাদ্রাসাশিক্ষক ও এক গৃহিণীকে রাতভর গাছের সঙ্গে দড়ি দিয়ে বেঁধে মারধরের ঘটনা ঘটেছে। উপজেলার সদকী ইউনিয়নের ঘাসখাল গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়ে শনিবার (৩১) সকালে তাঁদের উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ।
মাদ্রাসাশিক্ষকের নাম মো. শহিদুল ইসলাম (৫০)। তিনি সদকী দাখিল মাদ্রাসার বাংলা শিক্ষক। তাঁর বাড়ি রাজশাহী জেলায়। আর গৃহিণী রোজিনা খাতুন (৩৩) ইউনিয়নের ঘাসখাল গ্রামের শাহিন আলীর স্ত্রী ও এক সন্তানের জননী।
এলাকাবাসী জানান, গৃহিণী রোজিনার স্বামী ঢাকায় হকারের কাজ করেন। মাদ্রাসাশিক্ষক শহিদুল দীর্ঘদিন ধরে বাড়িতে এসে তাঁর নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া সন্তানকে প্রাইভেট পড়াচ্ছেন। পড়াতে এসে ওই গৃহিণী ও শিক্ষক পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে পড়েন। ওই শিক্ষক শুক্রবার দিবাগত রাত ২টার দিকে গৃহিণীর ঘরে ঢোকেন। বিষয়টি স্থানীয়রা টের পেয়ে তাঁদের আপত্তিকর অবস্থায় ধরে ফেলেন। সে সময় উৎসুক জনতা তাঁদের গাছের সঙ্গে দড়ি দিয়ে বেঁধে রাতভর মারধর করেন।
সকালে ওই বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, বাড়ির উঠানে একটি গাছের সঙ্গে দড়ি দিয়ে বাঁধা হয়েছে মাদ্রাসাশিক্ষক ও গৃহিণীকে। তাঁদের হাত ও পিঠ বাঁধা। বাড়িতে উৎসুক জনতার ভিড়।
এ সময় মাদ্রাসাশিক্ষক শহিদুল ইসলাম বলেন, প্রাইভেট পড়াতে এসে তিনি ছাত্রের মায়ের সঙ্গে পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে পড়েন। শুক্রবার রাতে বাড়িতে আসলে জনগণ তাঁদের হাতেনাতে ধরে ফেলেন। পরে তাঁদের গাছের সঙ্গে দড়ি দিয়ে বেঁধে মারধর করা হয়েছে।
গৃহিণী রোজিনা খাতুন বলেন, ‘শিক্ষকের কাছে তার ছেলে প্রাইভেট পড়ে অনেক দিন। তবে আজই প্রথম রাতে বাড়ি এসেছেন স্যার।’
সদকী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজুল আবেদীন দ্বীপ বলেন, ‘লোকমুখে ও ফেসবুকের মাধ্যমে ঘটনাটি জানতে পেরেছি। তাদের মারধরও করা হয়েছে। এ ঘটনার তদন্ত ও সুষ্ঠু বিচার করা হোক।’
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকিবুল ইসলাম বলেন, এক মাদ্রাসাশিক্ষক ও এক নারীকে দড়ি দিয়ে বেঁধে রেখেছিল উৎসুক জনতা। খবর পেয়ে তাঁদের উদ্ধার করে পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে পরকীয়ার অভিযোগে মাদ্রাসাশিক্ষক ও এক গৃহিণীকে রাতভর গাছের সঙ্গে দড়ি দিয়ে বেঁধে মারধরের ঘটনা ঘটেছে। উপজেলার সদকী ইউনিয়নের ঘাসখাল গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়ে শনিবার (৩১) সকালে তাঁদের উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ।
মাদ্রাসাশিক্ষকের নাম মো. শহিদুল ইসলাম (৫০)। তিনি সদকী দাখিল মাদ্রাসার বাংলা শিক্ষক। তাঁর বাড়ি রাজশাহী জেলায়। আর গৃহিণী রোজিনা খাতুন (৩৩) ইউনিয়নের ঘাসখাল গ্রামের শাহিন আলীর স্ত্রী ও এক সন্তানের জননী।
এলাকাবাসী জানান, গৃহিণী রোজিনার স্বামী ঢাকায় হকারের কাজ করেন। মাদ্রাসাশিক্ষক শহিদুল দীর্ঘদিন ধরে বাড়িতে এসে তাঁর নবম শ্রেণিতে পড়ুয়া সন্তানকে প্রাইভেট পড়াচ্ছেন। পড়াতে এসে ওই গৃহিণী ও শিক্ষক পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে পড়েন। ওই শিক্ষক শুক্রবার দিবাগত রাত ২টার দিকে গৃহিণীর ঘরে ঢোকেন। বিষয়টি স্থানীয়রা টের পেয়ে তাঁদের আপত্তিকর অবস্থায় ধরে ফেলেন। সে সময় উৎসুক জনতা তাঁদের গাছের সঙ্গে দড়ি দিয়ে বেঁধে রাতভর মারধর করেন।
সকালে ওই বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, বাড়ির উঠানে একটি গাছের সঙ্গে দড়ি দিয়ে বাঁধা হয়েছে মাদ্রাসাশিক্ষক ও গৃহিণীকে। তাঁদের হাত ও পিঠ বাঁধা। বাড়িতে উৎসুক জনতার ভিড়।
এ সময় মাদ্রাসাশিক্ষক শহিদুল ইসলাম বলেন, প্রাইভেট পড়াতে এসে তিনি ছাত্রের মায়ের সঙ্গে পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে পড়েন। শুক্রবার রাতে বাড়িতে আসলে জনগণ তাঁদের হাতেনাতে ধরে ফেলেন। পরে তাঁদের গাছের সঙ্গে দড়ি দিয়ে বেঁধে মারধর করা হয়েছে।
গৃহিণী রোজিনা খাতুন বলেন, ‘শিক্ষকের কাছে তার ছেলে প্রাইভেট পড়ে অনেক দিন। তবে আজই প্রথম রাতে বাড়ি এসেছেন স্যার।’
সদকী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজুল আবেদীন দ্বীপ বলেন, ‘লোকমুখে ও ফেসবুকের মাধ্যমে ঘটনাটি জানতে পেরেছি। তাদের মারধরও করা হয়েছে। এ ঘটনার তদন্ত ও সুষ্ঠু বিচার করা হোক।’
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকিবুল ইসলাম বলেন, এক মাদ্রাসাশিক্ষক ও এক নারীকে দড়ি দিয়ে বেঁধে রেখেছিল উৎসুক জনতা। খবর পেয়ে তাঁদের উদ্ধার করে পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
১৮ মিনিট আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
১ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
১ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে