ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে কৃষক রুহুল আমিন ফকিরের আবাদ করা ৬০ শতাংশ জমির পরিপক্ব সব পেঁয়াজ জোর করে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে সাবেক চেয়ারম্যান রইসুল ইসলাম পলাশের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী কৃষক।
রুহুল আমিন জানান, প্রতিবছরের মতো এবারও তিনি তার পৈতৃক জমিতে পেঁয়াজ চাষ করেন। তবে রমজান উপলক্ষে মসজিদে এতেকাফে থাকায় সুযোগ বুঝে রোববার সকালে ৫০-৬০ জন লোক নিয়ে তাঁর আবাদি জমির সব পেঁয়াজ তুলে নিয়ে যান রইসুল ইসলাম পলাশ। খবর পেয়ে তিনি এতেকাফ ভেঙে খেতে যান, তবে বাধা দিতে গিয়ে ভয়ে ফিরে আসতে বাধ্য হন। এরপর জমিতেই লুটিয়ে পড়ে কান্না করেন।
রুহুল আমিন অভিযোগ করে বলেন, ‘পলাশ এভাবে অনেকের জমি দখল করেছে, ওর ভয়ে কেউ কথা বলে না। অত্র এলাকার ভূমি সন্ত্রাসী, দল গঠন করে এভাবে মানুষের ক্ষতি করতেছে। এদের সামনে কেউ ভয়ে যায় না, আর আমি তো এখন বাড়িতেও থাকতে পারব না।’
জানা গেছে, কৃষক রুহুল আমিন বোয়ালমারী উপজেলার শেখর ইউনিয়নের রাখালতলি গ্রামের বাসিন্দা। দীঘিরপাড় মৌজার ৫১৭ নম্বর খতিয়ানের ৭১৯ নম্বর দাগের ৬০ শতাংশ জমির মালিকানা দাবি করে আসছেন রুহুল আমিন। তিনি বর্গাচাষি হাবিবের মাধ্যমে সেখানে পেঁয়াজের আবাদ করেছিলেন। কিন্তু স্থানীয় চেয়ারম্যান রইসুল ইসলাম পলাশ, কায়েস মিয়া, এলাহক মোল্যা এবং আরও ৩০-৪০ জন লোক জমিতে গিয়ে সমস্ত পেঁয়াজ তুলে নিয়ে যান।
বর্গাচাষি হাবিব অভিযোগ করেন, তিনি রুহুল আমিনের কাছ থেকে বর্গা নিয়ে জমিতে পেঁয়াজ চাষ করেছিলেন। তবে রইসুল ইসলাম পলাশের নেতৃত্বে একদল লোক জোর করে পেঁয়াজ তুলে নিয়ে যায় এবং বাধা দিতে গেলে তাঁকে রামদা দিয়ে তাড়িয়ে দেওয়া হয়।
অভিযুক্ত রইসুল ইসলাম পলাশ জানান, এটি তাঁর মামার জমি এবং তিনি পাওয়ার অব অ্যাটর্নি পেয়েছেন। তবে পেঁয়াজের আবাদ কে করেছিলেন—এমন প্রশ্নের স্পষ্ট জবাব দিতে পারেননি। তিনি নিজেকে বিএনপির নেতা দাবি করেন।
তিনি বলেন, ‘গত দুই বছর আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা জমি দখল করে রেখেছিল। এবারও পেঁয়াজ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা লাগিয়েছে। আমি হাইকোর্টের রায় পেয়ে বৈধ কাগজপত্র নিয়েই জমিতে গিয়েছি। আমি কোনো অন্যায় করিনি। আর আমি অন্যায় করিও না, আমি একজন ন্যায় বিচারক। আমার ওপরে এলাকার কেউ কথাও বলতে চান না।’
এ বিষয়ে বোয়ালমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহমুদুল হাসান জানান, কৃষক রুহুল আমিনের পক্ষ থেকে একটি লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে কৃষক রুহুল আমিন ফকিরের আবাদ করা ৬০ শতাংশ জমির পরিপক্ব সব পেঁয়াজ জোর করে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে সাবেক চেয়ারম্যান রইসুল ইসলাম পলাশের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী কৃষক।
রুহুল আমিন জানান, প্রতিবছরের মতো এবারও তিনি তার পৈতৃক জমিতে পেঁয়াজ চাষ করেন। তবে রমজান উপলক্ষে মসজিদে এতেকাফে থাকায় সুযোগ বুঝে রোববার সকালে ৫০-৬০ জন লোক নিয়ে তাঁর আবাদি জমির সব পেঁয়াজ তুলে নিয়ে যান রইসুল ইসলাম পলাশ। খবর পেয়ে তিনি এতেকাফ ভেঙে খেতে যান, তবে বাধা দিতে গিয়ে ভয়ে ফিরে আসতে বাধ্য হন। এরপর জমিতেই লুটিয়ে পড়ে কান্না করেন।
রুহুল আমিন অভিযোগ করে বলেন, ‘পলাশ এভাবে অনেকের জমি দখল করেছে, ওর ভয়ে কেউ কথা বলে না। অত্র এলাকার ভূমি সন্ত্রাসী, দল গঠন করে এভাবে মানুষের ক্ষতি করতেছে। এদের সামনে কেউ ভয়ে যায় না, আর আমি তো এখন বাড়িতেও থাকতে পারব না।’
জানা গেছে, কৃষক রুহুল আমিন বোয়ালমারী উপজেলার শেখর ইউনিয়নের রাখালতলি গ্রামের বাসিন্দা। দীঘিরপাড় মৌজার ৫১৭ নম্বর খতিয়ানের ৭১৯ নম্বর দাগের ৬০ শতাংশ জমির মালিকানা দাবি করে আসছেন রুহুল আমিন। তিনি বর্গাচাষি হাবিবের মাধ্যমে সেখানে পেঁয়াজের আবাদ করেছিলেন। কিন্তু স্থানীয় চেয়ারম্যান রইসুল ইসলাম পলাশ, কায়েস মিয়া, এলাহক মোল্যা এবং আরও ৩০-৪০ জন লোক জমিতে গিয়ে সমস্ত পেঁয়াজ তুলে নিয়ে যান।
বর্গাচাষি হাবিব অভিযোগ করেন, তিনি রুহুল আমিনের কাছ থেকে বর্গা নিয়ে জমিতে পেঁয়াজ চাষ করেছিলেন। তবে রইসুল ইসলাম পলাশের নেতৃত্বে একদল লোক জোর করে পেঁয়াজ তুলে নিয়ে যায় এবং বাধা দিতে গেলে তাঁকে রামদা দিয়ে তাড়িয়ে দেওয়া হয়।
অভিযুক্ত রইসুল ইসলাম পলাশ জানান, এটি তাঁর মামার জমি এবং তিনি পাওয়ার অব অ্যাটর্নি পেয়েছেন। তবে পেঁয়াজের আবাদ কে করেছিলেন—এমন প্রশ্নের স্পষ্ট জবাব দিতে পারেননি। তিনি নিজেকে বিএনপির নেতা দাবি করেন।
তিনি বলেন, ‘গত দুই বছর আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা জমি দখল করে রেখেছিল। এবারও পেঁয়াজ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা লাগিয়েছে। আমি হাইকোর্টের রায় পেয়ে বৈধ কাগজপত্র নিয়েই জমিতে গিয়েছি। আমি কোনো অন্যায় করিনি। আর আমি অন্যায় করিও না, আমি একজন ন্যায় বিচারক। আমার ওপরে এলাকার কেউ কথাও বলতে চান না।’
এ বিষয়ে বোয়ালমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহমুদুল হাসান জানান, কৃষক রুহুল আমিনের পক্ষ থেকে একটি লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজশাহীর বাগমারা, দুর্গাপুর, পুঠিয়া ও নাটোর জেলার নলডাঙ্গা উপজেলার মিলনস্থান তাহেরপুর বাজার। দুই জেলার চার উপজেলার মিলনস্থান হওয়ায় এ বাজারে বসে বিশাল পশুর হাট। কাল ঈদুল আজহা। আজ শুক্রবার তাহেরপুরে ঈদের শেষ হাট ছিল। ফলে ক্রেতা-বিক্রেতায় জমেছে তাহেরপুর বাজারের পশুর হাট।
৪১ মিনিট আগেনেত্রকোনার কলমাকান্দায় খেলার মাঠের বল বাড়িতে গিয়ে পড়া নিয়ে সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করেছে প্রতিপক্ষের লোকজন। এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে দুজনকে গ্রেপ্তার করে।
১ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের যমুনা সেতুতে যানবাহনের চাপ বেড়েছে। ফলে যমুনা সেতু মহাসড়কের ৪০ কিলোমিটার এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুর খড়খড়িয়া নদী থেকে ভাসমান অবস্থায় এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তবে প্রাথমিকভাবে পুলিশ তাঁর নাম জানাতে পারেনি। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার রাবেয়া বাজারের পাশে বটতলাসংলগ্ন খড়খড়িয়া নদীতে ওই ব্যক্তির লাশ পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগে