জবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘটিত বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মশাল মিছিল করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাঁরা পাহাড়ে সংঘটিত সহিংসতারও সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবি করেন।
গতকাল শুক্রবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে এই মিছিলের আয়োজন করা হয়। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ থেকে শুরু হয়ে বিজ্ঞান অনুষদ ঘুরে প্রধান ফটকের সামনে এসে শেষ হয়। পরে সেখানে শিক্ষার্থীরা সমাবেশ করেন।
সমাবেশে শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও পাহাড়ে সংঘটিত সহিংসতায় আমরা মর্মাহত। এসব ঘটনা সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বিচার করতে হবে। বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে আমাদের বের হতে হবে। স্বৈরাচার হটিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে আমরা রক্ত দিয়েছি, জীবন দিয়েছি। নতুন বাংলাদেশ গড়ার সেই স্বাধীনতা আমরা ভূলুণ্ঠিত হতে দেব না।’
এ সময় বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী হাসান সজীব বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত তারা শিক্ষার্থী। এদের মধ্যে এমন কেউ কি ছিল না যে এটার প্রতিবাদ করবে? হল প্রভোস্ট কোথায় ছিলেন? বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও এই হত্যার দায় এড়াতে পারে না। আমরা পাহাড়ে সংঘটিত সহিংসতারও বিচার দাবি করছি।’
প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী নওশিন বলেন, ‘যারা হত্যা করেছে, আমরা শুধু তাদের বিচার চাই না, যারা এই হত্যাকাণ্ড বসে বসে দেখেছে, ভিডিও করেছে কিন্তু প্রতিবাদ করেনি, তাদেরও বিচার করতে হবে। পাহাড়ের ঘটনারও আমরা সুষ্ঠু তদন্ত চাই। এসব ঘটনা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, নাকি ষড়যন্ত্র তা বের করতে হবে।’
পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মাসুদ রানা বলেন, ‘ঢাবির তোফাজ্জল হত্যার সঙ্গে জড়িত সবাইকে বিচারের আওতায় আনতে হবে। পাঁচ আগস্ট পর্যন্ত যারা স্বৈরাচারের দোসর হিসেবে কাজ করেছে, দেশকে অস্থিতিশীল করতে এটা তাদের নতুন ষড়যন্ত্র। আবরার ফাহাদের হত্যাকারীদের মতো তোফাজ্জল ভাইয়ের হত্যাকারীদেরও বিচার করতে হবে। দেশে কোনো নৈরাজ্য সৃষ্টি করা চলবে না।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘটিত বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মশাল মিছিল করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাঁরা পাহাড়ে সংঘটিত সহিংসতারও সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবি করেন।
গতকাল শুক্রবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে এই মিছিলের আয়োজন করা হয়। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ থেকে শুরু হয়ে বিজ্ঞান অনুষদ ঘুরে প্রধান ফটকের সামনে এসে শেষ হয়। পরে সেখানে শিক্ষার্থীরা সমাবেশ করেন।
সমাবেশে শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও পাহাড়ে সংঘটিত সহিংসতায় আমরা মর্মাহত। এসব ঘটনা সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বিচার করতে হবে। বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে আমাদের বের হতে হবে। স্বৈরাচার হটিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে আমরা রক্ত দিয়েছি, জীবন দিয়েছি। নতুন বাংলাদেশ গড়ার সেই স্বাধীনতা আমরা ভূলুণ্ঠিত হতে দেব না।’
এ সময় বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী হাসান সজীব বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত তারা শিক্ষার্থী। এদের মধ্যে এমন কেউ কি ছিল না যে এটার প্রতিবাদ করবে? হল প্রভোস্ট কোথায় ছিলেন? বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও এই হত্যার দায় এড়াতে পারে না। আমরা পাহাড়ে সংঘটিত সহিংসতারও বিচার দাবি করছি।’
প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী নওশিন বলেন, ‘যারা হত্যা করেছে, আমরা শুধু তাদের বিচার চাই না, যারা এই হত্যাকাণ্ড বসে বসে দেখেছে, ভিডিও করেছে কিন্তু প্রতিবাদ করেনি, তাদেরও বিচার করতে হবে। পাহাড়ের ঘটনারও আমরা সুষ্ঠু তদন্ত চাই। এসব ঘটনা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, নাকি ষড়যন্ত্র তা বের করতে হবে।’
পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মাসুদ রানা বলেন, ‘ঢাবির তোফাজ্জল হত্যার সঙ্গে জড়িত সবাইকে বিচারের আওতায় আনতে হবে। পাঁচ আগস্ট পর্যন্ত যারা স্বৈরাচারের দোসর হিসেবে কাজ করেছে, দেশকে অস্থিতিশীল করতে এটা তাদের নতুন ষড়যন্ত্র। আবরার ফাহাদের হত্যাকারীদের মতো তোফাজ্জল ভাইয়ের হত্যাকারীদেরও বিচার করতে হবে। দেশে কোনো নৈরাজ্য সৃষ্টি করা চলবে না।’
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
১৮ মিনিট আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
১ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
১ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে