মিছিলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, তরুণ-তরুণীসহ নানা শ্রেণিপেশার মানুষ অংশ নেন। বিক্ষোভে অংশ নেওয়া কয়েকজন বলেন, “ব্যবসায়ী সোহাগকে যেভাবে আদিম কায়দায় হত্যা করা হয়েছে, তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।”
যদি দুই দিনের মধ্যে এদের বিরুদ্ধে প্রশাসন কোন ব্যবস্থা না নেয়, তাহলে পরবর্তীতে বড় ধরনের আন্দোলনের ডাক দেয়ার হুঁশিয়ারি দেন ব্যবসায়ীরা। সেই সাথে সন্ত্রাসীদের প্রতিরোধ করতে প্রতিটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে একটি বাঁশ ও একটি লাঠি রাখার নির্দেশ দেন ব্যবসায়ী নেতারা।
এ সময় শিক্ষার্থীদের ’সন্ত্রাসীদের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’, ’আমার ভাই মরলো কেন? তারেক জিয়া জবাব দে, ইন্টেরিম জবাব দে’, ’বিএনপির অনেক গুন ১০ মাসে ১০০ খুন’, ’পাথর মেরে করছে খুন, বিএনপির অনেক গুন’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায়।
মিছিলটি উপজেলা মোড় হয়ে কোর্ট রোড প্রদক্ষিণ করে জেলখানা মোড় প্রদক্ষিণ শেষে পুনরায় উপজেলা পরিষদ এলাকায় এসে শেষ হয়। বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারীরা দ্রুত সময়ের মধ্যে নৃশংস এ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান।