টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
১৯ দফা দাবি জানিয়ে গাজীপুরের টঙ্গীতে পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড নামের একটি ওষুধ উৎপাদন কারখানার শ্রমিকেরা বিক্ষোভ করছেন। আজ রোববার সকাল ১০টার দিকে টঙ্গীর তিস্তা গেট এলাকায় কারখানাটির প্রধান ফটকের বিক্ষোভ শুরু করেন। বিক্ষুব্ধ প্রায় আড়াই হাজার শ্রমিক কারখানার সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে এই বিক্ষোভ করেন।
বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা জানান, রোববার সকালে কারখানাটির প্রায় ২ হাজার ৫০০ শ্রমিক কারখানায় কাজে যোগ দিতে আসেন। এ সময় তাঁরা ১৯ দফা দাবি কারখানা কর্তৃপক্ষের কাছে পেশ করেন। কারখানা কর্তৃপক্ষ তাৎক্ষণিক দাবিগুলো মেনে না নেওয়ায় শ্রমিকেরা বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। পরে কারখানার সমনের শাখা সড়কে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন শ্রমিকেরা।
শ্রমিকদের ১৯ দফা দাবির মধ্যে আছে, সাধারণ কর্মঘণ্টা আট ঘণ্টা নিশ্চিত, নির্বাচনের মাধ্যমে শ্রমিক ইউনিয়ন গঠন, অস্থায়ী শ্রমিকদের ছয় মাসের মধ্যে চাকরি স্থায়ীকরণ, স্থায়ী শ্রমিকদের বেতন ২০ হাজার ৫০০ টাকা ও অস্থায়ী শ্রমিকদের হাজিরা বোনাস ও ঈদ বোনাস ৫ হাজার টাকা করা, নৈশকালীন কাজের মজুরি ৫০০ টাকা, প্রতি বছর শেষে উৎপাদন বোনাস প্রদান, পরিচালক আবুল কালাম আজাদের পদত্যাগ প্রভৃতি।
শ্রমিকদের দাবি মেনে না নেওয়ায় দুপুর পৌনে ১২টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত শ্রমিকেরা কারখানার সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন।
কারখানাটির মানবসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তা আসিফ হাসনাত আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘শ্রমিকদের সব দাবি যৌক্তিক নয়। আমরা তাঁদের অধিকাংশ যৌক্তিক দাবি মেনে নিয়েছি। শ্রমিকেরা কারখানার সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন। আমরা তাঁদের সঙ্গে কথা বলেছি কয়েকবার।’
গাজীপুর শিল্প পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার মোশারফ হোসেন বলেন, ‘শ্রমিকেরা কারখানার সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন। আমরা কারখানায় এসেছি। মালিকের সঙ্গে আলোচনা চলছে।’
আরও খবর পড়ুন:
১৯ দফা দাবি জানিয়ে গাজীপুরের টঙ্গীতে পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড নামের একটি ওষুধ উৎপাদন কারখানার শ্রমিকেরা বিক্ষোভ করছেন। আজ রোববার সকাল ১০টার দিকে টঙ্গীর তিস্তা গেট এলাকায় কারখানাটির প্রধান ফটকের বিক্ষোভ শুরু করেন। বিক্ষুব্ধ প্রায় আড়াই হাজার শ্রমিক কারখানার সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে এই বিক্ষোভ করেন।
বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা জানান, রোববার সকালে কারখানাটির প্রায় ২ হাজার ৫০০ শ্রমিক কারখানায় কাজে যোগ দিতে আসেন। এ সময় তাঁরা ১৯ দফা দাবি কারখানা কর্তৃপক্ষের কাছে পেশ করেন। কারখানা কর্তৃপক্ষ তাৎক্ষণিক দাবিগুলো মেনে না নেওয়ায় শ্রমিকেরা বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। পরে কারখানার সমনের শাখা সড়কে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন শ্রমিকেরা।
শ্রমিকদের ১৯ দফা দাবির মধ্যে আছে, সাধারণ কর্মঘণ্টা আট ঘণ্টা নিশ্চিত, নির্বাচনের মাধ্যমে শ্রমিক ইউনিয়ন গঠন, অস্থায়ী শ্রমিকদের ছয় মাসের মধ্যে চাকরি স্থায়ীকরণ, স্থায়ী শ্রমিকদের বেতন ২০ হাজার ৫০০ টাকা ও অস্থায়ী শ্রমিকদের হাজিরা বোনাস ও ঈদ বোনাস ৫ হাজার টাকা করা, নৈশকালীন কাজের মজুরি ৫০০ টাকা, প্রতি বছর শেষে উৎপাদন বোনাস প্রদান, পরিচালক আবুল কালাম আজাদের পদত্যাগ প্রভৃতি।
শ্রমিকদের দাবি মেনে না নেওয়ায় দুপুর পৌনে ১২টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত শ্রমিকেরা কারখানার সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন।
কারখানাটির মানবসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তা আসিফ হাসনাত আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘শ্রমিকদের সব দাবি যৌক্তিক নয়। আমরা তাঁদের অধিকাংশ যৌক্তিক দাবি মেনে নিয়েছি। শ্রমিকেরা কারখানার সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন। আমরা তাঁদের সঙ্গে কথা বলেছি কয়েকবার।’
গাজীপুর শিল্প পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার মোশারফ হোসেন বলেন, ‘শ্রমিকেরা কারখানার সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন। আমরা কারখানায় এসেছি। মালিকের সঙ্গে আলোচনা চলছে।’
আরও খবর পড়ুন:
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
১ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
২ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
২ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে