সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
ফ্রান্সে সন্ত্রাসীদের হাতে নির্মমভাবে এক বাংলাদেশির খুন হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। সোহেল রানা (৪৩) নামে ওই প্রবাসী স্থানীয় সময় গত ২১ মে ভোরে সন্ত্রাসীদের আক্রমণের শিকার হন। পরে সেখানকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ২৫ মে ভোরে তিনি মারা যান।
সিরাজদিখান থানা–পুলিশ বিষয়টি জানলেও বিষয়টি নিশ্চিত করতে পারেনি। সরকারের পক্ষ থেকেও এখনো এই বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।
নিহত সোহেল রানার পরিবারের সদস্য ও স্থানীয়রা জানিয়েছেন, মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার লতব্দী ইউনিয়নের খিদিরপুর গ্রামের মো. আজিজুল হকের পুত্র। আইইয়াস নামে তাঁর ৩ বছরের একটি সন্তান রয়েছে। সোহেল স্ত্রী–সন্তানকে নিয়ে প্যারিসেই থাকতেন।
নিহত সোহেলের বাবা আজিজুল হক বলেন, ‘আমার ছেলে প্যারিসের একটি রেস্টুরেন্টে রাতের বেলায় কাজ করত। হোটেলের মালিকসহ সবাই আমার ছেলেকে খুব আদর করত। প্রতিদিনের মতো গত শনিবার ভোর ৫টার দিকে কাজ শেষে সবাই বাসার উদ্দেশে বের হয়ে গেলে আমার ছেলে বের হয় ১০ মিনিট পর। রেস্টুরেন্টের কাছের একটি গলিতে সন্ত্রাসীরা মিলে আমার ছেলেকে মারধর করে পালিয়ে যায়।’
সোহেলের বাবা আরও বলেন, ‘তাঁর মাথার আঘাতটা ছিল খুব বেশি। পরে পুলিশ ওকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। ৪ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর গত বুধবার বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।’
সোহেলের মৃত্যুর ঘটনায় রেস্টুরেন্টের মালিক বাদী হয়ে ফ্রান্সের একটি থানায় মামলা দায়ের করেছে বলেও জানান আজিজুল হক।
লতব্দী ইউপির চেয়ারম্যান হাফেজ মো. ফজলুল হক শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে বলেন, ‘খুবই দুঃখজনক ঘটনা। খবরটি শোনার পর থেকেই মর্মাহত।’
সিরাজদিখান থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আজগর হোসেন বলেন, ‘মেসেজটা পেয়ে আমরা নিহতের বাড়িতে খোঁজ নিয়েছি। নিহতের বাবা মা ঢাকায় শান্তিনগরে বসবাস করেন। তাদের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করা হচ্ছে।’
ফ্রান্সে সন্ত্রাসীদের হাতে নির্মমভাবে এক বাংলাদেশির খুন হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। সোহেল রানা (৪৩) নামে ওই প্রবাসী স্থানীয় সময় গত ২১ মে ভোরে সন্ত্রাসীদের আক্রমণের শিকার হন। পরে সেখানকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ২৫ মে ভোরে তিনি মারা যান।
সিরাজদিখান থানা–পুলিশ বিষয়টি জানলেও বিষয়টি নিশ্চিত করতে পারেনি। সরকারের পক্ষ থেকেও এখনো এই বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।
নিহত সোহেল রানার পরিবারের সদস্য ও স্থানীয়রা জানিয়েছেন, মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার লতব্দী ইউনিয়নের খিদিরপুর গ্রামের মো. আজিজুল হকের পুত্র। আইইয়াস নামে তাঁর ৩ বছরের একটি সন্তান রয়েছে। সোহেল স্ত্রী–সন্তানকে নিয়ে প্যারিসেই থাকতেন।
নিহত সোহেলের বাবা আজিজুল হক বলেন, ‘আমার ছেলে প্যারিসের একটি রেস্টুরেন্টে রাতের বেলায় কাজ করত। হোটেলের মালিকসহ সবাই আমার ছেলেকে খুব আদর করত। প্রতিদিনের মতো গত শনিবার ভোর ৫টার দিকে কাজ শেষে সবাই বাসার উদ্দেশে বের হয়ে গেলে আমার ছেলে বের হয় ১০ মিনিট পর। রেস্টুরেন্টের কাছের একটি গলিতে সন্ত্রাসীরা মিলে আমার ছেলেকে মারধর করে পালিয়ে যায়।’
সোহেলের বাবা আরও বলেন, ‘তাঁর মাথার আঘাতটা ছিল খুব বেশি। পরে পুলিশ ওকে হাসপাতালে নিয়ে যায়। ৪ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর গত বুধবার বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।’
সোহেলের মৃত্যুর ঘটনায় রেস্টুরেন্টের মালিক বাদী হয়ে ফ্রান্সের একটি থানায় মামলা দায়ের করেছে বলেও জানান আজিজুল হক।
লতব্দী ইউপির চেয়ারম্যান হাফেজ মো. ফজলুল হক শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে বলেন, ‘খুবই দুঃখজনক ঘটনা। খবরটি শোনার পর থেকেই মর্মাহত।’
সিরাজদিখান থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আজগর হোসেন বলেন, ‘মেসেজটা পেয়ে আমরা নিহতের বাড়িতে খোঁজ নিয়েছি। নিহতের বাবা মা ঢাকায় শান্তিনগরে বসবাস করেন। তাদের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করা হচ্ছে।’
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
১ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
২ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
২ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে