ইউক্রেন ও গাজা যুদ্ধের দ্রুত সমাধান না হলে পশ্চিমা দেশগুলো গোটা বিশ্বের কাছে তাদের বিশ্বাস হারাতে পারে বলে সতর্ক করেছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ। তিনি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ যদি এই সংঘাত নিরসনে ব্যর্থ হয়, তবে তারা দ্বিচারিতার অভিযোগেও অভিযুক্ত হতে পারে। ফলে বিশ্বের কাছে আস্থার সংকটে
ভিয়েতনাম সফরে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ এবং তার স্ত্রী ব্রিজিত মাখোঁর একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। এ নিয়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সোশ্যাল মিডিয়াতে হাস্যরসও কম হয়নি।
তবে এসব পদক্ষেপের প্রতীকী গুরুত্ব অনেক। ব্রিটিশ আইনি সংস্থা পিটার্স অ্যান্ড পিটার্সের সিনিয়র পার্টনার মাইকেল ও’কেইন বলেন, ‘এটিকে আমরা বলি সিগন্যালিং। সরকার জানিয়ে দেয়, আপনার আচরণ অগ্রহণযোগ্য।’ বিশেষ করে ইসরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন গভির ও অর্থমন্ত্রী স্মতরিচের ওপর কঠোর আর্থিক নিষেধাজ্
জনসংখ্যার বিচারে বিশ্বের সবচেয়ে বড় মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ ইন্দোনেশিয়া ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন ও স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত। তবে এর জন্য তেল আবিবকে স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে হবে।
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিলে ইসরায়েল পশ্চিম তীর ও জর্ডান উপত্যকায় নিজেদের সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠা করবে। সোজা কথায় দখল করে নেবে। ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিদিওন সা’আর এই হুমকি দিয়েছেন। ফিলিস্তিনি বার্তা সংস্থা ওয়াফা ইসরায়েলি গণমাধ্যম ‘ইসরায়েল হায়োমের’ বরাত দিয়ে এই খবর জানিয়েছে।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর মুখে সজোরে হাত চালাচ্ছেন তাঁর স্ত্রী ব্রিজিত মাখোঁ—এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এই ভিডিওর বিষয়বস্তু সারা বিশ্বে নেটিজেনদের মধ্যে আলোচনার বিষয়বস্তু হয়ে উঠেছে। আর এই ঢেউয়ে যোগ দিয়েছে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও। তারা ঠাট্টা করে বলেছে, ‘এর পেছন
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ ও তাঁর স্ত্রী ব্রিজিতের একটি ভিডিও ইন্টারনেটে ভাইরাল হয়েছে। এতে দেখা যায়, ভিয়েতনামে একটি বিমান থেকে নামার সময় ব্রিজিত হঠাৎ মাখোঁর মুখের দিকে হাত বাড়িয়ে ধাক্কা মেরেছেন।
বিশ্বব্যাপী সাইবার অপরাধ দমনে এক যৌথ অভিযানে রাশিয়া ভিত্তিক একটি বড়সড় সাইবার অপরাধী চক্র ভেঙে দিয়েছে বলে দাবি করেছে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো। এই অভিযানে অংশ নেয় যুক্তরাজ্য, কানাডা, ডেনমার্ক, নেদারল্যান্ডস, ফ্রান্স, জার্মানি ও যুক্তরাষ্ট্রের পুলিশ বাহিনী।
ফ্রান্সের সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে ইসলামপন্থীদের ‘অনুপ্রবেশ’ জাতীয় ঐক্যের জন্য হুমকি সৃষ্টি করছে বলে একটি গুরুত্বপূর্ণ সরকারি প্রতিবেদন সতর্ক করেছে। আজ বুধবার প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর কাছে পেশ করা এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—মুসলিম ব্রাদারহুড সংগঠনটি বিভিন্ন সরকারি সংস্থা, বিশেষ করে স্কুল ও স্থানীয় সর
যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও কানাডার এই অবস্থান আসলে কী বার্তা দিচ্ছে? প্রকৃতপক্ষেই কী তারা ইসরায়েলকে থামাতে চায়? নাকি গাজা ইস্যুতে বিশ্ববাসীর কাছে নিজেদের হারানো ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধারের কৌশল মাত্র?
টেলিগ্রাম ম্যাসেজিং অ্যাপের প্রধান নির্বাহী পাভেল দুরভ ফ্রান্স সরকারের অনুমতি ছাড়া দেশ ছাড়তে পারবেন না। ফ্রান্সের একটি আদালতের নির্দেশে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
মাদক পাচারকারী ও উগ্র ইসলামপন্থীদের জন্য ফরাসি গায়ানায় একটি নতুন উচ্চ-নিরাপত্তা বিশিষ্ট কারাগার নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছে ফ্রান্স। দেশটির বিচারমন্ত্রী জেরাল্ড দারমানিন সম্প্রতি অঞ্চলটিতে সফরকালে এই পরিকল্পনার কথা জানান।
তবে পাকিস্তানের দাবি নিশ্চিত হলেও এটি রাফাল বা অন্যান্য পশ্চিমা বিমানের ওপর চীনা জে-১০ সি’র শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করবে না। কারণ, পশ্চিমা বিমানগুলো সাধারণত আরও বিভিন্ন ধরনের মিশনে অংশ নিতে সক্ষম। তা সত্ত্বেও, বিশ্বজুড়ে সামরিক কর্মকর্তারা এই ঘটনার বিস্তারিত জানার জন্য তৎপর হয়েছেন। অনেক দেশ নিজেদের যুদ্ধ..
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবসার শীর্ষ এক কর্তার কন্যা ও নাতিকে অপহরণ চেষ্টার হাত থেকে বাঁচিয়ে দিয়েছেন পথচারীরা। মঙ্গলবার সকালে প্যারিসের ১১তম জেলার ব্যস্ত এক সড়কে চারজন অস্ত্রধারী এই অপহরণচেষ্টা চালিয়েছিল।
২০১৬ সালের অক্টোবরে প্যারিসে এক ভয়াবহ ডাকাতির শিকার হন মার্কিন রিয়েলিটি তারকা কিম কারদাশিয়ান। সেই ঘটনার বিচারে চলমান মামলায় আজ মঙ্গলবার আদালতে সাক্ষ্য দিতে গিয়ে আবেগে ভেঙে পড়েন তিনি। আদালতে কিম জানান, ঘটনার সময় তিনি নিশ্চিত ছিলেন, তাঁকে ধর্ষণ ও হত্যা করা হবে।
২০১৬ সালে প্যারিসের একটি বিলাসবহুল হোটেলে ভয়াবহ ডাকাতির শিকার হয়েছিলেন মার্কিন টিভি তারকা ও ব্যবসায়ী কিম কারদাশিয়ান। এবার সেই ঘটনার বিচারে ফ্রান্সের আদালতে সাক্ষ্য দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি। ডাকাতির সময় তাঁকে অস্ত্রের মুখে ভয় দেখানো হয়েছিল বলে অভিযোগ রয়েছে।
একটি ভিডিও ও ছবি ঘিরে অভিযোগ উঠেছে, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ তাঁর সামনে রাখা কোকেন লুকানোর চেষ্টা করছেন। তবে এই অভিযোগকে ভিত্তিহীন ও ভুয়া সংবাদ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে ফ্রান্স। একটি ট্রেনের কামরায় মাখোঁর পাশে সেই সময়টিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার এবং জার্মান রাজনীতিক