অনলাইন ডেস্ক
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখো বলেছেন, ইরান-ইসরায়েল সংঘাত গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি আনতে ফরাসি প্রচেষ্টাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার রাতে এক ভিডিও ভাষণে তিনি এই অবস্থান ব্যক্ত করেন। ভাষণটি তাঁর ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে শেয়ার করা হয়েছে।
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের দিকে ইঙ্গিত করে মাখোঁ তাঁর ভাষণে বলেন, ‘গত কয়েক ঘণ্টার ঘটনা আমাদের গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠার জরুরি প্রয়োজনীয়তা থেকে মনোযোগ সরিয়ে নিতে পারবে না, নেওয়া উচিতও নয়। জীবন তো জীবনই। এখানে কোনো দ্বিমুখী মানদণ্ড চলতে পারে না।’
এদিকে, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট আরও বলেছেন, মধ্যপ্রাচ্যে অস্থিতিশীলতার জন্য ইরানকেই বেশি দায় নিতে হবে। পাশাপাশি, তিনি অভিযোগ করেছেন, ইরান কোনো যৌক্তিক কারণ ছাড়াই পারমাণবিক কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে। তবে ইসরায়েল ইরানে হামলা চালানোর পর তিনি সবাইকে সংযত থাকার আহ্বানও জানিয়েছেন।
ইসরায়েল ইরানের সামরিক স্থাপনায়, বিশেষ করে এর পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালানোর পরদিনই আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন নেতার সঙ্গে দিনভর আলোচনার পর মাখোঁ এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের ক্ষেত্রে তেহরান এখন ‘একটি সংকটময় পর্যায়ের’ কাছাকাছি পৌঁছে গেছে।
তবে ইরান সব সময়ই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির চেষ্টা করার অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে। মাখোঁ বলেন, ‘অঞ্চল অস্থিতিশীল করার জন্য ইরানের অনেক বড় দায় রয়েছে। ইরান কোনো বেসামরিক উদ্দেশ্য ছাড়াই ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ অব্যাহত রেখেছে এবং এমন মাত্রায় যা পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় মাত্রার কাছাকাছি।’
যদিও তিনি সবাইকে সংযত থাকার আহ্বান জানান, তবে মাখোঁ স্বীকার করেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইরানের পারমাণবিক চুক্তি পুনরায় শুরু করার যে আলোচনা দুই মাস আগে শুরু হয়েছে, তা এখন আরও কঠিন হয়ে পড়বে। তিনি বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতি একটি অনিয়ন্ত্রিত সংঘাতের দিকে গড়ানোর ঝুঁকিতে রয়েছে।’ মাখোঁ আরও বলেন, ইরানের কর্মকাণ্ড ইউরোপের জন্যও হুমকি তৈরি করছে।
বিশ্ব অর্থনীতির ওপর সম্ভাব্য প্রভাবের ব্যাপারে সতর্ক করে মাখোঁ বলেন, অতীতে যেমন করেছে, ঠিক তেমনি ইরানের আক্রমণের শিকার হলে ফ্রান্স ইসরায়েলের পক্ষেই অবস্থান নেবে। তবে তিনি স্পষ্ট করে দেন, তেহরানের বিরুদ্ধে কোনো সামরিক অভিযানে ফ্রান্স অংশ নেবে না।
ফ্রান্স ও ইসরায়েল ঐতিহ্যগতভাবে ঘনিষ্ঠ মিত্র হলেও সাম্প্রতিক মাসগুলোতে গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ নিয়ে মাখোঁর সমালোচনার কারণে তাদের সম্পর্ক কিছুটা শীতল হয়ে পড়েছে। মাখোঁ বলেন, ইসরায়েলের প্রতি ফ্রান্সের সমর্থন শর্তহীন নয়। তিনি জানান, প্যারিস কখনো কখনো ইসরায়েল সরকারের সিদ্ধান্তের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করার অধিকার রাখে। কারণ এসব সিদ্ধান্ত মাঝে মাঝে ইসরায়েলের নিজেদের নিরাপত্তারও পরিপন্থী হয়ে পড়ে।
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখো বলেছেন, ইরান-ইসরায়েল সংঘাত গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি আনতে ফরাসি প্রচেষ্টাকে বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার রাতে এক ভিডিও ভাষণে তিনি এই অবস্থান ব্যক্ত করেন। ভাষণটি তাঁর ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে শেয়ার করা হয়েছে।
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের দিকে ইঙ্গিত করে মাখোঁ তাঁর ভাষণে বলেন, ‘গত কয়েক ঘণ্টার ঘটনা আমাদের গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠার জরুরি প্রয়োজনীয়তা থেকে মনোযোগ সরিয়ে নিতে পারবে না, নেওয়া উচিতও নয়। জীবন তো জীবনই। এখানে কোনো দ্বিমুখী মানদণ্ড চলতে পারে না।’
এদিকে, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট আরও বলেছেন, মধ্যপ্রাচ্যে অস্থিতিশীলতার জন্য ইরানকেই বেশি দায় নিতে হবে। পাশাপাশি, তিনি অভিযোগ করেছেন, ইরান কোনো যৌক্তিক কারণ ছাড়াই পারমাণবিক কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে। তবে ইসরায়েল ইরানে হামলা চালানোর পর তিনি সবাইকে সংযত থাকার আহ্বানও জানিয়েছেন।
ইসরায়েল ইরানের সামরিক স্থাপনায়, বিশেষ করে এর পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালানোর পরদিনই আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন নেতার সঙ্গে দিনভর আলোচনার পর মাখোঁ এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের ক্ষেত্রে তেহরান এখন ‘একটি সংকটময় পর্যায়ের’ কাছাকাছি পৌঁছে গেছে।
তবে ইরান সব সময়ই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির চেষ্টা করার অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে। মাখোঁ বলেন, ‘অঞ্চল অস্থিতিশীল করার জন্য ইরানের অনেক বড় দায় রয়েছে। ইরান কোনো বেসামরিক উদ্দেশ্য ছাড়াই ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ অব্যাহত রেখেছে এবং এমন মাত্রায় যা পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় মাত্রার কাছাকাছি।’
যদিও তিনি সবাইকে সংযত থাকার আহ্বান জানান, তবে মাখোঁ স্বীকার করেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইরানের পারমাণবিক চুক্তি পুনরায় শুরু করার যে আলোচনা দুই মাস আগে শুরু হয়েছে, তা এখন আরও কঠিন হয়ে পড়বে। তিনি বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতি একটি অনিয়ন্ত্রিত সংঘাতের দিকে গড়ানোর ঝুঁকিতে রয়েছে।’ মাখোঁ আরও বলেন, ইরানের কর্মকাণ্ড ইউরোপের জন্যও হুমকি তৈরি করছে।
বিশ্ব অর্থনীতির ওপর সম্ভাব্য প্রভাবের ব্যাপারে সতর্ক করে মাখোঁ বলেন, অতীতে যেমন করেছে, ঠিক তেমনি ইরানের আক্রমণের শিকার হলে ফ্রান্স ইসরায়েলের পক্ষেই অবস্থান নেবে। তবে তিনি স্পষ্ট করে দেন, তেহরানের বিরুদ্ধে কোনো সামরিক অভিযানে ফ্রান্স অংশ নেবে না।
ফ্রান্স ও ইসরায়েল ঐতিহ্যগতভাবে ঘনিষ্ঠ মিত্র হলেও সাম্প্রতিক মাসগুলোতে গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ নিয়ে মাখোঁর সমালোচনার কারণে তাদের সম্পর্ক কিছুটা শীতল হয়ে পড়েছে। মাখোঁ বলেন, ইসরায়েলের প্রতি ফ্রান্সের সমর্থন শর্তহীন নয়। তিনি জানান, প্যারিস কখনো কখনো ইসরায়েল সরকারের সিদ্ধান্তের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করার অধিকার রাখে। কারণ এসব সিদ্ধান্ত মাঝে মাঝে ইসরায়েলের নিজেদের নিরাপত্তারও পরিপন্থী হয়ে পড়ে।
ইসরায়েলের ড্রোন হামলার পর ইরানের দক্ষিণ পার্স গ্যাসক্ষেত্রের একটি অংশে গ্যাস উৎপাদন সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে গেছে বলে জানিয়েছে দেশটির আধা-সরকারি সংবাদ সংস্থা তাসনিম।
৫ মিনিট আগেব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমার ঘোষণা দিয়েছেন যে যুক্তরাজ্য মধ্যপ্রাচ্যে তাদের সামরিক উপস্থিতি জোরদার করছে। এতে নতুন করে যুদ্ধবিমান ও অন্যান্য সামরিক উপকরণ মোতায়েন করা হবে বলে জানানো হয়েছে।
৮ মিনিট আগেইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, আজ শনিবার ইসরায়েলি বিমানবাহিনী ইরানের পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত একটি গোপন ভূগর্ভস্থ অস্ত্রঘাঁটিতে বিমান হামলা চালিয়েছে।
১১ মিনিট আগেইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে চলমান সংঘর্ষের প্রেক্ষিতে যুক্তরাজ্য মধ্যপ্রাচ্যে আরও যুদ্ধবিমান পাঠাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার জানিয়েছেন, এই যুদ্ধবিমানগুলো ‘আঞ্চলিক জরুরি সহায়তা’ হিসেবে পাঠানো হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে