অবৈধভাবে থাকার অভিযোগে আরও একদল বাংলাদেশিকে দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় দফায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধভাবে থাকা অভিবাসীদের ফেরত পাঠানোর অভিযান জোরদার করা হয়। এর ধারাবাহিকতায় একাধিক দফায় বাংলাদেশিদের ফেরত পাঠানো
প্রবেশে বাধা পাওয়া বিদেশিদের মধ্যে বেশির ভাগই বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের নাগরিক। তাঁরা মালয়েশিয়ায় আসার সুস্পষ্ট কারণ দেখাতে ব্যর্থ হয়েছেন। এ ছাড়া আরও যেসব কারণে তাঁদের প্রবেশাধিকার প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে—বৈধ থাকার ব্যবস্থা বা হোটেল বুকিং দেখাতে না পারা। ফেরত যাওয়ার টিকিট ন
প্রস্তাবিত নতুন নিয়ম অনুযায়ী, এফ ভিসা (আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী), জে ভিসা (সাংস্কৃতিক বিনিময় কর্মসূচির অংশগ্রহণকারী) ও আই ভিসার (গণমাধ্যমকর্মী) মেয়াদ নির্দিষ্ট করে দেওয়া হবে। বর্তমানে এ ভিসাগুলো একটি নির্দিষ্ট কর্মসূচির সময়কাল বা যুক্তরাষ্ট্রে কর্মসংস্থানের মেয়াদ পর্যন্ত বৈধ থাকে।
বর্তমান গ্রিন কার্ড প্রক্রিয়ায় তুলনামূলক কম আয়ের অভিবাসীরাই বেশি সুযোগ পাচ্ছেন। তাঁর দাবি, গড়ে একজন মার্কিন নাগরিক বছরে যেখানে ৭৫ হাজার ডলার আয় করেন, সেখানে গ্রিন কার্ডধারীর গড় আয় দাঁড়ায় ৬৬ হাজার ডলার। তিনি প্রশ্ন তোলেন, ‘কম আয়ের মানুষ কেন এত সুযোগ পাবেন? আমরা সর্বোত্তম যোগ্যতাসম্পন্ন মানুষদের বেছে