আজকের পত্রিকা ডেস্ক

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সোমালি অভিবাসীদের ‘আবর্জনা’ বলে অভিহিত করেছেন এবং তাঁদের দেশে ফিরিয়ে দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন। জানা গেছে, মিনেসোটা রাজ্যে নথিবিহীন সোমালিদের বিরুদ্ধে অভিবাসন কর্তৃপক্ষ কঠোর ব্যবস্থা নিতে চলেছে। এমন খবর প্রকাশের মধ্যেই মন্ত্রিসভার বৈঠকে গতকাল মঙ্গলবার এই মন্তব্য করেন ট্রাম্প।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মন্ত্রিসভার বৈঠকে সোমালি বংশোদ্ভূত ও মার্কিন নাগরিক কংগ্রেসের প্রতিনিধি ইলহান ওমরকেও ট্রাম্প আক্রমণ করেন। বৈঠকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘আমাদের দেশে তাঁদের কোনো অবদান নেই। আমি তাঁদের আমাদের দেশে চাই না।’ এ সময় তিনি ইলহান ওমরকেও ‘আবর্জনা’ বলে অভিহিত করেন এবং বলেন, ‘আমরা যদি আমাদের দেশে আবর্জনা নিতে থাকি, তবে আমরা ভুল পথে যাব।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সোমালিয়া সম্পর্কে বলেন, ‘সোমালিয়া একটি বাজে দেশ। তাদেরকে ভালো বলার কোনো কারণ আমি দেখি না।’ তিনি অভিযোগ করেন, ‘এরা এমন মানুষ, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছাড়া আর কিছুই নেই। এই ধরনের মানুষ আমরা চাই না। তারা যেখান থেকে এসেছে, সেখানে ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করুন।’
নিউইয়র্ক টাইমসের তথ্য অনুযায়ী, মিনিয়াপোলিস-সেন্ট পল মেট্রো এলাকায় যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম সোমালি কমিউনিটির বাস। মার্কিন অভিবাসন কর্তৃপক্ষ চলতি সপ্তাহে ওই এলাকায় অবৈধ অভিবাসীদের শনাক্তের প্রক্রিয়া জোরদার করার পরিকল্পনা করেছে। মূলত যাঁদের বিরুদ্ধে নির্বাসনের চূড়ান্ত আদেশ রয়েছে, তাঁদের লক্ষ্য করে এই অভিযান চালানো হবে। এই অভিযানের জন্য দেশজুড়ে প্রায় ১০০ জন আইসিই এজেন্ট ও ফেডারেল অফিসারদের নিয়ে একটি ‘স্ট্রাইক টিম’ ব্যবহার করা হবে।
এদিকে, ট্রাম্প প্রশাসনের এই পদক্ষেপ এমন সময়ে এল, যখন সোমালি বাসিন্দাদের জড়িত থাকার অভিযোগে কয়েক বছরের পুরোনো বেশ কিছু জালিয়াতির মামলা সামনে এসেছে। অভিযোগ রয়েছে, এসব মামলায় অভিযুক্তরা খাবার, চিকিৎসা, আবাসন ও অটিজম পরিষেবার জন্য জাল বিল করে রাষ্ট্র থেকে অর্থ নিয়েছেন।
মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট সোমবার ঘোষণা করেন, তাঁর সংস্থা তদন্ত করে দেখবে, মিনেসোটার করদাতাদের অর্থ আল-শাবাবের (সন্ত্রাসী সংগঠন) কাছে পাচার হয়েছে কি না।
তবে মিনিয়াপোলিসের মেয়র জ্যাকব ফ্রে ও অন্যান্য কর্মকর্তা মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিবাসন অভিযানের প্রতিবাদ করেন। মেয়র ফ্রে সোমালি সম্প্রদায়ের পাশে থাকার ঘোষণা দেন। তিনি সোমালি ভাষায় এবং পরে ইংরেজিতে বলেন, ‘আমাদের সোমালি কমিউনিটি, আমরা তোমাদের ভালোবাসি এবং আমরা তোমাদের পাশে আছি। যেকোনো পরিস্থিতিতে এই অঙ্গীকার অটল থাকবে।’
তিনি সতর্ক করে বলেন, শুধু সোমালিদের লক্ষ্য করে এই অভিযান চালানো হলে ‘আইনের যথাযথ প্রক্রিয়া লঙ্ঘিত হবে, ভুল হবে। স্পষ্ট করে বললে, কিছু আমেরিকান নাগরিককে আটক করা হবে শুধু এই কারণে যে তাঁরা দেখতে সোমালির মতো।’
উল্লেখ্য, মিনিয়াপোলিসে যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম সোমালি জনগোষ্ঠী (প্রায় ৮০ হাজার) বাস করে, যাদের বেশির ভাগ মার্কিন নাগরিক বা বৈধ বাসিন্দা।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সোমালি অভিবাসীদের ‘আবর্জনা’ বলে অভিহিত করেছেন এবং তাঁদের দেশে ফিরিয়ে দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন। জানা গেছে, মিনেসোটা রাজ্যে নথিবিহীন সোমালিদের বিরুদ্ধে অভিবাসন কর্তৃপক্ষ কঠোর ব্যবস্থা নিতে চলেছে। এমন খবর প্রকাশের মধ্যেই মন্ত্রিসভার বৈঠকে গতকাল মঙ্গলবার এই মন্তব্য করেন ট্রাম্প।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মন্ত্রিসভার বৈঠকে সোমালি বংশোদ্ভূত ও মার্কিন নাগরিক কংগ্রেসের প্রতিনিধি ইলহান ওমরকেও ট্রাম্প আক্রমণ করেন। বৈঠকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘আমাদের দেশে তাঁদের কোনো অবদান নেই। আমি তাঁদের আমাদের দেশে চাই না।’ এ সময় তিনি ইলহান ওমরকেও ‘আবর্জনা’ বলে অভিহিত করেন এবং বলেন, ‘আমরা যদি আমাদের দেশে আবর্জনা নিতে থাকি, তবে আমরা ভুল পথে যাব।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সোমালিয়া সম্পর্কে বলেন, ‘সোমালিয়া একটি বাজে দেশ। তাদেরকে ভালো বলার কোনো কারণ আমি দেখি না।’ তিনি অভিযোগ করেন, ‘এরা এমন মানুষ, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছাড়া আর কিছুই নেই। এই ধরনের মানুষ আমরা চাই না। তারা যেখান থেকে এসেছে, সেখানে ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করুন।’
নিউইয়র্ক টাইমসের তথ্য অনুযায়ী, মিনিয়াপোলিস-সেন্ট পল মেট্রো এলাকায় যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম সোমালি কমিউনিটির বাস। মার্কিন অভিবাসন কর্তৃপক্ষ চলতি সপ্তাহে ওই এলাকায় অবৈধ অভিবাসীদের শনাক্তের প্রক্রিয়া জোরদার করার পরিকল্পনা করেছে। মূলত যাঁদের বিরুদ্ধে নির্বাসনের চূড়ান্ত আদেশ রয়েছে, তাঁদের লক্ষ্য করে এই অভিযান চালানো হবে। এই অভিযানের জন্য দেশজুড়ে প্রায় ১০০ জন আইসিই এজেন্ট ও ফেডারেল অফিসারদের নিয়ে একটি ‘স্ট্রাইক টিম’ ব্যবহার করা হবে।
এদিকে, ট্রাম্প প্রশাসনের এই পদক্ষেপ এমন সময়ে এল, যখন সোমালি বাসিন্দাদের জড়িত থাকার অভিযোগে কয়েক বছরের পুরোনো বেশ কিছু জালিয়াতির মামলা সামনে এসেছে। অভিযোগ রয়েছে, এসব মামলায় অভিযুক্তরা খাবার, চিকিৎসা, আবাসন ও অটিজম পরিষেবার জন্য জাল বিল করে রাষ্ট্র থেকে অর্থ নিয়েছেন।
মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট সোমবার ঘোষণা করেন, তাঁর সংস্থা তদন্ত করে দেখবে, মিনেসোটার করদাতাদের অর্থ আল-শাবাবের (সন্ত্রাসী সংগঠন) কাছে পাচার হয়েছে কি না।
তবে মিনিয়াপোলিসের মেয়র জ্যাকব ফ্রে ও অন্যান্য কর্মকর্তা মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিবাসন অভিযানের প্রতিবাদ করেন। মেয়র ফ্রে সোমালি সম্প্রদায়ের পাশে থাকার ঘোষণা দেন। তিনি সোমালি ভাষায় এবং পরে ইংরেজিতে বলেন, ‘আমাদের সোমালি কমিউনিটি, আমরা তোমাদের ভালোবাসি এবং আমরা তোমাদের পাশে আছি। যেকোনো পরিস্থিতিতে এই অঙ্গীকার অটল থাকবে।’
তিনি সতর্ক করে বলেন, শুধু সোমালিদের লক্ষ্য করে এই অভিযান চালানো হলে ‘আইনের যথাযথ প্রক্রিয়া লঙ্ঘিত হবে, ভুল হবে। স্পষ্ট করে বললে, কিছু আমেরিকান নাগরিককে আটক করা হবে শুধু এই কারণে যে তাঁরা দেখতে সোমালির মতো।’
উল্লেখ্য, মিনিয়াপোলিসে যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম সোমালি জনগোষ্ঠী (প্রায় ৮০ হাজার) বাস করে, যাদের বেশির ভাগ মার্কিন নাগরিক বা বৈধ বাসিন্দা।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সোমালি অভিবাসীদের ‘আবর্জনা’ বলে অভিহিত করেছেন এবং তাঁদের দেশে ফিরিয়ে দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন। জানা গেছে, মিনেসোটা রাজ্যে নথিবিহীন সোমালিদের বিরুদ্ধে অভিবাসন কর্তৃপক্ষ কঠোর ব্যবস্থা নিতে চলেছে। এমন খবর প্রকাশের মধ্যেই মন্ত্রিসভার বৈঠকে গতকাল মঙ্গলবার এই মন্তব্য করেন ট্রাম্প।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মন্ত্রিসভার বৈঠকে সোমালি বংশোদ্ভূত ও মার্কিন নাগরিক কংগ্রেসের প্রতিনিধি ইলহান ওমরকেও ট্রাম্প আক্রমণ করেন। বৈঠকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘আমাদের দেশে তাঁদের কোনো অবদান নেই। আমি তাঁদের আমাদের দেশে চাই না।’ এ সময় তিনি ইলহান ওমরকেও ‘আবর্জনা’ বলে অভিহিত করেন এবং বলেন, ‘আমরা যদি আমাদের দেশে আবর্জনা নিতে থাকি, তবে আমরা ভুল পথে যাব।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সোমালিয়া সম্পর্কে বলেন, ‘সোমালিয়া একটি বাজে দেশ। তাদেরকে ভালো বলার কোনো কারণ আমি দেখি না।’ তিনি অভিযোগ করেন, ‘এরা এমন মানুষ, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছাড়া আর কিছুই নেই। এই ধরনের মানুষ আমরা চাই না। তারা যেখান থেকে এসেছে, সেখানে ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করুন।’
নিউইয়র্ক টাইমসের তথ্য অনুযায়ী, মিনিয়াপোলিস-সেন্ট পল মেট্রো এলাকায় যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম সোমালি কমিউনিটির বাস। মার্কিন অভিবাসন কর্তৃপক্ষ চলতি সপ্তাহে ওই এলাকায় অবৈধ অভিবাসীদের শনাক্তের প্রক্রিয়া জোরদার করার পরিকল্পনা করেছে। মূলত যাঁদের বিরুদ্ধে নির্বাসনের চূড়ান্ত আদেশ রয়েছে, তাঁদের লক্ষ্য করে এই অভিযান চালানো হবে। এই অভিযানের জন্য দেশজুড়ে প্রায় ১০০ জন আইসিই এজেন্ট ও ফেডারেল অফিসারদের নিয়ে একটি ‘স্ট্রাইক টিম’ ব্যবহার করা হবে।
এদিকে, ট্রাম্প প্রশাসনের এই পদক্ষেপ এমন সময়ে এল, যখন সোমালি বাসিন্দাদের জড়িত থাকার অভিযোগে কয়েক বছরের পুরোনো বেশ কিছু জালিয়াতির মামলা সামনে এসেছে। অভিযোগ রয়েছে, এসব মামলায় অভিযুক্তরা খাবার, চিকিৎসা, আবাসন ও অটিজম পরিষেবার জন্য জাল বিল করে রাষ্ট্র থেকে অর্থ নিয়েছেন।
মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট সোমবার ঘোষণা করেন, তাঁর সংস্থা তদন্ত করে দেখবে, মিনেসোটার করদাতাদের অর্থ আল-শাবাবের (সন্ত্রাসী সংগঠন) কাছে পাচার হয়েছে কি না।
তবে মিনিয়াপোলিসের মেয়র জ্যাকব ফ্রে ও অন্যান্য কর্মকর্তা মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিবাসন অভিযানের প্রতিবাদ করেন। মেয়র ফ্রে সোমালি সম্প্রদায়ের পাশে থাকার ঘোষণা দেন। তিনি সোমালি ভাষায় এবং পরে ইংরেজিতে বলেন, ‘আমাদের সোমালি কমিউনিটি, আমরা তোমাদের ভালোবাসি এবং আমরা তোমাদের পাশে আছি। যেকোনো পরিস্থিতিতে এই অঙ্গীকার অটল থাকবে।’
তিনি সতর্ক করে বলেন, শুধু সোমালিদের লক্ষ্য করে এই অভিযান চালানো হলে ‘আইনের যথাযথ প্রক্রিয়া লঙ্ঘিত হবে, ভুল হবে। স্পষ্ট করে বললে, কিছু আমেরিকান নাগরিককে আটক করা হবে শুধু এই কারণে যে তাঁরা দেখতে সোমালির মতো।’
উল্লেখ্য, মিনিয়াপোলিসে যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম সোমালি জনগোষ্ঠী (প্রায় ৮০ হাজার) বাস করে, যাদের বেশির ভাগ মার্কিন নাগরিক বা বৈধ বাসিন্দা।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সোমালি অভিবাসীদের ‘আবর্জনা’ বলে অভিহিত করেছেন এবং তাঁদের দেশে ফিরিয়ে দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন। জানা গেছে, মিনেসোটা রাজ্যে নথিবিহীন সোমালিদের বিরুদ্ধে অভিবাসন কর্তৃপক্ষ কঠোর ব্যবস্থা নিতে চলেছে। এমন খবর প্রকাশের মধ্যেই মন্ত্রিসভার বৈঠকে গতকাল মঙ্গলবার এই মন্তব্য করেন ট্রাম্প।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মন্ত্রিসভার বৈঠকে সোমালি বংশোদ্ভূত ও মার্কিন নাগরিক কংগ্রেসের প্রতিনিধি ইলহান ওমরকেও ট্রাম্প আক্রমণ করেন। বৈঠকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘আমাদের দেশে তাঁদের কোনো অবদান নেই। আমি তাঁদের আমাদের দেশে চাই না।’ এ সময় তিনি ইলহান ওমরকেও ‘আবর্জনা’ বলে অভিহিত করেন এবং বলেন, ‘আমরা যদি আমাদের দেশে আবর্জনা নিতে থাকি, তবে আমরা ভুল পথে যাব।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সোমালিয়া সম্পর্কে বলেন, ‘সোমালিয়া একটি বাজে দেশ। তাদেরকে ভালো বলার কোনো কারণ আমি দেখি না।’ তিনি অভিযোগ করেন, ‘এরা এমন মানুষ, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছাড়া আর কিছুই নেই। এই ধরনের মানুষ আমরা চাই না। তারা যেখান থেকে এসেছে, সেখানে ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করুন।’
নিউইয়র্ক টাইমসের তথ্য অনুযায়ী, মিনিয়াপোলিস-সেন্ট পল মেট্রো এলাকায় যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম সোমালি কমিউনিটির বাস। মার্কিন অভিবাসন কর্তৃপক্ষ চলতি সপ্তাহে ওই এলাকায় অবৈধ অভিবাসীদের শনাক্তের প্রক্রিয়া জোরদার করার পরিকল্পনা করেছে। মূলত যাঁদের বিরুদ্ধে নির্বাসনের চূড়ান্ত আদেশ রয়েছে, তাঁদের লক্ষ্য করে এই অভিযান চালানো হবে। এই অভিযানের জন্য দেশজুড়ে প্রায় ১০০ জন আইসিই এজেন্ট ও ফেডারেল অফিসারদের নিয়ে একটি ‘স্ট্রাইক টিম’ ব্যবহার করা হবে।
এদিকে, ট্রাম্প প্রশাসনের এই পদক্ষেপ এমন সময়ে এল, যখন সোমালি বাসিন্দাদের জড়িত থাকার অভিযোগে কয়েক বছরের পুরোনো বেশ কিছু জালিয়াতির মামলা সামনে এসেছে। অভিযোগ রয়েছে, এসব মামলায় অভিযুক্তরা খাবার, চিকিৎসা, আবাসন ও অটিজম পরিষেবার জন্য জাল বিল করে রাষ্ট্র থেকে অর্থ নিয়েছেন।
মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট সোমবার ঘোষণা করেন, তাঁর সংস্থা তদন্ত করে দেখবে, মিনেসোটার করদাতাদের অর্থ আল-শাবাবের (সন্ত্রাসী সংগঠন) কাছে পাচার হয়েছে কি না।
তবে মিনিয়াপোলিসের মেয়র জ্যাকব ফ্রে ও অন্যান্য কর্মকর্তা মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিবাসন অভিযানের প্রতিবাদ করেন। মেয়র ফ্রে সোমালি সম্প্রদায়ের পাশে থাকার ঘোষণা দেন। তিনি সোমালি ভাষায় এবং পরে ইংরেজিতে বলেন, ‘আমাদের সোমালি কমিউনিটি, আমরা তোমাদের ভালোবাসি এবং আমরা তোমাদের পাশে আছি। যেকোনো পরিস্থিতিতে এই অঙ্গীকার অটল থাকবে।’
তিনি সতর্ক করে বলেন, শুধু সোমালিদের লক্ষ্য করে এই অভিযান চালানো হলে ‘আইনের যথাযথ প্রক্রিয়া লঙ্ঘিত হবে, ভুল হবে। স্পষ্ট করে বললে, কিছু আমেরিকান নাগরিককে আটক করা হবে শুধু এই কারণে যে তাঁরা দেখতে সোমালির মতো।’
উল্লেখ্য, মিনিয়াপোলিসে যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম সোমালি জনগোষ্ঠী (প্রায় ৮০ হাজার) বাস করে, যাদের বেশির ভাগ মার্কিন নাগরিক বা বৈধ বাসিন্দা।

হরিয়ানার পানিপথের একটি গ্রামে বিয়ের সানাই বাজছিল। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সবে শেষ হতে শুরু করেছে, তখনই বাড়িতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ল। বিয়েবাড়িতে শোরগোল পড়ে গেল, ছয় বছর বয়সী এক শিশু নিখোঁজ। মুহূর্তেই উৎসবের পরিবেশ বদলে যায় বিষাদে।
৯ ঘণ্টা আগে
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) এক বক্তব্যে বলেন, ইউরোপ যদি যুদ্ধ করতে চায় বা যুদ্ধ শুরু করে, তবে রাশিয়া ‘এই মুহূর্তেই প্রস্তুত।’ তাঁর এই মন্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছে যুক্তরাজ্যের সরকার।
১১ ঘণ্টা আগে
ইউক্রেনকে সহায়তার জন্য জব্দ করা রুশ সম্পদের নগদ ভারসাম্য ব্যবহারের পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। তবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য বেলজিয়াম শুরু থেকেই এই প্রস্তাবে আপত্তি জানিয়ে আসছে।
১২ ঘণ্টা আগে
স্মার্টফোন প্রস্তুতকারকদের নতুন ফোনগুলোতে রাষ্ট্রীয় সাইবার নিরাপত্তা অ্যাপ প্রি-ইনস্টল করা বাধ্যতামূলক করার আদেশ প্রত্যাহার করে নিয়েছে ভারত। এই আদেশের বিরুদ্ধে জনগণের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছিল। ভারত সরকার জানিয়েছে, অ্যাপটি ডাউনলোড করা ব্যবহারকারীর সংখ্যা দ্রুত বেড়ে যাওয়ায় (২৪ ঘণ্টায় ৬
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

হরিয়ানার পানিপথের একটি গ্রামে বিয়ের সানাই বাজছিল। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সবে শেষ হতে শুরু করেছে, তখনই বাড়িতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ল। বিয়েবাড়িতে শোরগোল পড়ে গেল, ছয় বছর বয়সী এক শিশু নিখোঁজ। মুহূর্তেই উৎসবের পরিবেশ বদলে যায় বিষাদে। দিন শেষে পুলিশ এক নৃশংস হত্যারহস্য উন্মোচন করে, যেখানে মূল অভিযুক্ত ব্যক্তির কার্যকলাপ জার্মান রূপকথা স্নো হোয়াইটের সেই দুষ্ট রানির কথা মনে করিয়ে দেয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি স্থানীয় পুলিশের বরাতে জানিয়েছে, চার শিশুকে হত্যার দায়ে এক নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। হত্যার পেছনের কারণটি ভয়ংকর। অভিযুক্ত নারী চাননি কেউ তাঁর চেয়ে ‘বেশি সুন্দর’ হোক।
পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত ওই নারী পুনম তাঁর ভাতিজি বিধিসহ (৬) পরিবারের সবাইকে নিয়ে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে আসেন। সেখানে ভাতিজিকে দেখে পুনমের মনে হয়, সে তাঁর চেয়েও বেশি সুন্দরী। এরপর পুনম তাঁকে পানিতে ডুবিয়ে হত্যা করেন।
বিধি তার দাদু পাল সিং, দাদি ওমবতী, বাবা সন্দীপ, মা ও ১০ মাসের ছোট ভাইকে নিয়ে পানিপথের ইজরানা এলাকার নৌলথা গ্রামে এক আত্মীয়ের বিয়েতে এসেছিল। গত সোমবার বেলা ১টা ৩০ মিনিটের দিকে বরযাত্রী নৌলথায় পৌঁছালে তার পরিবারও সেখানে যায়। কিছুক্ষণ পরে সন্দীপের ফোনে খবর আসে, বিধি হারিয়ে গেছে। পরিবার তখনই খোঁজাখুঁজি শুরু করে।
প্রায় এক ঘণ্টা পর দাদি ওমবতী বাড়ির প্রথম তলার একটি স্টোররুমে যান। দরজাটি বাইরে থেকে আটকানো ছিল। দরজা খুলে তিনি দেখেন, পানিভর্তি একটি চৌবাচ্চায় শিশুটির মাথা ডুবানো। বিধিকে দ্রুত স্থানীয় এনসি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়, কিন্তু চিকিৎসকেরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে সন্দীপ থানায় গিয়ে হত্যা মামলা করেন।
পুলিশ তদন্তে জানতে পারে, শিশু বিধির খুনের পেছনে ছিলেন তার ফুফু পুনম। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের পর উঠে আসে ভয়ংকর তথ্য। তিনি আগে আরও তিনটি শিশুকে একইভাবে পানিতে ডুবিয়ে হত্যা করেছেন।
পুলিশ বলছে, পুনমের হত্যার ধরন একই—প্রতিবার পানিভর্তি চৌবাচ্চায় শিশুকে ডুবিয়ে মারা। কারণ, সুন্দর শিশুদের প্রতি তাঁর তীব্র ঈর্ষা, বিশেষ করে, ছোট ও সাজগোজ করা মেয়েদের প্রতি।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, পুনম ২০২৩ সালে প্রথম তাঁর ননদের মেয়েকে হত্যা করেন। ওই ঘটনা দেখে ফেলায় একই বছর তিনি নিজের ছেলেকেও হত্যা করেন। চলতি বছরের আগস্টে তিনি সিওয়া গ্রামে আরও একটি মেয়েকে ‘নিজের চেয়ে সুন্দর’ মনে হওয়ায় হত্যা করেন।
বিধির হত্যা মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের সময় পুনম সত্য স্বীকার করার আগপর্যন্ত এই শিশুদের মৃত্যুগুলো দুর্ঘটনাজনিত বলেই ধরে নেওয়া হয়েছিল।

হরিয়ানার পানিপথের একটি গ্রামে বিয়ের সানাই বাজছিল। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সবে শেষ হতে শুরু করেছে, তখনই বাড়িতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ল। বিয়েবাড়িতে শোরগোল পড়ে গেল, ছয় বছর বয়সী এক শিশু নিখোঁজ। মুহূর্তেই উৎসবের পরিবেশ বদলে যায় বিষাদে। দিন শেষে পুলিশ এক নৃশংস হত্যারহস্য উন্মোচন করে, যেখানে মূল অভিযুক্ত ব্যক্তির কার্যকলাপ জার্মান রূপকথা স্নো হোয়াইটের সেই দুষ্ট রানির কথা মনে করিয়ে দেয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি স্থানীয় পুলিশের বরাতে জানিয়েছে, চার শিশুকে হত্যার দায়ে এক নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। হত্যার পেছনের কারণটি ভয়ংকর। অভিযুক্ত নারী চাননি কেউ তাঁর চেয়ে ‘বেশি সুন্দর’ হোক।
পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত ওই নারী পুনম তাঁর ভাতিজি বিধিসহ (৬) পরিবারের সবাইকে নিয়ে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে আসেন। সেখানে ভাতিজিকে দেখে পুনমের মনে হয়, সে তাঁর চেয়েও বেশি সুন্দরী। এরপর পুনম তাঁকে পানিতে ডুবিয়ে হত্যা করেন।
বিধি তার দাদু পাল সিং, দাদি ওমবতী, বাবা সন্দীপ, মা ও ১০ মাসের ছোট ভাইকে নিয়ে পানিপথের ইজরানা এলাকার নৌলথা গ্রামে এক আত্মীয়ের বিয়েতে এসেছিল। গত সোমবার বেলা ১টা ৩০ মিনিটের দিকে বরযাত্রী নৌলথায় পৌঁছালে তার পরিবারও সেখানে যায়। কিছুক্ষণ পরে সন্দীপের ফোনে খবর আসে, বিধি হারিয়ে গেছে। পরিবার তখনই খোঁজাখুঁজি শুরু করে।
প্রায় এক ঘণ্টা পর দাদি ওমবতী বাড়ির প্রথম তলার একটি স্টোররুমে যান। দরজাটি বাইরে থেকে আটকানো ছিল। দরজা খুলে তিনি দেখেন, পানিভর্তি একটি চৌবাচ্চায় শিশুটির মাথা ডুবানো। বিধিকে দ্রুত স্থানীয় এনসি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়, কিন্তু চিকিৎসকেরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে সন্দীপ থানায় গিয়ে হত্যা মামলা করেন।
পুলিশ তদন্তে জানতে পারে, শিশু বিধির খুনের পেছনে ছিলেন তার ফুফু পুনম। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের পর উঠে আসে ভয়ংকর তথ্য। তিনি আগে আরও তিনটি শিশুকে একইভাবে পানিতে ডুবিয়ে হত্যা করেছেন।
পুলিশ বলছে, পুনমের হত্যার ধরন একই—প্রতিবার পানিভর্তি চৌবাচ্চায় শিশুকে ডুবিয়ে মারা। কারণ, সুন্দর শিশুদের প্রতি তাঁর তীব্র ঈর্ষা, বিশেষ করে, ছোট ও সাজগোজ করা মেয়েদের প্রতি।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, পুনম ২০২৩ সালে প্রথম তাঁর ননদের মেয়েকে হত্যা করেন। ওই ঘটনা দেখে ফেলায় একই বছর তিনি নিজের ছেলেকেও হত্যা করেন। চলতি বছরের আগস্টে তিনি সিওয়া গ্রামে আরও একটি মেয়েকে ‘নিজের চেয়ে সুন্দর’ মনে হওয়ায় হত্যা করেন।
বিধির হত্যা মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের সময় পুনম সত্য স্বীকার করার আগপর্যন্ত এই শিশুদের মৃত্যুগুলো দুর্ঘটনাজনিত বলেই ধরে নেওয়া হয়েছিল।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সোমালি অভিবাসীদের ‘আবর্জনা’ বলে অভিহিত করেছেন এবং তাঁদের দেশে ফিরিয়ে দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন। জানা গেছে, মিনেসোটা রাজ্যে নথিবিহীন সোমালিদের বিরুদ্ধে অভিবাসন কর্তৃপক্ষ কঠোর ব্যবস্থা নিতে চলেছে। এমন খবর প্রকাশের মধ্যেই মন্ত্রিসভার বৈঠকে গতকাল মঙ্গলবার এই মন্
১১ ঘণ্টা আগে
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) এক বক্তব্যে বলেন, ইউরোপ যদি যুদ্ধ করতে চায় বা যুদ্ধ শুরু করে, তবে রাশিয়া ‘এই মুহূর্তেই প্রস্তুত।’ তাঁর এই মন্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছে যুক্তরাজ্যের সরকার।
১১ ঘণ্টা আগে
ইউক্রেনকে সহায়তার জন্য জব্দ করা রুশ সম্পদের নগদ ভারসাম্য ব্যবহারের পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। তবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য বেলজিয়াম শুরু থেকেই এই প্রস্তাবে আপত্তি জানিয়ে আসছে।
১২ ঘণ্টা আগে
স্মার্টফোন প্রস্তুতকারকদের নতুন ফোনগুলোতে রাষ্ট্রীয় সাইবার নিরাপত্তা অ্যাপ প্রি-ইনস্টল করা বাধ্যতামূলক করার আদেশ প্রত্যাহার করে নিয়েছে ভারত। এই আদেশের বিরুদ্ধে জনগণের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছিল। ভারত সরকার জানিয়েছে, অ্যাপটি ডাউনলোড করা ব্যবহারকারীর সংখ্যা দ্রুত বেড়ে যাওয়ায় (২৪ ঘণ্টায় ৬
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) এক বক্তব্যে বলেন, ইউরোপ যদি যুদ্ধ করতে চায় বা যুদ্ধ শুরু করে, তবে রাশিয়া ‘এই মুহূর্তেই প্রস্তুত।’ তাঁর এই মন্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছে যুক্তরাজ্যের সরকার।
ডাউনিং স্ট্রিটের ভাষ্য অনুযায়ী—পুতিনের ওই বক্তব্য শান্তি নিয়ে অনাগ্রহী এক প্রেসিডেন্টের মুখে আরও একটি ক্রেমলিন–ঘটিত আজগুবি কথা বা ‘ক্রেমলিন-ক্ল্যাপট্রেপ’ ছাড়া আর কিছু নয়।
অক্সফোর্ড ইংরেজি অভিধান অনুযায়ী, ‘ক্ল্যাপট্রেপ’ মূলত নাটকে দর্শকের করতালি পাওয়ার জন্য ব্যবহৃত একধরনের ফন্দি। আধুনিক অর্থে এর মানে—সম্পূর্ণ বাজে কথা বা অর্থহীন মন্তব্য।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের এক মুখপাত্রকে সাংবাদিকেরা প্রশ্ন করেন—ব্রিটেন কি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত। এই প্রশ্নের জবাবে ওই মুখপাত্র জানান, ‘সরকারের প্রতিরক্ষা খাতে বিনিয়োগ সবার সামনে পরিষ্কার এবং ব্রিটিশ সশস্ত্র বাহিনী দেশ রক্ষায় সর্বদা প্রস্তুত।’
তিনি আরও জোর দিয়ে বলেন, ইউরোপীয় দেশগুলো ইউক্রেনকে সহায়তায় সম্পূর্ণ একযোগে কাজ করছে। পাশাপাশি ন্যাটো জোট যে কোনো হুমকির মোকাবিলায় ঐক্য ও শক্তি নিয়ে প্রস্তুত।
এদিকে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার বলেছেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেন যুদ্ধের বিষয়ে কোনো সমঝোতায় আসতে চান না। মস্কোতে মার্কিন দূতদের সঙ্গে পাঁচ ঘণ্টার আলোচনায় কোনো অগ্রগতি না হওয়ায় স্টারমার জানান, যুক্তরাজ্য সব ধরনের উপায়ে রাশিয়ার ওপর চাপ বাড়াতে থাকবে।
এর আগে পুতিন অভিযোগ করেছিলেন, ইউক্রেনের ইউরোপীয় মিত্ররা যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় শান্তি প্রচেষ্টাকে নস্যাৎ করছে। তিনি শান্তি পরিকল্পনায় ইউরোপ ও ইউক্রেনের প্রস্তাবিত পরিবর্তনগুলোও প্রত্যাখ্যান করেন।
পার্লামেন্টে এক প্রশ্নের জবাবে স্টারমার বলেন, ‘আমরা সবাই জানি, পুতিনই আগ্রাসনের জনক এবং আলোচনায় নারাজ।’ তিনি যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা প্রস্তুতি বিষয়ে সরাসরি কিছু না বললেও ডাউনিং স্ট্রিট জানায়, ন্যাটো যেকোনো হুমকির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবে।
এদিকে মার্কিন প্রেরিত স্টিভ উইটকফ ও জ্যারেড কুশনারের সঙ্গে পুতিনের দীর্ঘ আলোচনা থেকেও শান্তি প্রক্রিয়ায় কোনো বাস্তব অগ্রগতি হয়নি। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়ভেট কুপার পুতিনকে ‘বাগাড়ম্বর বন্ধ করে রক্তপাত থামানোর’ আহ্বান জানান এবং ইউক্রেনের জ্বালানি অবকাঠামো মেরামতে অতিরিক্ত ১০ মিলিয়ন পাউন্ড সহায়তার ঘোষণা দেন।

রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) এক বক্তব্যে বলেন, ইউরোপ যদি যুদ্ধ করতে চায় বা যুদ্ধ শুরু করে, তবে রাশিয়া ‘এই মুহূর্তেই প্রস্তুত।’ তাঁর এই মন্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছে যুক্তরাজ্যের সরকার।
ডাউনিং স্ট্রিটের ভাষ্য অনুযায়ী—পুতিনের ওই বক্তব্য শান্তি নিয়ে অনাগ্রহী এক প্রেসিডেন্টের মুখে আরও একটি ক্রেমলিন–ঘটিত আজগুবি কথা বা ‘ক্রেমলিন-ক্ল্যাপট্রেপ’ ছাড়া আর কিছু নয়।
অক্সফোর্ড ইংরেজি অভিধান অনুযায়ী, ‘ক্ল্যাপট্রেপ’ মূলত নাটকে দর্শকের করতালি পাওয়ার জন্য ব্যবহৃত একধরনের ফন্দি। আধুনিক অর্থে এর মানে—সম্পূর্ণ বাজে কথা বা অর্থহীন মন্তব্য।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের এক মুখপাত্রকে সাংবাদিকেরা প্রশ্ন করেন—ব্রিটেন কি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত। এই প্রশ্নের জবাবে ওই মুখপাত্র জানান, ‘সরকারের প্রতিরক্ষা খাতে বিনিয়োগ সবার সামনে পরিষ্কার এবং ব্রিটিশ সশস্ত্র বাহিনী দেশ রক্ষায় সর্বদা প্রস্তুত।’
তিনি আরও জোর দিয়ে বলেন, ইউরোপীয় দেশগুলো ইউক্রেনকে সহায়তায় সম্পূর্ণ একযোগে কাজ করছে। পাশাপাশি ন্যাটো জোট যে কোনো হুমকির মোকাবিলায় ঐক্য ও শক্তি নিয়ে প্রস্তুত।
এদিকে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার বলেছেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেন যুদ্ধের বিষয়ে কোনো সমঝোতায় আসতে চান না। মস্কোতে মার্কিন দূতদের সঙ্গে পাঁচ ঘণ্টার আলোচনায় কোনো অগ্রগতি না হওয়ায় স্টারমার জানান, যুক্তরাজ্য সব ধরনের উপায়ে রাশিয়ার ওপর চাপ বাড়াতে থাকবে।
এর আগে পুতিন অভিযোগ করেছিলেন, ইউক্রেনের ইউরোপীয় মিত্ররা যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় শান্তি প্রচেষ্টাকে নস্যাৎ করছে। তিনি শান্তি পরিকল্পনায় ইউরোপ ও ইউক্রেনের প্রস্তাবিত পরিবর্তনগুলোও প্রত্যাখ্যান করেন।
পার্লামেন্টে এক প্রশ্নের জবাবে স্টারমার বলেন, ‘আমরা সবাই জানি, পুতিনই আগ্রাসনের জনক এবং আলোচনায় নারাজ।’ তিনি যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা প্রস্তুতি বিষয়ে সরাসরি কিছু না বললেও ডাউনিং স্ট্রিট জানায়, ন্যাটো যেকোনো হুমকির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবে।
এদিকে মার্কিন প্রেরিত স্টিভ উইটকফ ও জ্যারেড কুশনারের সঙ্গে পুতিনের দীর্ঘ আলোচনা থেকেও শান্তি প্রক্রিয়ায় কোনো বাস্তব অগ্রগতি হয়নি। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়ভেট কুপার পুতিনকে ‘বাগাড়ম্বর বন্ধ করে রক্তপাত থামানোর’ আহ্বান জানান এবং ইউক্রেনের জ্বালানি অবকাঠামো মেরামতে অতিরিক্ত ১০ মিলিয়ন পাউন্ড সহায়তার ঘোষণা দেন।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সোমালি অভিবাসীদের ‘আবর্জনা’ বলে অভিহিত করেছেন এবং তাঁদের দেশে ফিরিয়ে দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন। জানা গেছে, মিনেসোটা রাজ্যে নথিবিহীন সোমালিদের বিরুদ্ধে অভিবাসন কর্তৃপক্ষ কঠোর ব্যবস্থা নিতে চলেছে। এমন খবর প্রকাশের মধ্যেই মন্ত্রিসভার বৈঠকে গতকাল মঙ্গলবার এই মন্
১১ ঘণ্টা আগে
হরিয়ানার পানিপথের একটি গ্রামে বিয়ের সানাই বাজছিল। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সবে শেষ হতে শুরু করেছে, তখনই বাড়িতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ল। বিয়েবাড়িতে শোরগোল পড়ে গেল, ছয় বছর বয়সী এক শিশু নিখোঁজ। মুহূর্তেই উৎসবের পরিবেশ বদলে যায় বিষাদে।
৯ ঘণ্টা আগে
ইউক্রেনকে সহায়তার জন্য জব্দ করা রুশ সম্পদের নগদ ভারসাম্য ব্যবহারের পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। তবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য বেলজিয়াম শুরু থেকেই এই প্রস্তাবে আপত্তি জানিয়ে আসছে।
১২ ঘণ্টা আগে
স্মার্টফোন প্রস্তুতকারকদের নতুন ফোনগুলোতে রাষ্ট্রীয় সাইবার নিরাপত্তা অ্যাপ প্রি-ইনস্টল করা বাধ্যতামূলক করার আদেশ প্রত্যাহার করে নিয়েছে ভারত। এই আদেশের বিরুদ্ধে জনগণের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছিল। ভারত সরকার জানিয়েছে, অ্যাপটি ডাউনলোড করা ব্যবহারকারীর সংখ্যা দ্রুত বেড়ে যাওয়ায় (২৪ ঘণ্টায় ৬
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইউক্রেনকে সহায়তার জন্য জব্দ করা রুশ সম্পদের নগদ ভারসাম্য ব্যবহারের পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। তবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য বেলজিয়াম শুরু থেকেই এই প্রস্তাবে আপত্তি জানিয়ে আসছে। এই ধরনের আপত্তির বিষয়ে ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লিয়েন জানিয়েছেন, সদস্য রাষ্ট্রগুলোর উদ্বেগ বিবেচনায় নিয়ে প্রায় সব সংশোধনই করা হয়েছে।
বুধবার (৩ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ‘গার্ডিয়ান’ জানিয়েছে, ইউক্রেনের আগামী দুই বছরের আর্থিক চাহিদার দুই-তৃতীয়াংশ, অর্থাৎ ৯০ বিলিয়ন ইউরো, ইইউ বহন করবে বলে ঘোষণা দেন ভন ডার লিয়েন। বাকি অংশ জোগান দেবে আন্তর্জাতিক অংশীদারেরা।
তাঁর ব্যাখ্যা অনুযায়ী—এই অর্থ ‘ক্ষতিপূরণ ঋণ’ হিসেবে দেওয়া হবে। এই ঋণ ইউক্রেনকে পরিশোধ করতে হবে কেবল তখনই, যখন রাশিয়া যুদ্ধের জন্য ক্ষতিপূরণ পরিশোধ শুরু করবে।
লিয়েন বলেন, ‘ইউক্রেনকে নিজেদের রক্ষার সক্ষমতা দিতে হবে এবং শান্তি আলোচনায় শক্ত অবস্থান তৈরি করে দিতে হবে। ক্রেমলিন শুধু চাপের ভাষাই বোঝে, তাই আমরা চাপ আরও বাড়াতে চাই।’
এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে মূলত ইউরোপীয় ইউনিয়নের পুঁজিবাজারে ঋণ সংগ্রহ এবং রুশ সম্পদের নগদ ভারসাম্য ব্যবহার করে। ইইউ-এর প্রস্তাব অনুযায়ী, ইউরোপের বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমে থাকা রুশ ‘ইমোবিলাইজড অ্যাসেট’ থেকে নগদ অংশ সরাসরি ইউক্রেনের জন্য বরাদ্দ করা হবে। প্রতিষ্ঠানগুলোকে বাধ্য করা হবে এই অর্থ ‘ক্ষতিপূরণ ঋণ’ তহবিলে স্থানান্তর করতে। তবে কোন অর্থ কোথায় ব্যয় হবে, সেই বিষয়ে থাকবে কঠোর নজরদারি।
ভন ডার লিয়েন জানান, সহায়তার বড় অংশ ব্যয় হবে ইউক্রেনের জন্য সামরিক সরঞ্জাম উৎপাদন ও কেনার কাজে—যা মূলত ইউরোপ ও ইউরোপীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল (ইইএ) থেকেই সংগ্রহ করা হবে। প্রয়োজন হলে বাইরে থেকেও সামান্য ক্রয় করা হবে।
প্রস্তাবটির বিরুদ্ধে বেলজিয়ামের অবস্থান এখনো কঠোর। কারণ রুশ সম্পদের একটি বড় অংশ সেই দেশেই সংরক্ষিত। তবে কমিশন প্রধানের দাবি—বেলজিয়ামের আইনি আশঙ্কা দূর করতে শক্তিশালী সুরক্ষা এবং দায় ভাগাভাগির ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা দায়িত্ব ন্যায়সংগতভাবে ভাগ করব, কোনো সদস্য রাষ্ট্র ঝুঁকির মুখে পড়বে না।’
এদিকে ট্রাম্পের প্রস্তাবিত শান্তি পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান করার খবরকে অস্বীকার করেছে রাশিয়া এবং বলেছে—এই দাবি ‘পশ্চিমা প্রচারণা’ ছাড়া কিছুই নয়। ইউক্রেন যুদ্ধ ঘিরে কূটনৈতিক চাপ এবং অর্থনৈতিক প্রতিরোধের এই নতুন পর্যায় তাই আরও উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে।

ইউক্রেনকে সহায়তার জন্য জব্দ করা রুশ সম্পদের নগদ ভারসাম্য ব্যবহারের পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। তবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য বেলজিয়াম শুরু থেকেই এই প্রস্তাবে আপত্তি জানিয়ে আসছে। এই ধরনের আপত্তির বিষয়ে ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লিয়েন জানিয়েছেন, সদস্য রাষ্ট্রগুলোর উদ্বেগ বিবেচনায় নিয়ে প্রায় সব সংশোধনই করা হয়েছে।
বুধবার (৩ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ‘গার্ডিয়ান’ জানিয়েছে, ইউক্রেনের আগামী দুই বছরের আর্থিক চাহিদার দুই-তৃতীয়াংশ, অর্থাৎ ৯০ বিলিয়ন ইউরো, ইইউ বহন করবে বলে ঘোষণা দেন ভন ডার লিয়েন। বাকি অংশ জোগান দেবে আন্তর্জাতিক অংশীদারেরা।
তাঁর ব্যাখ্যা অনুযায়ী—এই অর্থ ‘ক্ষতিপূরণ ঋণ’ হিসেবে দেওয়া হবে। এই ঋণ ইউক্রেনকে পরিশোধ করতে হবে কেবল তখনই, যখন রাশিয়া যুদ্ধের জন্য ক্ষতিপূরণ পরিশোধ শুরু করবে।
লিয়েন বলেন, ‘ইউক্রেনকে নিজেদের রক্ষার সক্ষমতা দিতে হবে এবং শান্তি আলোচনায় শক্ত অবস্থান তৈরি করে দিতে হবে। ক্রেমলিন শুধু চাপের ভাষাই বোঝে, তাই আমরা চাপ আরও বাড়াতে চাই।’
এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে মূলত ইউরোপীয় ইউনিয়নের পুঁজিবাজারে ঋণ সংগ্রহ এবং রুশ সম্পদের নগদ ভারসাম্য ব্যবহার করে। ইইউ-এর প্রস্তাব অনুযায়ী, ইউরোপের বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমে থাকা রুশ ‘ইমোবিলাইজড অ্যাসেট’ থেকে নগদ অংশ সরাসরি ইউক্রেনের জন্য বরাদ্দ করা হবে। প্রতিষ্ঠানগুলোকে বাধ্য করা হবে এই অর্থ ‘ক্ষতিপূরণ ঋণ’ তহবিলে স্থানান্তর করতে। তবে কোন অর্থ কোথায় ব্যয় হবে, সেই বিষয়ে থাকবে কঠোর নজরদারি।
ভন ডার লিয়েন জানান, সহায়তার বড় অংশ ব্যয় হবে ইউক্রেনের জন্য সামরিক সরঞ্জাম উৎপাদন ও কেনার কাজে—যা মূলত ইউরোপ ও ইউরোপীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল (ইইএ) থেকেই সংগ্রহ করা হবে। প্রয়োজন হলে বাইরে থেকেও সামান্য ক্রয় করা হবে।
প্রস্তাবটির বিরুদ্ধে বেলজিয়ামের অবস্থান এখনো কঠোর। কারণ রুশ সম্পদের একটি বড় অংশ সেই দেশেই সংরক্ষিত। তবে কমিশন প্রধানের দাবি—বেলজিয়ামের আইনি আশঙ্কা দূর করতে শক্তিশালী সুরক্ষা এবং দায় ভাগাভাগির ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা দায়িত্ব ন্যায়সংগতভাবে ভাগ করব, কোনো সদস্য রাষ্ট্র ঝুঁকির মুখে পড়বে না।’
এদিকে ট্রাম্পের প্রস্তাবিত শান্তি পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান করার খবরকে অস্বীকার করেছে রাশিয়া এবং বলেছে—এই দাবি ‘পশ্চিমা প্রচারণা’ ছাড়া কিছুই নয়। ইউক্রেন যুদ্ধ ঘিরে কূটনৈতিক চাপ এবং অর্থনৈতিক প্রতিরোধের এই নতুন পর্যায় তাই আরও উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সোমালি অভিবাসীদের ‘আবর্জনা’ বলে অভিহিত করেছেন এবং তাঁদের দেশে ফিরিয়ে দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন। জানা গেছে, মিনেসোটা রাজ্যে নথিবিহীন সোমালিদের বিরুদ্ধে অভিবাসন কর্তৃপক্ষ কঠোর ব্যবস্থা নিতে চলেছে। এমন খবর প্রকাশের মধ্যেই মন্ত্রিসভার বৈঠকে গতকাল মঙ্গলবার এই মন্
১১ ঘণ্টা আগে
হরিয়ানার পানিপথের একটি গ্রামে বিয়ের সানাই বাজছিল। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সবে শেষ হতে শুরু করেছে, তখনই বাড়িতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ল। বিয়েবাড়িতে শোরগোল পড়ে গেল, ছয় বছর বয়সী এক শিশু নিখোঁজ। মুহূর্তেই উৎসবের পরিবেশ বদলে যায় বিষাদে।
৯ ঘণ্টা আগে
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) এক বক্তব্যে বলেন, ইউরোপ যদি যুদ্ধ করতে চায় বা যুদ্ধ শুরু করে, তবে রাশিয়া ‘এই মুহূর্তেই প্রস্তুত।’ তাঁর এই মন্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছে যুক্তরাজ্যের সরকার।
১১ ঘণ্টা আগে
স্মার্টফোন প্রস্তুতকারকদের নতুন ফোনগুলোতে রাষ্ট্রীয় সাইবার নিরাপত্তা অ্যাপ প্রি-ইনস্টল করা বাধ্যতামূলক করার আদেশ প্রত্যাহার করে নিয়েছে ভারত। এই আদেশের বিরুদ্ধে জনগণের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছিল। ভারত সরকার জানিয়েছে, অ্যাপটি ডাউনলোড করা ব্যবহারকারীর সংখ্যা দ্রুত বেড়ে যাওয়ায় (২৪ ঘণ্টায় ৬
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

স্মার্টফোন প্রস্তুতকারকদের নতুন ফোনগুলোতে রাষ্ট্রীয় সাইবার নিরাপত্তা অ্যাপ প্রি-ইনস্টল করা বাধ্যতামূলক করার আদেশ প্রত্যাহার করে নিয়েছে ভারত। এই আদেশের বিরুদ্ধে জনগণের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছিল। ভারত সরকার জানিয়েছে, অ্যাপটি ডাউনলোড করা ব্যবহারকারীর সংখ্যা দ্রুত বেড়ে যাওয়ায় (২৪ ঘণ্টায় ৬ লাখের বেশি এবং মোট ১ দশমিক ৪ কোটি ব্যবহারকারী) এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সরকার আরও জানায়, প্রি-ইনস্টলের বাধ্যতামূলক নির্দেশটি ‘এই প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করতেই’ জারি করা হয়েছিল।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অ্যাপল ভারত সরকারের এই নির্দেশনা মানতে রাজি ছিল না। তারা এই আদেশের বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জ করার প্রস্তুতি নিচ্ছিল বলেও জানা গেছে।
গত সপ্তাহে জারি হওয়া ও গত সোমবার জনসমক্ষে আসা এই আদেশে স্মার্টফোন প্রস্তুতকারকদের ৯০ দিনের মধ্যে নতুন ফোনগুলোতে ‘সঞ্চার সাথি’ (Sanchar Saathi) নামে একটি অ্যাপ ইনস্টল করতে বলা হয়েছিল। তবে এর ফলে সাধারণ ব্যবহারকারীদের মধ্যে গোপনীয়তা ও নজরদারির বিষয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকার এই পদক্ষেপের ন্যায্যতা প্রমাণ করে বলেছিল, এটি হ্যান্ডসেটগুলোর সত্যতা যাচাই করার জন্য প্রয়োজন। এ ছাড়া এটি চুরি বা হারানো ফোন ট্র্যাক ও ব্লক করতে এবং ব্যবহারকারীর নামে থাকা ভুয়া মোবাইল সংযোগ শনাক্ত করতে সাহায্য করবে।
তবে সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা বলেছিলেন, এই আদেশ নাগরিকদের গোপনীয়তার অধিকারে হস্তক্ষেপ করছে। অ্যাপল ও স্যামসাংয়ের মতো স্মার্টফোন জায়ান্টরাও তাদের ফোনগুলোতে অ্যাপটি আগে থেকে ইনস্টল করার নির্দেশনার বিরোধিতা করেছিল।
বিবিসিকে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, কোম্পানিগুলো মনে করছিল, এই নির্দেশনা পূর্ব আলোচনা ছাড়াই জারি করা হয়েছে এবং এটি ব্যবহারকারীর গোপনীয়তার নিয়মগুলোকে চ্যালেঞ্জ করে। তবে আজ সরকার আদেশটি প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ভারতের টেলিকম মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, এ পর্যন্ত ১৪ মিলিয়ন ব্যবহারকারী অ্যাপটি ডাউনলোড করেছেন এবং দৈনিক ২ হাজার জালিয়াতির তথ্য জমা দিয়েছেন। শুধু গতকাল মঙ্গলবারেই ৬ লাখ নতুন ব্যবহারকারী এতে নিবন্ধিত হয়েছেন।
ভারতের যোগাযোগমন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া অ্যাপটি নজরদারির জন্য ব্যবহার হতে পারে বলে ওঠা উদ্বেগ খারিজ করে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সঞ্চার সাথি নিরাপত্তা অ্যাপের মাধ্যমে আড়ি পাতা সম্ভবও নয় এবং তা হবেও না। কোনো ব্যবহারকারী চাইলে এটি আন-ইনস্টলও করতে পারবেন।
আদেশ প্রত্যাহারের সরকারি সিদ্ধান্তকে বিভিন্ন ডিজিটাল অ্যাডভোকেসি গ্রুপ স্বাগত জানিয়েছে। ইন্টারনেট ফ্রিডম ফাউন্ডেশন নামে একটি অলাভজনক সংগঠন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছে, ‘আমরা সরকারের এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানাই, কিন্তু আমরা এখনো এই আইনি আদেশের পূর্ণ নথির জন্য অপেক্ষা করছি। আনুষ্ঠানিক আইনি নির্দেশনা প্রকাশিত না হওয়া পর্যন্ত এটিকে শুধু আশাবাদ হিসেবে বিবেচনা করা উচিত, এটিই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নয়।’

স্মার্টফোন প্রস্তুতকারকদের নতুন ফোনগুলোতে রাষ্ট্রীয় সাইবার নিরাপত্তা অ্যাপ প্রি-ইনস্টল করা বাধ্যতামূলক করার আদেশ প্রত্যাহার করে নিয়েছে ভারত। এই আদেশের বিরুদ্ধে জনগণের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছিল। ভারত সরকার জানিয়েছে, অ্যাপটি ডাউনলোড করা ব্যবহারকারীর সংখ্যা দ্রুত বেড়ে যাওয়ায় (২৪ ঘণ্টায় ৬ লাখের বেশি এবং মোট ১ দশমিক ৪ কোটি ব্যবহারকারী) এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সরকার আরও জানায়, প্রি-ইনস্টলের বাধ্যতামূলক নির্দেশটি ‘এই প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করতেই’ জারি করা হয়েছিল।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অ্যাপল ভারত সরকারের এই নির্দেশনা মানতে রাজি ছিল না। তারা এই আদেশের বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জ করার প্রস্তুতি নিচ্ছিল বলেও জানা গেছে।
গত সপ্তাহে জারি হওয়া ও গত সোমবার জনসমক্ষে আসা এই আদেশে স্মার্টফোন প্রস্তুতকারকদের ৯০ দিনের মধ্যে নতুন ফোনগুলোতে ‘সঞ্চার সাথি’ (Sanchar Saathi) নামে একটি অ্যাপ ইনস্টল করতে বলা হয়েছিল। তবে এর ফলে সাধারণ ব্যবহারকারীদের মধ্যে গোপনীয়তা ও নজরদারির বিষয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকার এই পদক্ষেপের ন্যায্যতা প্রমাণ করে বলেছিল, এটি হ্যান্ডসেটগুলোর সত্যতা যাচাই করার জন্য প্রয়োজন। এ ছাড়া এটি চুরি বা হারানো ফোন ট্র্যাক ও ব্লক করতে এবং ব্যবহারকারীর নামে থাকা ভুয়া মোবাইল সংযোগ শনাক্ত করতে সাহায্য করবে।
তবে সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা বলেছিলেন, এই আদেশ নাগরিকদের গোপনীয়তার অধিকারে হস্তক্ষেপ করছে। অ্যাপল ও স্যামসাংয়ের মতো স্মার্টফোন জায়ান্টরাও তাদের ফোনগুলোতে অ্যাপটি আগে থেকে ইনস্টল করার নির্দেশনার বিরোধিতা করেছিল।
বিবিসিকে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, কোম্পানিগুলো মনে করছিল, এই নির্দেশনা পূর্ব আলোচনা ছাড়াই জারি করা হয়েছে এবং এটি ব্যবহারকারীর গোপনীয়তার নিয়মগুলোকে চ্যালেঞ্জ করে। তবে আজ সরকার আদেশটি প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ভারতের টেলিকম মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, এ পর্যন্ত ১৪ মিলিয়ন ব্যবহারকারী অ্যাপটি ডাউনলোড করেছেন এবং দৈনিক ২ হাজার জালিয়াতির তথ্য জমা দিয়েছেন। শুধু গতকাল মঙ্গলবারেই ৬ লাখ নতুন ব্যবহারকারী এতে নিবন্ধিত হয়েছেন।
ভারতের যোগাযোগমন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া অ্যাপটি নজরদারির জন্য ব্যবহার হতে পারে বলে ওঠা উদ্বেগ খারিজ করে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সঞ্চার সাথি নিরাপত্তা অ্যাপের মাধ্যমে আড়ি পাতা সম্ভবও নয় এবং তা হবেও না। কোনো ব্যবহারকারী চাইলে এটি আন-ইনস্টলও করতে পারবেন।
আদেশ প্রত্যাহারের সরকারি সিদ্ধান্তকে বিভিন্ন ডিজিটাল অ্যাডভোকেসি গ্রুপ স্বাগত জানিয়েছে। ইন্টারনেট ফ্রিডম ফাউন্ডেশন নামে একটি অলাভজনক সংগঠন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছে, ‘আমরা সরকারের এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানাই, কিন্তু আমরা এখনো এই আইনি আদেশের পূর্ণ নথির জন্য অপেক্ষা করছি। আনুষ্ঠানিক আইনি নির্দেশনা প্রকাশিত না হওয়া পর্যন্ত এটিকে শুধু আশাবাদ হিসেবে বিবেচনা করা উচিত, এটিই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নয়।’

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সোমালি অভিবাসীদের ‘আবর্জনা’ বলে অভিহিত করেছেন এবং তাঁদের দেশে ফিরিয়ে দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন। জানা গেছে, মিনেসোটা রাজ্যে নথিবিহীন সোমালিদের বিরুদ্ধে অভিবাসন কর্তৃপক্ষ কঠোর ব্যবস্থা নিতে চলেছে। এমন খবর প্রকাশের মধ্যেই মন্ত্রিসভার বৈঠকে গতকাল মঙ্গলবার এই মন্
১১ ঘণ্টা আগে
হরিয়ানার পানিপথের একটি গ্রামে বিয়ের সানাই বাজছিল। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সবে শেষ হতে শুরু করেছে, তখনই বাড়িতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ল। বিয়েবাড়িতে শোরগোল পড়ে গেল, ছয় বছর বয়সী এক শিশু নিখোঁজ। মুহূর্তেই উৎসবের পরিবেশ বদলে যায় বিষাদে।
৯ ঘণ্টা আগে
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) এক বক্তব্যে বলেন, ইউরোপ যদি যুদ্ধ করতে চায় বা যুদ্ধ শুরু করে, তবে রাশিয়া ‘এই মুহূর্তেই প্রস্তুত।’ তাঁর এই মন্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছে যুক্তরাজ্যের সরকার।
১১ ঘণ্টা আগে
ইউক্রেনকে সহায়তার জন্য জব্দ করা রুশ সম্পদের নগদ ভারসাম্য ব্যবহারের পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। তবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য বেলজিয়াম শুরু থেকেই এই প্রস্তাবে আপত্তি জানিয়ে আসছে।
১২ ঘণ্টা আগে