নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শেষ মুহূর্তে রাজধানী ছাড়ছে ঘরমুখী মানুষ। শনিবার সকাল থেকে কমলাপুর রেলস্টেশনে যাত্রীদের ভিড় বেড়েছে। সবচেয়ে বেশি ভিড় ছিল উত্তর অঞ্চলের ট্রেনগুলোতে। টিকিট না পেয়ে অনেক যাত্রী ট্রেনের ছাদে উঠে যাত্রা করছে। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ চেষ্টা করেও যাত্রীদের নামাতে পারছে না।
আজ শনিবার ঈদযাত্রার ষষ্ঠ দিন। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত প্রায় ২০টি ট্রেন বিভিন্ন গন্তব্যে ছেড়ে গেছে। আজ কমলাপুর থেকে প্রায় ৭০টি ট্রেন বিভিন্ন গন্তব্যে ছেড়ে যাবে।
কমলাপুর রেলস্টেশন ঘুরে দেখা যায়, শেষ মুহূর্তে বাড়ি ফিরতে স্টেশনে যাত্রীদের ভিড় বেড়েছে। যাঁরা শেষ মুহূর্তে ছুটি পেয়েছেন, তাঁরাই আজ বাড়ি ফিরছেন। বেশির ভাগ ট্রেনে যাত্রীদের ভিড় লক্ষ করা গেছে। ট্রেনের ভেতরেও আসনবিহীন যাত্রীদের দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে। সকালে একতা এক্সপ্রেস ট্রেনের ছাদে যাত্রীদের উঠতে দেখা গেছে। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ চেষ্টা করেও কাউকে নামাতে পারেনি। সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ছাদে যাত্রী নিয়েই একতা এক্সপ্রেস উত্তরের উদ্দেশে যাত্রা করেছে।
ট্রেনের ছাদে ওঠা যাত্রী মো. জমশেদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকিট পাইনি, স্ট্যান্ডিং টিকিট কেটে স্টেশনে ঢুকেছি। কিন্তু ট্রেনের ভেতরে অনেক যাত্রী, দাঁড়ানোর জায়গা নেই। তাই ট্রেনের ছাদে উঠেছি। দীর্ঘ পথ ট্রেনের মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকা কষ্টকর, কিন্তু ছাদে অনিরাপদ হলেও একটু বসে আরামে যাওয়া যাবে। ঝুঁকি জেনেই যাত্রা করছি।’
আরেক যাত্রী রোকন আহমেদ বলেন, ‘ঈদ করতে ঠাকুরগাঁও যাব। নারায়ণগঞ্জ একটি গার্মেন্টসে কাজ করি, গতকাল ছুটি হয়েছে, ট্রেনে যাব বলে আজ কমলাপুরে এসেছি। কিন্তু স্টেশনে এসে টিকিট পেলাম না, ফলে স্ট্যান্ডিং টিকিট কেটে যাচ্ছি। যেকোনো উপায়ে বাড়ি যেতে হবে, তাই ট্রেনের ছাদে যাচ্ছি। রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর লোকজন নামানোর চেষ্টা করছে, কিন্তু আমরা ছাদেই যাব।’
একতা এক্সপ্রেস ট্রেন ১০টা ১৫ মিনিটে কমলাপুর ছেড়ে যাওয়ার আগে রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর (আরএনবি) সদস্যরা বারবার বাঁশি বাজাচ্ছিলেন যাত্রীদের ছাদ থেকে নামানোর জন্য। কিন্তু কোনো যাত্রী নামেনি। শেষ পর্যন্ত আরএনবির সদস্য ট্রেনের ছাদে উঠেও যাত্রীদের নামানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু ফল হয়নি।
কমলাপুর রেলস্টেশনের এক কর্মচারীরা জানিয়েছেন, রাতের ট্রেনগুলোতে ছাদে বেশি যাত্রী যাচ্ছে। গতকাল রাতে উত্তরাঞ্চলের বেশির ভাগ ট্রেনেই ছাদে যাত্রী গেছে। বিশেষ করে কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনে গতকাল কোনোভাবেই যাত্রীদের নামাতে পারেনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কমলাপুর রেলস্টেশনের স্টেশনে ম্যানেজার মো. শাহাদাত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি টিকিট ছাড়া কাউকে স্টেশনে ঢুকতে না দিতে। কিন্তু অনেকেই স্ট্যান্ডিং টিকিট কেটে স্টেশনে ঢুকে ট্রেনের ছাদে উঠছেন। আমরাও চেষ্টা করছি তাঁদের নামানোর। তবে সবাই যেহেতু বাড়ি যাবে, যাত্রীদের অনেক ক্ষেত্রেই মানবিক দিক থেকেও জোর করা যাচ্ছে না। যতটুকু সম্ভব আমরা চেষ্টা করছি নামানোর।’
এদিকে আজও জাল টিকিট নিয়ে যাত্রীরা স্টেশনে আসছেন। স্টেশনে টিকিট চেকিংয়ের মুখে জাল টিকিটের যাত্রীরা ধারাও পড়ছেন।
শেষ মুহূর্তে রাজধানী ছাড়ছে ঘরমুখী মানুষ। শনিবার সকাল থেকে কমলাপুর রেলস্টেশনে যাত্রীদের ভিড় বেড়েছে। সবচেয়ে বেশি ভিড় ছিল উত্তর অঞ্চলের ট্রেনগুলোতে। টিকিট না পেয়ে অনেক যাত্রী ট্রেনের ছাদে উঠে যাত্রা করছে। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ চেষ্টা করেও যাত্রীদের নামাতে পারছে না।
আজ শনিবার ঈদযাত্রার ষষ্ঠ দিন। কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত প্রায় ২০টি ট্রেন বিভিন্ন গন্তব্যে ছেড়ে গেছে। আজ কমলাপুর থেকে প্রায় ৭০টি ট্রেন বিভিন্ন গন্তব্যে ছেড়ে যাবে।
কমলাপুর রেলস্টেশন ঘুরে দেখা যায়, শেষ মুহূর্তে বাড়ি ফিরতে স্টেশনে যাত্রীদের ভিড় বেড়েছে। যাঁরা শেষ মুহূর্তে ছুটি পেয়েছেন, তাঁরাই আজ বাড়ি ফিরছেন। বেশির ভাগ ট্রেনে যাত্রীদের ভিড় লক্ষ করা গেছে। ট্রেনের ভেতরেও আসনবিহীন যাত্রীদের দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে। সকালে একতা এক্সপ্রেস ট্রেনের ছাদে যাত্রীদের উঠতে দেখা গেছে। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ চেষ্টা করেও কাউকে নামাতে পারেনি। সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ছাদে যাত্রী নিয়েই একতা এক্সপ্রেস উত্তরের উদ্দেশে যাত্রা করেছে।
ট্রেনের ছাদে ওঠা যাত্রী মো. জমশেদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকিট পাইনি, স্ট্যান্ডিং টিকিট কেটে স্টেশনে ঢুকেছি। কিন্তু ট্রেনের ভেতরে অনেক যাত্রী, দাঁড়ানোর জায়গা নেই। তাই ট্রেনের ছাদে উঠেছি। দীর্ঘ পথ ট্রেনের মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকা কষ্টকর, কিন্তু ছাদে অনিরাপদ হলেও একটু বসে আরামে যাওয়া যাবে। ঝুঁকি জেনেই যাত্রা করছি।’
আরেক যাত্রী রোকন আহমেদ বলেন, ‘ঈদ করতে ঠাকুরগাঁও যাব। নারায়ণগঞ্জ একটি গার্মেন্টসে কাজ করি, গতকাল ছুটি হয়েছে, ট্রেনে যাব বলে আজ কমলাপুরে এসেছি। কিন্তু স্টেশনে এসে টিকিট পেলাম না, ফলে স্ট্যান্ডিং টিকিট কেটে যাচ্ছি। যেকোনো উপায়ে বাড়ি যেতে হবে, তাই ট্রেনের ছাদে যাচ্ছি। রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর লোকজন নামানোর চেষ্টা করছে, কিন্তু আমরা ছাদেই যাব।’
একতা এক্সপ্রেস ট্রেন ১০টা ১৫ মিনিটে কমলাপুর ছেড়ে যাওয়ার আগে রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর (আরএনবি) সদস্যরা বারবার বাঁশি বাজাচ্ছিলেন যাত্রীদের ছাদ থেকে নামানোর জন্য। কিন্তু কোনো যাত্রী নামেনি। শেষ পর্যন্ত আরএনবির সদস্য ট্রেনের ছাদে উঠেও যাত্রীদের নামানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু ফল হয়নি।
কমলাপুর রেলস্টেশনের এক কর্মচারীরা জানিয়েছেন, রাতের ট্রেনগুলোতে ছাদে বেশি যাত্রী যাচ্ছে। গতকাল রাতে উত্তরাঞ্চলের বেশির ভাগ ট্রেনেই ছাদে যাত্রী গেছে। বিশেষ করে কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনে গতকাল কোনোভাবেই যাত্রীদের নামাতে পারেনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কমলাপুর রেলস্টেশনের স্টেশনে ম্যানেজার মো. শাহাদাত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি টিকিট ছাড়া কাউকে স্টেশনে ঢুকতে না দিতে। কিন্তু অনেকেই স্ট্যান্ডিং টিকিট কেটে স্টেশনে ঢুকে ট্রেনের ছাদে উঠছেন। আমরাও চেষ্টা করছি তাঁদের নামানোর। তবে সবাই যেহেতু বাড়ি যাবে, যাত্রীদের অনেক ক্ষেত্রেই মানবিক দিক থেকেও জোর করা যাচ্ছে না। যতটুকু সম্ভব আমরা চেষ্টা করছি নামানোর।’
এদিকে আজও জাল টিকিট নিয়ে যাত্রীরা স্টেশনে আসছেন। স্টেশনে টিকিট চেকিংয়ের মুখে জাল টিকিটের যাত্রীরা ধারাও পড়ছেন।
নিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
২৪ মিনিট আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
২৯ মিনিট আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেঘাটে নেই চিরচেনা হাঁকডাক। চায়ের দোকানে উচ্চ স্বরে বাজছে না গান। পাওয়া যাচ্ছে না বরফ ভাঙার আওয়াজ। জেলে, শ্রমিক, ব্যাপারী, আড়তদার—সবাই ঝিমিয়ে আছেন। চোখেমুখে হতাশার চাপ। কারণ, শিকারের মৌসুমে ইলিশের আকাল চলছে। নদীতে যাওয়া জেলে নৌকাগুলো শূন্য হাতে ফিরে আসছে।
১ ঘণ্টা আগে