সরকারি অর্থে কেনাকাটায় বড় ধরনের অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে বাংলাদেশ রেলওয়ের সাবেক দুই মহাপরিচালকসহ ১৮ সাবেক কর্মকর্তা-কর্মচারীর নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আসামিরা ১৭ ধরনের পণ্য ক্রয়ে প্রকৃত বাজারদর যাচাই না করে সর্বোচ্চ ৩৩ গুণ পর্যন্ত বেশি দামে পণ্য কিনে ২ কোটি ১৮ লাখ ১৪ হাজার ১৯৬ টা
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে অফিস ৫০টি ভিআইপি পর্দা কিনতে ৪৪ লাখ ৪১ হাজার ৩০০ টাকা খরচ দেখিয়েছে। সেই হিসাবে একটি পর্দার দাম পড়েছে ৮৮ হাজার ৮২৬ টাকা। শুধু তাই নয়, বাজারে একটি তালার দাম ১৭৩ টাকা; অথচ সেটি কেনা হয়েছে ৫ হাজার ৫৯০ টাকায়। তেমনি ২৬০ টাকার বালতি ১ হাজার ৮৯০ এবং ৯৮ টাকার ঝাড়ু ১ হাজার ৪৪০ টাকায়...
একটি পর্দার দামই সাড়ে ১৪ হাজার টাকার বেশি! এমন দামি ১৩৪টি পর্দা কিনেছে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে। বাজারে একটি তালার দাম ১৭৩ টাকা। সেটি কেনা হয়েছে ৫ হাজার ৫৯০ টাকায়। ২৬০ টাকার বালতি কেনা হয়েছে ১ হাজার ৮৯০ টাকায়। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়েতে কেনাকাটায় এমন ‘সাগরচুরি’র অভিযোগের প্রাথমিক তদন্ত শেষে আজ
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের কেনাকাটায় প্রায় ৪ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগের অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ২০২১-২২ অর্থবছরে পাথর ও অন্যান্য রেলওয়ে সরঞ্জাম কেনার ক্ষেত্রে অস্বাভাবিক মূল্য দেখিয়ে এ টাকা লোপাটের অভিযোগ রয়েছে।