নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি অর্থে কেনাকাটায় বড় ধরনের অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে বাংলাদেশ রেলওয়ের সাবেক দুই মহাপরিচালকসহ ১৮ সাবেক কর্মকর্তা-কর্মচারীর নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আসামিরা ১৭ ধরনের পণ্য ক্রয়ে প্রকৃত বাজারদর যাচাই না করে সর্বোচ্চ ৩৩ গুণ পর্যন্ত বেশি দামে পণ্য কিনে ২ কোটি ১৮ লাখ ১৪ হাজার ১৯৬ টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার (১৫ অক্টোবর) দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়, ঢাকা-১-এ সংস্থাটির উপসহকারী পরিচালক মো. রোকনুজ্জামান বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
মামলায় আসামিরা হলেন বাংলাদেশ রেলওয়ের সাবেক মহাব্যবস্থাপক খোন্দকার শহিদুল ইসলাম, সাবেক সিওসি (পশ্চিম) মো. খায়রুল আলম, সাবেক মহাব্যবস্থাপক (পশ্চিম) মো. মজিবুর রহমান, সাবেক সিওসি (পশ্চিম) মো. বেলাল হোসেন সরকার, সাবেক এসিওএস মো. জাহিদ কাওছার, সাবেক ডেপুটি সিসিএম (পশ্চিম) ফুয়াদ হোসেন আনন্দ, সাবেক ডিএফএ শ্যামলী রানী রায়, সাবেক উচ্চমান সহকারী (বর্তমানে সিওসি—পূর্ব) মো. আলামিন তালুকদার, সাবেক ডিএফএ (অর্থ—পশ্চিম) মো. আলমগীর হোসেন, সাবেক সিওপিএস (পশ্চিম) এ এম এম শাহনেওয়াজ, সাবেক এফএ অ্যান্ড সিএও (পশ্চিম) মো. শরিফুল ইসলাম, সাবেক ডেপুটি সিওপিএস (পশ্চিম) মোছা. হাসিনা খাতুন, সাবেক এফএ অ্যান্ড সিএও (পশ্চিম) মো. মসিহ উল হাসান, সাবেক এসিসিএম (পশ্চিম) শেখ আব্দুল জব্বার, সাবেক অতিরিক্ত এফএ অ্যান্ড সিএও (পশ্চিম) মো. গোলাম রব্বানী, গোলাম রহমান, সাবেক এফএ অ্যান্ড সিও (পশ্চিম) সরোজ কান্তি দেব ও সাবেক সিসিএম (পশ্চিম) মিহির কান্তি গুহকে।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণা, জালিয়াতি ও অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গের মাধ্যমে রেলওয়ের ১৭ প্রকার পণ্য ক্রয়ের ক্ষেত্রে বাজারদর যাচাই না করে অতিরিক্ত দর নির্ধারণ করেন। পরে মূল্যায়ন কমিটি, অনুমোদনকারী কর্মকর্তা ও ঠিকাদারদের সহায়তায় সরকারি অর্থ আত্মসাতের ঘটনাটি ঘটানো হয়।
প্রসঙ্গত, ২০১৭ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত সময়ে সংঘটিত এসব কর্মকাণ্ডের অভিযোগে আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারায় মামলা করা হয়েছে।
সরকারি অর্থে কেনাকাটায় বড় ধরনের অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে বাংলাদেশ রেলওয়ের সাবেক দুই মহাপরিচালকসহ ১৮ সাবেক কর্মকর্তা-কর্মচারীর নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আসামিরা ১৭ ধরনের পণ্য ক্রয়ে প্রকৃত বাজারদর যাচাই না করে সর্বোচ্চ ৩৩ গুণ পর্যন্ত বেশি দামে পণ্য কিনে ২ কোটি ১৮ লাখ ১৪ হাজার ১৯৬ টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার (১৫ অক্টোবর) দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়, ঢাকা-১-এ সংস্থাটির উপসহকারী পরিচালক মো. রোকনুজ্জামান বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
মামলায় আসামিরা হলেন বাংলাদেশ রেলওয়ের সাবেক মহাব্যবস্থাপক খোন্দকার শহিদুল ইসলাম, সাবেক সিওসি (পশ্চিম) মো. খায়রুল আলম, সাবেক মহাব্যবস্থাপক (পশ্চিম) মো. মজিবুর রহমান, সাবেক সিওসি (পশ্চিম) মো. বেলাল হোসেন সরকার, সাবেক এসিওএস মো. জাহিদ কাওছার, সাবেক ডেপুটি সিসিএম (পশ্চিম) ফুয়াদ হোসেন আনন্দ, সাবেক ডিএফএ শ্যামলী রানী রায়, সাবেক উচ্চমান সহকারী (বর্তমানে সিওসি—পূর্ব) মো. আলামিন তালুকদার, সাবেক ডিএফএ (অর্থ—পশ্চিম) মো. আলমগীর হোসেন, সাবেক সিওপিএস (পশ্চিম) এ এম এম শাহনেওয়াজ, সাবেক এফএ অ্যান্ড সিএও (পশ্চিম) মো. শরিফুল ইসলাম, সাবেক ডেপুটি সিওপিএস (পশ্চিম) মোছা. হাসিনা খাতুন, সাবেক এফএ অ্যান্ড সিএও (পশ্চিম) মো. মসিহ উল হাসান, সাবেক এসিসিএম (পশ্চিম) শেখ আব্দুল জব্বার, সাবেক অতিরিক্ত এফএ অ্যান্ড সিএও (পশ্চিম) মো. গোলাম রব্বানী, গোলাম রহমান, সাবেক এফএ অ্যান্ড সিও (পশ্চিম) সরোজ কান্তি দেব ও সাবেক সিসিএম (পশ্চিম) মিহির কান্তি গুহকে।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণা, জালিয়াতি ও অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গের মাধ্যমে রেলওয়ের ১৭ প্রকার পণ্য ক্রয়ের ক্ষেত্রে বাজারদর যাচাই না করে অতিরিক্ত দর নির্ধারণ করেন। পরে মূল্যায়ন কমিটি, অনুমোদনকারী কর্মকর্তা ও ঠিকাদারদের সহায়তায় সরকারি অর্থ আত্মসাতের ঘটনাটি ঘটানো হয়।
প্রসঙ্গত, ২০১৭ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত সময়ে সংঘটিত এসব কর্মকাণ্ডের অভিযোগে আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯/৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারায় মামলা করা হয়েছে।
শেষ মুহূর্তে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মতভিন্নতার পরও আগামীকাল শুক্রবার পূর্বনির্ধারিত সময়েই জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ‘জুলাই জাতীয় সনদ’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি প্রায় শেষ করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এই অনুষ্ঠানে সব রাজনৈতিক দল অংশ নেবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
১ ঘণ্টা আগেচিফ প্রসিকিউটর যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের সময় বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ১ হাজার ৪০০ জনকে হত্যা করা হয়; ৩৫ হাজারজন আহত হন। ১ হাজার ৪০০ জনকে হত্যায় প্রত্যেকের জন্য একবার করে হলেও শেখ হাসিনার ১ হাজার ৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত। যেহেতু সেটা সম্ভব না, তাই অন্তত একবার তাঁর চরম দণ্ড (মৃত্যুদণ্ড) হতে
১ ঘণ্টা আগেবিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে স্বাক্ষরের আমন্ত্রণ জানিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাঁর হাতে আমন্ত্রণপত্র তুলে দেন কমিশনের একটি প্রতিনিধি দল।
২ ঘণ্টা আগেএতে বলা হয়, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে প্রস্তুতিমূলক প্রয়োজনীয় সব কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে এখন থেকে সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিনে এবং অফিস সময়ের পর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অফিসে উপস্থিত থেকে দায়িত্ব পালনের জন্য নির্দেশ দেওয়া হলো।
২ ঘণ্টা আগে