নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান) প্রতিনিধি
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে সরকার স্থলবন্দর নির্মাণের কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। তিনি আজ শনিবার ঘুমধুমে এশিয়ান হাইওয়ে এলাকায় বন্দর নির্মাণের সম্ভাব্যতা যাচাই করতে এসে এ তথ্য জানান।
বেলা ১১টায় পরিদর্শন শেষে উপদেষ্টা বলেন, ‘সীমান্ত সড়ক দেখেছি, স্থলবন্দর নির্মাণের জায়গাও দেখেছি। এটি নিয়ে পরিকল্পনা রয়েছে। সরকার গুরুত্বসহকারে ভাবছে, এখানে একটি স্থলবন্দর করা যায় কি না। কারণ, আগামীতে মিয়ানমারে যে-ই থাকুক না কেন, আমাদের সঙ্গে রাখাইন রাজ্যের সম্পর্ক আগে ছিল, এখনো আছে এবং থাকবে। রোহিঙ্গারা যেহেতু ওই এলাকার, কাজেই ওটাও দেখব। ভবিষ্যতের জন্য পরিকল্পনা করে রাখব, যাতে সীমান্ত সড়ক লাগোয়া একটি স্থলবন্দর করা যায়।’
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের সঙ্গে নৌপথের চেয়ে স্থলপথ সুবিধাজনক; সেহেতু ঘুমধুমের এশিয়ান ট্রান্স রোডটি দুই দেশের যোগাযোগব্যবস্থার জন্য সহজ। টেকনাফে আমাদের একটা বন্দর আছে মিয়ানমারের সঙ্গে, সে জায়গাটি দেখব। আপনারা জানেন, মিয়ানমারের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কেন হয়েছিল। ওখানে কিছু আমদানি হয়। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সংঘাতের ঘটনায় পণ্য আমদানি কিছুটা হ্রাস পেয়েছিল, সেগুলো পরিস্থিতি সাপেক্ষে স্বাভাবিকতায় ফিরে আসবে। একই সঙ্গে ঘুমধুমে সম্ভাব্য জায়গায় স্থলবন্দর নির্মাণে সরকারের পরিকল্পনা রয়েছে।’
টেকনাফ প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, ‘টেকনাফ বন্দরটিকে আমরা স্থলবন্দর বলি, আসলে এটি স্থলবন্দর না। এটি হয়তো নৌবন্দরে পরিণত হবে অথবা আন্তর্জাতিক কোনো বিষয় থাকলে দেখা যাবে। এটা সিপিএর (চট্টগ্রাম পোর্ট অথরিটি) অধীনে হতে পারে।’
পরিদর্শনকালে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মানজারুল মান্নান, কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. আবদুল্লাহ ইয়ামিন, কক্সবাজার ৩৪ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. ফারুক হোসেন খানসহ প্রশাসনের পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, এশিয়ান হাইওয়ের প্রস্থ ১০০ ফুট। সড়কটি লাল ব্রিজ হয়ে মিয়ানমারের তুমব্রু লেপ্ট ঢেকিবুনিয়া হয়ে আরাকান সড়কে যুক্ত হয়েছে। যেটি আরাকানের মন্ডু জেলা শহরে গিয়ে ঠেকেছে। আর সেখান থেকে আকিয়াব-ইয়াঙ্গুন হয়ে চীনে পৌঁছার কথা রয়েছে।
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে সরকার স্থলবন্দর নির্মাণের কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। তিনি আজ শনিবার ঘুমধুমে এশিয়ান হাইওয়ে এলাকায় বন্দর নির্মাণের সম্ভাব্যতা যাচাই করতে এসে এ তথ্য জানান।
বেলা ১১টায় পরিদর্শন শেষে উপদেষ্টা বলেন, ‘সীমান্ত সড়ক দেখেছি, স্থলবন্দর নির্মাণের জায়গাও দেখেছি। এটি নিয়ে পরিকল্পনা রয়েছে। সরকার গুরুত্বসহকারে ভাবছে, এখানে একটি স্থলবন্দর করা যায় কি না। কারণ, আগামীতে মিয়ানমারে যে-ই থাকুক না কেন, আমাদের সঙ্গে রাখাইন রাজ্যের সম্পর্ক আগে ছিল, এখনো আছে এবং থাকবে। রোহিঙ্গারা যেহেতু ওই এলাকার, কাজেই ওটাও দেখব। ভবিষ্যতের জন্য পরিকল্পনা করে রাখব, যাতে সীমান্ত সড়ক লাগোয়া একটি স্থলবন্দর করা যায়।’
সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের সঙ্গে নৌপথের চেয়ে স্থলপথ সুবিধাজনক; সেহেতু ঘুমধুমের এশিয়ান ট্রান্স রোডটি দুই দেশের যোগাযোগব্যবস্থার জন্য সহজ। টেকনাফে আমাদের একটা বন্দর আছে মিয়ানমারের সঙ্গে, সে জায়গাটি দেখব। আপনারা জানেন, মিয়ানমারের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কেন হয়েছিল। ওখানে কিছু আমদানি হয়। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সংঘাতের ঘটনায় পণ্য আমদানি কিছুটা হ্রাস পেয়েছিল, সেগুলো পরিস্থিতি সাপেক্ষে স্বাভাবিকতায় ফিরে আসবে। একই সঙ্গে ঘুমধুমে সম্ভাব্য জায়গায় স্থলবন্দর নির্মাণে সরকারের পরিকল্পনা রয়েছে।’
টেকনাফ প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, ‘টেকনাফ বন্দরটিকে আমরা স্থলবন্দর বলি, আসলে এটি স্থলবন্দর না। এটি হয়তো নৌবন্দরে পরিণত হবে অথবা আন্তর্জাতিক কোনো বিষয় থাকলে দেখা যাবে। এটা সিপিএর (চট্টগ্রাম পোর্ট অথরিটি) অধীনে হতে পারে।’
পরিদর্শনকালে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মানজারুল মান্নান, কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. আবদুল্লাহ ইয়ামিন, কক্সবাজার ৩৪ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. ফারুক হোসেন খানসহ প্রশাসনের পদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, এশিয়ান হাইওয়ের প্রস্থ ১০০ ফুট। সড়কটি লাল ব্রিজ হয়ে মিয়ানমারের তুমব্রু লেপ্ট ঢেকিবুনিয়া হয়ে আরাকান সড়কে যুক্ত হয়েছে। যেটি আরাকানের মন্ডু জেলা শহরে গিয়ে ঠেকেছে। আর সেখান থেকে আকিয়াব-ইয়াঙ্গুন হয়ে চীনে পৌঁছার কথা রয়েছে।
দেশে যারাই ক্ষমতায় আসে, কেউ ভারতের গোলামি করে, কেউ পাকিস্তানের গোলামি করে। কেউ মার্কিনপন্থী, কেউ চীনপন্থী। কিন্তু আমরা বারবার বলেছি, কোনো পন্থী হয়ে বাংলাদেশকে ঝুঁকিতে ফেলা যাবে না। বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে হুমকির মুখে ফেলা যাবে না।
২ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগর পুলিশের (জিএমপি) সাবেক কমিশনার মোল্যা নজরুল ইসলামসহ চার পুলিশ কর্মকর্তাকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাতে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের সদস্যরা তাঁদের আটক করে। আটকের বিষয়টি শনিবার রাতে আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।
৮ মিনিট আগেনীলফামারীর ডিমলায় পুলিশি হয়রানি ও চাঁদাবাজি বন্ধসহ চার দফা দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা মালিক-শ্রমিকেরা। আজ শনিবার দুপুরে উপজেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির সহযোগিতায় উপজেলার স্মৃতি অম্লান চত্বরে ডিমলা উপজেলার সর্বস্তরের অটোরিকশা শ্রমিকের ব্যানারে...
১৯ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, ‘রক্ত ও জীবনের বিনিময়ে ছাত্র-জনতা বাংলাদেশকে মুক্ত করেছে। তাদের জীবনের নিরাপত্তা দিতে হবে। আমরা দেখতে পাচ্ছি খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা এখনো গাজীপুরে ঘুরে বেড়াচ্ছে...
২৬ মিনিট আগে