নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নোয়াখালী হাতিয়া উপজেলায় সামাজিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘আলোর মশালের’ উদ্যোগে হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে ঈদসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। আজ বুধবার উপজেলার সোনাদিয়া চৌরাস্তা মাহমুদুল হক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অর্ধশতাধিক পরিবারের মাঝে এই ঈদসামগ্রী বিতরণ করা হয়।
আলোর মশালের সদস্যরা জানান, রাত পোহালেই ঈদ। কিন্তু অভাবের সংসারে অনেকেরই ঈদের আনন্দ উদ্যাপনের সামর্থ্য নেই। তাই ঈদসামগ্রী দিয়ে অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছি আমরা। ঈদসামগ্রীতে সেমাই, চিনি, নুডলসসহ সাতটি আইটেম আছে বলেও জানান তাঁরা।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের প্রকৌশলী আনোয়ারুল ইসলাম রাশেদ বলেন, ‘সমাজ আজ দুষ্টচক্রে বন্দী। সর্বত্র অসহায়ের ওপর নির্যাতন-নিপীড়ন চলছে। সেখানে আলোর মশালের সদস্যদের মানবিক কর্মকাণ্ডে আমি অভিভূত।’ তিনি বলেন, ‘তোমাদের সমাজ বিনির্মাণের এই মিছিলে আমিও যুক্ত। আমৃত্যু আলোর মশালের সঙ্গে থাকব।’
ঈদসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রধান আলোচক ছিলেন আলোর মশালের প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি সাইফুল মাসুম। বিশেষ অতিথি ছিলেন নিঝুম ব্লাড ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ রাসেল, সোনাদিয়া চৌরাস্তা মাহমুদুল হক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. হেদায়েতউল্ল্যাহ, বাংলাদেশ টুডের হাতিয়া প্রতিনিধি ছায়েদ আহমেদ, সময়ের আলোর হাতিয়া প্রতিনিধি জিল্লুর রহমান রাসেল, আলোর মশালের সাবেক সভাপতি মাকসুদুর রহমান, গিয়াসউদ্দিন সোহেল, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সাহাদাত হোসেন রাজা। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আলোর মশালের সভাপতি সোহেল রানা।
আলোর মশালের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমানের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন সংগঠনের সিনিয়র সহসভাপতি রাজিব উদ্দিন, সহ সভাপতি ফরিদ উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক বাকের হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক রাকিব উদ্দিন, অর্থ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, প্রচার সম্পাদক মেসকাত আল মামুন প্রমুখ।
নোয়াখালী হাতিয়া উপজেলায় সামাজিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘আলোর মশালের’ উদ্যোগে হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে ঈদসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। আজ বুধবার উপজেলার সোনাদিয়া চৌরাস্তা মাহমুদুল হক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অর্ধশতাধিক পরিবারের মাঝে এই ঈদসামগ্রী বিতরণ করা হয়।
আলোর মশালের সদস্যরা জানান, রাত পোহালেই ঈদ। কিন্তু অভাবের সংসারে অনেকেরই ঈদের আনন্দ উদ্যাপনের সামর্থ্য নেই। তাই ঈদসামগ্রী দিয়ে অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছি আমরা। ঈদসামগ্রীতে সেমাই, চিনি, নুডলসসহ সাতটি আইটেম আছে বলেও জানান তাঁরা।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের প্রকৌশলী আনোয়ারুল ইসলাম রাশেদ বলেন, ‘সমাজ আজ দুষ্টচক্রে বন্দী। সর্বত্র অসহায়ের ওপর নির্যাতন-নিপীড়ন চলছে। সেখানে আলোর মশালের সদস্যদের মানবিক কর্মকাণ্ডে আমি অভিভূত।’ তিনি বলেন, ‘তোমাদের সমাজ বিনির্মাণের এই মিছিলে আমিও যুক্ত। আমৃত্যু আলোর মশালের সঙ্গে থাকব।’
ঈদসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানের প্রধান আলোচক ছিলেন আলোর মশালের প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি সাইফুল মাসুম। বিশেষ অতিথি ছিলেন নিঝুম ব্লাড ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ রাসেল, সোনাদিয়া চৌরাস্তা মাহমুদুল হক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. হেদায়েতউল্ল্যাহ, বাংলাদেশ টুডের হাতিয়া প্রতিনিধি ছায়েদ আহমেদ, সময়ের আলোর হাতিয়া প্রতিনিধি জিল্লুর রহমান রাসেল, আলোর মশালের সাবেক সভাপতি মাকসুদুর রহমান, গিয়াসউদ্দিন সোহেল, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সাহাদাত হোসেন রাজা। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আলোর মশালের সভাপতি সোহেল রানা।
আলোর মশালের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমানের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন সংগঠনের সিনিয়র সহসভাপতি রাজিব উদ্দিন, সহ সভাপতি ফরিদ উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক বাকের হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক রাকিব উদ্দিন, অর্থ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, প্রচার সম্পাদক মেসকাত আল মামুন প্রমুখ।
ঢাকার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে শনাক্ত ৮ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দগ্ধ ও আহত আরও দেড় শতাধিক চিকিৎসাধীন আছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ কেটে গেছে। মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকলেও থেমেছে ভারী বর্ষণ। তবে উজানে ভারতের ত্রিপুরায় ভারী বর্ষণ হচ্ছে। এতে বাড়ছে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি। উজানের সেই ঢলে আবার ডুবছে ফেনী। একাধিক ভাঙা বাঁধ দিয়ে গতকাল সোমবার সকাল থেকেই লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
৫ ঘণ্টা আগে‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
৫ ঘণ্টা আগেভাগাড় উঁচু হয়ে গেছে পাহাড়ের সমান। সেখানে আর বর্জ্য ফেলার জায়গা নেই। ফলে রাজশাহী শহরের শত শত টন বর্জ্য প্রতিদিনই এলোমেলোভাবে ফেলা হচ্ছে সড়কের পাশে, কৃষিজমিতে এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনেও। এসব বর্জ্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে