আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (আইএসএস) প্রায় সাত মাস ধরে আটকে রয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত নভোচারী সুনিতা উইলিয়ামস এবং তাঁর সঙ্গী বুচ উইলমোর। এত দীর্ঘ সময় মহাকাশে থাকার কারণে সুনিতা এখন বড় চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছেন। তিনি ভুলে গেছেন কীভাবে হাঁটতে হয়! এই চ্যালেঞ্জটি তাঁর শরীরের ওপর দীর্ঘ মহাকাশ অভিযানের প্র
মহাকাশ স্টেশনে আটকে পড়া নভোচারী বাচ উইলমোর এবং সুনি উইলিয়ামসকে দ্রুত ফিরিয়ে আনতে ইলন মাস্ককে নির্দেশ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত মঙ্গলবার রাতে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে এ তথ্য জানান মাস্ক। তবে এই ঘোষণার ফলে নাসার...
চাঁদে গিয়ে অক্সিজেনের সংকটে পড়েন নভোচারীরা। এই সংকট কাটিয়ে ওঠা যায় কীভাবে, সেই উদ্যোগ নিয়েছেন একদল প্রকৌশলী। তাঁরা চাইছেন, সেখানে যে অক্সিজেন পাওয়া যায়, এ জন্য একটি যন্ত্রের নকশা তৈরি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সিয়েরা স্পেসের প্রকৌশলীরা। তাঁরা আশা করছেন
২০০৭ সালে প্রথম আবিষ্কৃত হওয়ার পর থেকেই রহস্যময় ‘ফাস্ট রেডিও বার্স্ট’ বা এফআরবি কিংবা মহাকাশ থেকে আসা মিলিসেকেন্ড-দীর্ঘ উজ্জ্বল রেডিও তরঙ্গ নিয়ে জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের কৌতূহল বেড়েই চলেছে। এই তরঙ্গগুলো এক সেকেন্ডের কম সময়ের মধ্যে সূর্যের পুরো এক দিনের সমান শক্তি নির্গত করে।
আপনার জীবদ্দশায় হয়তো একবারই দেখতে পাবেন, এমন একটি মহাজাগতিক বস্তু হলো ধূমকেতু। ঝাঁটার মতো দেখতে উজ্জ্বল বস্তুটি সৌরজগতের বড় বিস্ময়। জার্মান গণিতবিদ ও জ্যোতির্বিজ্ঞানী ইয়োহানেস কেপলার বলেন, ধূমকেতু মহাকাশে সরলরেখায় চলাচলের সময় হঠাৎ সৌরজগতে ঢুকে পড়ে এবং পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাওয়ার সময় একবার দেখা দিয
প্রথমবারের মতো নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান। গতকাল শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) উত্তর চীনের জিউকুয়ান স্যাটেলাইট লঞ্চ সেন্টার থেকে এটি উৎক্ষেপণ করা হয়। এই স্যাটেলাইট পাকিস্তানের প্রাকৃতিক সম্পদ পর্যবেক্ষণ, দুর্যোগ মোকাবিলা, শহর পরিকল্পনা এবং কৃষি খাতকে আরও শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে।
প্রথম পরীক্ষামূলক ফ্লাইটে ‘নিউ গ্লেন’ রকেট সফলভাবে পৃথিবীর কক্ষপথে উৎক্ষেপণে সমর্থ হয়েছে মার্কিন ধনকুবের জেফ বেজোসের মহাকাশবিষয়ক প্রতিষ্ঠান ব্লু অরিজিন। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার স্থানীয় সময় গত বৃহস্পতিবার সকালে কেপ ক্যানাভেরাল থেকে রকেটটি উৎক্ষেপণ করা হয়।
প্রথম পরীক্ষামূলক ফ্লাইটে ‘নিউ গ্লেন’ রকেটকে সফলভাবে পৃথিবীর কক্ষপথে উৎক্ষেপণ করেছে বিলিয়নিয়ার জেফ বেজোসের মহাকাশ কোম্পানি ব্লু অরিজিন। গত বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার স্থানীয় সময় সকালে কেপ ক্যানাভেরাল থেকে ‘নিউ গ্লেন’ রকেটটি উৎক্ষেপিত হয়। এটি মহাকাশ বাণিজ্য নতুন দিগন্তের সূচনা করছে।
চাঁদের পৃষ্ঠে বিশেষায়িত ভ্যাকুয়াম ক্লিনার পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। তবে, ডিভাইসটি উপগ্রহটির পৃষ্ঠ পরিষ্কার করার উদ্দেশ্যে পাঠানো হচ্ছে না। বরং, চাঁদের মাটি থেকে নমুনা সংগ্রহের জন্য ব্যবহার করা হবে। ব্লু ঘোস্ট মিশনের মাধ্যমে এই ডিভাইসটি পাঠানোর পরিকল্পনা করছে সংস্থাটি। চাঁদ নিয়
বিলিয়নিয়ার জেফ বেজোসের ব্লু অরিজিনের ‘নিউ গ্লেন’ রকেটের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে। আটলান্টিক মহাসাগরে খারাপ আবহাওয়াজনিত কারণে এই উৎক্ষেপণ স্থগিত করা হয়েছে।
চলতি সপ্তাহে ‘নিউ গ্লেন’ রকেটের প্রথম পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে বিলিয়নিয়ার জেফ বেজোসের ব্যক্তিগত মহাকাশ কোম্পানি ‘ব্লু অরিজিন’। রকেটটি ভারী লোড বা যন্ত্রপাতি (যেমন—উপগ্রহ, মহাকাশযান, বা অন্যান্য যন্ত্রপাতি) মহাকাশে পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত হবে। তবে উৎক্ষেপণের নির্দিষ্ট সময় এখনো ঘোষ
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বহুল আলোচিত উপন্যাস ‘পদ্মা নদীর মাঝি’। এই উপন্যাসের মূল চরিত্র হোসেন মিয়া। এক রহস্যময় সংগ্রামী চরিত্র হোসেন মিয়াকে মানিক এমন এক জায়গায় নিয়ে যান যেটি তখনো মানুষের বসবাসের উপযোগী হয়ে ওঠেনি। শেষ পর্যন্ত সেখানে নিয়ে যান দারিদ্র্যের কশাঘাতে নুয়ে পড়া এক জেলে কুবেরকেও। সঙ্গে দিয়ে দেন
মঙ্গল গ্রহের শাসনব্যবস্থা নিয়ে তার দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করেছেন টেসলা এবং স্পেসএক্সের সিইও ইলন মাস্ক। এই বিষয়ে তিনি তার সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স (পূর্বে টুইটার) এক পোস্ট করেছেন। এক ব্যবহারকারী মঙ্গল গ্রহের শাসনব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন করলে মাস্ক এই মতামত দেন।
চলতি বছরের একদম শেষে এসে আরও এক মাইলফলক অর্জন করেছে ভারতের স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন বা ইসরোর। গত সোমবার স্পেস ডকিং পরীক্ষা বা স্পেডেক্স অভিযানটি সফলভাবে সূচনা করেছে সংস্থাটি। এর মাধ্যমে মহাকাশে দুটি মডিউল একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত (ডকিং) করার প্রযুক্তিতে এক ধাপ এগিয়ে গেল। এর আগে আমেরিকা, রাশিয়া, চীন
মহাকাশের মহাজগৎ ছুঁয়ে দেখার স্বপ্নে বিভোর দেশের অ্যারোস্পেস প্রতিষ্ঠান ‘ধূমকেতু এক্স’। ময়মনসিংহের এ প্রতিষ্ঠান রকেট, স্যাটেলাইট, ড্রোন ইত্যাদি তৈরি ও উৎক্ষেপণের কাজ করে। এটি দেশের প্রথম অ্যারোস্পেস এবং ডিফেন্স রিসার্চ প্রতিষ্ঠান।
মহাকাশ একটি রহস্যময় জায়গা। এর অজানা তথ্য বিজ্ঞানীদের রাতের ঘুম কেড়ে নেয়। চলতি বছরের একদম শেষে এসে এই রহস্যময় মহাকাশে বিরল ঘটনার সাক্ষী হব আমরা। কারণ আজ ও কাল (৩০–৩১ ডিসেম্বর) আকাশে ব্ল্যাক মুনের (কালো চাঁদ) মতো দেখা বিরল ঘটনা দেখা যাবে।
মহাকাশযানটি কয়েক দিন ধরে যোগাযোগহীন থাকার পর বৃহস্পতিবার রাত (গ্রিনিচ সময় শুক্রবার ভোর ৫ টা) একটি সংকেত পাঠায়। এই সংকেতের জন্যই পৃথিবীতে রুদ্ধশ্বাস অপেক্ষায় ছিলেন নাসার বিজ্ঞানীরা। কারণ সূর্যের কাছাকাছি থাকা অবস্থায় পার্কার সোলার প্রোবকে উচ্চ তাপমাত্রা এবং ভয়াবহ বিকিরণ সহ্য করতে হয়েছে।