
আজ থেকে ৪১ বছর আগে প্রথম আমেরিকান নারী হিসেবে মহাকাশে হেঁটেছিলেন ড. ক্যাথরিন ডি. সুলিভান। ঐতিহাসিক সেই ঘটনা ঘটেছিল ১৯৮৪ সালের ১১ অক্টোবর। তিনি মোট তিনটি স্পেস মিশনে অংশ নিয়েছিলেন। তাঁর কর্মজীবনে তিনি বিজ্ঞান, মহাকাশ ও সমুদ্রবিদ্যা—তিন ক্ষেত্রেই অসাধারণ অবদান রেখেছিলেন।

আগামী ১০ থেকে ২০ বছরের মধ্যে মহাকাশে গিগাওয়াট-স্কেলের ডেটা সেন্টার তৈরি করা হবে। নিরবচ্ছিন্ন সৌরশক্তির প্রাচুর্যের কারণে এই মহাকাশভিত্তিক ডেটা সেন্টারগুলো শেষ পর্যন্ত পৃথিবীভিত্তিক ডেটা সেন্টারের চেয়েও উন্নত পারফরম্যান্স দেবে।

মানবদেহের কোষগুলোর ওপর গভীর প্রভাব ফেলে মহাকাশে ভ্রমণ। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সান ডিয়েগো শাখার এক গবেষণায় উঠে এসেছে, মহাকাশে অবস্থানের ফলে মানবদেহের স্টেম সেলগুলো দ্রুত বুড়িয়ে যায়।

শনির গ্রহকে ঘিরে থাকা বলয়গুলো নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। তবে এবার গবেষকেরা বলয়ে পাওয়া এক আশ্চর্য রংধনুর ব্যাখ্যা দিতে পেরেছেন বলে মনে করছেন। রহস্যময় এই আলোকরেখাগুলোর পেছনে রয়েছে গ্রহটির চাঁদ এনসেলাডাস থেকে উদগীরিত বরফকণার অবদান।