মহানবী (সাঃ)

পবিত্র কোরআনে মহানবী (সা.)-এর সান্নিধ্যপ্রাপ্ত সব সাহাবির প্রতি আল্লাহর সন্তুষ্টি প্রকাশের কথা এসেছে। তাই ইসলামি বিশ্বাসমতে, সাহাবিরা সবাই জান্নাতি। তবে তাঁদের মধ্যে এমন কিছু মর্যাদাবান সাহাবি রয়েছেন, যাঁদের বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ মহানবী (সা.) দুনিয়ায় থাকতেই তাঁদের জান্নাতি বলে স্বীকৃতি দিয়েছে

ভ্রমণ মানুষের প্রাত্যহিক জীবনের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। চলতে-ফিরতে মানুষকে বিভিন্ন বাহনে চড়তে হয়। আধুনিক যুগে যানবাহনে বেশির ভাগ যাতায়াত হলেও আগের যুগে হেঁটে বা জীবজন্তুর পিঠে বা নৌকায় চড়ে মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেত। এখানে বাহনে চড়ার সময়ের কয়েকটি দোয়া তুলে ধরা হলো বাহনে চড়ার পর মহানবী (সা.) একটি দ

একনিষ্ঠভাবে করা প্রতিটি ভালো কাজ আল্লাহর কাছে প্রিয়। তবে হাদিস শরিফে নির্দিষ্টভাবে কিছু আমলের ব্যাপারে বলা হয়েছে, সেগুলো আল্লাহর অধিক প্রিয়। নিচে এ ধরনের কয়েকটি আমল তুলে ধরা হলো—

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর পবিত্র ব্যক্তিত্বে যেসব গুণ ছিল, এর মধ্যে দয়া ও মহানুভবতা সবচেয়ে বেশি ফলদায়ক ছিল। এ গুণ দিয়ে তিনি অসংখ্য মানুষের মন জয় করেছেন। অনেকের আত্মার নিকটতম ও প্রিয়তম হয়েছেন। মানুষকে কাছে টেনেছেন এবং ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত করেছেন।

পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বায়তুল মামুরের কথা উল্লেখ করেছেন। আরবি বায়ত শব্দের অর্থ ঘর। আর মামুর শব্দের অর্থ প্রাণবন্ত, আবাদ, অধিক পদচারণ আছে এমন স্থান। ইসলামি বিশ্বাস মতে, বায়তুল মামুর হলো সপ্তম আকাশে মহান আল্লাহর ঘর। পৃথিবীতে যেমন পবিত্র কাবাঘরকে কেন্দ্র করে আল্লাহর ইবাদত-বন্দেগি করা হয়, তেমনি আকাশ

মুসলিমদের পবিত্র নগরী মদিনায় মহানবীর (সাঃ) রওজা শরিফ ভ্রমণে নতুন আচরণবিধি ঠিক করেছে সৌদি আরব। সেখানে কোন কোন কাজ করতে হবে এবং কোন কোন কাজ করা যাবে না তা জানিয়ে দিয়েছে দেশটির হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়। গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, রওজা শরিফে পৌঁছানোর আগেই দর্শনার্থীদের আসন সংরক্ষণের জন্য আবেদন করতে