আমজাদ ইউনুস, শিক্ষক ও অনুবাদক
ইসলাম সুন্দর ও শুদ্ধতার ধর্ম। ইসলাম অনুসারীদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে সুন্দর ও শুদ্ধতার পাঠ দেয়। মহান আল্লাহ তাআলা সুন্দর। তিনি সৌন্দর্য পছন্দ করেন। বান্দাকে তিনি যে নিয়ামত দান করেছেন, তার আলামত (তার দেহে) দেখতে পছন্দ করেন। আর তিনি দরিদ্র সাজাকে ঘৃণা করেন। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে উত্তম বেশভূষার প্রতি উৎসাহিত করা হয়েছে এবং অসুন্দর ও অপরিচ্ছন্ন বেশভূষা থেকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে আদম সন্তানগণ, প্রতিটি নামাজের সময় তোমরা সুন্দর পোশাক পরিধান করো। পানাহার করো, কিন্তু অপচয় কোরো না। তিনি অপব্যয়ীদের পছন্দ করেন না।’ (সুরা আরাফ: ৩১)
মহানবী (সা.) বলেন, ‘যার অন্তরে অণু পরিমাণও অহংকার থাকবে, সে জান্নাত প্রবেশ করবে না।’ বলা হলো, ‘লোকে তো চায় যে তার পোশাকটা সুন্দর হোক, তার জুতোটা সুন্দর হোক। (তাহলে সেটাও কি ওই পর্যায়ে পড়বে?)’ তিনি বললেন, ‘আল্লাহ সুন্দর। তিনি সৌন্দর্য পছন্দ করেন। অহংকার তো ‘হক’ (ন্যায় ও সত্য) প্রত্যাখ্যান করা এবং মানুষকে ঘৃণা করার নাম।’ (মুসলিম)
আবুল আহওয়াস (রা.) থেকে তাঁর পিতার সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, একবার আমি কম মূল্যের পোশাক পরে নবী (সা.)-এর কাছে এলে তিনি বলেন, ‘তোমার ধন-সম্পদ আছে কি?’ তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ।...’ তিনি (সা.) বলেন, ‘যেহেতু আল্লাহ তোমাকে সম্পদশালী করেছেন, কাজেই আল্লাহর নিয়ামত ও অনুগ্রহের নিদর্শন তোমার মাঝে প্রকাশিত হওয়া উচিত।’ (আবু দাউদ)
জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) বলেন, একদা রাসুল (সা.) আমাদের এখানে এসে এক বিক্ষিপ্ত চুলওয়ালাকে দেখে বলেন, ‘লোকটি কি তার চুলগুলো আঁচড়ানোর জন্য কিছু পায় না?’ তিনি ময়লা কাপড় পরিহিত অপর ব্যক্তিকে দেখে বলেন, ‘লোকটি কি তার কাপড় ধোয়ার জন্য কিছু পায় না?’ (আবু দাউদ)
ইসলাম সুন্দর ও শুদ্ধতার ধর্ম। ইসলাম অনুসারীদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে সুন্দর ও শুদ্ধতার পাঠ দেয়। মহান আল্লাহ তাআলা সুন্দর। তিনি সৌন্দর্য পছন্দ করেন। বান্দাকে তিনি যে নিয়ামত দান করেছেন, তার আলামত (তার দেহে) দেখতে পছন্দ করেন। আর তিনি দরিদ্র সাজাকে ঘৃণা করেন। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে উত্তম বেশভূষার প্রতি উৎসাহিত করা হয়েছে এবং অসুন্দর ও অপরিচ্ছন্ন বেশভূষা থেকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে আদম সন্তানগণ, প্রতিটি নামাজের সময় তোমরা সুন্দর পোশাক পরিধান করো। পানাহার করো, কিন্তু অপচয় কোরো না। তিনি অপব্যয়ীদের পছন্দ করেন না।’ (সুরা আরাফ: ৩১)
মহানবী (সা.) বলেন, ‘যার অন্তরে অণু পরিমাণও অহংকার থাকবে, সে জান্নাত প্রবেশ করবে না।’ বলা হলো, ‘লোকে তো চায় যে তার পোশাকটা সুন্দর হোক, তার জুতোটা সুন্দর হোক। (তাহলে সেটাও কি ওই পর্যায়ে পড়বে?)’ তিনি বললেন, ‘আল্লাহ সুন্দর। তিনি সৌন্দর্য পছন্দ করেন। অহংকার তো ‘হক’ (ন্যায় ও সত্য) প্রত্যাখ্যান করা এবং মানুষকে ঘৃণা করার নাম।’ (মুসলিম)
আবুল আহওয়াস (রা.) থেকে তাঁর পিতার সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, একবার আমি কম মূল্যের পোশাক পরে নবী (সা.)-এর কাছে এলে তিনি বলেন, ‘তোমার ধন-সম্পদ আছে কি?’ তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ।...’ তিনি (সা.) বলেন, ‘যেহেতু আল্লাহ তোমাকে সম্পদশালী করেছেন, কাজেই আল্লাহর নিয়ামত ও অনুগ্রহের নিদর্শন তোমার মাঝে প্রকাশিত হওয়া উচিত।’ (আবু দাউদ)
জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) বলেন, একদা রাসুল (সা.) আমাদের এখানে এসে এক বিক্ষিপ্ত চুলওয়ালাকে দেখে বলেন, ‘লোকটি কি তার চুলগুলো আঁচড়ানোর জন্য কিছু পায় না?’ তিনি ময়লা কাপড় পরিহিত অপর ব্যক্তিকে দেখে বলেন, ‘লোকটি কি তার কাপড় ধোয়ার জন্য কিছু পায় না?’ (আবু দাউদ)
জীবনে প্রিয়জন হারানো এক অপূরণীয় বেদনা। এই কঠিন মুহূর্তে মানুষ কীভাবে আচরণ করবে, কেমনভাবে শোক প্রকাশ করবে—সেই বিষয়ে ইসলাম দিয়েছে পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা। ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি হলো—শোক প্রকাশে ভারসাম্য রাখা, কষ্টকে অস্বীকার না করা, আবার সীমালঙ্ঘনও না করা।
৩ ঘণ্টা আগেন্যায়পরায়ণতার গুরুত্ব অপরিসীম। শাসকের মৌলিক দায়িত্ব কর্তব্য হলো ন্যায়পরায়ণতার সঙ্গে জনগণের অধিকার আদায় এবং তাদের জানমালের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা। মহান রব পবিত্র কোরআনে ন্যায়পরায়ণতার নির্দেশ দিয়েছেন।
২১ ঘণ্টা আগেআমাদের জীবনে গুনাহ থেকে মুক্তি পাওয়ার সবচেয়ে সহজ এবং সঠিক উপায় হলো ইস্তিগফার—আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা। প্রতিটি মুসলমানের উচিত, জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে ইস্তিগফারের আমল করাটা যেন এক প্রাকৃতিক অভ্যাস হয়ে ওঠে। রাসুলুল্লাহ (সা.) নিজেও নিয়মিত এই আমলটি পালন করতেন।
১ দিন আগেঅজু দৈনন্দিন জীবনে একাধিকবার ফিরে আসা এক পবিত্র চর্চা। যাঁরা অজুকে গুরুত্ব দেন, নিয়মিত অজু অবস্থায় থাকার চেষ্টা করেন, তাঁদের জন্য রয়েছে দুনিয়ায় শান্তি ও আখিরাতে মুক্তির প্রতিশ্রুতি। অজু নামাজের পূর্বশর্ত।
১ দিন আগে