মুফতি ইশমাম আহমেদ
আল্লাহর নবী হজরত ঈসা (আ.) সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে বিভিন্ন আলোচনা এসেছে। তাঁর অলৌকিক জন্ম থেকে শুরু করে অলৌকিকভাবে আসমানে উঠিয়ে নেওয়ার বিস্ময়কর সব ঘটনা সরাসরি বর্ণনা করেছেন আল্লাহ তাআলা। এখানে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরা হলো—
ইসলামের বিশ্বাস মতে, মারইয়াম (আ.)-এর গর্ভ থেকে অলৌকিকভাবে জন্ম নেওয়া ঈসা (আ.) মানুষ এবং একজন নবী ও রাসুল ছিলেন। তিনি মানুষকে আল্লাহর পথে ডেকেছেন। তাঁর প্রতি ইঞ্জিল কিতাব নাজিল করা হয়। পরে ইহুদিদের ষড়যন্ত্রের কারণে আল্লাহ তাঁকে আসমানে উঠিয়ে নেন।
পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘মারইয়ামের পুত্র মাসিহ রাসুল ছাড়া আর কিছু নয়। তার আগে বহু রাসুল অতিক্রান্ত হয়েছে আর তার জননী পরম সত্যনিষ্ঠ ছিল। তারা উভয়ে খাদ্য ভক্ষণ করত। দেখো, আমি তাদের জন্য কেমন যুক্তি-প্রমাণ বর্ণনা করি; আবার দেখো, এরা উল্টা কোন দিকে যাচ্ছে।’ (সুরা আল মায়িদা: ৭৫)
অন্য আয়াতে এরশাদ হয়েছে, ‘যারা বলে যে মারইয়ামের পুত্র মাসিহই আল্লাহ; তারা তো কুফরি করেছে। অথচ মাসিহ বলেছিল—হে বনি ইসরাইল, তোমরা আল্লাহর ইবাদত করো, যিনি আমার রব এবং তোমাদেরও রব।...নিশ্চয়ই তারা অবিশ্বাসী, যারা বলে, আল্লাহ তিনের এক; অথচ এক উপাস্য ছাড়া কোনো উপাস্য নেই।...’ (সুরা আল-মায়িদা: ৭২-৭৩)
অন্য আয়াতে এসেছে, ‘আর তারা অভিশপ্ত হয়েছিল এ কথা বলার কারণে—আমরা মারইয়ামপুত্র ঈসা মাসিহকে হত্যা করেছি, যিনি ছিলেন আল্লাহর রাসুল। অথচ তারা তাকে হত্যা করেনি, ক্রুশবিদ্ধও করেনি; বরং তারা এরূপ বিভ্রম ও ধাঁধায় পতিত হয়েছে।...বরং আল্লাহ তাকে তাঁর কাছে তুলে নিয়েছেন।...’ (সুরা নিসা: ১৫৭-১৫৮)
আল্লাহর নবী হজরত ঈসা (আ.) সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে বিভিন্ন আলোচনা এসেছে। তাঁর অলৌকিক জন্ম থেকে শুরু করে অলৌকিকভাবে আসমানে উঠিয়ে নেওয়ার বিস্ময়কর সব ঘটনা সরাসরি বর্ণনা করেছেন আল্লাহ তাআলা। এখানে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরা হলো—
ইসলামের বিশ্বাস মতে, মারইয়াম (আ.)-এর গর্ভ থেকে অলৌকিকভাবে জন্ম নেওয়া ঈসা (আ.) মানুষ এবং একজন নবী ও রাসুল ছিলেন। তিনি মানুষকে আল্লাহর পথে ডেকেছেন। তাঁর প্রতি ইঞ্জিল কিতাব নাজিল করা হয়। পরে ইহুদিদের ষড়যন্ত্রের কারণে আল্লাহ তাঁকে আসমানে উঠিয়ে নেন।
পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘মারইয়ামের পুত্র মাসিহ রাসুল ছাড়া আর কিছু নয়। তার আগে বহু রাসুল অতিক্রান্ত হয়েছে আর তার জননী পরম সত্যনিষ্ঠ ছিল। তারা উভয়ে খাদ্য ভক্ষণ করত। দেখো, আমি তাদের জন্য কেমন যুক্তি-প্রমাণ বর্ণনা করি; আবার দেখো, এরা উল্টা কোন দিকে যাচ্ছে।’ (সুরা আল মায়িদা: ৭৫)
অন্য আয়াতে এরশাদ হয়েছে, ‘যারা বলে যে মারইয়ামের পুত্র মাসিহই আল্লাহ; তারা তো কুফরি করেছে। অথচ মাসিহ বলেছিল—হে বনি ইসরাইল, তোমরা আল্লাহর ইবাদত করো, যিনি আমার রব এবং তোমাদেরও রব।...নিশ্চয়ই তারা অবিশ্বাসী, যারা বলে, আল্লাহ তিনের এক; অথচ এক উপাস্য ছাড়া কোনো উপাস্য নেই।...’ (সুরা আল-মায়িদা: ৭২-৭৩)
অন্য আয়াতে এসেছে, ‘আর তারা অভিশপ্ত হয়েছিল এ কথা বলার কারণে—আমরা মারইয়ামপুত্র ঈসা মাসিহকে হত্যা করেছি, যিনি ছিলেন আল্লাহর রাসুল। অথচ তারা তাকে হত্যা করেনি, ক্রুশবিদ্ধও করেনি; বরং তারা এরূপ বিভ্রম ও ধাঁধায় পতিত হয়েছে।...বরং আল্লাহ তাকে তাঁর কাছে তুলে নিয়েছেন।...’ (সুরা নিসা: ১৫৭-১৫৮)
জীবনে প্রিয়জন হারানো এক অপূরণীয় বেদনা। এই কঠিন মুহূর্তে মানুষ কীভাবে আচরণ করবে, কেমনভাবে শোক প্রকাশ করবে—সেই বিষয়ে ইসলাম দিয়েছে পরিপূর্ণ দিকনির্দেশনা। ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি হলো—শোক প্রকাশে ভারসাম্য রাখা, কষ্টকে অস্বীকার না করা, আবার সীমালঙ্ঘনও না করা।
৩ ঘণ্টা আগেন্যায়পরায়ণতার গুরুত্ব অপরিসীম। শাসকের মৌলিক দায়িত্ব কর্তব্য হলো ন্যায়পরায়ণতার সঙ্গে জনগণের অধিকার আদায় এবং তাদের জানমালের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা। মহান রব পবিত্র কোরআনে ন্যায়পরায়ণতার নির্দেশ দিয়েছেন।
২১ ঘণ্টা আগেআমাদের জীবনে গুনাহ থেকে মুক্তি পাওয়ার সবচেয়ে সহজ এবং সঠিক উপায় হলো ইস্তিগফার—আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা। প্রতিটি মুসলমানের উচিত, জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে ইস্তিগফারের আমল করাটা যেন এক প্রাকৃতিক অভ্যাস হয়ে ওঠে। রাসুলুল্লাহ (সা.) নিজেও নিয়মিত এই আমলটি পালন করতেন।
১ দিন আগেঅজু দৈনন্দিন জীবনে একাধিকবার ফিরে আসা এক পবিত্র চর্চা। যাঁরা অজুকে গুরুত্ব দেন, নিয়মিত অজু অবস্থায় থাকার চেষ্টা করেন, তাঁদের জন্য রয়েছে দুনিয়ায় শান্তি ও আখিরাতে মুক্তির প্রতিশ্রুতি। অজু নামাজের পূর্বশর্ত।
১ দিন আগে