১৮ বছর বয়সে ইউএস ওপেন জিতে আলোড়ন তুলেছেন ব্রিটিশ টেনিস সেনসেশন এমা রাদুকানু। তবে কৈশোরে গ্র্যান্ড স্লাম জেতাদের তালিকায় রাদুকানুই একমাত্র নন; এ তালিকায় আছেন টেনিস দুনিয়ার একাধিক কিংবদন্তি। কম বয়সে গ্র্যান্ড স্লাম জেতার তালিকায় আছেন মার্টিনা হিঙ্গিস, মনিকা সেলেস, মারিয়া শারাপোভারা। এমন পাঁচ মহাতারকাকে নিয়েই এই আয়োজন।
১৯৯৭ সালের অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে কৈশোরে মেরি পিয়েরসেকে হারিয়ে আলোড়ন তুলেছিলেন মার্টিনা হিঙ্গিস। এখন পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে সবচেয়ে কম বয়সে গ্র্যান্ড স্লাম জয়ের রেকর্ডটা সুইস কিংবদন্তির অধিকারে। ইতিহাসের অন্যতম সেরা এই টেনিস তারকা পাঁচটি গ্র্যান্ড স্লাম জিতেছেন। দুবার ফ্রেঞ্চ ওপেনের ফাইনালে উঠে না হারলে সংখ্যাটা আরও বাড়তে পারত। চোটও বেশ ভুগিয়েছে তাঁকে।
টেনিস ইতিহাসের অন্যতম আলোচিত তারকা মনিকা সেলেস। ৯ গ্র্যান্ড স্লামের আটটি তিনি জিতেছেন যুগোস্লাভিয়ার হয়ে। ১৯৯৬ সালের অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে শেষ গ্র্যান্ড স্লামটি জেতেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে। বয়স ২০ পেরোনোর আগেই আটটি গ্র্যান্ড স্লাম জেতেন সেলেস। ১৯৯৩ সালে স্টেফি গ্রাফের ভক্ত ছুরিকাঘাত না করলে তাঁর গ্র্যান্ড স্লামের সংখ্যা আরও বেশি হতে পারত।
ইউএস ওপেনে এখনো সর্বকনিষ্ঠ শিরোপা জেতা খেলোয়াড় ট্রেসি অস্টিন। ফ্লাশিং মিডোসে এখন পর্যন্ত কেউ তাঁর এই রেকর্ড ভাঙতে পারেননি। ক্যারিয়ারে মাত্র দুটি গ্র্যান্ড স্লাম জেতেন অস্টিন। দুটিই ইউএস ওপেনে। তবে চোট ও দুর্ঘটনায় না ভুগলে মার্কিন এই তারকা আরও অনেক দূর যেতে পারতেন। ১৯৯৪ সালে টেনিসকে বিদায় জানান অস্টিন।
২০০৪ সালের উইম্বলডন ফাইনালে সেরেনা উইলিয়ামসকে হারিয়ে টেনিস বিশ্বে আলোড়ন তোলেন মারিয়া শারাপোভা। নিজের সময়ে জনপ্রিয়তায়ও বাকিদের ছাড়িয়ে গিয়েছিলেন শারাপোভা। দুবার ফ্রেঞ্চ ওপেনসহ সব মিলিয়ে পাঁচটি গ্র্যান্ড স্লাম জিতেছেন রাশিয়ান টেনিস তারকা। ২০০৫ সালে নারী এককের শীর্ষে উঠে আসেন তিনি। ২০২০ সালে টেনিসকে বিদায় জানান শারাপোভা।
১৯৮৯ সালের ফ্রেঞ্চ ওপেনের ফাইনালে স্টেফি গ্রাফকে হারিয়ে অঘটনের জন্ম দেন আরান্তজা ভিকারিও। সে সময় অন্যতম সেরা তারকা ছিলেন গ্রাফ। ক্যারিয়ারে তিনবার ফ্রেঞ্চ ওপেন জয়ের পাশাপাশি একবার ইউএস ওপেনও জেতেন তিনি। অস্ট্রেলিয়ান ওপেন ও উইম্বলডনে দুবার রানারআপ হয়েছেন তিনি। ২০০২ সালে অবসরে যাওয়ার আগে ছয়বার ডাবলস শিরোপাও জেতেন তিনি।
১৮ বছর বয়সে ইউএস ওপেন জিতে আলোড়ন তুলেছেন ব্রিটিশ টেনিস সেনসেশন এমা রাদুকানু। তবে কৈশোরে গ্র্যান্ড স্লাম জেতাদের তালিকায় রাদুকানুই একমাত্র নন; এ তালিকায় আছেন টেনিস দুনিয়ার একাধিক কিংবদন্তি। কম বয়সে গ্র্যান্ড স্লাম জেতার তালিকায় আছেন মার্টিনা হিঙ্গিস, মনিকা সেলেস, মারিয়া শারাপোভারা। এমন পাঁচ মহাতারকাকে নিয়েই এই আয়োজন।
১৯৯৭ সালের অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে কৈশোরে মেরি পিয়েরসেকে হারিয়ে আলোড়ন তুলেছিলেন মার্টিনা হিঙ্গিস। এখন পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে সবচেয়ে কম বয়সে গ্র্যান্ড স্লাম জয়ের রেকর্ডটা সুইস কিংবদন্তির অধিকারে। ইতিহাসের অন্যতম সেরা এই টেনিস তারকা পাঁচটি গ্র্যান্ড স্লাম জিতেছেন। দুবার ফ্রেঞ্চ ওপেনের ফাইনালে উঠে না হারলে সংখ্যাটা আরও বাড়তে পারত। চোটও বেশ ভুগিয়েছে তাঁকে।
টেনিস ইতিহাসের অন্যতম আলোচিত তারকা মনিকা সেলেস। ৯ গ্র্যান্ড স্লামের আটটি তিনি জিতেছেন যুগোস্লাভিয়ার হয়ে। ১৯৯৬ সালের অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে শেষ গ্র্যান্ড স্লামটি জেতেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে। বয়স ২০ পেরোনোর আগেই আটটি গ্র্যান্ড স্লাম জেতেন সেলেস। ১৯৯৩ সালে স্টেফি গ্রাফের ভক্ত ছুরিকাঘাত না করলে তাঁর গ্র্যান্ড স্লামের সংখ্যা আরও বেশি হতে পারত।
ইউএস ওপেনে এখনো সর্বকনিষ্ঠ শিরোপা জেতা খেলোয়াড় ট্রেসি অস্টিন। ফ্লাশিং মিডোসে এখন পর্যন্ত কেউ তাঁর এই রেকর্ড ভাঙতে পারেননি। ক্যারিয়ারে মাত্র দুটি গ্র্যান্ড স্লাম জেতেন অস্টিন। দুটিই ইউএস ওপেনে। তবে চোট ও দুর্ঘটনায় না ভুগলে মার্কিন এই তারকা আরও অনেক দূর যেতে পারতেন। ১৯৯৪ সালে টেনিসকে বিদায় জানান অস্টিন।
২০০৪ সালের উইম্বলডন ফাইনালে সেরেনা উইলিয়ামসকে হারিয়ে টেনিস বিশ্বে আলোড়ন তোলেন মারিয়া শারাপোভা। নিজের সময়ে জনপ্রিয়তায়ও বাকিদের ছাড়িয়ে গিয়েছিলেন শারাপোভা। দুবার ফ্রেঞ্চ ওপেনসহ সব মিলিয়ে পাঁচটি গ্র্যান্ড স্লাম জিতেছেন রাশিয়ান টেনিস তারকা। ২০০৫ সালে নারী এককের শীর্ষে উঠে আসেন তিনি। ২০২০ সালে টেনিসকে বিদায় জানান শারাপোভা।
১৯৮৯ সালের ফ্রেঞ্চ ওপেনের ফাইনালে স্টেফি গ্রাফকে হারিয়ে অঘটনের জন্ম দেন আরান্তজা ভিকারিও। সে সময় অন্যতম সেরা তারকা ছিলেন গ্রাফ। ক্যারিয়ারে তিনবার ফ্রেঞ্চ ওপেন জয়ের পাশাপাশি একবার ইউএস ওপেনও জেতেন তিনি। অস্ট্রেলিয়ান ওপেন ও উইম্বলডনে দুবার রানারআপ হয়েছেন তিনি। ২০০২ সালে অবসরে যাওয়ার আগে ছয়বার ডাবলস শিরোপাও জেতেন তিনি।
প্রবাসী ফুটবলারদের নিয়ে উন্মাদনার মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ছেই। বিশেষ করে হামজা চৌধুরীর অভিষেকের পর অনেক প্রবাসী ফুটবলার এখন আলোচনায়। কানাডা প্রবাসী সমিত সোমের পাশাপাশি এবার কিউবা মিচেলকে খেলানোর চেষ্টায় রয়েছে বাফুফে।
৫ ঘণ্টা আগেআগামীকাল (২০ এপ্রিল) সিলেটে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের টেস্ট সিরিজের প্রথম টেস্ট। সিরিজের সম্প্রচার স্বত্ব নিয়ে বেশ ভোগান্তির মধ্যে ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তবে এ ভোগান্তির অবসান ঘটিয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি)। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের ম্যাচ সরাসরি দেখানোর
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) শ্রীলঙ্কা সফরের জন্য ১৫ সদস্যের বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৯ দল ঘোষণা করেছে। আগামীকাল ঢাকা থেকে কলম্বোর উদ্দেশে রওনা দেবেন যুবারা। সফরে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে ছয় ম্যাচের যুব ওয়ানডে সিরিজ খেলবে আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন দল।
৬ ঘণ্টা আগেহামজা চৌধুরীর বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার পর থেকে আগ্রহ বেড়েছে ফুটবল নিয়ে। প্রবাসী ফুটবলারদের ঘিরে অন্যরকম উন্মাদনা কাজ করছে সমর্থকদের। হামজার প্রভাব শুধু ফুটবলেই নয় পড়েছে অন্যান্য খেলাতেও। দেশের বাইরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রবাসী ক্রীড়াবিদদের বাংলাদেশের হয়ে খেলানোর উদ্যোগ নিতে সকল ফেডারেশনকে চিঠি দিয়েছে
৮ ঘণ্টা আগে