নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রতিযোগিতায় ছিলেন ২০ বারের চ্যাম্পিয়ন রানী হামিদ। ছিলেন নাজরানা খান ইভা, শারমীন সুলতানা শিরিনের মতো সাবেক চ্যাম্পিয়নরাও। অভিজ্ঞ সব দাবাড়ুদের পেছনে ফেলে জাতীয় মহিলা দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ পেয়েছে নতুন চ্যাম্পিয়ন। প্রথমবারের মতো মহিলা দাবা চ্যাম্পিয়নশিপের খেতাব জিতেছেন ১৭ বছর বয়সী জান্নাতুল ফেরদৌস।
বাংলাদেশ দাবা ফেডারেশনে আজ একাদশ রাউন্ডে দুইবারের চ্যাম্পিয়ন মহিলা ফিদে মাস্টার নাজরানা খান ইভার সঙ্গে ড্র করেন জান্নাতুল। সব মিলিয়ে সাড়ে ৮ পয়েন্ট নিয়ে টাইব্রেকিং পদ্ধতিতে সেরা হয়েছেন এই মহিলা ক্যান্ডিডেট মাস্টার।
সাড়ে ৮ করে পয়েন্ট পেয়েছেন আরও তিন জন। টাইব্রেকিং পদ্ধতিতে যথাক্রমে মহিলা ক্যান্ডিডেট মাস্টার ওয়ালিজা আহমেদ দ্বিতীয়, মহিলা ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার শিরিন তৃতীয় ও মহিলা ফিদে মাস্টার নাজরানা খান ইভা চতুর্থ হয়েছেন।
জাতীয় মহিলা দাবার রেকর্ড ২০বারের চ্যাম্পিয়ন মহিলা ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার রানী হামিদ সাড়ে ৬ পয়েন্ট নিয়ে টাইব্রেকিং পদ্ধতিতে ২০তম হয়েছেন।
অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পথে ছয় ম্যাচে জিতেছেন জান্নাত। ড্র করেন বাকি পাঁচ ম্যাচে। টানা চার জয় পাওয়ায় শিরোপার জয়ের আত্মবিশ্বাসও জন্মেছিল বলে জানান এই তরুণী। নিজেকে আগামী দিনে সেরাদের কাতারে দেখতে চাওয়ার কথাও জানালেন তিনি, ‘টুর্নামেন্ট শুরুর আগে আসলে চ্যাম্পিয়ন হওয়া নিয়ে অতটা ভাবিনি। তবে যখন ভালো করছিলাম, তখন একটা সম্ভাবনা তো তৈরি হয়ই। নবম রাউন্ডে জয়ের পর মনে হচ্ছিল আমি পারব।’
ছেলেদের সঙ্গে লড়ে বাংলাদেশের নতুন গ্র্যান্ডমাস্টার হওয়ার স্বপ্ন জান্নাতের, ‘আমার লক্ষ্য মহিলা গ্র্যান্ডমাস্টার হওয়া নয়। ছেলেদের সঙ্গে উন্মুক্ত বিভাগে খেলে গ্র্যান্ডমাস্টার হওয়া। দেশের মধ্যে নিজেকে সবার উপরে দেখতে চাই আমি।’
২০১৯ সালে সর্বশেষ এই আসর হয়েছিল। এরপর করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে ২০২০ সালে এই প্রতিযোগিতা হয়নি।
প্রতিযোগিতায় ছিলেন ২০ বারের চ্যাম্পিয়ন রানী হামিদ। ছিলেন নাজরানা খান ইভা, শারমীন সুলতানা শিরিনের মতো সাবেক চ্যাম্পিয়নরাও। অভিজ্ঞ সব দাবাড়ুদের পেছনে ফেলে জাতীয় মহিলা দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ পেয়েছে নতুন চ্যাম্পিয়ন। প্রথমবারের মতো মহিলা দাবা চ্যাম্পিয়নশিপের খেতাব জিতেছেন ১৭ বছর বয়সী জান্নাতুল ফেরদৌস।
বাংলাদেশ দাবা ফেডারেশনে আজ একাদশ রাউন্ডে দুইবারের চ্যাম্পিয়ন মহিলা ফিদে মাস্টার নাজরানা খান ইভার সঙ্গে ড্র করেন জান্নাতুল। সব মিলিয়ে সাড়ে ৮ পয়েন্ট নিয়ে টাইব্রেকিং পদ্ধতিতে সেরা হয়েছেন এই মহিলা ক্যান্ডিডেট মাস্টার।
সাড়ে ৮ করে পয়েন্ট পেয়েছেন আরও তিন জন। টাইব্রেকিং পদ্ধতিতে যথাক্রমে মহিলা ক্যান্ডিডেট মাস্টার ওয়ালিজা আহমেদ দ্বিতীয়, মহিলা ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার শিরিন তৃতীয় ও মহিলা ফিদে মাস্টার নাজরানা খান ইভা চতুর্থ হয়েছেন।
জাতীয় মহিলা দাবার রেকর্ড ২০বারের চ্যাম্পিয়ন মহিলা ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার রানী হামিদ সাড়ে ৬ পয়েন্ট নিয়ে টাইব্রেকিং পদ্ধতিতে ২০তম হয়েছেন।
অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পথে ছয় ম্যাচে জিতেছেন জান্নাত। ড্র করেন বাকি পাঁচ ম্যাচে। টানা চার জয় পাওয়ায় শিরোপার জয়ের আত্মবিশ্বাসও জন্মেছিল বলে জানান এই তরুণী। নিজেকে আগামী দিনে সেরাদের কাতারে দেখতে চাওয়ার কথাও জানালেন তিনি, ‘টুর্নামেন্ট শুরুর আগে আসলে চ্যাম্পিয়ন হওয়া নিয়ে অতটা ভাবিনি। তবে যখন ভালো করছিলাম, তখন একটা সম্ভাবনা তো তৈরি হয়ই। নবম রাউন্ডে জয়ের পর মনে হচ্ছিল আমি পারব।’
ছেলেদের সঙ্গে লড়ে বাংলাদেশের নতুন গ্র্যান্ডমাস্টার হওয়ার স্বপ্ন জান্নাতের, ‘আমার লক্ষ্য মহিলা গ্র্যান্ডমাস্টার হওয়া নয়। ছেলেদের সঙ্গে উন্মুক্ত বিভাগে খেলে গ্র্যান্ডমাস্টার হওয়া। দেশের মধ্যে নিজেকে সবার উপরে দেখতে চাই আমি।’
২০১৯ সালে সর্বশেষ এই আসর হয়েছিল। এরপর করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে ২০২০ সালে এই প্রতিযোগিতা হয়নি।
দুর্দান্ত হ্যাটট্রিক করেছেন সাগরিকা। বাংলাদেশের মেয়েরা আবারও জিতেছেন সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী চ্যাম্পিয়নশিপ। হ্যাটট্রিকের প্রথম গোল ও জয় সাগরিকা উৎসর্গ করেছেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে নিহত ব্যক্তিদের প্রতি।
২ ঘণ্টা আগেআত্মবিশ্বাস নাকি জেদ—কোনটি বেশি কাজ করছিল মোসাম্মত সাগরিকার। জেদকে এগিয়ে রাখলে মন্দ হবে না। কারণ, নেপালের বিপক্ষেই লাল কার্ড দেখে তিন ম্যাচ মাঠের বাইরে থাকতে হয়েছে তাঁকে। ফেরার ম্যাচেও প্রতিপক্ষ নেপাল। প্রতিশোধের মঞ্চে নেপালকে একাই গুঁড়িয়ে দিলেন সাগরিকা। হ্যাটট্রিকসহ ৪ গোল করে বাংলাদেশকে ভাসালেন শি
৪ ঘণ্টা আগেসমীকরণটা সহজ—ড্র করলেই মিলবে শিরোপা। শুধু ড্র নয়, বাংলাদেশ হাঁটছে জয়ের পথে। অনূর্ধ্ব-২০ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে শেষ ম্যাচটি হয়ে দাঁড়িয়েছে অলিখিত ফাইনাল। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় প্রথমার্ধ শেষে নেপালের বিপক্ষে ১-০ গোলে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ।
৫ ঘণ্টা আগেস্টেডিয়ামে বাইরের খাবার ও পানীয় নিয়ে ঢোকার ব্যাপারে দীর্ঘদিন নিষিদ্ধ থাকলেও বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজের জন্য সেটা তুলে নিয়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল—দর্শক চাইলে হালকা খাবার ও পানীয় সঙ্গে করে আনতে পারবেন। তবে গতকাল প্রথম টি-টোয়েন্টির পরই সিদ্ধান্ত বদলে ফেলে বোর্ড।
৮ ঘণ্টা আগে