নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সম্প্রতি খুব একটা ছন্দে নেই ভারত। পাঁচ দিন আগে মালদ্বীপকে হারিয়ে ৪৮৯ দিনের জয়ের খরা কাটিয়েছে তারা। তবুও কাগজে কলমে তাদের ফেভারিট হিসেবেই মানছে বাংলাদেশ। জামাল ভূঁইয়া তো ভারতকে বড়ভাই হিসেবেই দেখছেন। কিন্তু মাঠের লড়াইয়ে একদমই ছাড় দিতে চান না বাংলাদেশ অধিনায়ক।
এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচে আগামীকাল ভারতের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। ম্যাচটি ঘিরে উন্মাদনার কমতি নেই সমর্থকদের মধ্যে। এর উত্তাপ পাওয়া গেল সংবাদ সম্মেলনেও।
জামাল বলেন, ‘আপনি যখন আপনার বড় ভাইয়ের সঙ্গে খেলেন, তখন আপনারা জিততে চান তাই না। আমরাও তাই। ভারতের বিপক্ষে আমরা জিততে চাই। চাপ তো আছেই, প্রতিম্যাচেই থাকে তবে এই ম্যাচ নিয়ে আমরা আরও বেশি মনোযোগী এবং শান্ত রয়েছি। কারণ ভারতের বিপক্ষে সবশেষ ম্যাচে কী হয়েছে সবাই জানে।’
র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে ৫৯ ধাপ এগিয়ে রয়েছে ভারত। তবে সেটা নিয়ে খুব একটা ভাবছেন না জামাল। কারণ, হামজা চৌধুরী যোগ দেওয়ার পর দল হিসেবে ভারতের চেয়ে খুব একটা বড় ব্যবধানে বাংলাদেশ। তাই তিন পয়েন্ট অর্জন করাই জামালের মূল লক্ষ্য।
বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘সত্যি বলতে আমরা র্যাঙ্কিং নিয়ে চিন্তা করি না। ম্যাচ জেতা নিয়েই মনোযোগী আমরা। কোচ যেমনটা বলেছেন, এই দলটিই সেরা এবং খুবই শক্তিশালী। হামজাও এসেছে, যা আমাদের জন্য বাড়তি অনুপ্রেরণার। সবাই চায় তিন পয়েন্ট নিতে আমিও চাই। আমরা জানি ম্যাচটি কঠিন হবে। তবে আমরা আমাদের সেরাটা দেব।’
শিলংয়ের জওহরলাল আহমেদ স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের জন্য আলাদাভাবে চাপ তৈরি করার চেষ্টা করবেন ভারতীয় দর্শকেরা। কিন্তু সেদিক নজরই থাকবে না জামালের। তিনি বলেন, ‘আসলে ভারতের ম্যাচের আগে ও পরে দর্শকের উপস্থিতি অনুভব করা চায়। কিন্তু ম্যাচ চলাকালীন আমাদের সব মনোযোগ থাকে খেলায়। দর্শকেরা কী বলছে সেসব নিয়ে ভাবি না। বরং নিজেদের নিয়েই ভাবি। তবে যেমনটা বলেছি ম্যাচের আগে সেই আবহ টের পাওয়া যায়, তখন চাপও অনুভব। কিন্তু ম্যাচের সময় তেমনটা মনে হয় না।’
সম্প্রতি খুব একটা ছন্দে নেই ভারত। পাঁচ দিন আগে মালদ্বীপকে হারিয়ে ৪৮৯ দিনের জয়ের খরা কাটিয়েছে তারা। তবুও কাগজে কলমে তাদের ফেভারিট হিসেবেই মানছে বাংলাদেশ। জামাল ভূঁইয়া তো ভারতকে বড়ভাই হিসেবেই দেখছেন। কিন্তু মাঠের লড়াইয়ে একদমই ছাড় দিতে চান না বাংলাদেশ অধিনায়ক।
এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচে আগামীকাল ভারতের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। ম্যাচটি ঘিরে উন্মাদনার কমতি নেই সমর্থকদের মধ্যে। এর উত্তাপ পাওয়া গেল সংবাদ সম্মেলনেও।
জামাল বলেন, ‘আপনি যখন আপনার বড় ভাইয়ের সঙ্গে খেলেন, তখন আপনারা জিততে চান তাই না। আমরাও তাই। ভারতের বিপক্ষে আমরা জিততে চাই। চাপ তো আছেই, প্রতিম্যাচেই থাকে তবে এই ম্যাচ নিয়ে আমরা আরও বেশি মনোযোগী এবং শান্ত রয়েছি। কারণ ভারতের বিপক্ষে সবশেষ ম্যাচে কী হয়েছে সবাই জানে।’
র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে ৫৯ ধাপ এগিয়ে রয়েছে ভারত। তবে সেটা নিয়ে খুব একটা ভাবছেন না জামাল। কারণ, হামজা চৌধুরী যোগ দেওয়ার পর দল হিসেবে ভারতের চেয়ে খুব একটা বড় ব্যবধানে বাংলাদেশ। তাই তিন পয়েন্ট অর্জন করাই জামালের মূল লক্ষ্য।
বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘সত্যি বলতে আমরা র্যাঙ্কিং নিয়ে চিন্তা করি না। ম্যাচ জেতা নিয়েই মনোযোগী আমরা। কোচ যেমনটা বলেছেন, এই দলটিই সেরা এবং খুবই শক্তিশালী। হামজাও এসেছে, যা আমাদের জন্য বাড়তি অনুপ্রেরণার। সবাই চায় তিন পয়েন্ট নিতে আমিও চাই। আমরা জানি ম্যাচটি কঠিন হবে। তবে আমরা আমাদের সেরাটা দেব।’
শিলংয়ের জওহরলাল আহমেদ স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের জন্য আলাদাভাবে চাপ তৈরি করার চেষ্টা করবেন ভারতীয় দর্শকেরা। কিন্তু সেদিক নজরই থাকবে না জামালের। তিনি বলেন, ‘আসলে ভারতের ম্যাচের আগে ও পরে দর্শকের উপস্থিতি অনুভব করা চায়। কিন্তু ম্যাচ চলাকালীন আমাদের সব মনোযোগ থাকে খেলায়। দর্শকেরা কী বলছে সেসব নিয়ে ভাবি না। বরং নিজেদের নিয়েই ভাবি। তবে যেমনটা বলেছি ম্যাচের আগে সেই আবহ টের পাওয়া যায়, তখন চাপও অনুভব। কিন্তু ম্যাচের সময় তেমনটা মনে হয় না।’
প্রথম দুই ম্যাচ হেরে ধবলধোলাই হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিল বাংলাদেশ। এই অবস্থায় করণীয় ছিল একটাই—নিজেদের নিংড়ে দিয়ে খেলা। কিন্তু বাংলাদেশ দলের বাজে এই সিরিজের শেষটাও হলো বাজেভাবে। কাল ২৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ২০০ রানে হেরেছে বাংলাদেশ।
৭ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
৮ ঘণ্টা আগে২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
৯ ঘণ্টা আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
৯ ঘণ্টা আগে