নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাঠে এসে কখনোই বাবা বিশ্বনাথ ঘোষের অনুশীলন দেখা হয়নি ছোট্ট শ্রীর। সেই শ্রী আজ শুধু অনুশীলনেই নয়, বাবার কোলে চড়ে এসেছে সাংবাদিকদের সামনেও। নিজের মেয়েকে কোলে নিয়ে বিশ্বনাথ ঘোষ যেন ভীষণ দায়িত্বশীল এক বাবা!
‘দায়িত্বশীল’, সাফের পর থেকে এই বিশেষণটা বেশ ভালোভাবেই নিজের সঙ্গে মানিয়ে নিয়েছেন বাংলাদেশ ফুটবল দলের রাইটব্যাক বিশ্বনাথ। অথচ একটা সময় একগুঁয়ে, মেজাজি, মাঠে ফাউল করে লাল কার্ড দেখে দলকে বিপদে ফেলেন—এমন সব দুর্নাম গায়ে নিয়ে বাংলাদেশের ফুটবল সমর্থকদের কাছে খলনায়কই হয়ে গিয়েছিলেন। সেই বিশ্বনাথ সাফে বাংলাদেশকে সাফের সেমিফাইনালে খেলিয়ে মন জয় করেছেন। ফাইনালে খেলতে পারলে নিজের পকেট থেকে দলকে দেবেন পাঁচ লাখ টাকা, এমন ঘোষণা দিয়ে কেড়েছেন সতীর্থদের মনও।
সাফের পারফরম্যান্সে সমালোচকদের মন যেমন জয় করেছেন, তেমনি তাঁকে নিয়ে এখন বাড়তি সতর্কতায় থাকতে হয় প্রতিপক্ষ দলগুলোকেও। এই যেমন আফগানিস্তান কোচ আবদুল্লাহ আল মুতায়িরি। বাংলাদেশ দলের যে কয়েকজন খেলোয়াড় নিয়ে তাঁকে আলাদা সতর্ক থাকতে হচ্ছে, বিশ্বনাথের নাম তাঁদের তালিকায় শীর্ষে। রক্ষণের ডান পাশে নিজের জায়গা ঠিকঠাক রেখে গোল বানিয়ে দেওয়ার কাজটা করতে পারেন বলেই আফগান কোচ আগে আটকাতে চাইছেন বিশ্বনাথকে। আল মুতায়িরি সাংবাদিকদের বললেন সেটাই, ‘বাংলাদেশ দলের সাতজন নিয়ে আমরা আলাদা কাজ করছি। তবে আমি আপনাদের একজনের নামই বলতে পারব। ঘোষ, নাম্বার ১২!’
আফগান কোচের এই কথাটা তোলা হয়েছে বিশ্বনাথের কানেও। এই কথাটা শোনার পর একচোট হেসেও নিলেন। হেসে হেসেই বললেন, ‘আমি বাঘও না, সিংহও না। জানি না কেন তিনি (আফগান কোচ) আমাকে ভয় পাচ্ছেন। আমার একটাই লক্ষ্য থাকবে সুযোগ পেলে দলের জন্য ইতিবাচক কিছু করার।’
তবে অন্যের মুখে নিজের প্রশংসাকে উপভোগই করছেন বলে জানালেন বিশ্বনাথ। নিজের স্বাভাবিক খেলাটা খেলে যেতে চান আফগানিস্তানের বিপক্ষেও, ‘আমার রূপ একটাই, আমি বিশ্বনাথ। আমি আসলে নতুন কিছু করিনি। মাঠে যেভাবে খেলি সেভাবেই খেলে যেতে চাই। সাফে হয়তো সেটাই চেষ্টা করেছি। আসলে প্রশংসা শুনতে সবারই ভালো লাগে, আমারও লাগে। আমার পরিবারও ভীষণ উপভোগ করছে।’
মাঠে এসে কখনোই বাবা বিশ্বনাথ ঘোষের অনুশীলন দেখা হয়নি ছোট্ট শ্রীর। সেই শ্রী আজ শুধু অনুশীলনেই নয়, বাবার কোলে চড়ে এসেছে সাংবাদিকদের সামনেও। নিজের মেয়েকে কোলে নিয়ে বিশ্বনাথ ঘোষ যেন ভীষণ দায়িত্বশীল এক বাবা!
‘দায়িত্বশীল’, সাফের পর থেকে এই বিশেষণটা বেশ ভালোভাবেই নিজের সঙ্গে মানিয়ে নিয়েছেন বাংলাদেশ ফুটবল দলের রাইটব্যাক বিশ্বনাথ। অথচ একটা সময় একগুঁয়ে, মেজাজি, মাঠে ফাউল করে লাল কার্ড দেখে দলকে বিপদে ফেলেন—এমন সব দুর্নাম গায়ে নিয়ে বাংলাদেশের ফুটবল সমর্থকদের কাছে খলনায়কই হয়ে গিয়েছিলেন। সেই বিশ্বনাথ সাফে বাংলাদেশকে সাফের সেমিফাইনালে খেলিয়ে মন জয় করেছেন। ফাইনালে খেলতে পারলে নিজের পকেট থেকে দলকে দেবেন পাঁচ লাখ টাকা, এমন ঘোষণা দিয়ে কেড়েছেন সতীর্থদের মনও।
সাফের পারফরম্যান্সে সমালোচকদের মন যেমন জয় করেছেন, তেমনি তাঁকে নিয়ে এখন বাড়তি সতর্কতায় থাকতে হয় প্রতিপক্ষ দলগুলোকেও। এই যেমন আফগানিস্তান কোচ আবদুল্লাহ আল মুতায়িরি। বাংলাদেশ দলের যে কয়েকজন খেলোয়াড় নিয়ে তাঁকে আলাদা সতর্ক থাকতে হচ্ছে, বিশ্বনাথের নাম তাঁদের তালিকায় শীর্ষে। রক্ষণের ডান পাশে নিজের জায়গা ঠিকঠাক রেখে গোল বানিয়ে দেওয়ার কাজটা করতে পারেন বলেই আফগান কোচ আগে আটকাতে চাইছেন বিশ্বনাথকে। আল মুতায়িরি সাংবাদিকদের বললেন সেটাই, ‘বাংলাদেশ দলের সাতজন নিয়ে আমরা আলাদা কাজ করছি। তবে আমি আপনাদের একজনের নামই বলতে পারব। ঘোষ, নাম্বার ১২!’
আফগান কোচের এই কথাটা তোলা হয়েছে বিশ্বনাথের কানেও। এই কথাটা শোনার পর একচোট হেসেও নিলেন। হেসে হেসেই বললেন, ‘আমি বাঘও না, সিংহও না। জানি না কেন তিনি (আফগান কোচ) আমাকে ভয় পাচ্ছেন। আমার একটাই লক্ষ্য থাকবে সুযোগ পেলে দলের জন্য ইতিবাচক কিছু করার।’
তবে অন্যের মুখে নিজের প্রশংসাকে উপভোগই করছেন বলে জানালেন বিশ্বনাথ। নিজের স্বাভাবিক খেলাটা খেলে যেতে চান আফগানিস্তানের বিপক্ষেও, ‘আমার রূপ একটাই, আমি বিশ্বনাথ। আমি আসলে নতুন কিছু করিনি। মাঠে যেভাবে খেলি সেভাবেই খেলে যেতে চাই। সাফে হয়তো সেটাই চেষ্টা করেছি। আসলে প্রশংসা শুনতে সবারই ভালো লাগে, আমারও লাগে। আমার পরিবারও ভীষণ উপভোগ করছে।’
২০০ মিটার স্প্রিন্টে মৌসুমের সেরা টাইমিং করলেন নোয়া লাইলস। যুক্তরাষ্ট্রের ট্রায়ালে গতকাল এই ইভেন্টে ২৮ বছর বয়সী লাইলস সময় নিয়েছেন ১৯ দশমিক ৬৩ সেকেন্ড। আগামী মাসে টোকিওতে শুরু হতে যাওয়া বিশ্ব অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নসশিপের আগে এই টাইমিংটা লাইলসের জন্য খুশি হওয়ার মতোই।
৩ ঘণ্টা আগেআগস্টে ঢাকায় আসার কথা ছিল ভারতের। কিন্তু সিরিজটি এক বছর পিছিয়েছে দুই বোর্ড। এশিয়া কাপের আগে বিসিবি তাই ফাঁকা সময়টায় ক্রিকেটারদের বিশ্রামে রাখতে চায়নি। বড় দলগুলো ব্যস্ত থাকায় শেষ পর্যন্ত নেদারল্যান্ডসের দ্বারস্থ হতে হয় বিসিবিকে। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ২৬ আগস্ট ঢাকায় আসছে ডাচরা।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সংগঠন ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (কোয়াব) নির্বাচন হবে আগামী ৪ সেপ্টেম্বর। আজ (শনিবার) বিকেলে বিসিবি কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত অ্যাডহক কমিটির বৈঠকে নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু এই নির্বাচনে তামিম ইকবাল কি কোনো প্রার্থী হবেন? বিশেষ করে তাঁর সভাপতি
৫ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুর ম্যাচ ঘিরে কতই উন্মাদনা ছিল। কিন্তু সেসব বিষাদে পরিণত হয় ঘরের মাঠে বাংলাদেশের ২-১ গোলের হারে। প্রায় দুই মাস পেরোলেও সেই হারের রেশ এখনো কাটেনি। কোচ হাভিয়ের কাবরেরা প্রশ্নের মুখে পড়েছেন বারংবার। তাঁর কৌশল নিয়ে খোদ বাফুফের ভেতরেই চলছে সমালোচনা।
৫ ঘণ্টা আগে