চোট কাটিয়ে ফেরাটা ব্যক্তিগতভাবে সুখকর হলো না লিওনেল মেসির। ইন্টার মায়ামি জয় পেলেও পায়ের পুরোনো চোট নিয়েই আবার মাঠ ছেড়েছেন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক। ম্যাচের ৩৭ মিনিটে মাঠ ছাড়েন তিনি।
এতে করে টরন্টোর বিপক্ষে ৪–০ গোলের জয়েও স্বস্তি পাচ্ছে না মায়ামি। মেসির আগে মাঠ ছাড়েন জর্দি আলবাও। স্পেনের সাবেক ডিফেন্ডারও এ ম্যাচ দিয়েই মাঠে ফিরেছিলেন। কিন্তু তাঁকে চোট নিয়ে ফিরতে হয় ৩৩ মিনিটে।
একাদশের দুই গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়ের চোটে চিন্তা বেড়েছে মায়ামির কোচ জেরার্দো মার্তিনোর। ম্যাচ শেষে তা স্বীকারও করেছেন তিনি। আর্জেন্টাইন কোচ বলেছেন,‘আগামী রোববার (বাংলাদেশ সময় সোমবার) তাদের খেলার সুযোগ নেই। জানি আমাদের একটি ফাইনাল (আগামী বুধবার) খেলতে হবে। তাই তারা যদি খেলার মতো অবস্থায় না থাকে পরের ম্যাচে মাঠের ধারেকাছেও থাকবে না।’
মেসি–আলবার চোটের দিন দলকে ৪–০ গোলের বড় জয় এনে দিয়েছেন জোড়া গোল করা রবার্তো টেইলর এবং একটি করে গোল করা ফাকুন্দো ফ্যারিয়াস ও বেঞ্জামিন ক্রামসি। শুরুতেই অবশ্য গোল হজম করতে পারত মায়ামি। ১৩ মিনিটের সময় টরন্টোর ডিনড্রে কারের শট গোলরক্ষক কিছুটা প্রতিহত করলেও পোস্টে লেগে বেঁচে যায় স্বাগতিকেরা।
এরপর আর পেছন ফেরে তাকাতে হয়নি মায়ামিকে। প্রতিপক্ষের উপর বলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ম্যাচে এগিয়ে যায় তারাই। তবে প্রথম গোল পেতে প্রথমার্ধের যোগ করা সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। যোগ করা সময়ের ৩মিনিটে আর্জেন্টাইন ফ্যারিয়াস দুর্দান্ত ভলিতে মায়ামিকে এগিয়ে দেন।
বিরতির পর জোড়া গোল করা টেইলর নিজের প্রথম গোল করেন ৫৪ মিনিটে। আর দলের ও নিজের শেষ গোল করেন ৮৭ মিনিটে। তাঁর আগে ৭৩ মিনিটে দলের তৃতীয় গোল করেন ক্রামসি। মায়ামির পরের ম্যাচ অরল্যান্ডো সিটির বিপক্ষে ২৫ সেপ্টেম্বর। আর ইউএস ওপেন কাপ ফাইনাল ২৮ সেপ্টেম্বর। ফাইনালে মেসি–আলবা খেলতে পারবেন কিনা তা নিয়ে শঙ্কা রয়েছে।
চোট কাটিয়ে ফেরাটা ব্যক্তিগতভাবে সুখকর হলো না লিওনেল মেসির। ইন্টার মায়ামি জয় পেলেও পায়ের পুরোনো চোট নিয়েই আবার মাঠ ছেড়েছেন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক। ম্যাচের ৩৭ মিনিটে মাঠ ছাড়েন তিনি।
এতে করে টরন্টোর বিপক্ষে ৪–০ গোলের জয়েও স্বস্তি পাচ্ছে না মায়ামি। মেসির আগে মাঠ ছাড়েন জর্দি আলবাও। স্পেনের সাবেক ডিফেন্ডারও এ ম্যাচ দিয়েই মাঠে ফিরেছিলেন। কিন্তু তাঁকে চোট নিয়ে ফিরতে হয় ৩৩ মিনিটে।
একাদশের দুই গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়ের চোটে চিন্তা বেড়েছে মায়ামির কোচ জেরার্দো মার্তিনোর। ম্যাচ শেষে তা স্বীকারও করেছেন তিনি। আর্জেন্টাইন কোচ বলেছেন,‘আগামী রোববার (বাংলাদেশ সময় সোমবার) তাদের খেলার সুযোগ নেই। জানি আমাদের একটি ফাইনাল (আগামী বুধবার) খেলতে হবে। তাই তারা যদি খেলার মতো অবস্থায় না থাকে পরের ম্যাচে মাঠের ধারেকাছেও থাকবে না।’
মেসি–আলবার চোটের দিন দলকে ৪–০ গোলের বড় জয় এনে দিয়েছেন জোড়া গোল করা রবার্তো টেইলর এবং একটি করে গোল করা ফাকুন্দো ফ্যারিয়াস ও বেঞ্জামিন ক্রামসি। শুরুতেই অবশ্য গোল হজম করতে পারত মায়ামি। ১৩ মিনিটের সময় টরন্টোর ডিনড্রে কারের শট গোলরক্ষক কিছুটা প্রতিহত করলেও পোস্টে লেগে বেঁচে যায় স্বাগতিকেরা।
এরপর আর পেছন ফেরে তাকাতে হয়নি মায়ামিকে। প্রতিপক্ষের উপর বলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ম্যাচে এগিয়ে যায় তারাই। তবে প্রথম গোল পেতে প্রথমার্ধের যোগ করা সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। যোগ করা সময়ের ৩মিনিটে আর্জেন্টাইন ফ্যারিয়াস দুর্দান্ত ভলিতে মায়ামিকে এগিয়ে দেন।
বিরতির পর জোড়া গোল করা টেইলর নিজের প্রথম গোল করেন ৫৪ মিনিটে। আর দলের ও নিজের শেষ গোল করেন ৮৭ মিনিটে। তাঁর আগে ৭৩ মিনিটে দলের তৃতীয় গোল করেন ক্রামসি। মায়ামির পরের ম্যাচ অরল্যান্ডো সিটির বিপক্ষে ২৫ সেপ্টেম্বর। আর ইউএস ওপেন কাপ ফাইনাল ২৮ সেপ্টেম্বর। ফাইনালে মেসি–আলবা খেলতে পারবেন কিনা তা নিয়ে শঙ্কা রয়েছে।
দুর্দান্ত হ্যাটট্রিক করেছেন সাগরিকা। বাংলাদেশের মেয়েরা আবারও জিতেছেন সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী চ্যাম্পিয়নশিপ। হ্যাটট্রিকের প্রথম গোল ও জয় সাগরিকা উৎসর্গ করেছেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে নিহত ব্যক্তিদের প্রতি।
৪ ঘণ্টা আগেআত্মবিশ্বাস নাকি জেদ—কোনটি বেশি কাজ করছিল মোসাম্মত সাগরিকার। জেদকে এগিয়ে রাখলে মন্দ হবে না। কারণ, নেপালের বিপক্ষেই লাল কার্ড দেখে তিন ম্যাচ মাঠের বাইরে থাকতে হয়েছে তাঁকে। ফেরার ম্যাচেও প্রতিপক্ষ নেপাল। প্রতিশোধের মঞ্চে নেপালকে একাই গুঁড়িয়ে দিলেন সাগরিকা। হ্যাটট্রিকসহ ৪ গোল করে বাংলাদেশকে ভাসালেন শি
৫ ঘণ্টা আগেসমীকরণটা সহজ—ড্র করলেই মিলবে শিরোপা। শুধু ড্র নয়, বাংলাদেশ হাঁটছে জয়ের পথে। অনূর্ধ্ব-২০ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে শেষ ম্যাচটি হয়ে দাঁড়িয়েছে অলিখিত ফাইনাল। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় প্রথমার্ধ শেষে নেপালের বিপক্ষে ১-০ গোলে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ।
৭ ঘণ্টা আগেস্টেডিয়ামে বাইরের খাবার ও পানীয় নিয়ে ঢোকার ব্যাপারে দীর্ঘদিন নিষিদ্ধ থাকলেও বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজের জন্য সেটা তুলে নিয়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল—দর্শক চাইলে হালকা খাবার ও পানীয় সঙ্গে করে আনতে পারবেন। তবে গতকাল প্রথম টি-টোয়েন্টির পরই সিদ্ধান্ত বদলে ফেলে বোর্ড।
৯ ঘণ্টা আগে