ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে গত রাতে জয় পেয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। দিল্লি কাপিটালসের বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে ৩ উইকেটের জয়ে তৃতীয়বার আইপিএলের ফাইনালে উঠেছে সাকিবের কলকাতা। আগামীকাল চেন্নাই সুপার কিংসের বিপক্ষে ফাইনালে কলকাতার জন্য সবচেয়ে বড় ‘টনিক’ হতে পারে তাদের ইতিহাসে। ফাইনালে যে কখনোই হারেনি তারা!
কলকাতা ফাইনালে না হারলেও সাকিব অবশ্য হেরেছেন একবার। ২০১৮ মৌসুমে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে খেলা সাকিব ফাইনালে হেরেছিলেন চেন্নাইয়ের কাছেই। সব মিলিয়ে আইপিএলের এটি সাকিবের চতুর্থ ফাইনাল। এবার বাংলাদেশি তারকার সামনে আবারও কলকাতার জার্সিতে ২০১২ ও ২০১৪ সালের স্মৃতি ফিরিয়ে আনার সুযোগ। কাল ফাইনাল নিশ্চিতে পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিষয়টি মনে করিয়ে দিয়েছেন সাকিবপত্নী উম্মে আহমেদ শিশির। তিনি লিখেছেন, ‘ফাইনাল! ২০১২ ও ২০১৪ মৌসুমের পুনরাবৃত্তি।’ এ কথার পর আবার চিন্তার ‘ইমোজি’ দিয়ে শিশির হয়তো বোঝাতে চেয়েছেন ফাইনালে যেকোনো কিছুই হতে পারে!
২০০৮ সালে শুরু হওয়া আইপিএলে কলকাতা প্রথমবার ফাইনালে উঠে ২০১২ মৌসুমে। ফাইনালে শেষ ওভারে গড়ানো ম্যাচে চেন্নাইকে ৫ উইকেটে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিল শাহরুখ খানের দল। দলকে শিরোপা জেতাতে সে ম্যাচে ব্যাটে-বলে দারুণ অবদান রেখেছিলেন সাকিব। এক মৌসুম পর ২০১৪ সালেও আইপিএলের ফাইনালে উঠে কলকাতা। প্রতিপক্ষ ছিল পাঞ্জাব কিংস। এবারও কলকাতার জয় রান তাড়া করে। এ ম্যাচও গড়িয়েছিল শেষ ওভারে। পাঞ্জাবের দেওয়া ২০০ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে কলকাতা জিতেছিল ৩ উইকেটে।
৭ মৌসুম পর আবারও ফাইনালে কলকাতা। পয়েন্ট টেবিলের চার নম্বরে থেকে রাউন্ড রবিন পর্ব শেষ করা দলটিকে ফাইনাল খেলতে হলে জিততে হতো এলিমিনেটর ও কোয়ালিফায়ার দুটিতেই। প্রথম এলিমিনেটরে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুকে ৪ উইকেটে আর গত রাতে দিল্লিকে ৩ উইকেটে হারিয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করে কলকাতা। তাদের এবারের দলেও আছেন সাকিব। আইপিএলের দ্বিতীয় পর্বের শুরুর কয়েকটি ম্যাচে যদিও একাদশে রাখা হয়নি তাঁকে। তবে বাংলাদেশি তারকাকে ফেরাতেই ঘুরে যায় কলকাতার ভাগ্যের চাকা। ফাইনালেও তাই সাকিবকে একাদশে রাখার সম্ভাবনা বেশি। আগের দুইবারের মতো এবারও সাকিবের সামনে শিরোপার হাতছানি। অতীত পরিসংখ্যানও সেটিই বলছে।
ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে গত রাতে জয় পেয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। দিল্লি কাপিটালসের বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে ৩ উইকেটের জয়ে তৃতীয়বার আইপিএলের ফাইনালে উঠেছে সাকিবের কলকাতা। আগামীকাল চেন্নাই সুপার কিংসের বিপক্ষে ফাইনালে কলকাতার জন্য সবচেয়ে বড় ‘টনিক’ হতে পারে তাদের ইতিহাসে। ফাইনালে যে কখনোই হারেনি তারা!
কলকাতা ফাইনালে না হারলেও সাকিব অবশ্য হেরেছেন একবার। ২০১৮ মৌসুমে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে খেলা সাকিব ফাইনালে হেরেছিলেন চেন্নাইয়ের কাছেই। সব মিলিয়ে আইপিএলের এটি সাকিবের চতুর্থ ফাইনাল। এবার বাংলাদেশি তারকার সামনে আবারও কলকাতার জার্সিতে ২০১২ ও ২০১৪ সালের স্মৃতি ফিরিয়ে আনার সুযোগ। কাল ফাইনাল নিশ্চিতে পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিষয়টি মনে করিয়ে দিয়েছেন সাকিবপত্নী উম্মে আহমেদ শিশির। তিনি লিখেছেন, ‘ফাইনাল! ২০১২ ও ২০১৪ মৌসুমের পুনরাবৃত্তি।’ এ কথার পর আবার চিন্তার ‘ইমোজি’ দিয়ে শিশির হয়তো বোঝাতে চেয়েছেন ফাইনালে যেকোনো কিছুই হতে পারে!
২০০৮ সালে শুরু হওয়া আইপিএলে কলকাতা প্রথমবার ফাইনালে উঠে ২০১২ মৌসুমে। ফাইনালে শেষ ওভারে গড়ানো ম্যাচে চেন্নাইকে ৫ উইকেটে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিল শাহরুখ খানের দল। দলকে শিরোপা জেতাতে সে ম্যাচে ব্যাটে-বলে দারুণ অবদান রেখেছিলেন সাকিব। এক মৌসুম পর ২০১৪ সালেও আইপিএলের ফাইনালে উঠে কলকাতা। প্রতিপক্ষ ছিল পাঞ্জাব কিংস। এবারও কলকাতার জয় রান তাড়া করে। এ ম্যাচও গড়িয়েছিল শেষ ওভারে। পাঞ্জাবের দেওয়া ২০০ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে কলকাতা জিতেছিল ৩ উইকেটে।
৭ মৌসুম পর আবারও ফাইনালে কলকাতা। পয়েন্ট টেবিলের চার নম্বরে থেকে রাউন্ড রবিন পর্ব শেষ করা দলটিকে ফাইনাল খেলতে হলে জিততে হতো এলিমিনেটর ও কোয়ালিফায়ার দুটিতেই। প্রথম এলিমিনেটরে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুকে ৪ উইকেটে আর গত রাতে দিল্লিকে ৩ উইকেটে হারিয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করে কলকাতা। তাদের এবারের দলেও আছেন সাকিব। আইপিএলের দ্বিতীয় পর্বের শুরুর কয়েকটি ম্যাচে যদিও একাদশে রাখা হয়নি তাঁকে। তবে বাংলাদেশি তারকাকে ফেরাতেই ঘুরে যায় কলকাতার ভাগ্যের চাকা। ফাইনালেও তাই সাকিবকে একাদশে রাখার সম্ভাবনা বেশি। আগের দুইবারের মতো এবারও সাকিবের সামনে শিরোপার হাতছানি। অতীত পরিসংখ্যানও সেটিই বলছে।
দুর্দান্ত হ্যাটট্রিক করেছেন সাগরিকা। বাংলাদেশের মেয়েরা আবারও জিতেছেন সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী চ্যাম্পিয়নশিপ। হ্যাটট্রিকের প্রথম গোল ও জয় সাগরিকা উৎসর্গ করেছেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে নিহত ব্যক্তিদের প্রতি।
৮ ঘণ্টা আগেআত্মবিশ্বাস নাকি জেদ—কোনটি বেশি কাজ করছিল মোসাম্মত সাগরিকার। জেদকে এগিয়ে রাখলে মন্দ হবে না। কারণ, নেপালের বিপক্ষেই লাল কার্ড দেখে তিন ম্যাচ মাঠের বাইরে থাকতে হয়েছে তাঁকে। ফেরার ম্যাচেও প্রতিপক্ষ নেপাল। প্রতিশোধের মঞ্চে নেপালকে একাই গুঁড়িয়ে দিলেন সাগরিকা। হ্যাটট্রিকসহ ৪ গোল করে বাংলাদেশকে ভাসালেন শি
১০ ঘণ্টা আগেসমীকরণটা সহজ—ড্র করলেই মিলবে শিরোপা। শুধু ড্র নয়, বাংলাদেশ হাঁটছে জয়ের পথে। অনূর্ধ্ব-২০ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে শেষ ম্যাচটি হয়ে দাঁড়িয়েছে অলিখিত ফাইনাল। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় প্রথমার্ধ শেষে নেপালের বিপক্ষে ১-০ গোলে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ।
১১ ঘণ্টা আগেস্টেডিয়ামে বাইরের খাবার ও পানীয় নিয়ে ঢোকার ব্যাপারে দীর্ঘদিন নিষিদ্ধ থাকলেও বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজের জন্য সেটা তুলে নিয়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল—দর্শক চাইলে হালকা খাবার ও পানীয় সঙ্গে করে আনতে পারবেন। তবে গতকাল প্রথম টি-টোয়েন্টির পরই সিদ্ধান্ত বদলে ফেলে বোর্ড।
১৪ ঘণ্টা আগে