অস্ট্রেলিয়ার মহাপরাক্রমশালী দলটির কথা কে ভুলতে পারেন? ১৯৯৯ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত বিশ্ব ক্রিকেটে একচেটিয়া রাজত্ব করেছে অজিরা। তাদের অভিধান থেকে পরাজয় শব্দটা প্রায় বিলুপ্ত হয়ে পড়েছিল।
অজিদের এতটাই দাপট ছিল যে, বাকি বিশ্বকে নিয়ে আইসিসি দল গঠন করেও ৪ ম্যাচের সব কটিতে অসহায় আত্মসমর্পণ করেছে।
অস্ট্রেলিয়ার রাজত্বের প্রথম ভাগে নেতৃত্বে ছিলেন স্টিভ ওয়াহ, শেষ ভাগে রিকি পন্টিং। ওয়াহর চেয়ে পন্টিংয়ের দলকেই বেশি ভয়ংকর মনে করতেন ক্রিকেটবোদ্ধারা। সেই তাঁরা এখন ঢুকে গেছেন অতীতের পাতায়। খেলোয়াড়ি জীবন ছাড়ার পর কেউ কোচিংয়ে, কেউ ধারাভাষ্যে, কেউ আম্পায়ারিংয়ে, কেউ বিশ্লেষক হিসেবে নতুন ক্যারিয়ার গড়ে তুলেছেন। অনেকে আবার পরিবারের সঙ্গেই সময় কাটাচ্ছেন।
এত ব্যস্ততার মাঝেও কিছুটা সময় বের করতে পারলে পুরোনো বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করেন অস্ট্রেলিয়ার সেই দলের সদস্যরা। কদিন আগে পন্টিংয়ের আমন্ত্রণে যেমন বসেছিল তারার মেলা। ইনস্টাগ্রামে কিংবদন্তি অধিনায়কের পোস্ট করা পুনর্মিলনের ছবিতে তাঁর সঙ্গে দেখা গেছে জাস্টিন ল্যাঙ্গার, ব্রেট লি, ম্যাথু হেইডেন, ড্যারেন লেহম্যান, অ্যান্ডি বিকেল, অ্যাডাম গিলক্রিস্ট, গ্রেগ ব্লেওয়েট ও শেন ওয়াটসনকে।
ছবিটির মাঝে স্মৃতি হাতরে ভক্ত-সমর্থকেরা যেমন মধুর অতীতকে খুঁজে পেয়েছেন, ঠিক তেমন বিষাদের কালো মেঘেও ছেয়ে গেছে তাঁদের মন। ছবিটিতে যে থাকতে পারতেন ওই দলের আরও দুই স্বপ্ন-সারথি শেন ওয়ার্ন ও অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস।
কিন্তু বিস্ময়ের ঘোর সৃষ্টি করে গত ৪ মার্চ না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন লেগ স্পিন শিল্পের নিখুঁততম শিল্পী ওয়ার্ন। ১৪ মে তাঁর সঙ্গী হয়েছেন সাইমন্ডস। ‘দুজন বেঁচে থাকলে ছবিটা পূর্ণতা পেত’ মন্তব্য করে অনেক সমর্থক হাহুতাশ করেছেন।
১৯৯৯ সালে ২০০৭ সালের মধ্যে বিশ্বকাপ জয়ের হ্যাটট্রিক করেছে অস্ট্রেলিয়া। আগের শতাব্দীর শেষ বিশ্বকাপে ওয়াহ নেতৃত্বাধীন চ্যাম্পিয়ন দলের সদস্য ওয়ার্ন। আর সাইমন্ডস ২০০৩ ও ২০০৭ বিশ্বকাপ জেতেন পন্টিংয়ের নেতৃত্বে। অজিদের সোনালি যুগের দুই কিংবদন্তি হারিয়ে গেলেও বিশ্ব ক্রিকেট যুগের পর যুগ তাঁদের মনে রাখবে।
অস্ট্রেলিয়ার মহাপরাক্রমশালী দলটির কথা কে ভুলতে পারেন? ১৯৯৯ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত বিশ্ব ক্রিকেটে একচেটিয়া রাজত্ব করেছে অজিরা। তাদের অভিধান থেকে পরাজয় শব্দটা প্রায় বিলুপ্ত হয়ে পড়েছিল।
অজিদের এতটাই দাপট ছিল যে, বাকি বিশ্বকে নিয়ে আইসিসি দল গঠন করেও ৪ ম্যাচের সব কটিতে অসহায় আত্মসমর্পণ করেছে।
অস্ট্রেলিয়ার রাজত্বের প্রথম ভাগে নেতৃত্বে ছিলেন স্টিভ ওয়াহ, শেষ ভাগে রিকি পন্টিং। ওয়াহর চেয়ে পন্টিংয়ের দলকেই বেশি ভয়ংকর মনে করতেন ক্রিকেটবোদ্ধারা। সেই তাঁরা এখন ঢুকে গেছেন অতীতের পাতায়। খেলোয়াড়ি জীবন ছাড়ার পর কেউ কোচিংয়ে, কেউ ধারাভাষ্যে, কেউ আম্পায়ারিংয়ে, কেউ বিশ্লেষক হিসেবে নতুন ক্যারিয়ার গড়ে তুলেছেন। অনেকে আবার পরিবারের সঙ্গেই সময় কাটাচ্ছেন।
এত ব্যস্ততার মাঝেও কিছুটা সময় বের করতে পারলে পুরোনো বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করেন অস্ট্রেলিয়ার সেই দলের সদস্যরা। কদিন আগে পন্টিংয়ের আমন্ত্রণে যেমন বসেছিল তারার মেলা। ইনস্টাগ্রামে কিংবদন্তি অধিনায়কের পোস্ট করা পুনর্মিলনের ছবিতে তাঁর সঙ্গে দেখা গেছে জাস্টিন ল্যাঙ্গার, ব্রেট লি, ম্যাথু হেইডেন, ড্যারেন লেহম্যান, অ্যান্ডি বিকেল, অ্যাডাম গিলক্রিস্ট, গ্রেগ ব্লেওয়েট ও শেন ওয়াটসনকে।
ছবিটির মাঝে স্মৃতি হাতরে ভক্ত-সমর্থকেরা যেমন মধুর অতীতকে খুঁজে পেয়েছেন, ঠিক তেমন বিষাদের কালো মেঘেও ছেয়ে গেছে তাঁদের মন। ছবিটিতে যে থাকতে পারতেন ওই দলের আরও দুই স্বপ্ন-সারথি শেন ওয়ার্ন ও অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস।
কিন্তু বিস্ময়ের ঘোর সৃষ্টি করে গত ৪ মার্চ না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন লেগ স্পিন শিল্পের নিখুঁততম শিল্পী ওয়ার্ন। ১৪ মে তাঁর সঙ্গী হয়েছেন সাইমন্ডস। ‘দুজন বেঁচে থাকলে ছবিটা পূর্ণতা পেত’ মন্তব্য করে অনেক সমর্থক হাহুতাশ করেছেন।
১৯৯৯ সালে ২০০৭ সালের মধ্যে বিশ্বকাপ জয়ের হ্যাটট্রিক করেছে অস্ট্রেলিয়া। আগের শতাব্দীর শেষ বিশ্বকাপে ওয়াহ নেতৃত্বাধীন চ্যাম্পিয়ন দলের সদস্য ওয়ার্ন। আর সাইমন্ডস ২০০৩ ও ২০০৭ বিশ্বকাপ জেতেন পন্টিংয়ের নেতৃত্বে। অজিদের সোনালি যুগের দুই কিংবদন্তি হারিয়ে গেলেও বিশ্ব ক্রিকেট যুগের পর যুগ তাঁদের মনে রাখবে।
দুর্দান্ত হ্যাটট্রিক করেছেন সাগরিকা। বাংলাদেশের মেয়েরা আবারও জিতেছেন সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী চ্যাম্পিয়নশিপ। হ্যাটট্রিকের প্রথম গোল ও জয় সাগরিকা উৎসর্গ করেছেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে নিহত ব্যক্তিদের প্রতি।
২ ঘণ্টা আগেআত্মবিশ্বাস নাকি জেদ—কোনটি বেশি কাজ করছিল মোসাম্মত সাগরিকার। জেদকে এগিয়ে রাখলে মন্দ হবে না। কারণ, নেপালের বিপক্ষেই লাল কার্ড দেখে তিন ম্যাচ মাঠের বাইরে থাকতে হয়েছে তাঁকে। ফেরার ম্যাচেও প্রতিপক্ষ নেপাল। প্রতিশোধের মঞ্চে নেপালকে একাই গুঁড়িয়ে দিলেন সাগরিকা। হ্যাটট্রিকসহ ৪ গোল করে বাংলাদেশকে ভাসালেন শি
৪ ঘণ্টা আগেসমীকরণটা সহজ—ড্র করলেই মিলবে শিরোপা। শুধু ড্র নয়, বাংলাদেশ হাঁটছে জয়ের পথে। অনূর্ধ্ব-২০ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে শেষ ম্যাচটি হয়ে দাঁড়িয়েছে অলিখিত ফাইনাল। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় প্রথমার্ধ শেষে নেপালের বিপক্ষে ১-০ গোলে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ।
৫ ঘণ্টা আগেস্টেডিয়ামে বাইরের খাবার ও পানীয় নিয়ে ঢোকার ব্যাপারে দীর্ঘদিন নিষিদ্ধ থাকলেও বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজের জন্য সেটা তুলে নিয়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল—দর্শক চাইলে হালকা খাবার ও পানীয় সঙ্গে করে আনতে পারবেন। তবে গতকাল প্রথম টি-টোয়েন্টির পরই সিদ্ধান্ত বদলে ফেলে বোর্ড।
৮ ঘণ্টা আগে