নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমান সরকার রাষ্ট্রকে নিজস্ব ব্যক্তিগত সম্পত্তি হিসেবে ব্যবহার করছে—এমন মন্তব্য করে জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, ‘সরকারি কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সরকারি দলের পক্ষে কথা বলছে। তারা সরকারি দলের সভা-সমাবেশে যোগ দিচ্ছে। সরকারকে ভোটের ব্যাপারে সাহায্য করছে।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর বনানীতে জাপার চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে জাতীয় পেশাজীবী সমাজের এক সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
জি এম কাদের বলেন, ‘সরকারি কর্মকর্তা, সরকারি দলের নেতা-কর্মী এবং মন্ত্রীদের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। সরকার ও সরকারি দল এক হয়ে রাষ্ট্রকে দখল করার মাধ্যমে একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েম করেছে।’
এ সময় নেতা-কর্মীদের সতর্ক করে জি এম কাদের বলেন, ‘সামনের দিকে কঠিন সংগ্রাম অপেক্ষা করছে। আমাদের সেই সংগ্রামে জিততে হবে। আমরা কারও পক্ষ বা বিপক্ষ নয়, আমরা জনগণের পক্ষের শক্তি।’
নির্বাচন নিয়ে শঙ্কার কথা জানিয়ে জি এম কাদের বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে আমরা শঙ্কিত। দুটি পক্ষ যেভাবে শক্ত অবস্থান নিয়ে দাঁড়িয়েছে, তাতে সাধারণ মানুষের মাঝে সহিংসতার আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। একটি দলের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে, তারা জিততে না পারলে যেন তাদের মৃত্যু হবে। তাই তারা মরিয়া হয়ে মাঠে নেমেছে। আবার ক্ষমতায় না থাকতে পারলে ভবিষ্যতে বর্তমান সরকারের দুর্গতি হবে—এই ভেবে সরকারি দল ক্ষমতায় থাকতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। দুটি দল মুখোমুখি হলেই বড় ধরনের সহিংসতা হতে পারে। দেশ ও জাতি ধ্বংসের পথে চলে যেতে পারে। দেশ ও জাতিকে বাঁচাতে দায়িত্বশীল রাজনীতিবিদদের এগিয়ে আসতে হবে। জেদ ও স্বার্থ হাসিলের জন্য দেশকে ধ্বংস করার অধিকার কাউকে দেওয়া হয়নি।’
সভায় সাইবার নিরাপত্তা আইনের সমালোচনা করে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘বাক্স্বাধীনতাকে বাধা দেওয়া হলে গণতন্ত্র থাকতে পারে না। সাইবার সিকিউরিটি আইনে যেকোনো সংবাদকেই সরকার রাষ্ট্রদ্রোহিতা হিসেবে গণ্য করতে পারবে। গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে মামলা করতে পারবে সাইবার সিকিউরিটি আইনে। সাইবার সিকিউরিটি আইন করা হয়েছে গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করতে।’
জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ও বিএনপির টানাটানিতেই প্রমাণ হচ্ছে জাতীয় পার্টি ক্ষমতার নিয়ামক শক্তি। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি জাতীয় পার্টিকে পাশে পেতে চাচ্ছে। দল দুটি ক্ষমতার জন্য অন্ধ হয়ে গেছে। একটি দল ক্ষমতায় যেতে চায় আর অপরটি ক্ষমতা ছাড়তে চায় না। তাদের চিন্তা শুধু ক্ষমতা নিয়েই। দেশের জনগণের কথা তারা ভাবে না। জাতীয় পার্টিই জনগণের জন্য রাজনীতি করছে।’
বর্তমান সরকার রাষ্ট্রকে নিজস্ব ব্যক্তিগত সম্পত্তি হিসেবে ব্যবহার করছে—এমন মন্তব্য করে জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, ‘সরকারি কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সরকারি দলের পক্ষে কথা বলছে। তারা সরকারি দলের সভা-সমাবেশে যোগ দিচ্ছে। সরকারকে ভোটের ব্যাপারে সাহায্য করছে।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর বনানীতে জাপার চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে জাতীয় পেশাজীবী সমাজের এক সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
জি এম কাদের বলেন, ‘সরকারি কর্মকর্তা, সরকারি দলের নেতা-কর্মী এবং মন্ত্রীদের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। সরকার ও সরকারি দল এক হয়ে রাষ্ট্রকে দখল করার মাধ্যমে একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েম করেছে।’
এ সময় নেতা-কর্মীদের সতর্ক করে জি এম কাদের বলেন, ‘সামনের দিকে কঠিন সংগ্রাম অপেক্ষা করছে। আমাদের সেই সংগ্রামে জিততে হবে। আমরা কারও পক্ষ বা বিপক্ষ নয়, আমরা জনগণের পক্ষের শক্তি।’
নির্বাচন নিয়ে শঙ্কার কথা জানিয়ে জি এম কাদের বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে আমরা শঙ্কিত। দুটি পক্ষ যেভাবে শক্ত অবস্থান নিয়ে দাঁড়িয়েছে, তাতে সাধারণ মানুষের মাঝে সহিংসতার আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। একটি দলের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে, তারা জিততে না পারলে যেন তাদের মৃত্যু হবে। তাই তারা মরিয়া হয়ে মাঠে নেমেছে। আবার ক্ষমতায় না থাকতে পারলে ভবিষ্যতে বর্তমান সরকারের দুর্গতি হবে—এই ভেবে সরকারি দল ক্ষমতায় থাকতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। দুটি দল মুখোমুখি হলেই বড় ধরনের সহিংসতা হতে পারে। দেশ ও জাতি ধ্বংসের পথে চলে যেতে পারে। দেশ ও জাতিকে বাঁচাতে দায়িত্বশীল রাজনীতিবিদদের এগিয়ে আসতে হবে। জেদ ও স্বার্থ হাসিলের জন্য দেশকে ধ্বংস করার অধিকার কাউকে দেওয়া হয়নি।’
সভায় সাইবার নিরাপত্তা আইনের সমালোচনা করে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘বাক্স্বাধীনতাকে বাধা দেওয়া হলে গণতন্ত্র থাকতে পারে না। সাইবার সিকিউরিটি আইনে যেকোনো সংবাদকেই সরকার রাষ্ট্রদ্রোহিতা হিসেবে গণ্য করতে পারবে। গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে মামলা করতে পারবে সাইবার সিকিউরিটি আইনে। সাইবার সিকিউরিটি আইন করা হয়েছে গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধ করতে।’
জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ও বিএনপির টানাটানিতেই প্রমাণ হচ্ছে জাতীয় পার্টি ক্ষমতার নিয়ামক শক্তি। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি জাতীয় পার্টিকে পাশে পেতে চাচ্ছে। দল দুটি ক্ষমতার জন্য অন্ধ হয়ে গেছে। একটি দল ক্ষমতায় যেতে চায় আর অপরটি ক্ষমতা ছাড়তে চায় না। তাদের চিন্তা শুধু ক্ষমতা নিয়েই। দেশের জনগণের কথা তারা ভাবে না। জাতীয় পার্টিই জনগণের জন্য রাজনীতি করছে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, কোনো দলের প্রতি অনুরাগ নয়, বরং ২০২৬ সালের রোজার আগে ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন হতে পারে বলে জামায়াতের আমির যে পরামর্শ দিয়েছিলেন, সেটার সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত নির্বাচনের নতুন সময়সীমা সামঞ্জস্যপূর্ণ।
৮ ঘণ্টা আগেজামায়াত ইসলামী মনে করে, একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিদেশে যৌথ সংবাদ সম্মেলন ও বৈঠকের বিষয় সম্পর্কে যৌথ প্রেস ব্রিফিং নৈতিকভাবে কিছুতেই যথার্থ নয়; যৌথ বিবৃতি দেওয়া দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির ব্যত্যয়। এর মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা একটি দলের প্রতি বিশেষ অনুরাগ প্রকাশ করেছেন, যা তাঁর নিরপেক্ষতা
৮ ঘণ্টা আগেসরকার প্রধান হিসেবে কোনো একটি দলের সঙ্গে যৌথ প্রেস ব্রিফিং নৈতিকভাবে কিছুতেই যথার্থ নয়। প্রধান উপদেষ্টা একটি দলের সঙ্গে বৈঠকের পর যৌথ প্রেস ব্রিফিং করায় আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হওয়ার বিষয়ে জনগণের মধ্যে সংশয় তৈরি হয়েছে বলে মনে করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
১১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের হামলায় ইরানের আরজিএসপ্রধান, সেনাপ্রধান ও কয়েকজন পরমাণুবিজ্ঞানী নিহত হওয়ার ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে ও নিহত ব্যক্তিদের প্রতি গভীর শোক প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
১ দিন আগে