নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির প্রতি ইঙ্গিত করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আজকে বিএনপি নেতারা দল বেঁধে সিঙ্গাপুর গেছেন। আবার শুনি জাতীয় পার্টিরও একজন গেছেন। ষড়যন্ত্রকারীরা প্রস্তুত হচ্ছে। আমরাও প্রস্তুত। বেশি বাড়াবাড়ি করলে ছাড় দেওয়া হবে না।’
আজ সোমবার রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের (আইইবি) উদ্যোগে সংস্থাটির সদর দপ্তরের সামনে ‘উন্নয়ন ও শান্তি’ সমাবেশে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
উল্লেখ্য, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস সম্প্রতি সস্ত্রীক সিঙ্গাপুরে গেছেন। চিকিৎসার উদ্দেশ্যে তাঁরা দেশটিতে গেছেন বলে দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। আর গত ২৭ জুন উন্নত চিকিৎসা নিতে সিঙ্গাপুরে গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আজকে বিএনপি নেতারা দল বেঁধে সিঙ্গাপুর গেছেন। আবার শুনি জাতীয় পার্টিরও একজন গেছেন। ভালো, আলাপ-আলোচনা ভালো। রাজনৈতিক আলোচনা দেশেও করবে, বিদেশে গিয়েও করবে—এটা তাদের ব্যাপার। রাজনীতি করেন, দয়া করে ষড়যন্ত্র করবেন না, সন্ত্রাস করবেন না, ২০১৩-১৪ সালের মতো আগুন দিয়ে মানুষ পোড়াবেন না। এই রাজনীতি থেকে বিরত থাকবেন।’
খবর আছে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আন্দোলনে জনগণ আসে না, এবার আপনারা (বিএনপি) সন্ত্রাসের পথে যাচ্ছেন। কানাডায় (বিএনপি) পাঁচজন নেতা আশ্রয় চাইতে গিয়েছিল। সে দেশের আদালত বলে দিয়েছেন—এরা সন্ত্রাস। এদের দল একটা গণতান্ত্রিক সরকারকে উৎখাত করার জন্য দেশে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়া যাবে না।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মাত্র তিন থেকে চার মাস আছে এর মধ্যে অনেক দূর যেতে হবে। এ জন্য আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে থাকতে হবে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আবার যদি বিএনপি ক্ষমতায় যায়, তাহলে তারা গণতন্ত্র গিলে খাবে। তারা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও মুক্তিযুদ্ধের শক্তিকে নিশ্চিহ্ন করবে। বিএনপির হাতে ক্ষমতা গেলে এ দেশ পাকিস্তান বানাবে। নির্বাচনের মাত্র চার মাস আছে, তাই আপনাদের (প্রকৌশলী) দাবিদাওয়ার বিষয় আমরা বুঝি। কিন্তু এখন দেশের গণতন্ত্রকে বাঁচাতে হবে, দেশকে বাঁচাতে হবে। ষড়যন্ত্রকারীরা প্রস্তুত হচ্ছে, আমরাও প্রস্তুত আছি।’
বিএনপির প্রতি ইঙ্গিত করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আজকে বিএনপি নেতারা দল বেঁধে সিঙ্গাপুর গেছেন। আবার শুনি জাতীয় পার্টিরও একজন গেছেন। ষড়যন্ত্রকারীরা প্রস্তুত হচ্ছে। আমরাও প্রস্তুত। বেশি বাড়াবাড়ি করলে ছাড় দেওয়া হবে না।’
আজ সোমবার রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের (আইইবি) উদ্যোগে সংস্থাটির সদর দপ্তরের সামনে ‘উন্নয়ন ও শান্তি’ সমাবেশে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
উল্লেখ্য, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস সম্প্রতি সস্ত্রীক সিঙ্গাপুরে গেছেন। চিকিৎসার উদ্দেশ্যে তাঁরা দেশটিতে গেছেন বলে দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। আর গত ২৭ জুন উন্নত চিকিৎসা নিতে সিঙ্গাপুরে গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আজকে বিএনপি নেতারা দল বেঁধে সিঙ্গাপুর গেছেন। আবার শুনি জাতীয় পার্টিরও একজন গেছেন। ভালো, আলাপ-আলোচনা ভালো। রাজনৈতিক আলোচনা দেশেও করবে, বিদেশে গিয়েও করবে—এটা তাদের ব্যাপার। রাজনীতি করেন, দয়া করে ষড়যন্ত্র করবেন না, সন্ত্রাস করবেন না, ২০১৩-১৪ সালের মতো আগুন দিয়ে মানুষ পোড়াবেন না। এই রাজনীতি থেকে বিরত থাকবেন।’
খবর আছে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আন্দোলনে জনগণ আসে না, এবার আপনারা (বিএনপি) সন্ত্রাসের পথে যাচ্ছেন। কানাডায় (বিএনপি) পাঁচজন নেতা আশ্রয় চাইতে গিয়েছিল। সে দেশের আদালত বলে দিয়েছেন—এরা সন্ত্রাস। এদের দল একটা গণতান্ত্রিক সরকারকে উৎখাত করার জন্য দেশে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়া যাবে না।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মাত্র তিন থেকে চার মাস আছে এর মধ্যে অনেক দূর যেতে হবে। এ জন্য আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে থাকতে হবে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আবার যদি বিএনপি ক্ষমতায় যায়, তাহলে তারা গণতন্ত্র গিলে খাবে। তারা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও মুক্তিযুদ্ধের শক্তিকে নিশ্চিহ্ন করবে। বিএনপির হাতে ক্ষমতা গেলে এ দেশ পাকিস্তান বানাবে। নির্বাচনের মাত্র চার মাস আছে, তাই আপনাদের (প্রকৌশলী) দাবিদাওয়ার বিষয় আমরা বুঝি। কিন্তু এখন দেশের গণতন্ত্রকে বাঁচাতে হবে, দেশকে বাঁচাতে হবে। ষড়যন্ত্রকারীরা প্রস্তুত হচ্ছে, আমরাও প্রস্তুত আছি।’
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, কোনো দলের প্রতি অনুরাগ নয়, বরং ২০২৬ সালের রোজার আগে ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন হতে পারে বলে জামায়াতের আমির যে পরামর্শ দিয়েছিলেন, সেটার সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত নির্বাচনের নতুন সময়সীমা সামঞ্জস্যপূর্ণ।
৮ ঘণ্টা আগেজামায়াত ইসলামী মনে করে, একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিদেশে যৌথ সংবাদ সম্মেলন ও বৈঠকের বিষয় সম্পর্কে যৌথ প্রেস ব্রিফিং নৈতিকভাবে কিছুতেই যথার্থ নয়; যৌথ বিবৃতি দেওয়া দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির ব্যত্যয়। এর মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা একটি দলের প্রতি বিশেষ অনুরাগ প্রকাশ করেছেন, যা তাঁর নিরপেক্ষতা
৮ ঘণ্টা আগেসরকার প্রধান হিসেবে কোনো একটি দলের সঙ্গে যৌথ প্রেস ব্রিফিং নৈতিকভাবে কিছুতেই যথার্থ নয়। প্রধান উপদেষ্টা একটি দলের সঙ্গে বৈঠকের পর যৌথ প্রেস ব্রিফিং করায় আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হওয়ার বিষয়ে জনগণের মধ্যে সংশয় তৈরি হয়েছে বলে মনে করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
১১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের হামলায় ইরানের আরজিএসপ্রধান, সেনাপ্রধান ও কয়েকজন পরমাণুবিজ্ঞানী নিহত হওয়ার ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে ও নিহত ব্যক্তিদের প্রতি গভীর শোক প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
১ দিন আগে