আনন্দময়ী মজুমদার
যত দিন ছিলেন, ফোনে আলাপ করার সুযোগ হয়েছে গত কয়েক বছর। ছোটবেলায় তাঁর সামনে বসে বা দাঁড়িয়ে গল্প করার ও গান শোনার সুযোগও হয়েছে। প্রায় ত্রিশ বছর আগের কথা। অফিসে দেখা করতে নিয়ে গিয়েছিলেন সুশীল কাকা, (শ্রদ্ধেয় সুশীল সাহা) আমাদের অনুরোধে। কিছু মজার কথা বলে আমাকে নিমেষেই জিতে নিলেন। যেন কত দিনের চেনা! নতুন বাঁধা গান শোনালেন ছোট একটা গলিতে দাঁড়িয়ে; সেখানে ভালো রসগোল্লা পাওয়া যায় কিনা, সেই রসগোল্লা আমাদের না খাইয়ে কি ছাড়তে পারেন!
যখন গান গাইছিলেন, আমি ওর গলার মডুলেশনে অবাক হচ্ছিলাম। আমরা সাধারণত গান গাইবার সময় কণ্ঠ ছেড়ে না করলে মডুলেশন করতে পারি না। তিনি প্রায় চুপিসারে গাইছিলেন, ভদ্রতাবশত, যেন অদূরের পথচারীদের কানে না পৌঁছায়। কিন্তু সেইটুকুর মধ্যে একটা গানের যে ভাব, মডুলেশন অর্থাৎ ব্যঞ্জনা আছে, সবটুকুই ফুটিয়ে তুলছিলেন একদম নিখুঁত, আগাগোড়া।
তিনি আমার দেখা একমাত্র শিল্পী, যিনি তানপুরা ছাড়া, সুরের কোনো রেফারেন্স ছাড়া গান করলেও সুরের ‘পিচ’ বা ‘স্কেল’ পাল্টাত না! তিনি নিজেও বলেছেন এটা নাকি বিদেশিদের কাছেও অবাক করা বিষয় মনে হয়েছে। যার জন্য কখনো কোনো যন্ত্রানুষঙ্গ তাঁর দরকার হতো না। মাঝে মাঝে শুধু ফুটিয়ে তোলার জন্য তুড়ি মেরে বা তালি মেরে গান করেছেন। কখনো মনে হয়নি কোনো অভাব হচ্ছে। বরং যন্ত্রানুষঙ্গ নাকি তাঁর শ্রোতারা ‘নেয়নি’। কেন, সেটা মনে হয় আন্দাজ করতে পারি। তাঁর সুরেলা ও সমৃদ্ধ কণ্ঠ এমন একটা স্বয়ংসম্পূর্ণতা রচনা করত যে আর কিছু বাহুল্য হয়ে যেত। আর তাঁর গায়কির ব্যাপারটা সে রকমই ছিল।
সাম্প্রতিক দিনে, কিছুদিন যাবৎ অসুস্থ ছিলেন এবং অস্ত্রোপচার আসছে সামনে, সেটা জানতাম ঠিকই। ব্যাপারটি এতটা গুরুত্বপূর্ণ বা ঝুঁকিপূর্ণ, সেটা তিনি প্রকাশ করেননি।
আমি একজন ‘অতি সংবেদনসম্পন্ন মানুষ’। সুতরাং তিনি চলে যাওয়ায় মনে হচ্ছে, আমার একটা জরুরি অধ্যায় শেষ হয়ে গেল, আমি একটু যেন অনাথ হয়ে গেলাম। কিন্তু ওকে শ্রদ্ধা করার জন্য বা ভালোবাসার জন্য অসাধারণ সংবেদী না হলেও চলে। গানের জায়গাটাতে শুধু না, মনুষ্যত্বের জায়গাটা, আত্মশক্তির যে জায়গাটা, আমাদের নিত্যদিনের ধুলাকালি, ঝুলময়লা পরিষ্কার করে করে বোধ করি প্রদীপশিখার মতো জাগাতে হয়, সেটা পথে হোক অথবা নিভৃতে, সেই জায়গায় আমাদের অসম্ভব শক্তি লাগে, খুব কম মানুষ আছেন যাঁরা সেই শক্তি সব সময় ভান্ডারে নিয়ে চলাফেরা করেন। তিনি তাঁদের অন্যতম।
আমাদের প্রাণশক্তি, চিন্তাশক্তি ও ভালোবাসার শক্তি যাঁরা সহজেই অনায়াসে জাগিয়ে দিয়েছিলেন, কীভাবে, ঠিক জানি না—সেই তরুণ বয়সেই, তিনি তাঁদের অন্যতম। তাঁর প্রতিটি গান আমরা আলাদা করে, শব্দচয়ন থেকে সুর পর্যন্ত আদ্যোপান্ত পান করেছি আকণ্ঠ।
তখনকার দিনে ক্যাসেট ছিল। কয়েকটি গান নিমেষেই আমাদের ছোটদের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে গেল। ‘আমি বাংলায় গান গাই’ তো ছিলই তার মধ্যে। সেই সঙ্গে আরও কিছু অমূল্য গান, তাঁর ‘যেতে হবে’ ক্যাসেটে। কলেজজীবন সেই গানগুলোর সঙ্গে ওঠাবসার রীতি। যখন ছোটদের জন্য ‘কুট্টুস কাট্টাস’ অথবা ‘হযবরল’ ক্যাসেটে শুনলাম, তখন আমরা কলেজে পড়ছি। অসাধারণ লাগল তাঁর রসবোধ দেখে। বাংলা গানের জমানায় এমন বিচিত্রমুখী সহজিয়া প্রতিভা আমার আর দেখা নেই। আমি গ্রামবাংলায় বেশি দিন থাকিনি। কিন্তু তাঁর মধ্যে গ্রামের সহজিয়াপনা আর নগরের প্রসারিত, অভাবনীয় সব মালমসলা মিশে গিয়েছিল মনে হয়। এমনভাবে, যে আমরা আলাদা করতে পারিনি।
যখন অবশেষে এত দিন পরে ফোনে আলাপ হলো, তিনি মনে রেখেছেন শুধু না, রীতিমতো মনে রেখেছেন দেখে আশ্চর্য হলাম। তারপর তাঁর স্মৃতিশক্তি ও অসাধারণ সহজিয়া ব্যক্তিত্ব বুঝে ফেললাম। মানুষটা এ রকমই। কীভাবে গান বাঁধেন, কীভাবে সুর দেন, কীভাবে, একদম আনপড় জায়গা থেকে সংগীতে এসেছেন, কত কিছু শুনলাম তাঁর কাছে! বিভিন্ন দেশের, সংস্কৃতির, ভাষার গান নিয়ে কত সহজে বাংলা গানের সুর নিয়ে এসেছেন, এমনভাবে যে চেনার উপায় নেই, সেটাও দেখালেন গেয়ে গেয়ে।
তাঁর ওপর গৌতম ঘোষের প্রামাণ্যচিত্র তত দিনে দেখেছি। গুরুগম্ভীর কিছু প্রশ্ন করবে ভেবে রেখেছিলাম একসময়। তারপর একটু আলাপ হতে বুঝলাম, তিনি সেই মানুষই না! সবকিছুকে এত সহজ করে বুঝিয়ে দিতে পারেন। সবকিছুই যেন প্রাণরসে টইটম্বুর। কোনো গম্ভীর আলাপ নেই। গত নভেম্বরের শেষ দিকে স্বাস্থ্য নিয়ে আলাপ করার সময়ও হাসছিলেন। বুঝতে দেননি, কত বড় ঝুঁকির মধ্যে যাচ্ছেন।
তাঁর অসীম স্নেহপ্রবণতা অধম মানুষকেও স্পর্শ করবে, সেটা তো তাঁর সাক্ষাৎকারগুলো দেখলেই বোঝা যায়। আমাকে মনে রেখেছেন, সেটা স্বাভাবিকভাবেই, এটা তাঁর বিশেষ গুণেই। এমন মানুষ আমার, আমাদের জীবন থেকে গত কয় বছরে খুব দ্রুত হারিয়ে গেছেন বা যাচ্ছেন। বয়স হলে, অসুস্থতার জন্য মানুষকে চলে যেতে দিতে হয়। হয়তো এতে তাঁর শারীরিক কষ্ট লাঘব হয়। এমন কিছু ভেবে, মনকে প্রবোধ দেওয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু একটা প্রবল শূন্যতা অনুভব করছি। সময় থাকতে তাঁর কাছে আরও কিছু শেখা দরকার ছিল। হয়নি।
আনন্দময়ী মজুমদার, যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী অধ্যাপক, লেখক, অনুবাদক
যত দিন ছিলেন, ফোনে আলাপ করার সুযোগ হয়েছে গত কয়েক বছর। ছোটবেলায় তাঁর সামনে বসে বা দাঁড়িয়ে গল্প করার ও গান শোনার সুযোগও হয়েছে। প্রায় ত্রিশ বছর আগের কথা। অফিসে দেখা করতে নিয়ে গিয়েছিলেন সুশীল কাকা, (শ্রদ্ধেয় সুশীল সাহা) আমাদের অনুরোধে। কিছু মজার কথা বলে আমাকে নিমেষেই জিতে নিলেন। যেন কত দিনের চেনা! নতুন বাঁধা গান শোনালেন ছোট একটা গলিতে দাঁড়িয়ে; সেখানে ভালো রসগোল্লা পাওয়া যায় কিনা, সেই রসগোল্লা আমাদের না খাইয়ে কি ছাড়তে পারেন!
যখন গান গাইছিলেন, আমি ওর গলার মডুলেশনে অবাক হচ্ছিলাম। আমরা সাধারণত গান গাইবার সময় কণ্ঠ ছেড়ে না করলে মডুলেশন করতে পারি না। তিনি প্রায় চুপিসারে গাইছিলেন, ভদ্রতাবশত, যেন অদূরের পথচারীদের কানে না পৌঁছায়। কিন্তু সেইটুকুর মধ্যে একটা গানের যে ভাব, মডুলেশন অর্থাৎ ব্যঞ্জনা আছে, সবটুকুই ফুটিয়ে তুলছিলেন একদম নিখুঁত, আগাগোড়া।
তিনি আমার দেখা একমাত্র শিল্পী, যিনি তানপুরা ছাড়া, সুরের কোনো রেফারেন্স ছাড়া গান করলেও সুরের ‘পিচ’ বা ‘স্কেল’ পাল্টাত না! তিনি নিজেও বলেছেন এটা নাকি বিদেশিদের কাছেও অবাক করা বিষয় মনে হয়েছে। যার জন্য কখনো কোনো যন্ত্রানুষঙ্গ তাঁর দরকার হতো না। মাঝে মাঝে শুধু ফুটিয়ে তোলার জন্য তুড়ি মেরে বা তালি মেরে গান করেছেন। কখনো মনে হয়নি কোনো অভাব হচ্ছে। বরং যন্ত্রানুষঙ্গ নাকি তাঁর শ্রোতারা ‘নেয়নি’। কেন, সেটা মনে হয় আন্দাজ করতে পারি। তাঁর সুরেলা ও সমৃদ্ধ কণ্ঠ এমন একটা স্বয়ংসম্পূর্ণতা রচনা করত যে আর কিছু বাহুল্য হয়ে যেত। আর তাঁর গায়কির ব্যাপারটা সে রকমই ছিল।
সাম্প্রতিক দিনে, কিছুদিন যাবৎ অসুস্থ ছিলেন এবং অস্ত্রোপচার আসছে সামনে, সেটা জানতাম ঠিকই। ব্যাপারটি এতটা গুরুত্বপূর্ণ বা ঝুঁকিপূর্ণ, সেটা তিনি প্রকাশ করেননি।
আমি একজন ‘অতি সংবেদনসম্পন্ন মানুষ’। সুতরাং তিনি চলে যাওয়ায় মনে হচ্ছে, আমার একটা জরুরি অধ্যায় শেষ হয়ে গেল, আমি একটু যেন অনাথ হয়ে গেলাম। কিন্তু ওকে শ্রদ্ধা করার জন্য বা ভালোবাসার জন্য অসাধারণ সংবেদী না হলেও চলে। গানের জায়গাটাতে শুধু না, মনুষ্যত্বের জায়গাটা, আত্মশক্তির যে জায়গাটা, আমাদের নিত্যদিনের ধুলাকালি, ঝুলময়লা পরিষ্কার করে করে বোধ করি প্রদীপশিখার মতো জাগাতে হয়, সেটা পথে হোক অথবা নিভৃতে, সেই জায়গায় আমাদের অসম্ভব শক্তি লাগে, খুব কম মানুষ আছেন যাঁরা সেই শক্তি সব সময় ভান্ডারে নিয়ে চলাফেরা করেন। তিনি তাঁদের অন্যতম।
আমাদের প্রাণশক্তি, চিন্তাশক্তি ও ভালোবাসার শক্তি যাঁরা সহজেই অনায়াসে জাগিয়ে দিয়েছিলেন, কীভাবে, ঠিক জানি না—সেই তরুণ বয়সেই, তিনি তাঁদের অন্যতম। তাঁর প্রতিটি গান আমরা আলাদা করে, শব্দচয়ন থেকে সুর পর্যন্ত আদ্যোপান্ত পান করেছি আকণ্ঠ।
তখনকার দিনে ক্যাসেট ছিল। কয়েকটি গান নিমেষেই আমাদের ছোটদের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে গেল। ‘আমি বাংলায় গান গাই’ তো ছিলই তার মধ্যে। সেই সঙ্গে আরও কিছু অমূল্য গান, তাঁর ‘যেতে হবে’ ক্যাসেটে। কলেজজীবন সেই গানগুলোর সঙ্গে ওঠাবসার রীতি। যখন ছোটদের জন্য ‘কুট্টুস কাট্টাস’ অথবা ‘হযবরল’ ক্যাসেটে শুনলাম, তখন আমরা কলেজে পড়ছি। অসাধারণ লাগল তাঁর রসবোধ দেখে। বাংলা গানের জমানায় এমন বিচিত্রমুখী সহজিয়া প্রতিভা আমার আর দেখা নেই। আমি গ্রামবাংলায় বেশি দিন থাকিনি। কিন্তু তাঁর মধ্যে গ্রামের সহজিয়াপনা আর নগরের প্রসারিত, অভাবনীয় সব মালমসলা মিশে গিয়েছিল মনে হয়। এমনভাবে, যে আমরা আলাদা করতে পারিনি।
যখন অবশেষে এত দিন পরে ফোনে আলাপ হলো, তিনি মনে রেখেছেন শুধু না, রীতিমতো মনে রেখেছেন দেখে আশ্চর্য হলাম। তারপর তাঁর স্মৃতিশক্তি ও অসাধারণ সহজিয়া ব্যক্তিত্ব বুঝে ফেললাম। মানুষটা এ রকমই। কীভাবে গান বাঁধেন, কীভাবে সুর দেন, কীভাবে, একদম আনপড় জায়গা থেকে সংগীতে এসেছেন, কত কিছু শুনলাম তাঁর কাছে! বিভিন্ন দেশের, সংস্কৃতির, ভাষার গান নিয়ে কত সহজে বাংলা গানের সুর নিয়ে এসেছেন, এমনভাবে যে চেনার উপায় নেই, সেটাও দেখালেন গেয়ে গেয়ে।
তাঁর ওপর গৌতম ঘোষের প্রামাণ্যচিত্র তত দিনে দেখেছি। গুরুগম্ভীর কিছু প্রশ্ন করবে ভেবে রেখেছিলাম একসময়। তারপর একটু আলাপ হতে বুঝলাম, তিনি সেই মানুষই না! সবকিছুকে এত সহজ করে বুঝিয়ে দিতে পারেন। সবকিছুই যেন প্রাণরসে টইটম্বুর। কোনো গম্ভীর আলাপ নেই। গত নভেম্বরের শেষ দিকে স্বাস্থ্য নিয়ে আলাপ করার সময়ও হাসছিলেন। বুঝতে দেননি, কত বড় ঝুঁকির মধ্যে যাচ্ছেন।
তাঁর অসীম স্নেহপ্রবণতা অধম মানুষকেও স্পর্শ করবে, সেটা তো তাঁর সাক্ষাৎকারগুলো দেখলেই বোঝা যায়। আমাকে মনে রেখেছেন, সেটা স্বাভাবিকভাবেই, এটা তাঁর বিশেষ গুণেই। এমন মানুষ আমার, আমাদের জীবন থেকে গত কয় বছরে খুব দ্রুত হারিয়ে গেছেন বা যাচ্ছেন। বয়স হলে, অসুস্থতার জন্য মানুষকে চলে যেতে দিতে হয়। হয়তো এতে তাঁর শারীরিক কষ্ট লাঘব হয়। এমন কিছু ভেবে, মনকে প্রবোধ দেওয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু একটা প্রবল শূন্যতা অনুভব করছি। সময় থাকতে তাঁর কাছে আরও কিছু শেখা দরকার ছিল। হয়নি।
আনন্দময়ী মজুমদার, যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী অধ্যাপক, লেখক, অনুবাদক
এবারের মার্চ মাসটাকে কীভাবে দেখা হবে? কে কীভাবে দেখবে? উন্মাতাল এই শহরের ফুঁসে ওঠা দেখে শহীদ সাংবাদিক সিরাজুদ্দীন হোসেন ৩ মার্চের ইত্তেফাকের শিরোনাম করেছিলেন ‘বিক্ষুব্ধ নগরীর ভয়াল গর্জন’।
২ ঘণ্টা আগেএবার সিডনির বইমেলায়ও মানুষের সমাগম কম হয়েছে। প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত মেলাটিতে ছিল সামান্যসংখ্যক মানুষ। পরদিন রোববার দীর্ঘকালের মেলাটি গতবারের মতো মানুষ টানতে পারেনি। আমি যখন মেলা প্রাঙ্গণে গিয়ে পৌঁছাই, তখন যা দেখেছি তাতে এটা বলা চলে যে মানুষ আগের মতো আসেনি।
২ ঘণ্টা আগেকতভাবে যে লুটপাটের পরিকল্পনা ও তার বাস্তবায়ন চলছে, তার হিসাব কোনো জ্যোতিষী হিসাববিজ্ঞানে পারদর্শী ব্যক্তিও করতে পারবেন বলে মনে হয় না। ২৪ ফেব্রুয়ারি আজকের পত্রিকায় ‘২০০ বছরের মাঠ কেটে পুকুর, উজাড় গাছও’ শিরোনামের খবরটি পড়লে...
২ ঘণ্টা আগেড. সাজ্জাদ সিদ্দিকী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক। বর্তমানে তিনি বিভাগের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির কারণ এবং প্রতিকার নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন...
১ দিন আগে