তুষার আবদুল্লাহ
বাংলাদেশে টেলিভিশন বা দৃশ্যমাধ্যমের যে বিপ্লব ঘটেছে, তার অন্যতম কান্ডারি অবশ্যই সাইমন ড্রিং। এ এস মাহমুদের মতো উদ্যোক্তা বেসরকারি টেলিভিশন নিয়ে এসেছিলেন ঠিক, কিন্তু একুশের মূল ব্র্যান্ড ছিলেন সাইমন ড্রিং। এখনো শহর, গ্রামের লোকজন বলে, আপনারা তো সাইমনের শিষ্য।
বাংলাদেশের ক্রিকেটকে যেমন বদলে দিয়েছিলেন গর্ডন গ্রিনিজ, তেমনি আমাদের দৃশ্যমাধ্যমের সাংবাদিকতাকে বদলে দিয়েছিলেন সাইমন। যার প্রভাব পরবর্তীতে সকল গণমাধ্যমের ওপরও পড়েছে। সাইমনের কাছ থেকে শিখেছি ২৪ ঘণ্টা কীভাবে একজন রিপোর্টারকে খবরের সঙ্গে থাকতে হয়। শহরের বাইরেও যে খবরের বড় একটা ভান্ডার আছে, তাও শেখা সাইমনের কাছে। সহকর্মীকে কীভাবে চোখের সীমানায় রাখতে হয়, একজন দৃশ্য মাধ্যমের সাংবাদিকের কথা বলা, বসা, পোশাক পরিচ্ছদ—সকল কিছুর মধ্যে রুচিবোধ থাকার যে অনিবার্যতা, সাইমন ড্রিং তা আমাদের শিখিয়েছেন।
আমরা যারা সাইমন ড্রিংয়ের শিষ্য আছি, তারা কিন্তু নৈতিকতা, পেশাদারির দিক থেকে তাঁকে অনুসরণ করছি না আর। ২০০০ সাল থেকে ২০২১। দীর্ঘ পথ ঠিকই। কিন্তু পেশাদারি, নৈতিকতাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই।
আমরা অনেকে ব্যক্তিগতভাবে সাইমন হতে গিয়ে, সাংবাদিকতার সৌন্দর্য নষ্ট করছি। মুখে বলছি একুশের কথা, সাইমনের কথা; কিন্তু বাস্তবে আমরা তাঁর শেখানো পথে নেই। আমরা নিজেরা নিজের মতো করে নিয়ম তৈরি করেছি। ছন্দ যিনি জানেন, তিনিই ছন্দ ভাঙতে পারেন। আমরা ছন্দ না জেনেই ছন্দ ভেঙে চলেছি। সাইমন চলে গেছেন; বাংলাদেশের দৃশ্য মাধ্যমের সাংবাদিকতায় তাঁর জলছাপ অক্ষয় হয়ে থাকবে।
বাংলাদেশে টেলিভিশন বা দৃশ্যমাধ্যমের যে বিপ্লব ঘটেছে, তার অন্যতম কান্ডারি অবশ্যই সাইমন ড্রিং। এ এস মাহমুদের মতো উদ্যোক্তা বেসরকারি টেলিভিশন নিয়ে এসেছিলেন ঠিক, কিন্তু একুশের মূল ব্র্যান্ড ছিলেন সাইমন ড্রিং। এখনো শহর, গ্রামের লোকজন বলে, আপনারা তো সাইমনের শিষ্য।
বাংলাদেশের ক্রিকেটকে যেমন বদলে দিয়েছিলেন গর্ডন গ্রিনিজ, তেমনি আমাদের দৃশ্যমাধ্যমের সাংবাদিকতাকে বদলে দিয়েছিলেন সাইমন। যার প্রভাব পরবর্তীতে সকল গণমাধ্যমের ওপরও পড়েছে। সাইমনের কাছ থেকে শিখেছি ২৪ ঘণ্টা কীভাবে একজন রিপোর্টারকে খবরের সঙ্গে থাকতে হয়। শহরের বাইরেও যে খবরের বড় একটা ভান্ডার আছে, তাও শেখা সাইমনের কাছে। সহকর্মীকে কীভাবে চোখের সীমানায় রাখতে হয়, একজন দৃশ্য মাধ্যমের সাংবাদিকের কথা বলা, বসা, পোশাক পরিচ্ছদ—সকল কিছুর মধ্যে রুচিবোধ থাকার যে অনিবার্যতা, সাইমন ড্রিং তা আমাদের শিখিয়েছেন।
আমরা যারা সাইমন ড্রিংয়ের শিষ্য আছি, তারা কিন্তু নৈতিকতা, পেশাদারির দিক থেকে তাঁকে অনুসরণ করছি না আর। ২০০০ সাল থেকে ২০২১। দীর্ঘ পথ ঠিকই। কিন্তু পেশাদারি, নৈতিকতাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই।
আমরা অনেকে ব্যক্তিগতভাবে সাইমন হতে গিয়ে, সাংবাদিকতার সৌন্দর্য নষ্ট করছি। মুখে বলছি একুশের কথা, সাইমনের কথা; কিন্তু বাস্তবে আমরা তাঁর শেখানো পথে নেই। আমরা নিজেরা নিজের মতো করে নিয়ম তৈরি করেছি। ছন্দ যিনি জানেন, তিনিই ছন্দ ভাঙতে পারেন। আমরা ছন্দ না জেনেই ছন্দ ভেঙে চলেছি। সাইমন চলে গেছেন; বাংলাদেশের দৃশ্য মাধ্যমের সাংবাদিকতায় তাঁর জলছাপ অক্ষয় হয়ে থাকবে।
গত সংখ্যায় লিখেছিলাম, এখন আর ছাত্র খুঁজে পাওয়া যায় না, চারদিকে পরীক্ষার্থী। কিন্তু দ্রুতই দেখা যাচ্ছে, ছাত্র এবং পরীক্ষার্থী কাউকেই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ছাত্রদের একটা বৃহদাংশ রাজনীতিবিদে পরিণত হয়েছে। শুধু তা-ই নয়, তাদের অঙ্গুলি হেলনে বড় বড় রাজনৈতিক সিদ্ধান্তও হয়ে যাচ্ছে। ভেবেছিলাম প্রাথমিক শিক্ষা
১৪ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞানীরা বিংশ শতাব্দীজুড়ে বহির্জাগতিক প্রাণ অনুসন্ধানের চেষ্টা চালিয়েছেন। খুঁজেছেন কার্বনভিত্তিক, সিলিকনভিত্তিক বা অ্যামোনিয়া যৌগনির্ভর প্রাণ। এটা আমাদের জানা জরুরি যে প্রাণের প্রকৃতি, আর অন্য জায়গায় প্রাণ আছে কি না, তা আসলে একই প্রশ্নের দুটো দিক। তা হলো, ‘কেন আমরা এখানে?’ বিস্ময়ের ব্যাপার হচ্ছে,
১৪ ঘণ্টা আগেপরিবার হলো মূলত রক্ত-সম্পর্কিত ব্যক্তিদের সংগঠন, যেখানে সব সদস্যের খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, নিরাপত্তা এবং বিনোদনের আয়োজন হয়ে থাকে। পরিবার কখন কী কারণে গড়ে উঠেছে, তা নিয়ে মতপার্থক্য রয়েছে। বেশির ভাগের মত হলো, মানুষ সমতলে বসবাস করার সময় কৃষিকাজ শিখে ফেলে। কৃষিজাত পণ্য সংরক্ষণের জন্য গোলাঘর
১৫ ঘণ্টা আগেনিষিদ্ধ জিনিসের প্রতি মানুষের আকর্ষণ বেশি, এ কথা নতুন নয়। এবং এ ব্যাপারে প্রমাণের অভাব নেই। একটা কিছু নিষিদ্ধ করলেই যে তা ব্যবহার করা বন্ধ হয়ে যাবে, এমন ভাবাটাই ভুল। ধরুন, একটি রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলে সেই দলটি যে ছদ্মবেশে বা তলে তলে রাজনীতি করবে না, সেই গ্যারান্টি কে দিতে পারে? তেমনি কেউ
১৫ ঘণ্টা আগে