জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী ছিল গতকাল ১২ ভাদ্র। এ দিন কবির সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের পাশাপাশি সকাল থেকে সন্ধ্যা অবধি গান-কবিতা, আলোচনাসহ নানা আনুষ্ঠানিকতায় স্মরণ করা হয় তাঁকে।
চোখের নিমেষে যেন কেটে গেল একটি বছর। মনে হচ্ছে, এই তো সেদিন আমরা দুই ভাই হাসতে হাসতে কী দারুণ আড্ডা দিলাম। হ্যাঁ, জুয়েল ভাই তো আমার নিজেরই ভাই। তাঁর সঙ্গে আমার প্রথম দেখা ১৯৯২ সালে, শাহবাগের আজিজ সুপার মার্কেটে। তাঁর অফিস ছিল সেখানে। ওখানেই তাঁর সঙ্গে আমার প্রথম আলাপ, পরিচয় ও সখ্য। একটা সময় নিয়মিত য
মা-বাবার দেওয়া নাম ছিল দেলোয়ার হোসেন। চলচ্চিত্রে এসে হয়ে যান দিলদার। বদলে যাওয়া এই নামেই ঠাঁই করে নেন দর্শকের হৃদয়ে। চার দশকের কম সময়ে দিলদার দেখা দিয়েছেন ৫০০-র বেশি সিনেমায়। তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন, কীভাবে রাজত্ব করতে হয়। কীভাবে কমেডিয়ানের গণ্ডি ডিঙিয়ে হয়ে উঠতে হয় একচ্ছত্র নায়ক। তাঁর মৃত্যুর পর বাংলা
সময়ের এক গাঢ় দুপুরে, জ্ঞান ভুবনের দরজায় এক সন্ন্যাসী দাঁড়িয়ে ছিলেন—নীরব, দীপ্ত, অদ্ভুত নিরাসক্ত। তাঁর হাতে ছিল না কোনো তরবারি, ছিল কেবল এক কলম। তাঁর কণ্ঠে ছিল না কোনো উচ্চারণ, কিন্তু তাঁর লেখা যুগে যুগে উচ্চারিত হয়েছে পৃথিবীর সকল ভাষায়। তিনি ইবনে সিনা। মৃত্যু তাঁকে কেড়ে নেয় ১০৩৭ সালের ২২ জুন...