ইলোরা আফরোজ রিমু
অনেকেই এখনো স্পষ্টভাবে জানেন না যে, মৃদু ঘ্রাণ ও ঝালের চুই মূলত দক্ষিণ এশিয়ার কয়েকটি দেশের ঝালপ্রেমীদের কাছে জনপ্রিয় একটি মসলা। সাধারণত এটি মাংসের সঙ্গে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আমাদের দেশে ঠিক কবে থেকে ব্যবহার শুরু হয়েছে তার সঠিক ইতিহাস ও সময় জানা যায় না। তবে খুলনা অঞ্চলের জেলাগুলোতে কয়েক শ বছর আগে থেকে চাষাবাদ ও ব্যবহার হয়ে আসছে এটি। চুই মূলত একটি লতানো উদ্ভিদ। সাধারণত বড় কোনো গাছের সঙ্গে পেঁচিয়ে পরগাছার মতো বেড়ে ওঠে এটি। আমাদের দেশে মোট তিনটি ভিন্ন ভিন্ন জাতের চুইঝাল উৎপাদিত হয়। দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের তুমুল জনপ্রিয় এই মসলার বৈজ্ঞানিক নাম পেপার চাবা।
চুই শুধু দক্ষিণবঙ্গেই উৎপাদিত হয়, তেমন নয়। উত্তরবঙ্গেও এটি পাওয়া যায়। তবে সে অঞ্চলে এটি খাওয়ার প্রণালি আলাদা। যশোর-খুলনার দিকে চুই খাওয়া হয় সাধারণত মাংসের সঙ্গে। আর উত্তরবঙ্গে এটি খাওয়া হয় সাধারণত সবজি ও মাছের সঙ্গে। দক্ষিণবঙ্গে এটি সব সময় খাওয়া হলেও উত্তরবঙ্গে এটি খাওয়া হয় মূলত চৈত্র-বৈশাখ মাসে।
চুইঝালের রয়েছে ভেষজ উপকারিতা। ক্যানসার, হৃদ্রোগ, ক্ষুধামান্দ্য, গ্যাস্ট্রিক, অ্যাজমা, অনিদ্রাসহ অনেক রোগ সারাতে সরাসরি বা সহযোগী হিসেবে এর পরিচিতি আছে।
সংরক্ষণের নিয়ম
চুইঝাল ছালবাকলসহ পলিথিনে মুড়ে ডিপ ফ্রিজে রেখে দীর্ঘদিন পর্যন্ত খাওয়া যায়। তা ছাড়া চটের বস্তায় মুড়ে মাটিতে বা ফ্লোরে রেখে মাঝে মাঝে পানি ছিটিয়েও এটি সংরক্ষণ করা যায়। আবার নির্দিষ্ট পরিমাণে কেটে ওয়াটারপ্রুফ বক্সে ভরে ডিপ ফ্রিজে রেখেও খাওয়া যায়।
খাওয়ার নিয়ম
বেশির ভাগ সময় মাংসের সঙ্গে রান্না করে খাওয়া হয় চুই। মাংস ছাড়াও বড় মাছ, খিচুড়ি, ডাল এবং বিভিন্ন সবজির সঙ্গে মিশিয়ে এটি রান্না করে খাওয়া যায়। তা ছাড়া সামান্য এক পিস চুইঝাল মসলার সঙ্গে বেঁটে দিয়েও যেকোনো রান্নায় ব্যবহার করা যায়।
এটি ডাঁটার মতো চিবিয়ে খাওয়া হয়। দেশি চুইঝালের আঠালো স্বাদের ঝাঁজালো ফ্লেভারে বিমোহিত হবেন যে কেউ।
রান্নার নিয়ম
মাংস ২০ শতাংশ সেদ্ধ বা কষানো হয়ে গেলে তরকারিতে আলুর মতো কেটে দিয়ে দিতে হয়। এতেই দেশি চুই ভালোমতো সেদ্ধ হয়ে যায়। চুইয়ের সামান্য ব্যবহার বদলে দেয় সম্পূর্ণ রান্নার স্বাদ।
অনেকেই এখনো স্পষ্টভাবে জানেন না যে, মৃদু ঘ্রাণ ও ঝালের চুই মূলত দক্ষিণ এশিয়ার কয়েকটি দেশের ঝালপ্রেমীদের কাছে জনপ্রিয় একটি মসলা। সাধারণত এটি মাংসের সঙ্গে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আমাদের দেশে ঠিক কবে থেকে ব্যবহার শুরু হয়েছে তার সঠিক ইতিহাস ও সময় জানা যায় না। তবে খুলনা অঞ্চলের জেলাগুলোতে কয়েক শ বছর আগে থেকে চাষাবাদ ও ব্যবহার হয়ে আসছে এটি। চুই মূলত একটি লতানো উদ্ভিদ। সাধারণত বড় কোনো গাছের সঙ্গে পেঁচিয়ে পরগাছার মতো বেড়ে ওঠে এটি। আমাদের দেশে মোট তিনটি ভিন্ন ভিন্ন জাতের চুইঝাল উৎপাদিত হয়। দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের তুমুল জনপ্রিয় এই মসলার বৈজ্ঞানিক নাম পেপার চাবা।
চুই শুধু দক্ষিণবঙ্গেই উৎপাদিত হয়, তেমন নয়। উত্তরবঙ্গেও এটি পাওয়া যায়। তবে সে অঞ্চলে এটি খাওয়ার প্রণালি আলাদা। যশোর-খুলনার দিকে চুই খাওয়া হয় সাধারণত মাংসের সঙ্গে। আর উত্তরবঙ্গে এটি খাওয়া হয় সাধারণত সবজি ও মাছের সঙ্গে। দক্ষিণবঙ্গে এটি সব সময় খাওয়া হলেও উত্তরবঙ্গে এটি খাওয়া হয় মূলত চৈত্র-বৈশাখ মাসে।
চুইঝালের রয়েছে ভেষজ উপকারিতা। ক্যানসার, হৃদ্রোগ, ক্ষুধামান্দ্য, গ্যাস্ট্রিক, অ্যাজমা, অনিদ্রাসহ অনেক রোগ সারাতে সরাসরি বা সহযোগী হিসেবে এর পরিচিতি আছে।
সংরক্ষণের নিয়ম
চুইঝাল ছালবাকলসহ পলিথিনে মুড়ে ডিপ ফ্রিজে রেখে দীর্ঘদিন পর্যন্ত খাওয়া যায়। তা ছাড়া চটের বস্তায় মুড়ে মাটিতে বা ফ্লোরে রেখে মাঝে মাঝে পানি ছিটিয়েও এটি সংরক্ষণ করা যায়। আবার নির্দিষ্ট পরিমাণে কেটে ওয়াটারপ্রুফ বক্সে ভরে ডিপ ফ্রিজে রেখেও খাওয়া যায়।
খাওয়ার নিয়ম
বেশির ভাগ সময় মাংসের সঙ্গে রান্না করে খাওয়া হয় চুই। মাংস ছাড়াও বড় মাছ, খিচুড়ি, ডাল এবং বিভিন্ন সবজির সঙ্গে মিশিয়ে এটি রান্না করে খাওয়া যায়। তা ছাড়া সামান্য এক পিস চুইঝাল মসলার সঙ্গে বেঁটে দিয়েও যেকোনো রান্নায় ব্যবহার করা যায়।
এটি ডাঁটার মতো চিবিয়ে খাওয়া হয়। দেশি চুইঝালের আঠালো স্বাদের ঝাঁজালো ফ্লেভারে বিমোহিত হবেন যে কেউ।
রান্নার নিয়ম
মাংস ২০ শতাংশ সেদ্ধ বা কষানো হয়ে গেলে তরকারিতে আলুর মতো কেটে দিয়ে দিতে হয়। এতেই দেশি চুই ভালোমতো সেদ্ধ হয়ে যায়। চুইয়ের সামান্য ব্যবহার বদলে দেয় সম্পূর্ণ রান্নার স্বাদ।
আশি কিংবা নব্বইয়ের দশকের বাংলা সিনেমা দেখে এই প্রজন্মের অনেক মেয়েরই চোখ ছানাবড়া হবে। না না, নেতিবাচক অর্থে বলছি না। সে সময় দুই গালে মেয়েরা লালচে আভার ব্লাশন ব্যবহার করত। খানিকটা বাড়তি ব্লাশন ব্যবহারই ছিল সে সময়কার ট্রেন্ড। ওই যে লোকে বলে না, তুষারকন্যার গাল ছিল আপেলের মতো লাল! তাই রাজকুমারীর মতো...
৯ ঘণ্টা আগেবাঙালি কম তেলে রাঁধতে জানে না, এ কথা স্বীকার করতে হবে গড়িমসি করে হলেও। বাড়িতে দাওয়াত রয়েছে মানে কড়াইয়ে নিত্যদিনের তুলনায় একটু বেশি তেল ঢেলে ফেলি। তেল জবজবে খাবার মানে কি সুস্বাদু? আর যদি হয়ও, তবে তা কোনোভাবেই স্বাস্থ্যকর নয়।
৯ ঘণ্টা আগেঅফিস থেকে ফিরেই যদি হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ ভেসে ওঠে—দল বেঁধে আজ রাতেই বন্ধুরা আসছে আপনার বাড়িতে। তাহলে সবার আগে ঝাড়ু, মপ, ওয়াইপার খুঁজতেই ছুটতে হয়। ঘরটা অন্তত দেখার মতো তো হওয়া চাই! তাড়াহুড়ো না করে ঝটপট যদি কয়েকটি বিষয়ে নজর দেওয়া যায়, তাহলেই ঘরটা অতিথিদের আগমনের জন্য প্রস্তুত হয়ে উঠবে...
৯ ঘণ্টা আগেশীত আসার আগে থেকে চুলে খুশকি দেখা দেয়। এর জন্য মাথার ত্বকে ব্যবহার করি অ্যালোভেরা। এ ছাড়া রোজই চুলে শ্যাম্পু করি, কিন্তু খুশকি থেকে কোনোভাবে পরিত্রাণ পাচ্ছি না। কীভাবে সমস্যার সমাধান পেতে পারি?
৯ ঘণ্টা আগে