রহমতুল্লাহ শিহাব ইসলামবিষয়ক গবেষক
স্বপ্ন কখনো কখনো বিশেষ অর্থবহ হয় ৷ তাই দুঃস্বপ্ন দেখলে আমরা ভীষণ ভয় পাই। এ ক্ষেত্রে আমাদের কী করা উচিত সে বিষয়ে হাদিসে বেশ কিছু করণীয়ের কথা আলোচিত হয়েছে। যথা—
এক . বাঁ দিকে তিনবার থুতু ফেলা: রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘কেউ যদি এমন কিছু দেখে, যা সে অপছন্দ করে, সে যেন বাঁ দিকে তিনবার থুতু ফেলে এবং শয়তান থেকে আশ্রয় চায়। তাহলে এ স্বপ্ন তার কোনো ক্ষতি করবে না।’ (বুখারি: ৬৯৯৫)
দুই. আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়া: ওপরের হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বাঁ দিকে তিনবার থুতু ফেলার পাশাপাশি মহান আল্লাহর কাছে অভিশপ্ত শয়তানের অনিষ্ট থেকে আশ্রয় চাওয়ার হুকুম দিয়েছেন। (বুখারি: ৬৯৯৫) কোনো কোনো হাদিসে তিনবার আশ্রয় চাওয়ার কথাও উল্লেখ আছে। (ইবনে মাজাহ: ৩৯০৯)
তিন. পাশ পরিবর্তন করে শোয়া: ঘুমের মধ্যে কোনো খারাপ বা ভীতিকর স্বপ্ন দেখলে পাশ পরিবর্তন করে শোয়ার কথা বলেছেন রাসুলুল্লাহ (সা.)। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের কেউ স্বপ্নে অপছন্দনীয় কিছু দেখলে সে যেন তার বাঁ দিকে তিনবার থুতু ফেলে, আল্লাহর কাছে অভিশপ্ত শয়তান থেকে তিনবার আশ্রয় প্রার্থনা করে এবং যে পাশে শোয়া ছিল তা পরিবর্তন করে।’ (ইবনে মাজাহ: ৩৯০৯)
চার. ঘুম থেকে জেগে নামাজ আদায়: ঘুমন্ত অবস্থায় কেউ কোনো খারাপ স্বপ্ন দেখলে ঘুম থেকে জেগে নামাজ আদায় করার পরামর্শ দিয়েছেন রাসুলুল্লাহ (সা.)। (আবু দাউদ: ৫০১৯)
পাঁচ. স্বপ্নের কথা গোপন রাখা: রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের কেউ যখন খারাপ স্বপ্ন দেখে, সে যেন ঘুমের মধ্যে তার সঙ্গে শয়তানের চক্রান্তের সংবাদ কাউকে না দেয়।’ (মুসলিম: ৫৮১৬)
স্বপ্ন কখনো কখনো বিশেষ অর্থবহ হয় ৷ তাই দুঃস্বপ্ন দেখলে আমরা ভীষণ ভয় পাই। এ ক্ষেত্রে আমাদের কী করা উচিত সে বিষয়ে হাদিসে বেশ কিছু করণীয়ের কথা আলোচিত হয়েছে। যথা—
এক . বাঁ দিকে তিনবার থুতু ফেলা: রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘কেউ যদি এমন কিছু দেখে, যা সে অপছন্দ করে, সে যেন বাঁ দিকে তিনবার থুতু ফেলে এবং শয়তান থেকে আশ্রয় চায়। তাহলে এ স্বপ্ন তার কোনো ক্ষতি করবে না।’ (বুখারি: ৬৯৯৫)
দুই. আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়া: ওপরের হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বাঁ দিকে তিনবার থুতু ফেলার পাশাপাশি মহান আল্লাহর কাছে অভিশপ্ত শয়তানের অনিষ্ট থেকে আশ্রয় চাওয়ার হুকুম দিয়েছেন। (বুখারি: ৬৯৯৫) কোনো কোনো হাদিসে তিনবার আশ্রয় চাওয়ার কথাও উল্লেখ আছে। (ইবনে মাজাহ: ৩৯০৯)
তিন. পাশ পরিবর্তন করে শোয়া: ঘুমের মধ্যে কোনো খারাপ বা ভীতিকর স্বপ্ন দেখলে পাশ পরিবর্তন করে শোয়ার কথা বলেছেন রাসুলুল্লাহ (সা.)। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের কেউ স্বপ্নে অপছন্দনীয় কিছু দেখলে সে যেন তার বাঁ দিকে তিনবার থুতু ফেলে, আল্লাহর কাছে অভিশপ্ত শয়তান থেকে তিনবার আশ্রয় প্রার্থনা করে এবং যে পাশে শোয়া ছিল তা পরিবর্তন করে।’ (ইবনে মাজাহ: ৩৯০৯)
চার. ঘুম থেকে জেগে নামাজ আদায়: ঘুমন্ত অবস্থায় কেউ কোনো খারাপ স্বপ্ন দেখলে ঘুম থেকে জেগে নামাজ আদায় করার পরামর্শ দিয়েছেন রাসুলুল্লাহ (সা.)। (আবু দাউদ: ৫০১৯)
পাঁচ. স্বপ্নের কথা গোপন রাখা: রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের কেউ যখন খারাপ স্বপ্ন দেখে, সে যেন ঘুমের মধ্যে তার সঙ্গে শয়তানের চক্রান্তের সংবাদ কাউকে না দেয়।’ (মুসলিম: ৫৮১৬)
সাহাবায়ে কেরাম ছিলেন উম্মতের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ও উত্তম মানুষ। নবীজি (সা.)-এর প্রতি তাদের গভীর ভালোবাসা ছিল, যার কারণে তাঁরা তাঁর প্রতিটি কথা ও কাজ অত্যন্ত যত্ন সহকারে সংরক্ষণ করেছেন। এমনকি তিনি কোন কাজ কোন হাতে এবং কোন দিক থেকে শুরু করতেন, তাও তাঁরা বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেছেন।
৮ ঘণ্টা আগেআল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দার কল্যাণের জন্য অসংখ্য নেয়ামত দান করেছেন। এর মধ্যে অন্যতম প্রধান ও গুরুত্বপূর্ণ হলো নামাজ, যার মধ্যে রয়েছে বান্দার মুক্তি ও কল্যাণ। আল্লাহ তাআলা মুমিনদের জন্য প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করেছেন, যার মাধ্যমে মুমিন ব্যক্তি তাঁর রবের নৈকট্য অর্জন করতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগেনেক কাজের দ্বারা পাপরাশি তখনই মাফ হবে, যখন তা সগিরা গুনাহ হবে। যদি কবিরা গুনাহ হয়, তাহলে অবশ্যই এর জন্য তওবা করতে হবে। আর অপরাধটা যদি কোনো মানুষের অধিকার সম্পর্কিত হয়, তাহলে প্রথমে ওই ব্যক্তি থেকে ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে। তারপর আল্লাহ তাআলার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে।
১৪ ঘণ্টা আগেইসলামের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ ইবাদত হলো রোজা। আল্লাহ তাআলা বান্দাকে নিজ হাতে রোজার প্রতিদান দেবেন। এ ছাড়া জান্নাতে রোজাদারদের জন্য থাকবে বিশেষ প্রবেশপথ, যা দিয়ে একমাত্র তারাই প্রবেশ করবে।
১৮ ঘণ্টা আগে