আবরার নাঈম
সাহাবায়ে কেরাম ছিলেন উম্মতের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ও উত্তম মানুষ। নবীজি (সা.)-এর প্রতি তাদের গভীর ভালোবাসা ছিল, যার কারণে তাঁরা তাঁর প্রতিটি কথা ও কাজ অত্যন্ত যত্ন সহকারে সংরক্ষণ করেছেন। এমনকি তিনি কোন কাজ কোন হাতে এবং কোন দিক থেকে শুরু করতেন, তাও তাঁরা বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেছেন। নবীজি (সা.) যেসব কাজে ডান ও বাম হাত ব্যবহার করতেন, নিচে তার কিছু বিবরণ দেওয়া হলো।
ডান হাতে করণীয় কাজসমূহ
নবীজি (সা.) পবিত্র ও উত্তম কাজগুলো ডান হাতে সম্পন্ন করতেন। এই কাজগুলো করা তাঁর সুন্নাত।
বাম হাতে করণীয় কাজসমূহ
নবীজি (সা.) অপবিত্র বা অপ্রীতিকর কাজগুলো বাম হাতে করতেন।
হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ডান হাত তাঁর অজু ও আহারের জন্য ব্যবহার হতো এবং বাম হাত তাঁর পেশাব-পায়খানা ও নোংরা স্পর্শ করার সব ক্ষেত্রে ব্যবহার হতো।’ (রিয়াজুস সালিহিন: ৭২৬)
নবীজি (সা.)-এর এই অভ্যাসটি আমাদের জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা। এর মাধ্যমে তিনি আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে পরিচ্ছন্নতা, শৃঙ্খলা এবং উত্তম কাজের প্রতি ভালোবাসা ও সম্মান প্রদর্শনের শিক্ষা দিয়েছেন।
সাহাবায়ে কেরাম ছিলেন উম্মতের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ও উত্তম মানুষ। নবীজি (সা.)-এর প্রতি তাদের গভীর ভালোবাসা ছিল, যার কারণে তাঁরা তাঁর প্রতিটি কথা ও কাজ অত্যন্ত যত্ন সহকারে সংরক্ষণ করেছেন। এমনকি তিনি কোন কাজ কোন হাতে এবং কোন দিক থেকে শুরু করতেন, তাও তাঁরা বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেছেন। নবীজি (সা.) যেসব কাজে ডান ও বাম হাত ব্যবহার করতেন, নিচে তার কিছু বিবরণ দেওয়া হলো।
ডান হাতে করণীয় কাজসমূহ
নবীজি (সা.) পবিত্র ও উত্তম কাজগুলো ডান হাতে সম্পন্ন করতেন। এই কাজগুলো করা তাঁর সুন্নাত।
বাম হাতে করণীয় কাজসমূহ
নবীজি (সা.) অপবিত্র বা অপ্রীতিকর কাজগুলো বাম হাতে করতেন।
হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ডান হাত তাঁর অজু ও আহারের জন্য ব্যবহার হতো এবং বাম হাত তাঁর পেশাব-পায়খানা ও নোংরা স্পর্শ করার সব ক্ষেত্রে ব্যবহার হতো।’ (রিয়াজুস সালিহিন: ৭২৬)
নবীজি (সা.)-এর এই অভ্যাসটি আমাদের জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা। এর মাধ্যমে তিনি আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে পরিচ্ছন্নতা, শৃঙ্খলা এবং উত্তম কাজের প্রতি ভালোবাসা ও সম্মান প্রদর্শনের শিক্ষা দিয়েছেন।
আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দার কল্যাণের জন্য অসংখ্য নেয়ামত দান করেছেন। এর মধ্যে অন্যতম প্রধান ও গুরুত্বপূর্ণ হলো নামাজ, যার মধ্যে রয়েছে বান্দার মুক্তি ও কল্যাণ। আল্লাহ তাআলা মুমিনদের জন্য প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করেছেন, যার মাধ্যমে মুমিন ব্যক্তি তাঁর রবের নৈকট্য অর্জন করতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগেনেক কাজের দ্বারা পাপরাশি তখনই মাফ হবে, যখন তা সগিরা গুনাহ হবে। যদি কবিরা গুনাহ হয়, তাহলে অবশ্যই এর জন্য তওবা করতে হবে। আর অপরাধটা যদি কোনো মানুষের অধিকার সম্পর্কিত হয়, তাহলে প্রথমে ওই ব্যক্তি থেকে ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে। তারপর আল্লাহ তাআলার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে।
৯ ঘণ্টা আগেইসলামের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ ইবাদত হলো রোজা। আল্লাহ তাআলা বান্দাকে নিজ হাতে রোজার প্রতিদান দেবেন। এ ছাড়া জান্নাতে রোজাদারদের জন্য থাকবে বিশেষ প্রবেশপথ, যা দিয়ে একমাত্র তারাই প্রবেশ করবে।
১৩ ঘণ্টা আগেলজ্জা বা হায়া ইসলামের একটি মৌলিক গুণ, যা মুমিনের চরিত্রকে সুশোভিত করে। এর কারণে মানুষের মধ্য থেকে কুটিলতা ও পাপ দূর হয়ে যায়। আল্লাহ তাআলা নিজেও এ গুণে গুণান্বিত, তাই তিনি লজ্জাশীল বান্দাকে পছন্দ করেন। এটি কেবল বাহ্যিক শালীনতা নয়, বরং অন্তরের পবিত্রতা ও আল্লাহভীতির প্রকাশ।
১ দিন আগে