ইমদাদুল হক শেখ
মানুষকে আল্লাহ তাআলা বৈচিত্র্যময় চরিত্রে সৃষ্টি করেছেন। প্রত্যেক মানুষের ভালো গুণাবলির পাশাপাশি রয়েছে কিছু খারাপ বৈশিষ্ট্য, যা অত্যন্ত নিকৃষ্ট ও অপছন্দনীয়। তেমনি একটি খারাপ বৈশিষ্ট্য হলো—অনিয়ন্ত্রিত রাগ। অনিয়ন্ত্রিত রাগের কারণে একজন মানুষ তার পরিবার, সমাজ এমনকি স্রষ্টার কাছে অপ্রিয় হয়ে ওঠে। আবার রাগ সংবরণে রয়েছে বিশেষ সওয়াবও।
রাগ সংবরণে মহানবী (সা.) কিছু কার্যকর উপায়ের কথা বলেছেন। যথা:
১. আশ্রয় প্রার্থনা করা
রাসুল (সা.) বলেন, ‘আমি এমন একটি বাক্য জানি, যা পাঠ করলে রাগ দূর হয়ে যায়। (আর তা হলো) ‘আউজুবিল্লাহি মিনাশ শায়তানির রাজিম’, অর্থাৎ আমি বিতাড়িত শয়তানের (কুমন্ত্রণা) থেকে আল্লাহর কাছে পানাহ চাই।’ (মুসলিম: ৬৩১৭)
২. চুপ থাকা
রাসুল (সা.) বলেন, ‘যখন তুমি রাগান্বিত হও, তখন চুপ থাকো।’ (মুসনাদে আহমদ: ৪৭৮৬)
৩. স্থান পরিবর্তন করা
রাসুল (সা.) বলেন, ‘যখন তোমাদের কারও রাগ হয়, যদি সে দাঁড়ানো থাকে, তাহলে বসে পড়বে। যদি তাতে রাগ কমে যায়, ভালো। আর যদি না কমে, তাহলে শুয়ে পড়বে।’ (আবু দাউদ: ৪৭৮৪)
রাগ সংবরণের অসংখ্য সওয়াবের কথাও বর্ণিত হয়েছে। যথা:
১. রাগ সংবরণকারী আল্লাহ তাআলার প্রিয় হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যারা সচ্ছলতা ও অসচ্ছলতায় ব্যয় করে, যারা রাগ সংবরণ করে এবং মানুষকে ক্ষমা করে—এ ধরনের সৎলোকদের আল্লাহ অত্যন্ত ভালোবাসেন।’ (সুরা আলে ইমরান: ১৩৪)
২.রাগ সংবরণের যে প্রতিদান রয়েছে, তা অন্য কিছুতে নেই। রাসুল (সা.) বলেন, ‘আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য বান্দার রাগ সংবরণে যে মহা প্রতিদান রয়েছে, তা অন্য কিছুতে নেই।’ (ইবনে মাজাহ: ৪১৮৯)
লেখক: শিক্ষক
মানুষকে আল্লাহ তাআলা বৈচিত্র্যময় চরিত্রে সৃষ্টি করেছেন। প্রত্যেক মানুষের ভালো গুণাবলির পাশাপাশি রয়েছে কিছু খারাপ বৈশিষ্ট্য, যা অত্যন্ত নিকৃষ্ট ও অপছন্দনীয়। তেমনি একটি খারাপ বৈশিষ্ট্য হলো—অনিয়ন্ত্রিত রাগ। অনিয়ন্ত্রিত রাগের কারণে একজন মানুষ তার পরিবার, সমাজ এমনকি স্রষ্টার কাছে অপ্রিয় হয়ে ওঠে। আবার রাগ সংবরণে রয়েছে বিশেষ সওয়াবও।
রাগ সংবরণে মহানবী (সা.) কিছু কার্যকর উপায়ের কথা বলেছেন। যথা:
১. আশ্রয় প্রার্থনা করা
রাসুল (সা.) বলেন, ‘আমি এমন একটি বাক্য জানি, যা পাঠ করলে রাগ দূর হয়ে যায়। (আর তা হলো) ‘আউজুবিল্লাহি মিনাশ শায়তানির রাজিম’, অর্থাৎ আমি বিতাড়িত শয়তানের (কুমন্ত্রণা) থেকে আল্লাহর কাছে পানাহ চাই।’ (মুসলিম: ৬৩১৭)
২. চুপ থাকা
রাসুল (সা.) বলেন, ‘যখন তুমি রাগান্বিত হও, তখন চুপ থাকো।’ (মুসনাদে আহমদ: ৪৭৮৬)
৩. স্থান পরিবর্তন করা
রাসুল (সা.) বলেন, ‘যখন তোমাদের কারও রাগ হয়, যদি সে দাঁড়ানো থাকে, তাহলে বসে পড়বে। যদি তাতে রাগ কমে যায়, ভালো। আর যদি না কমে, তাহলে শুয়ে পড়বে।’ (আবু দাউদ: ৪৭৮৪)
রাগ সংবরণের অসংখ্য সওয়াবের কথাও বর্ণিত হয়েছে। যথা:
১. রাগ সংবরণকারী আল্লাহ তাআলার প্রিয় হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যারা সচ্ছলতা ও অসচ্ছলতায় ব্যয় করে, যারা রাগ সংবরণ করে এবং মানুষকে ক্ষমা করে—এ ধরনের সৎলোকদের আল্লাহ অত্যন্ত ভালোবাসেন।’ (সুরা আলে ইমরান: ১৩৪)
২.রাগ সংবরণের যে প্রতিদান রয়েছে, তা অন্য কিছুতে নেই। রাসুল (সা.) বলেন, ‘আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য বান্দার রাগ সংবরণে যে মহা প্রতিদান রয়েছে, তা অন্য কিছুতে নেই।’ (ইবনে মাজাহ: ৪১৮৯)
লেখক: শিক্ষক
দেখতে অনেকটা গুইসাপের মতো, মরুভূমিতে বসবাস করা প্রাণীটি দেশে সান্ডা নামে পরিচিতি পেয়েছে। আরবদের কাছে এই সরীসৃপের মাংস উপাদেয় খাবার হিসেবে সমাদৃত। আমাদের দেশে যেহেতু সান্ডা পাওয়া যায় না—তাই তা খাওয়ার প্রচলনও নেই। তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন ভিডিওতে দেখা যায়—মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমানরা সান্ডা...
১২ ঘণ্টা আগেপৃথিবী এখন হাতের মুঠোয়। হাওয়াই জাহাজে চড়ে বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে যাওয়া যায় অল্প সময়ের ব্যবধানে। হজের উদ্দেশে মক্কায় যাওয়া যায় কয়েক ঘণ্টায়। বাংলাদেশে ফজরের নামাজ আদায় করে বিমানে উঠলে পবিত্র কাবায় গিয়ে জোহরের নামাজ আদায় করা সম্ভব।
২০ ঘণ্টা আগেজোহরের নামাজের সুন্নতের নিয়ত করছি। একজন এসে বাধা দিয়ে বললেন, সুন্নতের সময় নেই। আমি বলি, সমস্যা নেই। এবং সুন্নত আদায় করে জামাতের দ্বিতীয় রাকাতে শামিল হই। নামাজ শেষে তিনি আমাকে বলেন, এটা জামাতের প্রতি অবজ্ঞা।
২০ ঘণ্টা আগেরাসুলুল্লাহ (সা.)-এর জীবনের শ্রেষ্ঠ আধ্যাত্মিক অভিযাত্রায় মানবজাতির ইতিহাসে এমন কিছু মুহূর্ত থাকে, যেগুলো কেবল একটি ঘটনার বর্ণনা নয়, বরং হয়ে ওঠে এক চিরন্তন আদর্শের স্মারকচিহ্ন। ১০ হিজরির বিদায় হজ তেমনই এক মহিমান্বিত অধ্যায়।
২০ ঘণ্টা আগে