হুমায়ুন কবীর ইসলামবিষয়ক গবেষক
দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরজ। আর নামাজের জন্য অজু করা আবশ্যক। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা যখন নামাজের জন্য উঠবে, তখন নিজেদের চেহারা ও কনুই পর্যন্ত হাত ধুয়ে নেবে। নিজেদের মাথা মাসেহ করবে এবং টাখনু পর্যন্ত পা ধুয়ে নেবে।’ (সুরা মায়েদা: ৬) এই আয়াতে আল্লাহ তাআলা নামাজের আগে অজুর মৌলিক বিধান বর্ণনা করেছেন।
অজুর শুরুতে, মাঝে ও শেষে কিছু ফজিলতপূর্ণ দোয়া রয়েছে। যেমন অজুর শুরুতে মহানবী (সা.) ‘বিসমিল্লাহ’ পড়তেন। (মুসনাদে আহমাদ: ১২৬৯৪) অজুর মাঝে ‘আল্লাহুম্মাগ ফিরলি জাম্বি, ওয়াসসি-লি ফি দারি, ওয়া বারিক লি ফি রিজকি’ এই দোয়া পড়তেন। অর্থ: ‘হে আল্লাহ, আমার গুনাহ ক্ষমা করে দিন, আমার ঘর প্রশস্ত করে দিন এবং আমার রিজিকে বরকত দিন।’ (সুনানে নাসায়ি: ৮০)
অজুর শেষে আকাশের দিকে তাকিয়ে ‘আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওহদাহু লা শারিকালাহ, ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসুলুহ। আল্লাহুম্মাজ আলনি মিনাত্তা ওয়াবিন, ওজআলনি মিনাল মুতাত্বহহিরিন’ পড়তেন তিনি। অর্থ: ‘আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি, আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই, তিনি একক, তাঁর কোনো শরিক নেই। আমি আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি, মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর বান্দা ও রাসুল। হে আল্লাহ, আমাকে বেশি বেশি তাওবাকারী এবং অধিক পবিত্রতা রক্ষাকারীদের অন্তর্ভুক্ত করে দিন। অজুর শেষে কালিমায়ে শাহাদাত এবং পরের দোয়া পাঠকারীর ফজিলত হাদিসে এসেছে, তার জন্য জান্নাতের আটটি দরজা খোলা থাকবে। সে যে দরজা দিয়ে ইচ্ছা জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে। (সুনানে তিরমিজি: ৫৫)
এই সব দোয়া পড়া আবশ্যক নয়, তবে অজুকে অধিক পুণ্যময় করে তোলার জন্য এসব দোয়া পাঠের বিকল্প নেই।
দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরজ। আর নামাজের জন্য অজু করা আবশ্যক। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা যখন নামাজের জন্য উঠবে, তখন নিজেদের চেহারা ও কনুই পর্যন্ত হাত ধুয়ে নেবে। নিজেদের মাথা মাসেহ করবে এবং টাখনু পর্যন্ত পা ধুয়ে নেবে।’ (সুরা মায়েদা: ৬) এই আয়াতে আল্লাহ তাআলা নামাজের আগে অজুর মৌলিক বিধান বর্ণনা করেছেন।
অজুর শুরুতে, মাঝে ও শেষে কিছু ফজিলতপূর্ণ দোয়া রয়েছে। যেমন অজুর শুরুতে মহানবী (সা.) ‘বিসমিল্লাহ’ পড়তেন। (মুসনাদে আহমাদ: ১২৬৯৪) অজুর মাঝে ‘আল্লাহুম্মাগ ফিরলি জাম্বি, ওয়াসসি-লি ফি দারি, ওয়া বারিক লি ফি রিজকি’ এই দোয়া পড়তেন। অর্থ: ‘হে আল্লাহ, আমার গুনাহ ক্ষমা করে দিন, আমার ঘর প্রশস্ত করে দিন এবং আমার রিজিকে বরকত দিন।’ (সুনানে নাসায়ি: ৮০)
অজুর শেষে আকাশের দিকে তাকিয়ে ‘আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওহদাহু লা শারিকালাহ, ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসুলুহ। আল্লাহুম্মাজ আলনি মিনাত্তা ওয়াবিন, ওজআলনি মিনাল মুতাত্বহহিরিন’ পড়তেন তিনি। অর্থ: ‘আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি, আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই, তিনি একক, তাঁর কোনো শরিক নেই। আমি আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি, মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর বান্দা ও রাসুল। হে আল্লাহ, আমাকে বেশি বেশি তাওবাকারী এবং অধিক পবিত্রতা রক্ষাকারীদের অন্তর্ভুক্ত করে দিন। অজুর শেষে কালিমায়ে শাহাদাত এবং পরের দোয়া পাঠকারীর ফজিলত হাদিসে এসেছে, তার জন্য জান্নাতের আটটি দরজা খোলা থাকবে। সে যে দরজা দিয়ে ইচ্ছা জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে। (সুনানে তিরমিজি: ৫৫)
এই সব দোয়া পড়া আবশ্যক নয়, তবে অজুকে অধিক পুণ্যময় করে তোলার জন্য এসব দোয়া পাঠের বিকল্প নেই।
সাহাবায়ে কেরাম ছিলেন উম্মতের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ও উত্তম মানুষ। নবীজি (সা.)-এর প্রতি তাদের গভীর ভালোবাসা ছিল, যার কারণে তাঁরা তাঁর প্রতিটি কথা ও কাজ অত্যন্ত যত্ন সহকারে সংরক্ষণ করেছেন। এমনকি তিনি কোন কাজ কোন হাতে এবং কোন দিক থেকে শুরু করতেন, তাও তাঁরা বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেছেন।
৮ ঘণ্টা আগেআল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দার কল্যাণের জন্য অসংখ্য নেয়ামত দান করেছেন। এর মধ্যে অন্যতম প্রধান ও গুরুত্বপূর্ণ হলো নামাজ, যার মধ্যে রয়েছে বান্দার মুক্তি ও কল্যাণ। আল্লাহ তাআলা মুমিনদের জন্য প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করেছেন, যার মাধ্যমে মুমিন ব্যক্তি তাঁর রবের নৈকট্য অর্জন করতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগেনেক কাজের দ্বারা পাপরাশি তখনই মাফ হবে, যখন তা সগিরা গুনাহ হবে। যদি কবিরা গুনাহ হয়, তাহলে অবশ্যই এর জন্য তওবা করতে হবে। আর অপরাধটা যদি কোনো মানুষের অধিকার সম্পর্কিত হয়, তাহলে প্রথমে ওই ব্যক্তি থেকে ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে। তারপর আল্লাহ তাআলার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে।
১৩ ঘণ্টা আগেইসলামের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ ইবাদত হলো রোজা। আল্লাহ তাআলা বান্দাকে নিজ হাতে রোজার প্রতিদান দেবেন। এ ছাড়া জান্নাতে রোজাদারদের জন্য থাকবে বিশেষ প্রবেশপথ, যা দিয়ে একমাত্র তারাই প্রবেশ করবে।
১৮ ঘণ্টা আগে