হাইতির প্রেসিডেন্ট জোভেনেল মোইস হত্যাকাণ্ডের পর দেশটিতে বিশৃঙ্খলা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এতে নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন দেশটি। এ অবস্থায় দেশটির মূল অবকাঠামো সুরক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের কাছে সেনাসহায়তা চেয়েছে হাইতি সরকার।
নির্বাচনসংক্রান্ত মন্ত্রী ম্যাথিয়াস পিয়েরর বরাত দিয়ে দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে জানানে হয়েছে, চলমান সহিংসতায় হুমকির মধ্যে রয়েছে দেশটির বিমানবন্দর, স্থলবন্দরসহ নানা স্থাপনা। দুর্বৃত্তরা এসব স্থাপনায় হামলা চালাতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছে হাইতি কর্তৃপক্ষ।
এদিকে সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। হাইতি সরকারের অনুরোধে ঘটনা তদন্তে সহায়তা ও নিরাপত্তার জন্য ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই) এবং হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্টের (ডিএইচএস) শীর্ষ কর্মকর্তাদের পাঠানো হচ্ছে দেশটিতে।
হোয়াইট হাউসের প্রেসসচিব জেন সাকি গতকাল শুক্রবার গণমাধ্যমকে জানান, যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা দেশটির পরিস্থিতি এবং কীভাবে তাদের সাহায্য করা যায় তা পর্যবেক্ষণ করবেন।
জেন সাকি আরও বলেন, প্রেসিডেন্ট জোভেনেল মোইস হত্যার পরবর্তী পরিস্থিতিতে হাইতির জনগণকে সমর্থন দেওয়ার জন্য হাইতি ও আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে নানা পরামর্শ করছে যুক্তরাষ্ট্র।
৮ জুলাই হাইতির পুলিশপ্রধান জানান, প্রেসিডেন্ট জোভেনেল মোইস হত্যাকাণ্ডে অংশ নিয়েছিল আমেরিকান ও কলম্বিয়ার নাগরিকদের সমন্বয়ে গঠিত ২৮ জনের একটি টিম। তাঁদের মধ্যে ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ছাড়া আরও তিনজন পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছেন। বাকি আটজন এখনো পলাতক।
অপরাধে জড়িতদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার আবেদন জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে হাইতির রাষ্ট্রদূত বোচিত এডমন্ড। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেনকে লেখা এক চিঠিতে এ আবেদন জানান তিনি।
ক্যারিবীয় দেশ হাইতির প্রেসিডেন্ট জোভেনেল মোইস গত বুধবার রাতে নিজ বাড়িতে খুন হন। দেশটির অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী ক্লদে জোসেফ জানান, স্থানীয় সময় বুধবার ভোররাতে একদল অজ্ঞাত ব্যক্তি প্রেসিডেন্টের বেসরকারি বাসভবনে হামলা চালিয়ে তাঁকে গুলি চালিয়ে হত্যা করে। হামলায় গুরুতর আহত ফার্স্ট লেডিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর থেকেই অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজ করছে হাইতিতে। অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী ক্লদে জোসেফ জানিয়েছেন যে তিনি বর্তমানে দেশটির দায়িত্বে রয়েছেন।
হাইতির প্রেসিডেন্ট জোভেনেল মোইস হত্যাকাণ্ডের পর দেশটিতে বিশৃঙ্খলা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এতে নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন দেশটি। এ অবস্থায় দেশটির মূল অবকাঠামো সুরক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের কাছে সেনাসহায়তা চেয়েছে হাইতি সরকার।
নির্বাচনসংক্রান্ত মন্ত্রী ম্যাথিয়াস পিয়েরর বরাত দিয়ে দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে জানানে হয়েছে, চলমান সহিংসতায় হুমকির মধ্যে রয়েছে দেশটির বিমানবন্দর, স্থলবন্দরসহ নানা স্থাপনা। দুর্বৃত্তরা এসব স্থাপনায় হামলা চালাতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছে হাইতি কর্তৃপক্ষ।
এদিকে সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। হাইতি সরকারের অনুরোধে ঘটনা তদন্তে সহায়তা ও নিরাপত্তার জন্য ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই) এবং হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্টের (ডিএইচএস) শীর্ষ কর্মকর্তাদের পাঠানো হচ্ছে দেশটিতে।
হোয়াইট হাউসের প্রেসসচিব জেন সাকি গতকাল শুক্রবার গণমাধ্যমকে জানান, যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা দেশটির পরিস্থিতি এবং কীভাবে তাদের সাহায্য করা যায় তা পর্যবেক্ষণ করবেন।
জেন সাকি আরও বলেন, প্রেসিডেন্ট জোভেনেল মোইস হত্যার পরবর্তী পরিস্থিতিতে হাইতির জনগণকে সমর্থন দেওয়ার জন্য হাইতি ও আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে নানা পরামর্শ করছে যুক্তরাষ্ট্র।
৮ জুলাই হাইতির পুলিশপ্রধান জানান, প্রেসিডেন্ট জোভেনেল মোইস হত্যাকাণ্ডে অংশ নিয়েছিল আমেরিকান ও কলম্বিয়ার নাগরিকদের সমন্বয়ে গঠিত ২৮ জনের একটি টিম। তাঁদের মধ্যে ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ছাড়া আরও তিনজন পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছেন। বাকি আটজন এখনো পলাতক।
অপরাধে জড়িতদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার আবেদন জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে হাইতির রাষ্ট্রদূত বোচিত এডমন্ড। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেনকে লেখা এক চিঠিতে এ আবেদন জানান তিনি।
ক্যারিবীয় দেশ হাইতির প্রেসিডেন্ট জোভেনেল মোইস গত বুধবার রাতে নিজ বাড়িতে খুন হন। দেশটির অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী ক্লদে জোসেফ জানান, স্থানীয় সময় বুধবার ভোররাতে একদল অজ্ঞাত ব্যক্তি প্রেসিডেন্টের বেসরকারি বাসভবনে হামলা চালিয়ে তাঁকে গুলি চালিয়ে হত্যা করে। হামলায় গুরুতর আহত ফার্স্ট লেডিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর থেকেই অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজ করছে হাইতিতে। অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী ক্লদে জোসেফ জানিয়েছেন যে তিনি বর্তমানে দেশটির দায়িত্বে রয়েছেন।
২০১৬ সালের অক্টোবরে প্যারিসে এক ভয়াবহ ডাকাতির শিকার হন মার্কিন রিয়্যালিটি তারকা কিম কারদাশিয়ান। সেই ঘটনার বিচারে চলমান মামলায় আজ মঙ্গলবার আদালতে সাক্ষ্য দিতে গিয়ে আবেগে ভেঙে পড়েন তিনি। আদালতে কিম জানান, ঘটনার সময় তিনি নিশ্চিত ছিলেন, তাঁকে ধর্ষণ ও হত্যা করা হবে।
৩০ মিনিট আগেনির্দোষ হয়েও প্রায় চার দশক ধরে জেল খাটছেন পিটার সুলিভান। শেষ পর্যন্ত তিনি মুক্তি পেলেন। ধারণা করা হচ্ছে, ব্রিটেনের ইতিহাসে এটিই সবচেয়ে দীর্ঘতম ভুল রায়। ১৯৮৭ সালে ২১ বছর বয়সী ডায়ান সিনডালকে ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন সুলিভান।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ও সৌদি আরবের মধ্যে ইতিহাসের অন্যতম বড় প্রতিরক্ষা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে বলে ঘোষণা করেছে হোয়াইট হাউস। চুক্তির আওতায় যুক্তরাষ্ট্র সৌদি আরবকে আধুনিক যুদ্ধ সরঞ্জাম ও প্রযুক্তি সরবরাহ করবে, যার মূল্য প্রায় ১৪২ বিলিয়ন ডলার।
১ ঘণ্টা আগেগত রোববার রাতে মেক্সিকোর ভেরাক্রুজ রাজ্যে একটি নির্বাচনী মিছিল উৎসবমুখর পরিবেশে শুরু হলেও মুহূর্তেই তা রূপ নেয় এক ভীতিকর পরিস্থিতিতে। কারণ যাকে কেন্দ্র করে সেই মিছিলটি অনুষ্ঠিত হচ্ছিল সেই মেয়র পদপ্রার্থী ইয়েসেনিয়া লারা গুতিয়েরেসকে সে সময় গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে