গতকাল বুধবার হোয়াইট হাউসে দেওয়া এক ভাষণে ট্রাম্প বলেছেন, ‘মার্কিন জনগণের জন্য বিপজ্জনক অভিবাসীদের রাখার জন্য এই কারাগার ব্যবহার করা হবে। কিছু অভিবাসী এতই বিপজ্জনক যে, তাঁদেরকে নিজ দেশে রাখাও আমরা নিরাপদ মনে করি না। তাই তাঁদের গুয়ানতানামো বে কারাগারে রাখব।’
হাইতি সরকারকে এ ঘটনার তদন্ত এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীদের বিচারের আওতায় আনা নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। আল–জাজিরার এক প্রতিবেদনে জানা যায়, এই গণহত্যাকে ‘অসহনীয় নিষ্ঠুরতা’ বলে নিন্দা জানিয়েছে হাইতির সরকার।
হাইতিতে অব্যাহত আছে শক্তিশালী সশস্ত্র গ্যাংগুলোর মধ্যে সংঘর্ষ। এতে মার্চের প্রথম তিন সপ্তাহের মধ্যেই দেশটির রাজধানী ছেড়েছে ৫৩ হাজারের বেশি মানুষ। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ভয়াবহ অবনতি হওয়ায় সাধারণ মানুষের জন্য রাজধানী পোর্ট-অ-প্রিন্স আর নিরাপদ নয়। এই অচলাবস্থায় কাটিয়ে ওঠার পথ দেখাতে পারছেন না দেশটির রাজ
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাইতির অন্তর্বর্তী প্রেসিডেনশিয়াল কাউন্সিলের সামনে বানের জলের মতো ঢুকতে থাকা বিদেশি অস্ত্র নিয়ন্ত্রণই একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এরই মধ্যে অস্ত্রের ঝনঝনানির কারণে লোকজন গণহারে রাজধানী পোর্ট-অ-প্রিন্স ছেড়ে চলে যাচ্ছে