যুক্তরাষ্ট্রের জন্য বিপজ্জনক ৩০ হাজার অভিবাসীকে বন্দীদের নিপীড়নের জন্য কুখ্যাত গুয়ানতানামো বে কারাগারে পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। কারাগারটিকে প্রস্তুত করতে এরই মধ্যে তিনি পেন্টাগন ও হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্টকে নির্দেশ দিয়েছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এতথ্য জানা গেছে।
কিউবায় অবস্থিত গুয়ানতানামো বে একটি মার্কিন নৌ ঘাঁটি। এখানে সন্দেহভাজন বিদেশি সন্ত্রাসীদের জন্য উচ্চ নিরাপত্তার কারাগার স্থাপন করা হয়েছে। দশকের বেশি সময় ধরে কারাগারটি হাইতি ও কিউবার সমুদ্র থেকে উদ্ধার হওয়া অভিবাসীদের রাখার জন্য ব্যবহার হয়ে আসছে।
গতকাল বুধবার হোয়াইট হাউসে এক ভাষণে ট্রাম্প বলেন, ‘মার্কিন জনগণের জন্য বিপজ্জনক অভিবাসীদের রাখার জন্য এই কারাগার ব্যবহার করা হবে। কিছু অভিবাসী এতই বিপজ্জনক যে, তাঁদেরকে নিজ দেশে রাখাও আমরা নিরাপদ মনে করি না। তাই তাঁদের গুয়ানতানামো বে কারাগারে রাখব।’
ট্রাম্প প্রশাসনের সীমান্ত নীতির প্রধান কর্মকর্তা টম হোম্যান জানান, বিদ্যমান আটক কারাগারটিকে সম্প্রসারণ করা হবে এবং এটি অভিবাসন ও শুল্ক প্রয়োগ সংস্থা (আইসিই) পরিচালনা করবে। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কত অর্থের প্রয়োজন হবে এবং কীভাবে এটি কার্যকর করা হবে, তা নিয়ে এখনো পরিষ্কার কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি।
ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে মানবাধিকার সংগঠন, শরণার্থী অধিকার গোষ্ঠী এবং বিদেশি নেতারা। কিউবার প্রেসিডেন্ট মিগুয়েল দিয়াজ-ক্যানেল ট্রাম্পের এই পরিকল্পনাকে ‘বর্বরতা’ বলে অভিহিত করেছেন।
ইন্টারন্যাশনাল রিফিউজি অ্যাসিসটেন্স প্রজেক্টের ২০২৪ সালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গুয়ানতানামো বে কারাগারে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, শিশুদের শিক্ষার অভাব এবং ফোন কল সুবিধার অভাব রয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ট্রাম্পের কঠোর অভিবাসন নীতি ঘোষণার ধারাবাহিকতায় এ সিদ্ধান্ত এল। প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথের দিনই তিনি এই নীতি ঘোষণা করেন। গত সপ্তাহে অভিবাসী আগমন ঠেকাতে জরুরি অবস্থা জারি করে মেক্সিকো সীমান্তে ১ হাজার ৬০০ সেনা মোতায়েন করেন। সেসঙ্গে সামরিক ফ্লাইটে অভিবাসীদের বের করে দেওয়ার নির্দেশ দেন।
গত মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, তারা কলোরাডোর বাকলি স্পেস ফোর্স ঘাঁটিতে অভিবাসীদের আটক রাখার অনুমতি দিয়েছে।
পূর্বসূরি মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও জো বাইডেনের বিপরীত নীতি গ্রহণ করেছেন রিপাবলিকান ট্রাম্প। সাবেক দুই প্রেসিডেন্ট গুয়ানতানামো বে কারাগার বন্ধ করার চেষ্টা করেছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য বিপজ্জনক ৩০ হাজার অভিবাসীকে বন্দীদের নিপীড়নের জন্য কুখ্যাত গুয়ানতানামো বে কারাগারে পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। কারাগারটিকে প্রস্তুত করতে এরই মধ্যে তিনি পেন্টাগন ও হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ডিপার্টমেন্টকে নির্দেশ দিয়েছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এতথ্য জানা গেছে।
কিউবায় অবস্থিত গুয়ানতানামো বে একটি মার্কিন নৌ ঘাঁটি। এখানে সন্দেহভাজন বিদেশি সন্ত্রাসীদের জন্য উচ্চ নিরাপত্তার কারাগার স্থাপন করা হয়েছে। দশকের বেশি সময় ধরে কারাগারটি হাইতি ও কিউবার সমুদ্র থেকে উদ্ধার হওয়া অভিবাসীদের রাখার জন্য ব্যবহার হয়ে আসছে।
গতকাল বুধবার হোয়াইট হাউসে এক ভাষণে ট্রাম্প বলেন, ‘মার্কিন জনগণের জন্য বিপজ্জনক অভিবাসীদের রাখার জন্য এই কারাগার ব্যবহার করা হবে। কিছু অভিবাসী এতই বিপজ্জনক যে, তাঁদেরকে নিজ দেশে রাখাও আমরা নিরাপদ মনে করি না। তাই তাঁদের গুয়ানতানামো বে কারাগারে রাখব।’
ট্রাম্প প্রশাসনের সীমান্ত নীতির প্রধান কর্মকর্তা টম হোম্যান জানান, বিদ্যমান আটক কারাগারটিকে সম্প্রসারণ করা হবে এবং এটি অভিবাসন ও শুল্ক প্রয়োগ সংস্থা (আইসিই) পরিচালনা করবে। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কত অর্থের প্রয়োজন হবে এবং কীভাবে এটি কার্যকর করা হবে, তা নিয়ে এখনো পরিষ্কার কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি।
ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে মানবাধিকার সংগঠন, শরণার্থী অধিকার গোষ্ঠী এবং বিদেশি নেতারা। কিউবার প্রেসিডেন্ট মিগুয়েল দিয়াজ-ক্যানেল ট্রাম্পের এই পরিকল্পনাকে ‘বর্বরতা’ বলে অভিহিত করেছেন।
ইন্টারন্যাশনাল রিফিউজি অ্যাসিসটেন্স প্রজেক্টের ২০২৪ সালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গুয়ানতানামো বে কারাগারে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, শিশুদের শিক্ষার অভাব এবং ফোন কল সুবিধার অভাব রয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ট্রাম্পের কঠোর অভিবাসন নীতি ঘোষণার ধারাবাহিকতায় এ সিদ্ধান্ত এল। প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথের দিনই তিনি এই নীতি ঘোষণা করেন। গত সপ্তাহে অভিবাসী আগমন ঠেকাতে জরুরি অবস্থা জারি করে মেক্সিকো সীমান্তে ১ হাজার ৬০০ সেনা মোতায়েন করেন। সেসঙ্গে সামরিক ফ্লাইটে অভিবাসীদের বের করে দেওয়ার নির্দেশ দেন।
গত মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, তারা কলোরাডোর বাকলি স্পেস ফোর্স ঘাঁটিতে অভিবাসীদের আটক রাখার অনুমতি দিয়েছে।
পূর্বসূরি মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও জো বাইডেনের বিপরীত নীতি গ্রহণ করেছেন রিপাবলিকান ট্রাম্প। সাবেক দুই প্রেসিডেন্ট গুয়ানতানামো বে কারাগার বন্ধ করার চেষ্টা করেছিলেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়ে অন্তত ২০ জন নিহত এবং ১৬৪ জন আহত হওয়ার ঘটনা বিশ্ব গণমাধ্যমে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। আজ সোমবার বেলা ১টার কিছু পর বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি এফ-৭ বিজিআই প্রশিক্ষণ বিমান যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে স্কুলের একটি ভবনের ওপর...
৯ ঘণ্টা আগেব্রিটেনে ভুয়া নথির মাধ্যমে পাকিস্তানি অভিবাসীদের প্রবেশের একটি চাঞ্চল্যকর চিত্র উঠে এসেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের অনুসন্ধানে। এ ক্ষেত্রে পাকিস্তানের কাশ্মীর অঞ্চলে অবস্থিত ‘মিরপুর ভিসা কনসালট্যান্ট’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান অবৈধভাবে অর্থের বিনিময়ে ভিসার জন্য জাল কাগজপত্র সরবরাহ করছে, যা
১০ ঘণ্টা আগেঢাকার উত্তরায় বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের মর্মান্তিক ঘটনায় গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার। আজ সোমবার (২১ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টে তিনি এই শোকবার্তা প্রকাশ করেন।
১২ ঘণ্টা আগেমোদি তাঁর শোকবার্তায় বলেন, ‘ঢাকায় মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনায় বহু মানুষের, বিশেষ করে, শিক্ষার্থীদের প্রাণহানিতে আমি গভীরভাবে শোকাহত। আমাদের হৃদয় শোকাহত পরিবারগুলোর প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছে। আমরা আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। ভারত বাংলাদেশের পাশে আছে এবং সম্ভাব্য সব ধরনের সমর্থন ও
১৩ ঘণ্টা আগে