অনলাইন ডেস্ক
মেক্সিকোর ঐতিহ্যবাহী কুইনসেনিয়েরা পোশাক এখন চীন থেকে আমদানি করা পোশাকের দখলে চলে যাচ্ছে। সস্তায় আমদানি ও স্থানীয় বাজারে কম দামের কারণে মেক্সিকোর প্রায় ৫০০ কোটি ডলারের ঐতিহ্যবাহী পোশাকশিল্প ধসে পড়েছে। চাকরি হারাচ্ছেন হাজার হাজার শ্রমিক।
কুইনসেনিয়েরা বিশেষ একধরনের পোশাক। এটি সাধারণত মেয়েদের ১৫তম জন্মদিন উদ্যাপনের জন্য তৈরি করা হয়।
তবে চীনা পোশাকের এই দখল ঠেকাতে এবং দেশীয় শিল্প বাঁচাতে মেক্সিকো সরকার নতুন শুল্ক আরোপ করেছে। পাশাপাশি অবৈধ পণ্যের বিরুদ্ধে অভিযানে নেমেছে। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই পদক্ষেপ যথেষ্ট নয়; কারণ, দীর্ঘদিন ধরে মেক্সিকান পোশাকের বাজারে চীনের আধিপত্য বাড়ছে।
প্রায় ৪০ বছর ধরে পোশাক ব্যবসা করছেন রামোন রদ্রিগেজ কানো নামের একজন মেক্সিকান। তিনি বলেন, ‘আগে দিনে ২৫টি পোশাক বিক্রি করতাম, এখন পুরো মাসে ২৫টি বিক্রি করতে হিমশিম খাই।’ তিনি জানান, গত সাত বছরে তিনি তাঁর সরবরাহকারী এবং কর্মীর সংখ্যা ৭০ শতাংশ কমাতে বাধ্য হয়েছেন।
মেক্সিকোতে দেশীয় কুইনসেনিয়েরা গাউন যেখানে ১৮ হাজার পেসো (৯০০ ডলার) পর্যন্ত বিক্রি হয়, চীনা কাপড় দিয়ে তৈরি এই পোশাকের দাম সেখানে মাত্র ৩ হাজার পেসো। মেক্সিকোয় যেখানে মানুষের মাসিক আয় গড়ে ৮ হাজার ২০০ পেসো, সেখানে এই আয়োজন অনেক ব্যয়বহুল। এর ওপর রয়েছে শত শত অতিথিকে খাওয়ানো ও আপ্যায়ন এবং অনুষ্ঠানের জন্য স্থান ভাড়া করার খরচ।
আলবার্তো কইনড্রাউ নামের এক ব্যক্তি এই ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকেন। তিনি জানান, একটি কুইনসেনিয়েরা অনুষ্ঠান আয়োজনের মোট খরচ প্রায় ১ লাখ পেসো। এসব ব্যয় বিবেচনা করে অনেকে অর্থ সাশ্রয়ের জন্য সস্তা চীনা পোশাক বেছে নিচ্ছেন।
মেক্সিকো সিটির পুরোনো কলোনিয়াল এলাকা রেপুবলিকা দে চিলের সড়কে দীর্ঘদিন ধরে দেশীয় পোশাক ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করে আসছেন। এখানকার বেশির ভাগ পোশাক মেক্সিকান কাপড়ে তৈরি। কিন্তু মাত্র ১৫ মিনিট দূরের লাগুনিলা মার্কেটে দেখা গেছে, বেশির ভাগ পোশাক চীনা কাপড়ে তৈরি। একাধিক বিক্রেতা জানান, তাঁরা সরাসরি চীন থেকে সম্পূর্ণ পোশাক নিয়ে আসেন। শুধু সামান্য সাজিয়ে ম্যানিকুইনে তুলে দেন।
এসব পোশাকের সঙ্গে মুকুট, গয়না, জুতা দেওয়া হয়। দাম কম হলেও স্থানীয় দোকানিরা বলেন, ‘এই দামে আমরা কোনোভাবেই মান বজায় রেখে প্রতিযোগিতা করতে পারি না।’
মেক্সিকোতেও Shein, Temu-এর মতো চীনা ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মগুলো দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। পরিসংখ্যান বলছে, ২০১০ সালে যেখানে চীন থেকে টেক্সটাইল আমদানি ছিল ১১ শতাংশ, ২০২৩ সালে তা বেড়ে হয়েছে ৩৫ শতাংশ। আর মেক্সিকোর টেক্সটাইল রপ্তানি একই সময়ে ১ শতাংশের নিচে থেকে গেছে।
নতুন প্রেসিডেন্ট ক্লাউদিয়া শেইনবাম দেশীয় শিল্প রক্ষায় উদ্যোগ নিয়েছেন। এখন থেকে যেসব দেশে মেক্সিকোর মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নেই, তাদের থেকে আমদানি পোশাকের ওপর ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক বসানো হচ্ছে। এ ছাড়া ডাক মারফত আসা পণ্যের ওপর ১৯ শতাংশ শুল্ক ধার্য করা হয়েছে।
এ ছাড়া সরকার দেশব্যাপী বাজারগুলোতে অভিযান চালাচ্ছে। চীনা পোশাক, খেলনা, ইলেকট্রনিক পণ্যের কাগজপত্র যাচাই ও পণ্য জব্দের কাজ চলছে।
মেক্সিকোর পোশাকশিল্প, চীনের তুলনায় ছোট হলেও নাইকি, লেভি স্ট্রস অ্যান্ড কোং, হেনেজ অ্যান্ড মরিতজ এবি এবং ভিএফ করপোরেশনের মতো বহুজাতিক কোম্পানির জন্য তারা পণ্য তৈরি করে। শেইনবামের প্রশাসন জানিয়েছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশটির বস্ত্রশিল্পে প্রায় ৭৯ হাজার মানুষ চাকরি হারিয়েছে এবং শুল্ক আরোপ না করা হলে আরও ৭৫ হাজার মানুষের চাকরি ঝুঁকিতে রয়েছে।
মেক্সিকোর বস্ত্রশিল্প চেম্বারের প্রধান রাফায়েল জাগা বলেন, ‘চীনের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক সম্পূর্ণ ভারসাম্যহীন।’ তিনি আরও বলেন, চীন থেকে আসা সস্তা পণ্য, সেই সঙ্গে মেক্সিকোর বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কের হুমকি—এগুলো স্পষ্ট করে তুলেছে যে দেশটির আরও স্বনির্ভর হওয়া দরকার।
কানাইনটেক্সের (টেক্সটাইল চেম্বার) মতে, মেক্সিকোতে ৯৫ হাজার মানুষ ইতিমধ্যে তাদের কর্মসংস্থান হারিয়েছে। বাজারের ৬০ শতাংশই এখন অবৈধ আমদানি করা পণ্যে পূর্ণ। এ ছাড়া গত দুই বছর থেকে মেক্সিকান কোম্পানিগুলোর বিক্রি ও উৎপাদন কমছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চীনের সঙ্গে মেক্সিকোর বাণিজ্য সম্পর্ক একেবারেই অসম। ইলেকট্রনিকস ছাড়াও বিভিন্ন যন্ত্রপাতি চীন থেকে সস্তায় আমদানি করা হচ্ছে। ২০২৩ সালে চীন মেক্সিকোয় ১১৪ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে, ১০ বছর আগে যা ছিল ৬১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার। এই সময় মেক্সিকোর রপ্তানি বেড়েছে মাত্র ৬ দশমিক ৫ বিলিয়ন থেকে ১০ বিলিয়ন ডলারে।
মার্কেট এক্সপার্ট ডেভিড মার্কোট বলেন, ‘বিদেশ থেকে এত বেশি পরিমাণ কাপড় আসছে, অনেক সময় ঠিকমতো পরীক্ষাও করা যায় না কোনটি আসল ও নকল। কনটেইনারে সহজে চাপিয়ে আনা যায়, শুল্কও চোখ এড়িয়ে যায়।’
লাগুনিলার এক পোশাক ব্যবসায়ী বলেন, ‘মানুষের হাতে এখন টাকা কম। আমরা তাদের জন্য সাশ্রয়ী মূল্যে এই পোশাক দিচ্ছি।’
কুইনসেনিয়েরা অনুষ্ঠানের জন্য পোশাক কিনতে আসা মারিয়া দেল কারমেন মুনিওস বলেন, ‘আমার নাতনির জন্য পোশাক কিনতে আসছি। অনলাইনের ওপর ভরসা নেই। আমি চাইলেও রেপুবলিকা দে চিলের রাস্তায় যে দামে বিক্রি হচ্ছে, সেটা কিনতে পারব না। কারণ, এটা আমার সাধ্যের বাইরে। দুই জায়গার পোশাক দেখতে একই রকম। মানের কিছু পার্থক্য থাকলেও এগুলো দিয়েই আমাদের চলে যায়।’
মেক্সিকোর ঐতিহ্যবাহী কুইনসেনিয়েরা পোশাক এখন চীন থেকে আমদানি করা পোশাকের দখলে চলে যাচ্ছে। সস্তায় আমদানি ও স্থানীয় বাজারে কম দামের কারণে মেক্সিকোর প্রায় ৫০০ কোটি ডলারের ঐতিহ্যবাহী পোশাকশিল্প ধসে পড়েছে। চাকরি হারাচ্ছেন হাজার হাজার শ্রমিক।
কুইনসেনিয়েরা বিশেষ একধরনের পোশাক। এটি সাধারণত মেয়েদের ১৫তম জন্মদিন উদ্যাপনের জন্য তৈরি করা হয়।
তবে চীনা পোশাকের এই দখল ঠেকাতে এবং দেশীয় শিল্প বাঁচাতে মেক্সিকো সরকার নতুন শুল্ক আরোপ করেছে। পাশাপাশি অবৈধ পণ্যের বিরুদ্ধে অভিযানে নেমেছে। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই পদক্ষেপ যথেষ্ট নয়; কারণ, দীর্ঘদিন ধরে মেক্সিকান পোশাকের বাজারে চীনের আধিপত্য বাড়ছে।
প্রায় ৪০ বছর ধরে পোশাক ব্যবসা করছেন রামোন রদ্রিগেজ কানো নামের একজন মেক্সিকান। তিনি বলেন, ‘আগে দিনে ২৫টি পোশাক বিক্রি করতাম, এখন পুরো মাসে ২৫টি বিক্রি করতে হিমশিম খাই।’ তিনি জানান, গত সাত বছরে তিনি তাঁর সরবরাহকারী এবং কর্মীর সংখ্যা ৭০ শতাংশ কমাতে বাধ্য হয়েছেন।
মেক্সিকোতে দেশীয় কুইনসেনিয়েরা গাউন যেখানে ১৮ হাজার পেসো (৯০০ ডলার) পর্যন্ত বিক্রি হয়, চীনা কাপড় দিয়ে তৈরি এই পোশাকের দাম সেখানে মাত্র ৩ হাজার পেসো। মেক্সিকোয় যেখানে মানুষের মাসিক আয় গড়ে ৮ হাজার ২০০ পেসো, সেখানে এই আয়োজন অনেক ব্যয়বহুল। এর ওপর রয়েছে শত শত অতিথিকে খাওয়ানো ও আপ্যায়ন এবং অনুষ্ঠানের জন্য স্থান ভাড়া করার খরচ।
আলবার্তো কইনড্রাউ নামের এক ব্যক্তি এই ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকেন। তিনি জানান, একটি কুইনসেনিয়েরা অনুষ্ঠান আয়োজনের মোট খরচ প্রায় ১ লাখ পেসো। এসব ব্যয় বিবেচনা করে অনেকে অর্থ সাশ্রয়ের জন্য সস্তা চীনা পোশাক বেছে নিচ্ছেন।
মেক্সিকো সিটির পুরোনো কলোনিয়াল এলাকা রেপুবলিকা দে চিলের সড়কে দীর্ঘদিন ধরে দেশীয় পোশাক ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করে আসছেন। এখানকার বেশির ভাগ পোশাক মেক্সিকান কাপড়ে তৈরি। কিন্তু মাত্র ১৫ মিনিট দূরের লাগুনিলা মার্কেটে দেখা গেছে, বেশির ভাগ পোশাক চীনা কাপড়ে তৈরি। একাধিক বিক্রেতা জানান, তাঁরা সরাসরি চীন থেকে সম্পূর্ণ পোশাক নিয়ে আসেন। শুধু সামান্য সাজিয়ে ম্যানিকুইনে তুলে দেন।
এসব পোশাকের সঙ্গে মুকুট, গয়না, জুতা দেওয়া হয়। দাম কম হলেও স্থানীয় দোকানিরা বলেন, ‘এই দামে আমরা কোনোভাবেই মান বজায় রেখে প্রতিযোগিতা করতে পারি না।’
মেক্সিকোতেও Shein, Temu-এর মতো চীনা ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মগুলো দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। পরিসংখ্যান বলছে, ২০১০ সালে যেখানে চীন থেকে টেক্সটাইল আমদানি ছিল ১১ শতাংশ, ২০২৩ সালে তা বেড়ে হয়েছে ৩৫ শতাংশ। আর মেক্সিকোর টেক্সটাইল রপ্তানি একই সময়ে ১ শতাংশের নিচে থেকে গেছে।
নতুন প্রেসিডেন্ট ক্লাউদিয়া শেইনবাম দেশীয় শিল্প রক্ষায় উদ্যোগ নিয়েছেন। এখন থেকে যেসব দেশে মেক্সিকোর মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নেই, তাদের থেকে আমদানি পোশাকের ওপর ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক বসানো হচ্ছে। এ ছাড়া ডাক মারফত আসা পণ্যের ওপর ১৯ শতাংশ শুল্ক ধার্য করা হয়েছে।
এ ছাড়া সরকার দেশব্যাপী বাজারগুলোতে অভিযান চালাচ্ছে। চীনা পোশাক, খেলনা, ইলেকট্রনিক পণ্যের কাগজপত্র যাচাই ও পণ্য জব্দের কাজ চলছে।
মেক্সিকোর পোশাকশিল্প, চীনের তুলনায় ছোট হলেও নাইকি, লেভি স্ট্রস অ্যান্ড কোং, হেনেজ অ্যান্ড মরিতজ এবি এবং ভিএফ করপোরেশনের মতো বহুজাতিক কোম্পানির জন্য তারা পণ্য তৈরি করে। শেইনবামের প্রশাসন জানিয়েছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশটির বস্ত্রশিল্পে প্রায় ৭৯ হাজার মানুষ চাকরি হারিয়েছে এবং শুল্ক আরোপ না করা হলে আরও ৭৫ হাজার মানুষের চাকরি ঝুঁকিতে রয়েছে।
মেক্সিকোর বস্ত্রশিল্প চেম্বারের প্রধান রাফায়েল জাগা বলেন, ‘চীনের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক সম্পূর্ণ ভারসাম্যহীন।’ তিনি আরও বলেন, চীন থেকে আসা সস্তা পণ্য, সেই সঙ্গে মেক্সিকোর বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কের হুমকি—এগুলো স্পষ্ট করে তুলেছে যে দেশটির আরও স্বনির্ভর হওয়া দরকার।
কানাইনটেক্সের (টেক্সটাইল চেম্বার) মতে, মেক্সিকোতে ৯৫ হাজার মানুষ ইতিমধ্যে তাদের কর্মসংস্থান হারিয়েছে। বাজারের ৬০ শতাংশই এখন অবৈধ আমদানি করা পণ্যে পূর্ণ। এ ছাড়া গত দুই বছর থেকে মেক্সিকান কোম্পানিগুলোর বিক্রি ও উৎপাদন কমছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চীনের সঙ্গে মেক্সিকোর বাণিজ্য সম্পর্ক একেবারেই অসম। ইলেকট্রনিকস ছাড়াও বিভিন্ন যন্ত্রপাতি চীন থেকে সস্তায় আমদানি করা হচ্ছে। ২০২৩ সালে চীন মেক্সিকোয় ১১৪ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে, ১০ বছর আগে যা ছিল ৬১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার। এই সময় মেক্সিকোর রপ্তানি বেড়েছে মাত্র ৬ দশমিক ৫ বিলিয়ন থেকে ১০ বিলিয়ন ডলারে।
মার্কেট এক্সপার্ট ডেভিড মার্কোট বলেন, ‘বিদেশ থেকে এত বেশি পরিমাণ কাপড় আসছে, অনেক সময় ঠিকমতো পরীক্ষাও করা যায় না কোনটি আসল ও নকল। কনটেইনারে সহজে চাপিয়ে আনা যায়, শুল্কও চোখ এড়িয়ে যায়।’
লাগুনিলার এক পোশাক ব্যবসায়ী বলেন, ‘মানুষের হাতে এখন টাকা কম। আমরা তাদের জন্য সাশ্রয়ী মূল্যে এই পোশাক দিচ্ছি।’
কুইনসেনিয়েরা অনুষ্ঠানের জন্য পোশাক কিনতে আসা মারিয়া দেল কারমেন মুনিওস বলেন, ‘আমার নাতনির জন্য পোশাক কিনতে আসছি। অনলাইনের ওপর ভরসা নেই। আমি চাইলেও রেপুবলিকা দে চিলের রাস্তায় যে দামে বিক্রি হচ্ছে, সেটা কিনতে পারব না। কারণ, এটা আমার সাধ্যের বাইরে। দুই জায়গার পোশাক দেখতে একই রকম। মানের কিছু পার্থক্য থাকলেও এগুলো দিয়েই আমাদের চলে যায়।’
অবৈধ অভিবাসী আটকে দেশজুড়ে ব্যাপক অভিযান শুরু করেছে মালয়েশিয়া। গত বুধবার পর্যন্ত দেশটিতে ২২ হাজার অবৈধ অভিবাসী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে আটক হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার মালয়েশিয়ার গণমাধ্যম নিউ স্ট্রেট টাইমসের খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, আটক অবৈধ অভিবাসীদের মধ্যে বাংলাদেশি রয়েছেন ১৬৫ জ
৬ ঘণ্টা আগেনিউইয়র্ক শহরের ব্যস্ত রাস্তায় গত ক’দিন ধরে দেখা যাচ্ছে ব্যতিক্রমী এক দৃশ্য। ব্যস্ততম ম্যানহাটনের পথে পথে একটি বুনো টার্কি আপন মনে হাঁটছে, উড়ছে কিংবা ঘুরে বেড়াচ্ছে ছাদে ছাদে। এটি একটি নামও পেয়ে গেছে—অ্যাস্টোরিয়া। শহরের মানুষ অ্যাস্টোরিয়ার এমন সাহসিক অভিযানে এখন রীতিমতো অভিভূত।
৬ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের করাচিতে সংখ্যালঘু আহমদিয়া সম্প্রদায়ের এক সদস্যকে পিটিয়ে হত্যা করেছে উগ্র ইসলামপন্থীরা। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আজ শুক্রবার করাচির একটি মোবাইল মার্কেটের কাছে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এর আগে উগ্রপন্থীরা এই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের একটি উপাসনালয় ঘেরাও করে।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সিয়েরা নেভাদা পর্বতমালার নিচে পৃথিবীর ভূত্বক যে ধীরে ধীরে খসে পড়ছে বা খোসা ছাড়াচ্ছে, তার বিরল ও শক্তিশালী প্রমাণ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার ৪০ বছরের ভূমিকম্পের রেকর্ড ঘাঁটতে গিয়ে চাঞ্চল্যকর এই তথ্য সামনে আনেন ভূকম্পবিদ ডেবোরাহ কিলব।
৭ ঘণ্টা আগে