অনলাইন ডেস্ক
ভারতের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক বিশেষজ্ঞ রবিন্দর সাচদেব বলেছেন, পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ আরও পারদর্শী হয়ে উঠছে। আর ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কে স্থিতিশীলতার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। তাঁর মতে, দুই দেশের স্বার্থেই সম্পর্ক জোরদার করা ও অর্থনৈতিক আদান-প্রদান বাড়ানো উচিত।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে রবিন্দর সাচদেব বলেন, ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্কে স্থিতিশীলতার লক্ষণ দেখাচ্ছে। তিনি মনে করেন, ঢাকার ‘স্বার্থেই’ নয়াদিল্লির সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করা এবং অর্থনৈতিক আদান-প্রদান বাড়ানো উচিত।
সাচদেব বলেন, ‘ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক আবারও স্থিতিশীল হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে এবং বাংলাদেশও সম্ভবত আরও পারদর্শী হয়ে উঠছে।’ এই স্থিতিশীলতার পেছনে ভারতের ভারসাম্যপূর্ণ নীতিকে মূল কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন তিনি। সাচদেব বলেন, ‘ভারত ভারসাম্যপূর্ণ ও অনুমানযোগ্য খেলোয়াড়। আমাদের নীতি পেন্ডুলামের মতো দোলাচলে থাকে না।’
এই পররাষ্ট্রনীতি বিশেষজ্ঞ বিশ্বাস করেন, বাংলাদেশের স্বার্থেই ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করা এবং অর্থনৈতিক আদান-প্রদান বাড়ানো উচিত। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বার্থেই ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করা এবং ভারতের সঙ্গে অর্থনৈতিক আদান-প্রদান বাড়ানো জরুরি। ভারত এর জন্য প্রস্তুত।’
এ বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে আলোচনার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়ে সাচদেব বলেন, ‘ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে অনেক বিষয়ে আলোচনা হওয়া উচিত, যার মধ্যে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতাও অন্তর্ভুক্ত।’
এর আগে, ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জ্যাসওয়াল বাংলাদেশের সঙ্গে ‘ইতিবাচক ও গঠনমূলক সম্পর্ক’ গড়তে ভারতের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন এবং প্রতিবেশী দেশে একটি গণতান্ত্রিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সরকারের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। তাঁর মন্তব্যের পরপরই সাচদেব এই অবস্থান ব্যক্ত করলেন।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে রণধীর জ্যাসওয়াল বলেন, ‘ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে একটি ইতিবাচক ও গঠনমূলক সম্পর্ক রাখতে আগ্রহী। আমরা একটি গণতান্ত্রিক, অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশের পক্ষে আছি।’
গত আগস্টে বাংলাদেশে ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে শেখ হাসিনার পতনের পর দক্ষিণ এশিয়াজুড়ে রাজনৈতিক অস্থিরতা চলছে। এরপর দেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেন নোবেল শান্তি পুরস্কারজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ক্ষুদ্রঋণে তাঁর কাজের জন্য তিনি বহুল প্রশংসিত। সংস্কার ও ঐক্যের জন্য তাঁর প্রতি উচ্চাশা আছে।
ভারতের পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক বিশেষজ্ঞ রবিন্দর সাচদেব বলেছেন, পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ আরও পারদর্শী হয়ে উঠছে। আর ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কে স্থিতিশীলতার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। তাঁর মতে, দুই দেশের স্বার্থেই সম্পর্ক জোরদার করা ও অর্থনৈতিক আদান-প্রদান বাড়ানো উচিত।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে রবিন্দর সাচদেব বলেন, ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্কে স্থিতিশীলতার লক্ষণ দেখাচ্ছে। তিনি মনে করেন, ঢাকার ‘স্বার্থেই’ নয়াদিল্লির সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করা এবং অর্থনৈতিক আদান-প্রদান বাড়ানো উচিত।
সাচদেব বলেন, ‘ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক আবারও স্থিতিশীল হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে এবং বাংলাদেশও সম্ভবত আরও পারদর্শী হয়ে উঠছে।’ এই স্থিতিশীলতার পেছনে ভারতের ভারসাম্যপূর্ণ নীতিকে মূল কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন তিনি। সাচদেব বলেন, ‘ভারত ভারসাম্যপূর্ণ ও অনুমানযোগ্য খেলোয়াড়। আমাদের নীতি পেন্ডুলামের মতো দোলাচলে থাকে না।’
এই পররাষ্ট্রনীতি বিশেষজ্ঞ বিশ্বাস করেন, বাংলাদেশের স্বার্থেই ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করা এবং অর্থনৈতিক আদান-প্রদান বাড়ানো উচিত। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বার্থেই ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করা এবং ভারতের সঙ্গে অর্থনৈতিক আদান-প্রদান বাড়ানো জরুরি। ভারত এর জন্য প্রস্তুত।’
এ বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে আলোচনার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়ে সাচদেব বলেন, ‘ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে অনেক বিষয়ে আলোচনা হওয়া উচিত, যার মধ্যে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতাও অন্তর্ভুক্ত।’
এর আগে, ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জ্যাসওয়াল বাংলাদেশের সঙ্গে ‘ইতিবাচক ও গঠনমূলক সম্পর্ক’ গড়তে ভারতের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন এবং প্রতিবেশী দেশে একটি গণতান্ত্রিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সরকারের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। তাঁর মন্তব্যের পরপরই সাচদেব এই অবস্থান ব্যক্ত করলেন।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে রণধীর জ্যাসওয়াল বলেন, ‘ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে একটি ইতিবাচক ও গঠনমূলক সম্পর্ক রাখতে আগ্রহী। আমরা একটি গণতান্ত্রিক, অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশের পক্ষে আছি।’
গত আগস্টে বাংলাদেশে ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে শেখ হাসিনার পতনের পর দক্ষিণ এশিয়াজুড়ে রাজনৈতিক অস্থিরতা চলছে। এরপর দেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেন নোবেল শান্তি পুরস্কারজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ক্ষুদ্রঋণে তাঁর কাজের জন্য তিনি বহুল প্রশংসিত। সংস্কার ও ঐক্যের জন্য তাঁর প্রতি উচ্চাশা আছে।
তিনি ইতিহাসের দিকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘পশ্চিমা দেশগুলো যুগের পর যুগ ধরে রাশিয়ার প্রতি অবিশ্বাস ও শত্রুতার মনোভাব পোষণ করে এসেছে। পিটার দা গ্রেটের আমল থেকেই তারা রাশিয়াকে ইউরোপীয় পরিবারে উপযুক্তভাবে স্থান দিতে চায়নি। বরং একে দুর্বল করে রাখার জন্য নানা ষড়যন্ত্র করেছে।’
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার তরুণ উদ্যোক্তা ও আইসক্রিম দোকানের মালিক ছিলেন ২০ বছর বয়সী সাইফোল্লাহ মুসাল্লেত। সম্প্রতি ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি দখলদারদের হাতে নির্মমভাবে নিহত হন তিনি। তাঁর শোকবিহ্বল পরিবারের আশা—এই তরুণ যেন ‘শুধু আরেকটি সংখ্যা’ হয়ে হারিয়ে না যান।
২ ঘণ্টা আগেসাম্প্রতিক সময়ে রাশিয়া ও চীনের মধ্যে আরআইসিকে পুনরুজ্জীবিত করার আগ্রহ বেড়েছে, বিশেষত ভারতের কোয়াড সদস্য হওয়ার পর। যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার এই জোটকে বেইজিং মনে করে নিজেদের উত্থান ঠেকানোর জন্য গঠিত একটি জোট। এদিকে ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ভারত ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা...
২ ঘণ্টা আগেসিরিয়ায় ইসরায়েলের বিমান হামলাকে কেন্দ্র করে তুরস্ক তাদের অবস্থান পরিষ্কার করেছে। নিজেদের গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের কাছে তুরস্ক তাদের এই অবস্থান জানিয়ে দিয়েছে। গতকাল বুধবার তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাকান ফিদান এই তথ্য জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেছেন, আঙ্কারা আঞ্চলিক শক্তি...
৪ ঘণ্টা আগে