তিনি বলেন, আমাদের পোশাকশিল্প বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি কারখানাগুলো স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। বিশেষ করে উচ্চ ব্যাংক সুদ, মজুরি বৃদ্ধি এবং গ্যাস-বিদ্যুতের ঘন ঘন মূল্য বৃদ্ধির চাপের মধ্যে রয়েছে। এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করে তারা যেন কিছুটা হলেও স্বস্তি পায়, এ জন্যই এই সিদ্ধান্ত
ঈদুল আজহার আগমুহূর্তে তিন মাসের বেতন, ওভারটাইম ও ঈদ বোনাস না পেয়ে রাজধানীর উত্তরায় গার্মেন্টস পরিচালকের বাসার সামনে অবস্থান নিয়েছেন গাজীপুরের ‘টি অ্যান্ড জেড গ্রুপ’-এর পোশাক কারখানা ‘অ্যাপারেলস প্লাস ইকো’র কয়েক শ শ্রমিক।
তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচনে ভোট গ্রহণ চলছে। দুপুর দেড়টা পর্যন্ত সাড়ে পাঁচ ঘণ্টায় ঢাকায় ভোট দিয়েছেন ৬৭৩ জন ভোটার, যা মোট ভোটারের ৪৩ শতাংশ। এছাড়া চট্টগ্রামে ভোট দিয়েছেন ১৭৭ জন, যা সেখানকার মোট ভোটারের ৫৮ শতাংশ।
ঈদুল আজহা সামনে রেখে তৈরি পোশাকশিল্পের শ্রমিকদের বেতন-বোনাস দেওয়ার চাপ বেড়েই চলেছে। গ্যাস-সংকট, ব্যাংকগুলোর অর্থ জোগানে অনীহা এবং আমদানি-রপ্তানির জটিলতা—সব মিলিয়ে শ্রমিকদের প্রাপ্য পরিশোধে ধীরগতি তৈরি হয়েছে।