ইউরোপের এক-তৃতীয়াংশ মানুষ কট্টর ডান, কট্টর বাম বা জনতুষ্টিবাদের সমর্থক হয়ে পড়ছে। ক্ষমতাসীনদের উদারনীতিবাদের রাজনীতির বিরুদ্ধে মানুষের সমর্থন আস্তে আস্তে বাড়ছে। মূলধারার রাজনীতি বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। ইউরোপের শতাধিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানীর গবেষণার বরাতে এ তথ্য দিয়েছে দ্য গার্ডিয়ান।
গবেষণার তথ্য অনুযায়ী, গত বছর এসব দেশের নির্বাচনে প্রায় ৩২ শতাংশ মানুষ ক্ষমতাসীনদের বিদ্যমান রাজনীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার জনতুষ্টিবাদী দলকে ভোট দিয়েছেন। ২১ শতকের শুরুর দশকে এই হার ছিল ২০ শতাংশ এবং ১৯৯০ এর দশকে এই হার ছিল মাত্র ১২ শতাংশ।
এস্টাবলিশমেন্ট বা ক্ষমতাসীন রাজনীতির বিরোধী ভোটারদের অর্ধেকই কট্টর ডানপন্থী দলগুলোকে ভোট দিয়েছেন। গত কয়েক দশকের মধ্যে ইউরোপে কট্টর ডানপন্থী দলগুলোর প্রতি ভোটারদের সমর্থন বেড়েছে কয়েকগুণ।
গবেষণায় আরও উঠে এসেছে যে, ইউরোপে বর্তমানে ২৩৪টি এস্টাবলিশমেন্ট বিরোধী রাজনৈতিক দল রয়েছে, যার মধ্যে ১৬৫টি দলই জনতুষ্টিবাদী এবং ৬১টি দল কট্টর বাম এবং ১১২টি কট্টর ডান।
৩১টি দেশের রাষ্ট্রবিজ্ঞানীদের নিয়ে পরিচালিত এই গবেষণার নেতৃত্ব দিয়েছেন ইউনিভার্সিটি অব আমস্টারডামের মাতেইস রোডেন। তিনি বলেন, ‘মূলধারার দলগুলোর ভোট কমে যাচ্ছে, এস্টাবলিশমেন্ট বিরোধী দলগুলোর ভোট বাড়ছে- এটি সংকটময় এক সময়। জনতুষ্টিবাদী দলগুলো যে ক্ষমতাসীনদের ওপর প্রভাব বিস্তার করবে তা বহু গবেষণায় আগেই ধরা পড়েছে। এর ফলে উদারনৈতিক গণতন্ত্র যে হুমকির মুখে পড়বে তাও অনুমান করা কঠিন নয়।’
এমন প্রবণতা স্থানীয় জাতিবাদের উত্থানের ইঙ্গিত দেয় বলে গবেষকেরা মনে করছেন। এভাবে ইউরোপের রাজনীতিকে ক্রমেই ডানপন্থার দিকে নিয়ে যাচ্ছে কর্তৃত্ববাদী কট্টরপন্থীরা। প্রমাণ হিসেবে যুক্তরাজ্যের কনজারভেটিভ পার্টি, নেদারল্যান্ডসের ক্ষমতাসীন ভিভিডি পার্টি, ফ্রান্সের ল রিপাবলিকান ও অস্ট্রিয়ার ওভিপি পার্টির উদাহরণ টেনেছেন তারা।
এ বিষয়ে রোডেন বলেন, ‘আপাতদৃষ্টিতে এখনো এসব দলের মধ্যে স্থানীয় জাতিবাদী মনোভাব দেখা না গেলেও ভবিষ্যতে যে দেখা যাবে না, তা নিশ্চিত করে বলা যাবে না।’
ইউরোপের এক-তৃতীয়াংশ মানুষ কট্টর ডান, কট্টর বাম বা জনতুষ্টিবাদের সমর্থক হয়ে পড়ছে। ক্ষমতাসীনদের উদারনীতিবাদের রাজনীতির বিরুদ্ধে মানুষের সমর্থন আস্তে আস্তে বাড়ছে। মূলধারার রাজনীতি বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। ইউরোপের শতাধিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানীর গবেষণার বরাতে এ তথ্য দিয়েছে দ্য গার্ডিয়ান।
গবেষণার তথ্য অনুযায়ী, গত বছর এসব দেশের নির্বাচনে প্রায় ৩২ শতাংশ মানুষ ক্ষমতাসীনদের বিদ্যমান রাজনীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার জনতুষ্টিবাদী দলকে ভোট দিয়েছেন। ২১ শতকের শুরুর দশকে এই হার ছিল ২০ শতাংশ এবং ১৯৯০ এর দশকে এই হার ছিল মাত্র ১২ শতাংশ।
এস্টাবলিশমেন্ট বা ক্ষমতাসীন রাজনীতির বিরোধী ভোটারদের অর্ধেকই কট্টর ডানপন্থী দলগুলোকে ভোট দিয়েছেন। গত কয়েক দশকের মধ্যে ইউরোপে কট্টর ডানপন্থী দলগুলোর প্রতি ভোটারদের সমর্থন বেড়েছে কয়েকগুণ।
গবেষণায় আরও উঠে এসেছে যে, ইউরোপে বর্তমানে ২৩৪টি এস্টাবলিশমেন্ট বিরোধী রাজনৈতিক দল রয়েছে, যার মধ্যে ১৬৫টি দলই জনতুষ্টিবাদী এবং ৬১টি দল কট্টর বাম এবং ১১২টি কট্টর ডান।
৩১টি দেশের রাষ্ট্রবিজ্ঞানীদের নিয়ে পরিচালিত এই গবেষণার নেতৃত্ব দিয়েছেন ইউনিভার্সিটি অব আমস্টারডামের মাতেইস রোডেন। তিনি বলেন, ‘মূলধারার দলগুলোর ভোট কমে যাচ্ছে, এস্টাবলিশমেন্ট বিরোধী দলগুলোর ভোট বাড়ছে- এটি সংকটময় এক সময়। জনতুষ্টিবাদী দলগুলো যে ক্ষমতাসীনদের ওপর প্রভাব বিস্তার করবে তা বহু গবেষণায় আগেই ধরা পড়েছে। এর ফলে উদারনৈতিক গণতন্ত্র যে হুমকির মুখে পড়বে তাও অনুমান করা কঠিন নয়।’
এমন প্রবণতা স্থানীয় জাতিবাদের উত্থানের ইঙ্গিত দেয় বলে গবেষকেরা মনে করছেন। এভাবে ইউরোপের রাজনীতিকে ক্রমেই ডানপন্থার দিকে নিয়ে যাচ্ছে কর্তৃত্ববাদী কট্টরপন্থীরা। প্রমাণ হিসেবে যুক্তরাজ্যের কনজারভেটিভ পার্টি, নেদারল্যান্ডসের ক্ষমতাসীন ভিভিডি পার্টি, ফ্রান্সের ল রিপাবলিকান ও অস্ট্রিয়ার ওভিপি পার্টির উদাহরণ টেনেছেন তারা।
এ বিষয়ে রোডেন বলেন, ‘আপাতদৃষ্টিতে এখনো এসব দলের মধ্যে স্থানীয় জাতিবাদী মনোভাব দেখা না গেলেও ভবিষ্যতে যে দেখা যাবে না, তা নিশ্চিত করে বলা যাবে না।’
চাঞ্চল্যকর এক অভিযোগে অ্যাপস্টেইন ফাইলসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নাম থাকার কথা বলেছেন টেসলা ও স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ মাস্ক লিখেছেন, ‘এবার সময় এসেছে বড় বিস্ফোরণের—অ্যাপস্টেইন ফাইলসে ট্রাম্পও আছেন।’
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, তিনি ইলন মাস্কের সঙ্গে আর কোনো ধরনের আলোচনা করতে আগ্রহী নন। সম্প্রতি করছাড় বিল নিয়ে এই দুই ব্যক্তির মধ্যে তীব্র দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়েছে। আজ শুক্রবার তাদের মধ্যে ফোনালাপের কথা ছিল। তবে হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ট্রাম্প-মাস্
৩ ঘণ্টা আগেভারত-কানাডা সম্পর্কের বরফ গলার ইঙ্গিত মিলেছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কানাডার কানানাসকিসে অনুষ্ঠিতব্য জি-৭ সম্মেলনে (১৫-১৭ জুন) আমন্ত্রণ জানিয়েছেন কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি। ট্রুডোর পদত্যাগের আগে দুই দেশের সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছেছিল। সেই অবস্থান থেকে বেরিয়ে এসে নতুন প্রধান
৪ ঘণ্টা আগেযুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকার বাসিন্দারা ইসলামের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহার সূচনা করল চরম অনিশ্চয়তা ও ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যে। ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে খোলা আকাশের নিচে তাঁরা ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করেছে।
৪ ঘণ্টা আগে